শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২

রংপুরের মানুষ বিজয়ের স্বাদ পায় ১৭ ডিসেম্বর

নজরুল মৃধা
অনলাইন ভার্সন
রংপুরের মানুষ বিজয়ের স্বাদ পায় ১৭ ডিসেম্বর

১৯৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক আড়াইটার দিকে বাড়িতে আমরা ভাত খেতে বসেছি। এসময় ফুপাতো বড় ভাই মনিদা এসে বলল রংপুর টাউন হলে সাদা পতাকা উড়িয়েছে খান সেনারা। মুক্তিযুদ্ধ শেষ। আমরা স্বাধীন। ভাইয়ের এই কথা শুনে ভাত না খেয়েই আমার র‌্যালি ও সাইকেল নিয়ে রওনা দিলাম টাউন হলের দিকে। আমি তখন রংপুর হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। টাউন হলে অপরদিকে লক্ষী সিনেমা হলের সামনে দাঁড়িয়ে দেখি টাউন হলের ওপর পূর্বপাশে বিশাল এক সাদা পতাকা উড়ছে। সাদা পতাকার মানে কী, বুজলাম না। তবে কিছুক্ষণ পরেই ভুল ভাঙল। সাদা পতাকার মানে পাকিস্তানিরা সিজ ফায়ার অর্থাৎ আত্মসমর্পণ করেছে। খুশিতে মন ভরে গেল।

টাউন হলের বিপরীত দিক থেকে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম সাদা পতাকা উড়ছে। আস্তে আস্তে মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে পতাকাটি দেখার জন্য। অথচ এক ঘণ্টা আগেও রংপুর নগরী ছিল জনশূন্য। রাস্তায় মানুষজন ভয়ে চলাচল করত না। সামান্য সময়ের ব্যবধানে জনসমাগম বাড়তে থাকে। আমি কিছুক্ষণ পর আমাদের পাড়ায় চলে আসি। বাড়িতে সাইকেলটা রেখে জয় বাংলা স্লোগান দিতে দিতে রাস্তায় চলে আসি। যেখানে জয় বাংলা বলা নিষেধ ছিল, সেখানে জয়বাংলা, ভুট্টোর মুখে লাথি মারো বাংলা দেশ স্বাধীন কর ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠতে শুরু করে নগরীর মোড়ে মোড়ে। তবে কিছুক্ষণ পর খবর আসে সাদা পতাকা উড়লেও শহরের অদূরে দমদমা এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনী ও রাজাকারদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধ হচ্ছে। সেই যুদ্ধে বেশকজন রাজাকার ও পাকিস্তানি সৈন্য মারা যান।

মূলত ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হলেও ভারতীয় মিত্রবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধারা রংপুর শহরে প্রবেশ করে ১৭ ডিসেম্বর। ১৭ ডিসেম্বর সকাল থেকে দলে দলে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্র বাহিনী শহরে আসতে থাকে। ওই দিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বেশকটি ঘটনা এখনো স্মৃতিতে উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে। সকাল বেলা আমরা কয়েকজন হাঁটতে হাঁটতে পাচপীরের দরগা (বর্তমান রাজা রাম মোহন মার্কেটের সন্নিকটে) এলে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা আমাদের কৈলাশ রঞ্জন স্কুলে নিয়ে যায়। ৭১-এ কৈলাশ রঞ্জন স্কুলের একাংশ রাজাকারদের আস্তানা ছিল। সেখানে গিয়ে দেখতে পাই রাজাকারদের ব্যবহৃত কিছু থ্রি নট থ্রি রাইফেল পড়ে রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সবাইকে দাঁড় করিয়ে একটি করে থ্রি নট থ্রি রাইফেল ঘাড়ে দিয়ে বলল চল আমরা সবাই রংপুর শহর ঘুরি। আমরা যখন স্কুল থেকে বের হওয়ার উপক্রম করেছি সে সময় ভারতীয় মিত্র বাহিনীর একদল সৈন্য এসে আমাদের বাধা দেয়। এখান থেকে কোনো অস্ত্র নিয়ে কেউ বাইরে যেতে পারে না বলে ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে মুক্তযোদ্ধাদের সাথে ভারতীয় সেনাদের তুমুল তর্ক-বিতর্ক হয়। কিন্তু ভারতীয় সৈন্যরা আমাদের অস্ত্র নিয়ে বের হতে দেয়নি।

এরপর আমরা ওই মুক্তিযোদ্ধা দলের সাথে ছোট একটি ট্রাকে শহর ঘুরি। মুক্তিযোদ্ধারা ওই সময় তাদের হাতে থাকা স্টেনগান দিয়ে শূন্যে গুলি ছুড়ে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, তোমার নেতা-আমার নেতা শেখ মুজিব স্লোগান দিতে থাকে। তাদের সাথে ট্রাকে কিছুক্ষণ ঘোরার পর বাড়িতে যেই ঢুকছি, ওই সময় আমার আব্বা প্রয়াত ফজলুল করিম মৃধা বলেন, চল দমদমা ব্রিজ উড়িয়ে দিয়েছে মুক্তিযোদ্ধারা এবং ওইস্থানে খান সেনারা অনেক মানুষকে শহীদ করেছে। কালকে দমদমার আশপাশে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ হয়েছে চল দেখে আসি। রিকশায় আব্বা তার বন্ধু ডাক্তার আলমগীর ও আমি তিনজনে রওনা হই দমদমার উদ্দেশে। জাহাজ কোম্পানির মোড় থেকে রওনা হয়ে সাবেক তেতুল তলা (বর্তমান শাপলা চত্বর) পর্যন্ত যেতে দেখি শহর লোকে-লোকারণ্যে পরিণত হয়েছে। মানুষের ভিড়ে চলা কঠিন হয়ে পড়েছে। ওই সময় আত্মসমর্পণকারী পাকিস্তানিদের রংপুর ক্যান্টমেন্টসহ বিভিন্নস্থান থেকে ধরে এনে মডেল স্কুলে (বর্তমান ক্যাডেট কলেজ) বন্দি শিবিরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

রিকশায় তেতুলতলা পার হয়ে মডেল স্কুল পর্যন্ত যাওয়ার পর দেখি ওই স্কুলটিকে বন্দি শিবির করা হয়েছে। পাকিস্তানি এবং দেশি রাজাকারদের অনেককে ওই বন্দি শিবিরে নিয়ে রাখা হয়। সেখান থেকে দমদমা ব্রিজ গেলাম। গিয়ে দেখি ব্রিজের একটি অংশ মুক্তিবাহিনীরা উড়িয়ে দিয়েছে। পাশেই রাবার ও ড্রাম দিয়ে বিকল্প ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। ওই ব্রিজ দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। দমদমা ব্রিজের উত্তর পাশে মানুষের ভিড়। গিয়ে শুনলাম ওখানে কারমাইকেল কলেজের কয়েকজন শিক্ষকসহ অনেককেই হত্যা করা হয়েছে। দমদমার ওই স্থানটি এখন বধ্যভূমির স্বীকৃতি পেয়েছে। দমদমা থেকে ফিরেই চলে যাই টাউন হল চত্বরে। ওখানেও দেখি মানুষের ভিড়। টাউন হলের পেছনের বড়াইগাছের পাশে বড় ইন্দ্রারাটিতে মানুষের লাশের গন্ধ। এর পেছনেই হট্রিকালচার সেন্টার (বর্তমান চিড়িয়াখানা)। সেখানে গিয়ে দেখি অসংখ্য মানুষের গলিত লাশ। এর মধ্যে বেশ কিছু শাড়ি ও চুড়ি দেখা গেছে। এখন পর্যন্ত টাউন হল কিংবা চিড়িয়াখানার অভ্যন্তরে আম বাগানে যেখানে বীর বাঙালিদের হত্যা করা হয়েছে, সেই স্থানটি বধ্যভূমির স্বীকৃতি পায়নি।

১৭ ডিসেম্বর সকাল থেকে দলে দলে মুক্তিযোদ্ধারা লাল সবুজের পতাকা নিয়ে শহরে প্রবেশ করতে শুরু করে। মুক্তিযোদ্ধাদের বরণ করে নিতে স্বজন এবং শহরবাসী ফুলের মালা হাতে দাঁড়িয়েছিল জাহাজ কোম্পানির মোড় ও তিনকানিয়া (বর্তমান পায়রা চত্বরে)। অনেকেই তার প্রিয়জন মুক্তিযোদ্ধাকে সাদরে বরণ করেছেন। আবার অনেক মা প্রিয় স্বজনকে না পেয়ে দীর্ঘশ্বাস নিয়ে পরের দিন এসেছেন। কিন্তু স্বজনের আর দেখা পাননি। ফিরে আসেননি অনেকের স্বজন। তেমনি সম্পর্কে আমার ফুপাতো ভাই শাহজান আর ফিরে আসেননি। অথচ স্বাধীনতার অনেক দিন পর্যন্ত তার মা ও স্বজনরা আশা করেছিল আজ বুঝি শাহজাহান আসবে। কিন্তু তিনি আর আসেননি। পরে ধারণা করা হয় নিশবেতগঞ্জ বধ্যভূমিতে তাকে হত্যা করেছে খানসেনারা।

আর দু'একটি কথা তুলে ধরতে চাই। একদিন রাত ১২টার দিকে বাড়ির সকলেই চমকে উঠলাম। ভাবলাম খান সেনা এলো নাকি। একটু পরে ভুল ভাঙল খান সেনা নয়। একজন মুক্তিযোদ্ধা এসেছে। আব্বা সবাইকে চুপ থাকতে বলে ঘরের আড়ার এক কোনা থেকে (ছাদ) একটি প্যাকেট মুক্তিযোদ্ধাকে দিল। প্যাকেটটি নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা চলে যাওয়ার পরে আব্বা বলেন, ওই প্যাকেটে ১২টি বাংলাদেশের পতাকা ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা মাঝে মধ্যে এসেই বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নিয়ে যেত আব্বার কাছ থেকে। কারণ আব্বার পতাকা দেয়ার একটি সুবিধা ছিল। তা হলো আমাদের সে সময় ৪টি কাপড়ের দোকান ছিল। এর মধ্যে রেডিমেট কাপড়ও ছিল। রেডিমেট পোশাক প্রস্তুতে বেশকজন সেলাই কারিগর ছিল। তারাই গোপনে জাতীয় পতাকা তৈরি করে আব্বাকে দিত। আব্বা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সময় সুযোগ বুঝে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে জাতীয় পতাকা সরবরাহ করত। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় বুদ্ধিজীবী হত্যার পর জেলা শহরগুলোতেও একটি তালিকা করা হয়। ওই তালিকায় আব্বার নামও ছিল। ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ায় জেলা শহরের হত্যার নীল নকসা অনেকটাই বাস্তবায়ন করতে পারেনি পাক হানাদাররা। চূড়ান্ত বিজয়ের বেশ কদিন আগে থেকেই প্রতিদিন সকালে ভারতীয় বিমান আকাশে চক্কর দিত। যেদিন চক্কর দিত না, সে সেদিন নানা আতঙ্ক ও শঙ্কা কাজ করত অনেকের মাঝে।

মহান বিজয়ে কথা এলে প্রথমেই বলতে হয় রংপুরের মানুষ ৩ মার্চ প্রথম যুদ্ধ আরম্ভ করেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম শহীদ রংপুরের শংকু সমজদার। ১৯৭১ সাল উত্তাল ৩ মার্চ। চারিদিকে স্বাধীনতার গান। এদিন ছিল রংপুরের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন। স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের রংপুরে প্রথম শহীদ হন ১১ বছরের টগবগে কিশোর শংকু সমাজদার। সেদিনের সেই মিছিলে যে ২০/২৫ জন শিশু কিশোর ছিল তার মধ্যে আমিও ছিলাম। উর্দু ও ইংরেজি সাইনবোর্ড ভাঙার জন্য ছোটদের দুটি দল ছিল। একটি মিছিলের পেছনে আরেকটি মিছিলের সামনে। উর্দু ও ইংরেজি লেখা সাইন বোর্ড ভাঙার কাজ ছিল আমাদের। মিছিলের আগে অথবা পেছনে সব সময় থাকত এই ছোটদের দলটি। এমনি এক সাইন বোর্ড ভাঙতে গিয়ে অবাঙালির গুলিতে প্রাণ প্রদীপ নিভে যায় শংকুর। শংকু মারা যাওয়ার খবরে উত্তেজিত হয়ে উঠে রংপুরবাসী। ওইদিন  অবাঙালিদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে শহীদ হয় আরও দুজন। তারা হলেন-তৎকালীন রংপুর কলেজের ছাত্র মিঠাপুকুর উপজেলার আবুল কালাম আজাদ এবং ওমর আলী নামে এক সরকারি চাকরিজীবী। ওমর আলী ছুরিকাঘাতে মারা যান শহরের দেওয়ান বাড়ি রোডের জেনারেল বুট হাউসের সামনে। আর আবুল কালাম আজাদ প্রাণ হারান বাটা গলির মুখে। কিশোর শংকুসহ অপর দু’জনের আত্মদানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় রংপুরের মুক্তিযুদ্ধ।

এছাড়াও সেইদিন গুলির আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যায় রংপুর কলেজ ছাত্র সংসদের ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক মোহাম্মদ আলী ও শরিফুল আলম মকবুল। ওই দিন বিকেল ৩টায় শহরে কারফিউ জারি করে তৎকালীন প্রশাসন। ৩ মার্চ থেকে ৫ মার্চ রংপুরে কারফিউ চলে। এর পর ২৮ মার্চ রংপুরের মানুষ জেগে উঠেছিল নতুন উদ্যোমে। স্বাধীনতা চেতনায় উদ্বুদ্ধ মানুষ রংপুরের বিভিন্ন অঞ্চল হতে লাঠিসোঁটা, তীর ধনুক, বল্লম ইত্যাদি নিয়ে রংপুর ক্যান্টমেন্ট আক্রমণ করে বেলা ৩টার দিকে। এতে ক্যান্টমেন্টের পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সৈন্যরা এ সমস্ত বিক্ষুব্ধ জনতার উপর ঝাপিয়ে পরে এবং অসংখ্য মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ওই দিন রংপুরের অগণিত মানুষ প্রাণ দিয়ে সৃষ্টি করে স্বাধীনতার আরেক অধ্যায়। এর পর ৩ এপ্রিল মধ্যরাতে রংপুরের প্রথম গণহত্যা ঘটে দখিগঞ্জ হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে। এরপর মুক্তিযুদ্ধের পুরো নয় মাস জুড়ে নিসবেতগঞ্জ গণহত্যা, দমদমা ব্রিজ গণহত্যা, বলারখাইল গণহত্যা, ঝাড়ুদার বিল ও পদ্মপুকুরের গণহত্যা, জয়রাম আনোয়ার মৌজার গণহত্যা, সাহেবগঞ্জের গণহত্যা, লাহিড়ীরহাটের গণহত্যা, ঘাঘটপাড়ের গণহত্যা, জাফরগঞ্জ গণহত্যাসহ বিভিন্ন স্থানে গণহত্যা চালায়। এতে রংপুরের হাজার হাজার মানুষ হারায় তাদের প্রিয়জনকে। 

১২ ডিসেম্বর রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া সমগ্র রংপুর মুক্তিবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ১৩ ডিসেম্বর গংগাচড়ায় ২১২ জন রাজাকার আত্মসমর্পণ করে। ১৫ ডিসেম্বর তিস্তা ব্রিজে হানাদার বাহিনীর সাথে মুক্তিবাহিনীর তুমুল যুদ্ধ হয়। বিজয় দিবসের প্রাক্কালে ১৬ ডিসেম্বর রংপুর শহরের অদূরে দমদমা এলাকাতেও লড়াই চলতে থাকে। ১৭ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করার মধ্য দিয়ে সম্পূর্ণ হানাদার মুক্ত হয় বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল। নয় মাসের ভয়াল দিনের অবসান ঘটিয়ে রংপুরের মানুষ পায় মুক্তির স্বাদ বিজয়ের আনন্দ। রংপুরে উদিত হয় স্বাধীনতার লাল সূর্য খচিত পতাকা।

লেখক : কবি ও সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে