শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১১, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

উন্নতির বস্তুগত নিদর্শন না দেখে উপায় নেই, কিন্তু মানবিক উন্নয়নের খবর ব্যতিক্রমে পরিণত হয়ে গেছে। এর একটা কারণ কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ব্যাপারে উন্নয়ন মোটেই মনোযোগী নয়। ধারণা করা যায় প্রতি বছর ২০ লাখ নতুন মানুষ কর্মপ্রার্থী হচ্ছে। কিন্তু তাদের জন্য কাজ কোথায়?

সংস্কৃতি চর্চার যে সংকীর্ণ পরিসরগুলো আগে ছিল, সেগুলোও আক্রান্ত হচ্ছে। এসব খবর হামেশাই পাওয়া যায়। একটি পাওয়া গেল ময়মনসিংহ শহরে ব্রহ্মপুত্রের ধার ঘেঁষে, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের নামে প্রতিষ্ঠিত উদ্যানের পাশে শিল্প সাহিত্য চর্চার জন্য যে জায়গাটা ছিল, উন্নয়নের স্বার্থে সিটি করপোরেশন সেটিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনে বিধিনিষেধের কথা না হয় না-ই বললাম।

সবাই বলেন ঐক্য চাই, কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে অনৈক্যের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি করা হচ্ছে। যেমন- মুক্তিযোদ্ধার নতুন এক সংজ্ঞা খাড়া করে বিভাজনের আরেকটা জায়গা খুঁজে বের করা হয়েছে। প্রথম কথা, মুক্তিযুদ্ধের তালিকা তৈরি করাটাই ছিল ভুল; দরকার ছিল মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীদের তালিকা। দ্বিতীয়ত, সার্টিফিকেট, সুযোগসুবিধা বৃদ্ধি, মুক্তিযোদ্ধাদের ‘বীর’ বলে নতুন সম্বোধন জারি, এসবই ছিল অপ্রয়োজনীয় এবং ক্ষতিকর। ওই সব পদক্ষেপে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান মোটেই বাড়েনি, বরং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বংশ বৃদ্ধি ঘটেছে বদ্ধ পুকুরে কচুরিপানার মতো। 

সর্বশেষ তৎপরতাটা হলো, মুক্তিযোদ্ধাদের ভিতর মুক্তিযোদ্ধা এবং ‘সহযোগী’ এ দুই কাতার সৃষ্টির প্রয়াস। এ পদক্ষেপ বিভাজন বাড়াবে, অনর্থক তর্কবিতর্ক তৈরি করবে, সময় ও অর্থের অপচয় ঘটাবে। এবং নানাবিধ বিরোধ সৃষ্টির পরে দেখা যাবে বিভাজন রেখাটিই প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে। দেশের বাইরে থেকে বা বাইরে গিয়ে যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন এতকাল তাঁরা কেউ কেউ বলে এসেছেন যে দেশের ভিতরে যাঁরা ছিলেন তাঁরা যা-ই করুন না কেন সবাই ছিলেন হানাদারদের সহযোগী। এখন শুনছি উল্টো কথা। এসব উল্টাপাল্টা কাজ তাঁরাই করেন যাঁদের হাতে সৃষ্টিশীল কাজ নেই, অথচ ক্ষমতা পেয়ে গেছেন আচমকা।

আর ওই যে অপরাধ বাড়ছে, কিন্তু অপরাধীদের বিচার বিলম্বিত হচ্ছে যেটা দেখে হতভাগ্য লামিয়া আক্তার আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত হলো, সেই রকমের হতাশা এখন আমাদের সংস্কৃতির গভীরে প্রবেশ করতে চাইছে। বহু মানুষ গুম হয়ে গেছে, অনেক মানুষ নিষ্পেষিত হয়েছে এবং পাশাপাশি যেসব অপরাধের বিচার চেয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে সেখানেও অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে অবিশ্বাস্য দীর্ঘসূত্রতা ও কালক্ষেপণ। উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সাংবাদিক সাগর-রুনি দম্পতি হত্যার বিচার। ঘটনার পরপরই তখনকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অকুস্থলে ছুটে গিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের ধরা হবে।

তারপর ঘণ্টা কেন, দিন মাস বছর চলে গেছে; অপরাধীরা ধরা পড়বে কী শনাক্তই হয়নি। ২০১২ সালের ঘটনা, ইতোমধ্যে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে তখনকার সরকারের সুদীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসান পর্যন্ত ঘটে গেছে, কিন্তু আসামিরা যেখানে ছিল সেখানেই আছে। ধরা পড়েনি। আশা করা গিয়েছিল বিগত সরকারের পতনের পর দ্রুতই জানা যাবে ওই খুনের জন্য কারা দায়ী; কিন্তু সেখানেও হতাশা। তদন্তকারীরা এত দিন বলছিলেন ডিএনএ পরীক্ষায় স্পষ্ট ফল না পাওয়ায় শনাক্তকরণে বিঘ্ন ঘটছে। 

এবার শোনা গেল নতুন কারণের আরেকটি কথা; সেটা হলো অভ্যুত্থানের সময় গোয়েন্দা সংস্থার দপ্তরে মামলাসংক্রান্ত যেসব নথিপত্র ছিল তা ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তদন্তের জন্য তাই আরও ৯ মাস সময় প্রয়োজন। কৌতুকের ব্যাপারই বলতে হবে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই জানানো হয়েছে যে গোয়েন্দা সংস্থার কাছে সংরক্ষিত নথিপত্র আগুনে পুড়ে গেছে এ তথ্য সত্য নয়। আদালত অবশ্য ৯ মাসের নয়, ৬ মাসের বাড়তি সময় দিয়েছেন। তদন্তের সময় এ নিয়ে ১৩ বছরে ১১৭ বার বৃদ্ধি করা হয়ে গেছে।

আমরা, শিক্ষিত বাঙালিরা, সংস্কৃতি নিয়ে কখনো কখনো বড়াই করি। বিশেষ করে বাংলা সাহিত্য বিশ্বমানের, এ কথা বলি। সেটা যে অতিকথন তা-ও অবশ্য নয়; কিন্তু সাহিত্যের সেই চর্চা এখন আর আগের প্রাণবন্ততায় প্রবহমান নয়। শিল্পকলার অন্যান্য ক্ষেত্রে আমাদের অগ্রগতি যে অত্যন্ত গৌরবের, এটা অবশ্যই বলা যাবে না। তবে বাঙালির সংস্কৃতি-শক্তির দুটি বিশেষ জায়গা ছিল : ইহজাগতিকতা ও অসাম্প্রদায়িকতা। বাঙালি ধর্মপ্রবণ বটে, কিন্তু ইহজগৎবিমুখ নয়। তাদের ধর্মের চর্চা অনেক ক্ষেত্রেই সামাজিকতার অংশ। এবং বাঙালিরা কখনোই সাম্প্রদায়িক ছিল না। সাম্প্রদায়িকতা ব্রিটিশের সৃষ্টি, এবং সেটি দুই দিকের দুই মধ্যবিত্তের প্রতিদ্বন্দ্বিতাজাত সমস্যা বটে। দেশভাগ তারাই ঘটিয়েছে। ওই কাজে সবেগে উসকানি দিয়েছে ব্রিটিশ শাসক। সাতচল্লিশের দেশভাগ সংস্কৃতির ক্ষেত্রে যে ক্ষতিটি ঘটিয়েছে, তা যেমন গভীর তেমনি অপূরণীয়।

বাংলার অর্থনীতি ও সংস্কৃতিতে নদীর উপস্থিতি ও প্রভাব খুবই উল্লেখযোগ্য। দেশভাগের কারণে নদীর পানির প্রবাহ এখন বাংলাদেশের জন্য ভীষণ বড় এক সমস্যা। (‘জল’ ও ‘পানি’র বিরোধটা ছিল কৃত্রিম, ‘জলপানি’তে মধ্যবিত্ত বাঙালির ছিল প্রভূত আগ্রহ।) কিন্তু পানির সমস্যা এখন আমাদের জন্য মারাত্মক রকমের বাস্তবিক। ওদিকে ওপর থেকে নেমে এসে বালু নদীর পানির প্রবাহকে নিরন্তর বিঘিœত করছে। সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দাঁড়িয়েছে ভারত যে কাজটা করছে সেটা-শুকনোর সময় পানির প্রবাহ আটকে দেওয়া এবং বর্ষার সময় ছেড়ে দেওয়া।

সমাজে বৈষম্য বেড়েছে। সংস্কৃতি চায় ঐক্য; বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু। সেই শত্রুতা চলছে। সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও। পুঁজিবাদী উন্নয়ন বৈষম্য এবং দারিদ্র্য দুটোকেই বাড়িয়ে দিচ্ছে। উগ্র হয়ে উঠছে মুনাফালিপ্সা ও ভোগবাদিতা-যে দুয়ের ভূমিকা সব সময়েই সংস্কৃতিবিরোধী। এক কথায় পুঁজিবাদই হচ্ছে বর্তমানকালে সংস্কৃতির মূল শত্রু।

সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য সংগ্রাম যে আসলে পুঁজিবাদবিরোধী সংগ্রাম, সেটা যেন না ভুলি। এ সংগ্রামে অগ্রপথিকের ভূমিকাটা থাকবে কাদের? থাকবে যারা হৃদয়বান ও বুদ্ধিমান তাদের। হৃদয় ও মস্তিষ্ক দুটোই সংস্কৃতির প্রধান ভরসা; একটি অপরটি থেকে বিচ্ছিন্ন হলে মহাবিপদ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যে আভাসটা দিচ্ছে সেটা যে কেবল বুদ্ধির যান্ত্রিকতার তা নয়, বুদ্ধির সঙ্গে হৃদয়ের বিচ্ছিন্নতারও।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাংলাদেশের বড় মাপের রাজনীতিকদের ভিতর সবচেয়ে সংস্কৃতিসচেতন মানুষটি ছিলেন কিন্তু মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। সেই ১৯৫৪ সালে লন্ডনে অনিচ্ছাকৃত প্রবাসরত অবস্থায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন-‘প্রথমে আমি বাঙালি; পরে আমি মুসলমান’ এবং ‘বাংলা আমার সংস্কৃতি’।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সর্বশেষ খবর
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প
ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০
দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব
খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়
সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাগেরহাটে সাংবাদিক হায়াত হত্যার ঘটনায় মামলা
বাগেরহাটে সাংবাদিক হায়াত হত্যার ঘটনায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক