শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪২, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা

অপরাধবিজ্ঞানে ‘হেইনাস ক্রাইম’ বা জঘন্য অপরাধ বলে একটা কথা আছে। সাধারণভাবে যেকোনো অপরাধকে শুধু অপরাধই বলা হয়, তার আগে কোনো বিশেষণ ব্যবহৃত হয় না। যেমন—চুরি-চামারি, মারদাঙ্গা, কিলাকিলি, ঘুষাঘুষি ইত্যাদি শুধুই অপরাধ—এগুলোর আগে জঘন্য, ঘৃণ্য, রোমহর্ষক বা ওই জাতীয় কোনো শব্দ ব্যবহৃত হয় না। কিন্তু সংঘটিত অপরাধটি যদি এতই মারাত্মক বা নিন্দনীয় হয় যে শুনলেই গায়ের লোম খাঁড়া হয়ে যায় বা ঘৃণায় দেহ-মন রি রি করে ওঠে, তখন এটাকে বলা হবে ‘হেইনাস ক্রাইম’ বা জঘন্য অপরাধ।

কোনো থানায় কোনো মাসে ধরা যাক ২০টি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। এর ভেতর চুরি ১০টি, জমিদখল দুটি, পকেটমারের ঘটনা পাঁচটি, মার্ডার একটি এবং ধর্ষণ দুটি। এর মধ্যে মার্ডার বা খুনের মামলা ও ধর্ষণের মামলাকে বলা হবে হেইনাস ক্রাইম বা জঘন্য অপরাধ। কোনো এলাকায় একটি মার্ডার বা নারী নির্যাতন সংঘটিত হলে সেই এলাকা, এমনকি পুরো জেলায় হৈচৈ পড়ে যায়।

কারণ এগুলো নিঃসন্দেহে গুরুতর অপরাধ। মানুষের সব অন্তরাত্মাকে এই ধরনের অপরাধ দলিত-মথিত করে দেয়।
১৯৫০-এর দশকে আমার ছেলেবেলায় বগুড়া শহরে একদিন সকালবেলায় শোনা গেল, আগের রাতে গ্রাম থেকে শহরে স্বামীর সঙ্গে সিনেমা দেখতে আসা এক তরুণী বধূকে কয়েকজন শহুরে দুর্বৃত্ত মেরিনা পার্কের নির্জনতায় ধর্ষণ করেছে। ভোর না হতেই ঘটনাটি চাউর হয়ে যায়।

শহরজুড়ে দূর দূর, ছি ছি রব ওঠে এবং জনসাধারণের সহায়তায় ওই দিনই পুলিশ ধর্ষণকারীদের নেতা শহরের এক মোটামুটি পরিচিত ব্যবসায়ী অমুক মিয়া ও তার সাঙ্গোপাঙ্গদের পাকড়াও করে। মাস কয়েকের মধ্যেই আদালতে তাদের বিচার সম্পন্ন হয় এবং বিভিন্ন মেয়াদে আসামিদের সাজা হয়। হেইনাস বা জঘন্য ক্রাইমের এটা ছিল একটি উদাহরণ। বগুড়া জেলায় সেই আমলে এর আগে বা পরে এ ধরনের চাঞ্চল্যকর অপরাধ সংঘটিত হয়নি। পার্শ্ববর্তী পাবনা, রংপুর, দিনাজপুর বা রাজশাহীতেও এমন জঘন্য অপরাধ ঘটেছে বলে শোনা যায়নি।

আর এখন? সেই দুঃখের কাহিনিটা পাঠকের কাছে তুলে ধরার জন্য নিবন্ধের শুরুতেই এই স্মৃতি রোমন্থন। সেই উনিশ শ পঞ্চাশের দশকে এই বাংলাদেশের লোকসংখ্যা কত ছিল? ছয় কোটি? সাড়ে ছয় কোটি? এ রকমই হবে। আর এখন কেউ বলে ১৮ কোটি, কেউ বলে আরো বেশি। তখন শিক্ষিতের হার ছিল শতকরা মাত্র ২০-২২ জন। আর এখন, মাশাল্লাহ, তা ৭২-৭৩-এরও বেশি। আগে এই ভূখণ্ডের মানুষের গড় আয়ু ছিল ৪০ বা এরও কম। মাথাপিছু আয় ছিল ৪০-৪২ ডলার। এখন সব কিছুই বেড়েছে। কমেছে প্রসূতি মৃত্যু ও শিশুমৃত্যুর হার। আগের তুলনায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনীর সদস্যসংখ্যা ও তাদের সাজ-সরঞ্জাম বেড়েছে অনেক গুণ। কিন্তু সেই তুলনায় নানা ধরনের অপরাধ, বিশেষ করে ‘হেইনাস ক্রাইম’ বা খুন-জখম-ধর্ষণ-ছিনতাই ইত্যাদি কি কমেছে? না, কমেনি। বরং অপরাধীরা মনে হয় বুক চিতিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে সর্বসমক্ষে জঘন্য থেকে জঘন্যতম অপরাধ করেই চলেছে।

ইসলামের ইতিহাসে আমরা পড়েছি, ইসলাম ধর্মের আবির্ভাবের আগে আরব দেশে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন-খারাবি, গোত্রে গোত্রে যুদ্ধবিগ্রহ, নারী নির্যাতন ইত্যাদি লেগেই ছিল। ইসলাম-পূর্ব সেই যুগকে ইতিহাসে আইয়্যামে জাহেলিয়াত বা চরম বর্বরতা ও অজ্ঞতার যুগ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। ‘খুন কা বদলা খুন’, প্রকাশ্যে নারী নির্যাতন, দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার, বিচারহীনতা এবং বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা, পৈশাচিকতা ছিল প্রাক-ইসলামী যুগে আরবদের বৈশিষ্ট্য। সেখান থেকে বিশ্বনবী আল্লাহর রাসুল (সা.) তাদের ঘোর অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে যান। হজরত মুহাম্মদ (সা.) শেষ নবী, রোজ কিয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীতে আর কোনো নবীর আগমন হবে না।

বাংলাদেশের শতকরা ৯০ জন মানুষ আমরা মুসলমান। আমরা কি আমাদের এই সোনার দেশটিকে আমাদের কাজকর্ম দ্বারা দোজখে পরিণত করব, নাকি লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আল্লাহপাকের দান আমাদের এই পবিত্র আমানতটিকে জাহান্নাম নয়, জান্নাতের কুসুমবাগে পরিণত করব? এই সিদ্ধান্তটি নিতে হবে আমাদেরই। এখন তো আর প্রাক-স্বাধীনতা আমলের বিদেশি শাসকগোষ্ঠী নেই যে সব অন্যায়-অবিচার-অনিয়ম-বঞ্চনা-লাঞ্ছনার জন্য তাদের আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করাব। এখন আমরাই বাদী, আমরাই বিবাদী। একাত্তরের স্বাধীনতার পর আমরা যে দেশটিকে পেয়েছিলাম, যে দেশটির জন্য আমাদেরই লাখো শহীদ জীবন উৎসর্গ করেছিল, নিজেদের তরতাজা বর্তমানকে বিসর্জন দিয়েছিল আমাদের একটি স্বর্ণকান্তিময় ভবিষ্যতের জন্য, সেই দেশ আজ নীরবে-অলক্ষ্যে অশ্রুবিসর্জন দিচ্ছে ২০২৪-এর জুলাইয়ে, তার অন্তরাত্মা কেঁপে উঠছে মিটফোর্ডের হতদরিদ্র সোহাগ মিয়ার করুণ পরিণতি অবলোকন করে। একটি মানুষকে মধ্যযুগীয় কায়দায়, কিংবা তারও আগে আইয়্যামে জাহেলিয়াতের পাশব শক্তির মতো প্রকাশ্য দিবালোকে নিষ্ঠুরভাবে কে হত্যা করল? না কোনো বিদেশি শক্তি নয়, কোনো রণক্ষেত্রে প্রতিপক্ষের হাতে নির্মমভাবে নিহত নয় সোহাগ মিয়া, তাকে হত্যা করল তারই দেশবাসী কজন মানুষ। আর শুধু হত্যা করেই থেমে থাকল না তারা, তার নিথর শবদেহ নিয়ে বিজয়োল্লাসে মেতে উঠল সেই ‘আসব বলের পাশবমত্তরা’। সেই মর্মান্তিক দৃশ্যটি পাশে দাঁড়িয়ে অবলোকন করল যারা তারাও বাঙালি।

বিশ্ববাসী কী দেখল? দেখল, যে বাঙালি তাদের কোমল স্বভাব ও নম্রভদ্র আচরণের জন্য আবহমানকাল পৃথিবীর মানুষের শ্রদ্ধা, ভক্তি, ভালোবাসা পেয়ে এসেছে, তারা আজ বর্বরতায়, নিষ্ঠুরতায় অন্য যেকোনো দেশকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। সোহাগ ওরফে লাল চাঁদকে দুর্বৃত্তরা পেটাতে পেটাতে মিটফোর্ড হাসপাতালের সম্মুখের রাস্তা থেকে হাসপাতাল চত্বরের ভেতরে নিয়ে আসে। সেখানে হাসপাতালের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের জন্য ছিল আনসার বাহিনীর একটি ক্যাম্প। তাদের চোখের সামনেই দুর্বৃত্তরা লাল চাঁদকে বেধড়ক মারধর করে মাটিতে ফেলে দেয় এবং আধলা ইট দিয়ে তার মাথায় বেদম আঘাত করে করে তাকে মেরে ফেলে। আর আমাদের প্রশিক্ষিত আনসার বাহিনীর সদস্যরা সেই দৃশ্য দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখল। আবারও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সেই প্রায়শ অভিনীত ‘নীরব দর্শকের ভূমিকা’! হায়, যদি দুজন মানুষও সেদিন লোকটাকে বাঁচাতে এগিয়ে যেত, তাহলে অসহায় মানুষটিকে এভাবে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হতো না। এই কি বাঙালির চিরায়ত একের বিপদে অন্যের বুক পেতে দেওয়ার গৌরবময় ঐতিহ্য। বিদেশিরা চিরকাল বলে এসেছে, বাঙালিরা গরিব হতে পারে, কিন্তু তারা খুবই ভদ্র, পরোপকারী ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াকু জাতি। লাল চাঁদের করুণ মৃত্যু কি তারই নমুনা? সেদিন অকুস্থলে উপস্থিত আনসার (যে শব্দটির বাংলা অর্থ সাহায্যকারী) সদস্যরা ও পথচারীরা একি দৃষ্টান্ত স্থাপন করল? তাদের নিস্পৃহতা ও ক্লীবত্ব পুরো জাতির মুখে যে কলঙ্ক-কালিমা লেপে দিল তা কি সহজে মুছে যাবে? না, নিশ্চয়ই না। সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয়ে গেল এটাই যে এখন থেকে কেউ আর এগিয়ে আসবে না একটি অসহায় মানুষের জীবন রক্ষার্থে। যে কুদৃষ্টান্ত ছিল জাতির দুই চোখের বিষ, তা-ই এখন একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হয়ে গেল। যে তরুণদের আমরা হরহামেশা উঠতে-বসতে নানা বিষয়ে নসিহত করি, বক্তৃতায়-বিবৃতিতে উপদেশামৃতের ফোয়ারা ছোটাই, তারা যদি এখন বলে ‘চাচা, আল্লাহর ওয়াস্তে বন্ধ করুন আপনাদের এইসব অমূল্য নসিহতনামা, তার চেয়ে মিটফোর্ড হাসপাতালের ভেতরের আনসার ক্যাম্পের সদস্যদের এবং লাল চাঁদ হত্যাকাণ্ডের প্রত্যক্ষদর্শী বাঙালিপুঙ্গবদের মতো কী করে মৃত সৈনিকের ভূমিকা পালন করব সে বিষয়ে সবক দিন, যাতে দিনশেষে বলতে পারি, এই দেশেরই গত শতাব্দীর গোড়ার দিকের কবি কামিনী রায়ের বহুল উচ্চারিত পঙক্তি ‘পরের কারণে স্বার্থে দিয়া বলি এ জীবন মন সকলি দাও’ ভুল ছিল, ভুল ছিল পরোপকারী হয়ে জীবন উৎসগ করার মূলমন্ত্র।

এত দুঃখ, এত গ্লানির মধ্যে একটা বিষয় অবশ্যই কিছুটা হলেও শান্তির প্রলেপ বুলিয়ে দেয়। সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় সারা দেশের মানুষ তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। তারা কোনো রাজনৈতিক বা সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত নয়, তারা সাধারণ মানুষ। সাইলেন্ট মেজরিটি। আর তারা শুধু রাজধানীর অমুক মোড়ে, তমুক সভাস্থলে জড়ো হওয়া সচেতন নাগরিক নয়, তাদের অনেকেই হয়তো রাজনীতিতে জড়িত আছে, তবে বেশির ভাগই রাজনীতিবিমুখ ছা-পোষা মানুষ। তারা স্বজনহারার বেদনা নিয়ে সমবেত হয়েছে প্রতিবাদ জানাতে, বিচারপ্রার্থী হয়ে। উনিশ শ চব্বিশের জুলাইয়ে এরাই ছিল স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের সম্মুখসারির সৈনিক। সত্যের জন্য, ন্যায়ের জন্য যেকোনো সংগ্রামে এরা যখন সম্পৃক্ত হয়ে যায় তখন জাতি স্বপ্ন দেখে সুদিনের। লাল চাঁদের করুণ মৃত্যু সেই সাইলেন্ট মেজরিটি বা জাতির সুপ্ত বিবেককে জাগ্রত করেছে সেটাই বড় সান্ত্বনা। আশা করব আমাদের বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ, সুদক্ষ কর্তৃপক্ষও সুষুপ্তি ঝেড়ে এবার আরেকটু নড়েচড়ে বসবে।

সব কথার শেষ কথা আজকের এই লেখাটি কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দল বা মতের পক্ষে-বিপক্ষে নয়—এটি মানবতার পক্ষের একটি লেখা। লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ কোন দল করত, তার রাজনৈতিক পরিচয় কী ছিল, এগুলো অবান্তর। তার প্রথম এবং প্রধান পরিচয় সে একজন মানুষ। আমার, আপনার মতো একজন রক্ত-মাংসের মানুষ। দোষে-গুণের মানুষ। একটি স্বাভাবিক মৃত্যুর দাবিদার এই দেশের একজন মানুষ। বহুকাল আগে শ্রদ্ধেয় প্রয়াত সাংবাদিক নির্মল সেনের একটি লেখার শিরোনাম ছিল ‘স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই’। সেই মৃত্যু দল-মত-নির্বিশেষে সবারই কাম্য। কারণ সব কিছুর আগে একজন মানুষের আদি ও অকৃত্রিম পরিচয় সে একজন মানুষ।

লেখক : সাবেক সচিব ও কবি
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন
জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন

৫৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার
যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টানা দ্বিতীয় শিরোপার স্বপ্ন ভাঙল রংপুরের, চ্যাম্পিয়ন গায়ানা
টানা দ্বিতীয় শিরোপার স্বপ্ন ভাঙল রংপুরের, চ্যাম্পিয়ন গায়ানা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা
রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবগঞ্জ সমিতির ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
শিবগঞ্জ সমিতির ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরের ৩০ হাজার নেতাকর্মী জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে
চাঁদপুরের ৩০ হাজার নেতাকর্মী জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে যুবক খুনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে যুবক খুনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শালবাহান তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে তেঁতুলিয়ায় মানববন্ধন
শালবাহান তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে তেঁতুলিয়ায় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’
‘পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টা শিথিল
গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টা শিথিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরাসি কিংবদন্তি প্লাতিনির বাসায় চুরি, ২০টি পুরস্কার নিয়ে গেছে চোর
ফরাসি কিংবদন্তি প্লাতিনির বাসায় চুরি, ২০টি পুরস্কার নিয়ে গেছে চোর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প
শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই পেনাল্টি মিস, তবুও বড় জয় স্পেনের
দুই পেনাল্টি মিস, তবুও বড় জয় স্পেনের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত
জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে