শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২

রংপুরের মানুষ বিজয়ের স্বাদ পায় ১৭ ডিসেম্বর

নজরুল মৃধা
অনলাইন ভার্সন
রংপুরের মানুষ বিজয়ের স্বাদ পায় ১৭ ডিসেম্বর

১৯৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক আড়াইটার দিকে বাড়িতে আমরা ভাত খেতে বসেছি। এসময় ফুপাতো বড় ভাই মনিদা এসে বলল রংপুর টাউন হলে সাদা পতাকা উড়িয়েছে খান সেনারা। মুক্তিযুদ্ধ শেষ। আমরা স্বাধীন। ভাইয়ের এই কথা শুনে ভাত না খেয়েই আমার র‌্যালি ও সাইকেল নিয়ে রওনা দিলাম টাউন হলের দিকে। আমি তখন রংপুর হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। টাউন হলে অপরদিকে লক্ষী সিনেমা হলের সামনে দাঁড়িয়ে দেখি টাউন হলের ওপর পূর্বপাশে বিশাল এক সাদা পতাকা উড়ছে। সাদা পতাকার মানে কী, বুজলাম না। তবে কিছুক্ষণ পরেই ভুল ভাঙল। সাদা পতাকার মানে পাকিস্তানিরা সিজ ফায়ার অর্থাৎ আত্মসমর্পণ করেছে। খুশিতে মন ভরে গেল।

টাউন হলের বিপরীত দিক থেকে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম সাদা পতাকা উড়ছে। আস্তে আস্তে মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে পতাকাটি দেখার জন্য। অথচ এক ঘণ্টা আগেও রংপুর নগরী ছিল জনশূন্য। রাস্তায় মানুষজন ভয়ে চলাচল করত না। সামান্য সময়ের ব্যবধানে জনসমাগম বাড়তে থাকে। আমি কিছুক্ষণ পর আমাদের পাড়ায় চলে আসি। বাড়িতে সাইকেলটা রেখে জয় বাংলা স্লোগান দিতে দিতে রাস্তায় চলে আসি। যেখানে জয় বাংলা বলা নিষেধ ছিল, সেখানে জয়বাংলা, ভুট্টোর মুখে লাথি মারো বাংলা দেশ স্বাধীন কর ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠতে শুরু করে নগরীর মোড়ে মোড়ে। তবে কিছুক্ষণ পর খবর আসে সাদা পতাকা উড়লেও শহরের অদূরে দমদমা এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনী ও রাজাকারদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধ হচ্ছে। সেই যুদ্ধে বেশকজন রাজাকার ও পাকিস্তানি সৈন্য মারা যান।

মূলত ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হলেও ভারতীয় মিত্রবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধারা রংপুর শহরে প্রবেশ করে ১৭ ডিসেম্বর। ১৭ ডিসেম্বর সকাল থেকে দলে দলে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্র বাহিনী শহরে আসতে থাকে। ওই দিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বেশকটি ঘটনা এখনো স্মৃতিতে উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে। সকাল বেলা আমরা কয়েকজন হাঁটতে হাঁটতে পাচপীরের দরগা (বর্তমান রাজা রাম মোহন মার্কেটের সন্নিকটে) এলে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা আমাদের কৈলাশ রঞ্জন স্কুলে নিয়ে যায়। ৭১-এ কৈলাশ রঞ্জন স্কুলের একাংশ রাজাকারদের আস্তানা ছিল। সেখানে গিয়ে দেখতে পাই রাজাকারদের ব্যবহৃত কিছু থ্রি নট থ্রি রাইফেল পড়ে রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সবাইকে দাঁড় করিয়ে একটি করে থ্রি নট থ্রি রাইফেল ঘাড়ে দিয়ে বলল চল আমরা সবাই রংপুর শহর ঘুরি। আমরা যখন স্কুল থেকে বের হওয়ার উপক্রম করেছি সে সময় ভারতীয় মিত্র বাহিনীর একদল সৈন্য এসে আমাদের বাধা দেয়। এখান থেকে কোনো অস্ত্র নিয়ে কেউ বাইরে যেতে পারে না বলে ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে মুক্তযোদ্ধাদের সাথে ভারতীয় সেনাদের তুমুল তর্ক-বিতর্ক হয়। কিন্তু ভারতীয় সৈন্যরা আমাদের অস্ত্র নিয়ে বের হতে দেয়নি।

এরপর আমরা ওই মুক্তিযোদ্ধা দলের সাথে ছোট একটি ট্রাকে শহর ঘুরি। মুক্তিযোদ্ধারা ওই সময় তাদের হাতে থাকা স্টেনগান দিয়ে শূন্যে গুলি ছুড়ে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, তোমার নেতা-আমার নেতা শেখ মুজিব স্লোগান দিতে থাকে। তাদের সাথে ট্রাকে কিছুক্ষণ ঘোরার পর বাড়িতে যেই ঢুকছি, ওই সময় আমার আব্বা প্রয়াত ফজলুল করিম মৃধা বলেন, চল দমদমা ব্রিজ উড়িয়ে দিয়েছে মুক্তিযোদ্ধারা এবং ওইস্থানে খান সেনারা অনেক মানুষকে শহীদ করেছে। কালকে দমদমার আশপাশে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ হয়েছে চল দেখে আসি। রিকশায় আব্বা তার বন্ধু ডাক্তার আলমগীর ও আমি তিনজনে রওনা হই দমদমার উদ্দেশে। জাহাজ কোম্পানির মোড় থেকে রওনা হয়ে সাবেক তেতুল তলা (বর্তমান শাপলা চত্বর) পর্যন্ত যেতে দেখি শহর লোকে-লোকারণ্যে পরিণত হয়েছে। মানুষের ভিড়ে চলা কঠিন হয়ে পড়েছে। ওই সময় আত্মসমর্পণকারী পাকিস্তানিদের রংপুর ক্যান্টমেন্টসহ বিভিন্নস্থান থেকে ধরে এনে মডেল স্কুলে (বর্তমান ক্যাডেট কলেজ) বন্দি শিবিরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

রিকশায় তেতুলতলা পার হয়ে মডেল স্কুল পর্যন্ত যাওয়ার পর দেখি ওই স্কুলটিকে বন্দি শিবির করা হয়েছে। পাকিস্তানি এবং দেশি রাজাকারদের অনেককে ওই বন্দি শিবিরে নিয়ে রাখা হয়। সেখান থেকে দমদমা ব্রিজ গেলাম। গিয়ে দেখি ব্রিজের একটি অংশ মুক্তিবাহিনীরা উড়িয়ে দিয়েছে। পাশেই রাবার ও ড্রাম দিয়ে বিকল্প ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। ওই ব্রিজ দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। দমদমা ব্রিজের উত্তর পাশে মানুষের ভিড়। গিয়ে শুনলাম ওখানে কারমাইকেল কলেজের কয়েকজন শিক্ষকসহ অনেককেই হত্যা করা হয়েছে। দমদমার ওই স্থানটি এখন বধ্যভূমির স্বীকৃতি পেয়েছে। দমদমা থেকে ফিরেই চলে যাই টাউন হল চত্বরে। ওখানেও দেখি মানুষের ভিড়। টাউন হলের পেছনের বড়াইগাছের পাশে বড় ইন্দ্রারাটিতে মানুষের লাশের গন্ধ। এর পেছনেই হট্রিকালচার সেন্টার (বর্তমান চিড়িয়াখানা)। সেখানে গিয়ে দেখি অসংখ্য মানুষের গলিত লাশ। এর মধ্যে বেশ কিছু শাড়ি ও চুড়ি দেখা গেছে। এখন পর্যন্ত টাউন হল কিংবা চিড়িয়াখানার অভ্যন্তরে আম বাগানে যেখানে বীর বাঙালিদের হত্যা করা হয়েছে, সেই স্থানটি বধ্যভূমির স্বীকৃতি পায়নি।

১৭ ডিসেম্বর সকাল থেকে দলে দলে মুক্তিযোদ্ধারা লাল সবুজের পতাকা নিয়ে শহরে প্রবেশ করতে শুরু করে। মুক্তিযোদ্ধাদের বরণ করে নিতে স্বজন এবং শহরবাসী ফুলের মালা হাতে দাঁড়িয়েছিল জাহাজ কোম্পানির মোড় ও তিনকানিয়া (বর্তমান পায়রা চত্বরে)। অনেকেই তার প্রিয়জন মুক্তিযোদ্ধাকে সাদরে বরণ করেছেন। আবার অনেক মা প্রিয় স্বজনকে না পেয়ে দীর্ঘশ্বাস নিয়ে পরের দিন এসেছেন। কিন্তু স্বজনের আর দেখা পাননি। ফিরে আসেননি অনেকের স্বজন। তেমনি সম্পর্কে আমার ফুপাতো ভাই শাহজান আর ফিরে আসেননি। অথচ স্বাধীনতার অনেক দিন পর্যন্ত তার মা ও স্বজনরা আশা করেছিল আজ বুঝি শাহজাহান আসবে। কিন্তু তিনি আর আসেননি। পরে ধারণা করা হয় নিশবেতগঞ্জ বধ্যভূমিতে তাকে হত্যা করেছে খানসেনারা।

আর দু'একটি কথা তুলে ধরতে চাই। একদিন রাত ১২টার দিকে বাড়ির সকলেই চমকে উঠলাম। ভাবলাম খান সেনা এলো নাকি। একটু পরে ভুল ভাঙল খান সেনা নয়। একজন মুক্তিযোদ্ধা এসেছে। আব্বা সবাইকে চুপ থাকতে বলে ঘরের আড়ার এক কোনা থেকে (ছাদ) একটি প্যাকেট মুক্তিযোদ্ধাকে দিল। প্যাকেটটি নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা চলে যাওয়ার পরে আব্বা বলেন, ওই প্যাকেটে ১২টি বাংলাদেশের পতাকা ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা মাঝে মধ্যে এসেই বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নিয়ে যেত আব্বার কাছ থেকে। কারণ আব্বার পতাকা দেয়ার একটি সুবিধা ছিল। তা হলো আমাদের সে সময় ৪টি কাপড়ের দোকান ছিল। এর মধ্যে রেডিমেট কাপড়ও ছিল। রেডিমেট পোশাক প্রস্তুতে বেশকজন সেলাই কারিগর ছিল। তারাই গোপনে জাতীয় পতাকা তৈরি করে আব্বাকে দিত। আব্বা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সময় সুযোগ বুঝে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে জাতীয় পতাকা সরবরাহ করত। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় বুদ্ধিজীবী হত্যার পর জেলা শহরগুলোতেও একটি তালিকা করা হয়। ওই তালিকায় আব্বার নামও ছিল। ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ায় জেলা শহরের হত্যার নীল নকসা অনেকটাই বাস্তবায়ন করতে পারেনি পাক হানাদাররা। চূড়ান্ত বিজয়ের বেশ কদিন আগে থেকেই প্রতিদিন সকালে ভারতীয় বিমান আকাশে চক্কর দিত। যেদিন চক্কর দিত না, সে সেদিন নানা আতঙ্ক ও শঙ্কা কাজ করত অনেকের মাঝে।

মহান বিজয়ে কথা এলে প্রথমেই বলতে হয় রংপুরের মানুষ ৩ মার্চ প্রথম যুদ্ধ আরম্ভ করেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম শহীদ রংপুরের শংকু সমজদার। ১৯৭১ সাল উত্তাল ৩ মার্চ। চারিদিকে স্বাধীনতার গান। এদিন ছিল রংপুরের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন। স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের রংপুরে প্রথম শহীদ হন ১১ বছরের টগবগে কিশোর শংকু সমাজদার। সেদিনের সেই মিছিলে যে ২০/২৫ জন শিশু কিশোর ছিল তার মধ্যে আমিও ছিলাম। উর্দু ও ইংরেজি সাইনবোর্ড ভাঙার জন্য ছোটদের দুটি দল ছিল। একটি মিছিলের পেছনে আরেকটি মিছিলের সামনে। উর্দু ও ইংরেজি লেখা সাইন বোর্ড ভাঙার কাজ ছিল আমাদের। মিছিলের আগে অথবা পেছনে সব সময় থাকত এই ছোটদের দলটি। এমনি এক সাইন বোর্ড ভাঙতে গিয়ে অবাঙালির গুলিতে প্রাণ প্রদীপ নিভে যায় শংকুর। শংকু মারা যাওয়ার খবরে উত্তেজিত হয়ে উঠে রংপুরবাসী। ওইদিন  অবাঙালিদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে শহীদ হয় আরও দুজন। তারা হলেন-তৎকালীন রংপুর কলেজের ছাত্র মিঠাপুকুর উপজেলার আবুল কালাম আজাদ এবং ওমর আলী নামে এক সরকারি চাকরিজীবী। ওমর আলী ছুরিকাঘাতে মারা যান শহরের দেওয়ান বাড়ি রোডের জেনারেল বুট হাউসের সামনে। আর আবুল কালাম আজাদ প্রাণ হারান বাটা গলির মুখে। কিশোর শংকুসহ অপর দু’জনের আত্মদানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় রংপুরের মুক্তিযুদ্ধ।

এছাড়াও সেইদিন গুলির আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যায় রংপুর কলেজ ছাত্র সংসদের ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক মোহাম্মদ আলী ও শরিফুল আলম মকবুল। ওই দিন বিকেল ৩টায় শহরে কারফিউ জারি করে তৎকালীন প্রশাসন। ৩ মার্চ থেকে ৫ মার্চ রংপুরে কারফিউ চলে। এর পর ২৮ মার্চ রংপুরের মানুষ জেগে উঠেছিল নতুন উদ্যোমে। স্বাধীনতা চেতনায় উদ্বুদ্ধ মানুষ রংপুরের বিভিন্ন অঞ্চল হতে লাঠিসোঁটা, তীর ধনুক, বল্লম ইত্যাদি নিয়ে রংপুর ক্যান্টমেন্ট আক্রমণ করে বেলা ৩টার দিকে। এতে ক্যান্টমেন্টের পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সৈন্যরা এ সমস্ত বিক্ষুব্ধ জনতার উপর ঝাপিয়ে পরে এবং অসংখ্য মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ওই দিন রংপুরের অগণিত মানুষ প্রাণ দিয়ে সৃষ্টি করে স্বাধীনতার আরেক অধ্যায়। এর পর ৩ এপ্রিল মধ্যরাতে রংপুরের প্রথম গণহত্যা ঘটে দখিগঞ্জ হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে। এরপর মুক্তিযুদ্ধের পুরো নয় মাস জুড়ে নিসবেতগঞ্জ গণহত্যা, দমদমা ব্রিজ গণহত্যা, বলারখাইল গণহত্যা, ঝাড়ুদার বিল ও পদ্মপুকুরের গণহত্যা, জয়রাম আনোয়ার মৌজার গণহত্যা, সাহেবগঞ্জের গণহত্যা, লাহিড়ীরহাটের গণহত্যা, ঘাঘটপাড়ের গণহত্যা, জাফরগঞ্জ গণহত্যাসহ বিভিন্ন স্থানে গণহত্যা চালায়। এতে রংপুরের হাজার হাজার মানুষ হারায় তাদের প্রিয়জনকে। 

১২ ডিসেম্বর রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া সমগ্র রংপুর মুক্তিবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ১৩ ডিসেম্বর গংগাচড়ায় ২১২ জন রাজাকার আত্মসমর্পণ করে। ১৫ ডিসেম্বর তিস্তা ব্রিজে হানাদার বাহিনীর সাথে মুক্তিবাহিনীর তুমুল যুদ্ধ হয়। বিজয় দিবসের প্রাক্কালে ১৬ ডিসেম্বর রংপুর শহরের অদূরে দমদমা এলাকাতেও লড়াই চলতে থাকে। ১৭ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করার মধ্য দিয়ে সম্পূর্ণ হানাদার মুক্ত হয় বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল। নয় মাসের ভয়াল দিনের অবসান ঘটিয়ে রংপুরের মানুষ পায় মুক্তির স্বাদ বিজয়ের আনন্দ। রংপুরে উদিত হয় স্বাধীনতার লাল সূর্য খচিত পতাকা।

লেখক : কবি ও সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

এই মাত্র | অর্থনীতি

ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুলিশের তদবিরে অতিষ্ঠ মন্ত্রণালয়
পুলিশের তদবিরে অতিষ্ঠ মন্ত্রণালয়

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা