শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

ড. জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

বাংলাদেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার খুবই ধীরগতিতে কমছে। কখনো দুই মাস কমে তো পরের দুই মাস বাড়ে। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল সর্বাধিক ১৪.১০ শতাংশ। এরপর তা হ্রাস পায়। নভেম্বরে তা আবার বেড়ে গিয়ে ১৩.৮ শতাংশে দাঁড়ায়। এরপর পুনরায় তা হ্রাস পেতে থাকে। গত জুন মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৭.৩৯ শতাংশ। জুলাই মাসে  চাল ও শাক-সবজির দাম বাড়ার কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৭.৫৬ শতাংশে দাঁড়ায়।

আগস্ট মাসে তা আরো বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ৭.৬০ শতাংশে। তাতে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পায়। তাদের কষ্ট বেড়ে যায়। খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বিবেচনায় ২০২১ সালের জুন থেকে বিশ্বব্যাংকের লাল তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান। যেসব দেশের  খাদ্যপণ্যের দাম প্রতি মাসে গড়ে ৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে বৃদ্ধি পায়, তাদের লাল তালিকাভুক্ত করে বিশ্বব্যাংক। অন্যদিকে যেসব দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার প্রতি মাসে গড়ে ২ শতাংশের কম বাড়ে, ওইসব দেশকে সবুজ তালিকায় রাখা হয়। তাদের কোনো ঝুঁকি নেই। যেসব দেশের প্রতি মাসে গড় মূল্যস্ফীতির হার ২ থেকে ৫ শতাংশের মধ্যে থাকে তারা হলুদ তালিকাভুক্ত। অর্থাৎ তারা ঝুঁকির দিকে যাচ্ছে।

যাদের  খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার প্রতি মাসে  গড়ে ৩০ শতাংশের বেশি, তারা পিঙ্গল বর্ণের তালিকার অন্তর্ভুক্ত। তারা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে তাদের বেশি কমিশন গুনতে হয়। বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রেও তাদের দিতে হয় বাড়তি গ্যারান্টি ফি। ২০২১ সালের মে মাসে বাংলাদেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৪.৮৭ শতাংশ। এর পর থেকে এ  হার ক্রমাগতভাবে ৫ শতাংশের ওপরে রয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। অতি সম্প্রতি চাল, পেঁয়াজ, ডিম, মাছ ও শাক-সবজির দাম বাড়ার কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতির  হার বাড়ছে। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত তা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা কম। অর্থাৎ বিশ্বব্যাংকের লাল তালিকা থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন।

খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে মানুষের দারিদ্র্য বৃদ্ধি পায়। আর্থিক অনটন নিম্ন আয়ের মানুষের পেরেশানি ও দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দেয়। তারা অপুষ্টিতে ভোগে ও রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে। সাধারণভাবে পারিবারিক গড় ব্যয়ের প্রায় ৫৫ শতাংশ অর্থই খরচ হয় খাদ্য কেনার জন্য। নিম্ন আয়ের পরিবারের ক্ষেত্রে এর হার প্রায় ৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে সরাসরি বেড়ে যায় নিরঙ্কুশ দারিদ্র্য। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে প্রকাশিত হাউজহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে (এইচআইইএস) ২০২২-এর তথ্য অনুসারে দেশে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার ১৮.৭ শতাংশ। গ্রামে এই হার ২০.৫ শতাংশ, শহরে ১৪.৭ শতাংশ। ২০০০ সালে ছিল ৪৮.৯ শতাংশ। গ্রামে ৫২.৩ শতাংশ এবং শহরে ৩৪.৩ শতাংশ। মানুষের মৌলিক প্রয়োজন  যেমন খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থান ইত্যাদির খরচ মেটানোর ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসিক আয় ৩,৮৩২ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০২২ সালের দারিদ্র্যসীমা। এতে আমলে নেওয়া হয়েছিল খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মৌলিক প্রয়োজনসমূহ মেটানোর জন্য ন্যূনতম খরচ। তাতে সমীক্ষার অন্তর্গত ওই বছর দারিদ্র্যসীমা হ্রাসের একটি ধারাবাহিক চিত্র পাওয়া যায়। চরম দারিদ্র্য গণনায়ও একই পরিচ্ছন্ন চিত্র ফুটে ওঠে। 

সাধারণ দারিদ্র্র্যসীমার মধ্যে শুধু খাদ্য দারিদ্র্যসীমার কাছাকাছি নির্ধারণ করা হয় চরম দারিদ্র্যসীমা। ওই সীমারেখা (২,৭৫৫ টাকা) অনুযায়ী ২০২২ সালে চরম দারিদ্র্যের হার কমে দাঁড়ায় ৩.৫ শতাংশে, ২০০০ সালে  সে হার ছিল  ৩৪.৩ শতাংশ। গ্রামের চরম দারিদ্র্যের হার হ্রাস পায় ৩২.৫ থেকে ৬.৫ শতাংশে এবং শহরে ১৩.৭ থেকে ৩.৮ শতাংশে।  সম্প্রতি ওই ক্রমহ্রাসের প্রবণতায় ছেদ পড়েছে। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক হিসাব থেকে ধারণা করা যায় যে দারিদ্র্যের হার বর্তমানে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রধান কারণ খাদ্য মূল্যস্ফীতি। বিশ্বব্যাংকের হিসাব মতে, ২০২৫ সালে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার ২২.৯ শতাংশে এবং চরম দারিদ্র্যের হার ৯.৩ শতাংশে বৃদ্ধি পাবে। বিশ্বব্যাংক বর্তমানে জনপ্রতি দৈনিক ৩.৬৫ ডলার আয়কে দারিদ্র্যসীমা হিসেবে চিহ্নিত করে থাকে। চরম দারিদ্র্য সীমা হলো ২.১৫ ডলার।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির অতি সাম্প্রতিক তথ্য পাওয়া যায় ‘পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার’ (পিপিআরসি) পরিচালিত সমীক্ষা থেকে। তাতে প্রতীয়মান হয় যে দেশে বর্তমানে প্রতিবছর প্রায় ৩ শতাংশ হারে দারিদ্র্য বাড়ছে। গত তিন বছরে দেশে মোট দারিদ্র্যের হার বেড়েছে ১০ শতাংশ। ২০২২ সালে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার যেখানে ছিল ১৮.৭ শতাংশ, চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২৭.৯৩ শতাংশে। একই সঙ্গে  অতিদারিদ্র্যের হার ৫.৬ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে ৯.৩৫ শতাংশে। তা ছাড়া দেশের প্রায় ১৮ শতাংশ পরিবার দারিদ্র্যসীমার খুবই কাছাকাছি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তারা যেকোনো সময় আয়ের পরিমাণ হারিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যেতে পারে। সাম্প্রতিক দারিদ্র্য হারে এই অবনতির জন্য চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি তথা দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য মূল্যস্ফীতি প্রধানত দায়ী। এর সঙ্গে আছে করোনা মহামারির অভিঘাত এবং কর্মসংস্থানের তীব্র অভাব। গত এক বছরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দারুণ খরা যাচ্ছে। তাতে নতুন উদ্যোগ স্তিমিত, হ্রাস পেয়েছে কর্মসংস্থান। মানুষের আয়ের প্রবৃদ্ধির হার অবদমিত হয়েছে।  

দারিদ্র্যের আর একটি রূপ আপেক্ষিক দারিদ্র্য। প্রচলিত অর্থে আয়বৈষম্য। সহজ কথায় ধনী-দরিদ্রের মধ্যে অসমতা। এটি পরিমাপের জন্য সাধারণত গিনি সূচক ব্যবহার করা হয়। এর মান শূন্য থেকে ১ এর মধ্যে থাকে। শূন্য (০) মানে সবার আয় সমান, নিখুঁত সমতা। ১ মানে সর্বোচ্চ অসমতা, একজন ব্যক্তির হাতে সব আয় পুঞ্জীভূত। সূচকের মান ০.৩ এর নিচে হলে নিম্ন মাত্রার অসমতা বোঝায়। এর মান ০.৫ এর নিচে হলে মাঝারি মাত্রার বৈষম্য বোঝায়। যখন তা ০.৫ অতিক্রম করে তখন উচ্চ মাত্রার অসমতা ধরে নেওয়া হয়। বাংলাদেশে এখন আয়বৈষম প্রকট। ২০১৬ সালে গিনি সূচকে আয়বৈষম্যের পরিমাণ ছিল ০.৪৮। গ্রামে ০.৪৫ এবং শহরে ০.৫। ২০২২ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে জাতীয়ভাবে ০.৫-এ উপনীত হয়। গ্রামে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ০.৪৫ এবং শহরে ০.৫৪। গত তিন বছরে এর মাত্রা বেড়েছে। তার একটি প্রতিফলন রয়েছে পিপিআরসির সমীক্ষা প্রতিবেদন। তাতে দেখা যায়, ২০২২ সালে যেখানে খরচের বৈষম্য ছিল গিনি সূচকে ০.৩৩৪, সেখানে ২০২৫ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ০.৪৩৬। পারিবারিক খরচ আয়ের ওপর নির্ভরশীল। তাই খরচের বৈষম্য বৃদ্ধি আয়বৈষম্য বৃদ্ধিরই নামান্তর।

আয়বৈষম্যের উদ্ভব ঘটে প্রধানত সম্পদের বৈষম্য থেকে। বাংলাদেশে সম্পদের মালিকানা অতিমাত্রায় পুঞ্জীভূত। সময়ের ব্যবধানে তা ঘনীভূত হচ্ছে। ২০১৬ সালে জাতীয়ভাবে সম্পদের পুঞ্জীভূত মাত্রা ছিল ০.৮২ গিনি সূচক। গ্রামে এর মাত্রা ছিল ০.৭৫ এবং শহরে ০.৮৫। ২০২২ সালে তা বৃদ্ধি পেয়েছে ০.৮৪ গিনি সূচকে। গ্রামে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ০.৮১ এবং শহরে কিছুটা কমে হয়েছে ০.৮৪। শিক্ষার অসমতা, লিঙ্গ অসমতা, দুর্বৃত্তায়ন, আর্থিক কর্মকাণ্ডে অভিগম্যতার অসমতা এবং আয়ের অসমতা সম্পদের অসমতাকে ত্বরান্বিত করে।

সম্পদের পুঞ্জীভবন ও আয়ের অসমতা দারিদ্র্যের মাত্রা বাড়ায়। দীর্ঘমেয়াদি খাদ্য মূল্যস্ফীতিও দারিদ্র্য বাড়ায়। তাতে মানুষের দুর্ভোগ বাড়ে। সমাজে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। এ চক্র থেকে উত্তরণ প্রয়োজন। খাদ্য মূল্যস্ফীতি হ্রাস করতে হলে সবার আগে কৃষির উৎপাদন বাড়াতে হবে এবং তা স্থিতিশীল রাখতে হবে। ঘাটতির সময় দ্রুত খাদ্যপণ্য আমদানি করতে হবে। যথাযথভাবে মুদ্রা ও রাজস্বনীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। অন্যদিকে আয়বৈষম্য হ্রাস করার জন্য দরকার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও অর্থায়ন। দুর্বৃত্তায়ন প্রশমন ও প্রগতিশীল হারে আয়কর আদায়ের বিধান বাস্তবায়ন করতে হবে। গরিব পরিবারের মাঝে আয় স্থানান্তরের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে হবে। লিঙ্গ, ধর্ম, বর্ণ ও গোষ্ঠী ভিত্তিক অসমতা দূর করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সবার জন্য সমান সুযোগ সম্প্রসারিত করতে হবে। সৎ ব্যবসা ও বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে হবে। তাতে মানুষের আয় বৃদ্ধির সঙ্গে বৈষম্য হ্রাস পাবে। কমে আসবে সম্পদের অসমতা।

লেখক : কৃষি অর্থনীতিবিদ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম