শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৯, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ১৩:০১, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের দুর্যোগপ্রবণ জেলাগুলোর প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ বড় ধরনের খাদ্যসংকটে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। একই সময়ে প্রায় ১৬ লাখ শিশু চরম অপুষ্টিতে ভুগতে পারে। সম্প্রতি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ ইউনিট (এফপিএমইউ) এবং জাতিসংঘের তিনটি সংস্থার যৌথভাবে পরিচালিত এক বিশ্লেষণ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ দেশের ৩৬ জেলার মোট ৯ কোটি ৬৬ লাখের বেশি মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টি পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে—বেশিরভাগ এলাকাতেই খাদ্যসংকট ও অপুষ্টির ঝুঁকি দ্রুত বাড়ছে। বছরের প্রথম চার মাসের তুলনায় বছরের শেষ আট মাসে খাদ্যসংকটে থাকা মানুষের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে সার্বিকভাবে গত বছরের তুলনায় এ বছর খাদ্যসংকটে থাকা মানুষের সংখ্যা কমেছে।

বুধবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চীন–মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) ও বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) যৌথভাবে ‘ইন্টিগ্রেটেড ফুড সিকিউরিটি ফেজ ক্লাসিফিকেশন’ (আইপিসি) (সমন্বিত খাদ্যনিরাপত্তা ধাপের শ্রেণিবিন্যাস) এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদনটিতে খাদ্যঘাটতি, অপুষ্টি ও ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে পাঁচটি ধাপে মূল্যায়ন করা হয়েছে। ধাপ ১: সর্বনিম্ন বা স্বাভাবিক, ধাপ ২: চাপে থাকা, ধাপ ৩: সংকটে থাকা, ধাপ ৪: জরুরি অবস্থা এবং ধাপ ৫: দুর্ভিক্ষ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাসুদুল হাসান বলেন, ‘আইপিসি প্রতিবেদনের সঙ্গে আমরা দ্বিমত পোষণ করছি না। সমস্যা রয়েছে। বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের মাধ্যমে খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা কমানো হচ্ছে।’ তিনি বলেন, মে থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্লেষণ করা জেলার ১৭ শতাংশ মানুষ খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার ঝুঁকিতে থাকতে পারে। যে প্রাথমিক কারণগুলো এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে অর্থনৈতিক মন্দা, জলবায়ু বিপর্যয়, তহবিলের অভাব, অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা এবং খাদ্যবৈচিত্র্যের অভাব।

জেলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে কক্সবাজারের মানুষ, বিশেষ করে উখিয়া ও টেকনাফের জনসাধারণ। এই জেলার ৩০ শতাংশ মানুষ খাদ্যসংকটের সম্মুখীন। কক্সবাজার ও ভাসানচর মিলিয়ে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ৪০ শতাংশ ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকট ও জরুরি অবস্থায় পড়তে যাচ্ছে।

প্রতিবেদনে পরিস্থিতি মোকাবিলায় জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা ও খাদ্যনিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেওয়া, পুষ্টিসেবা ও নজরদারি বাড়ানো, কৃষি ও মৎস্য খাতে সহায়তা বাড়ানো এবং পরিস্থিতি সব সময় পর্যবেক্ষণে রাখার সুপারিশ করা হয়।

অনুষ্ঠানে আইপিসি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন এফএও এবং ডব্লিউএফপির ফুড সিকিউরিটি ক্লাস্টার বাংলাদেশের সমন্বয়কারী মো. মঈনুল হোসেন রনি এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের নিউট্রিশন ক্লাস্টার সমন্বয়কারী মোহাম্মদ রুহুল আমিন। আইপিসির গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন সেভ দ্য চিলড্রেন ইন বাংলাদেশের পরিচালক (মানবকল্যাণ) মোস্তাক হোসেন।

১৩ জেলার মানুষ খাদ্যসংকটে, সবচেয়ে বেশি কক্সবাজারে
‘আইপিসি অ্যানালাইসিস রিপোর্ট অন দ্য অ্যাকিউট ফুড ইনসিকিউরিটি সিচুয়েশন, বাংলাদেশ’ (বাংলাদেশে তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতাবিষয়ক বিশ্লেষণ প্রতিবেদন) শিরোনামে গতকাল প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩৬ জেলায় বসবাসরত ৯ কোটি ৬৬ লাখের বেশি মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এ বছর কোনো জেলায় ধাপ–৫ অর্থাৎ দুর্ভিক্ষ দেখা যায়নি, দেখা যাওয়ার আশঙ্কাও নেই।

জানুয়ারি থেকে এপ্রিলে খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার ধাপ–৪ বা জরুরি অবস্থাতেও ছিল না কোনো জেলার জনগোষ্ঠী। তবে ডিসেম্বরের মধ্যে কক্সবাজার ও ভাসানচরে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষের খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় জরুরি অবস্থা দেখা দিতে পারে। এ সংখ্যা ৩ লাখ ৬০ হাজারের বেশি হতে পারে।

প্রতিবেদনে এ বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত এবং মে থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত খাদ্যনিরাপত্তা ঝুঁকির তথ্য আলাদাভাবে তুলে ধরা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, জানুয়ারি থেকে এপ্রিলে ৩৬টি জেলার মধ্যে ১৬টি জেলার (রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীসহ) ১ কোটি ৫৫ লাখ মানুষ খাদ্যসংকট বা ধাপ ৩–এ ছিল। আর মে থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১৩টি জেলার ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ খাদ্যসংকট বা ধাপ–৩ এর সম্মুখীন হচ্ছে। জেলাগুলো হচ্ছে বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালী, বান্দরবান, রাঙামাটি, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, সুনামগঞ্জ ও কক্সবাজার।

কক্সবাজারের যে অংশে রোহিঙ্গা শিবির রয়েছে ও যে অংশে শিবির নেই—দুই এলাকার স্থানীয় লোকজনও খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে। জেলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে কক্সবাজারের মানুষ, বিশেষ করে উখিয়া ও টেকনাফের জনসাধারণ। এই জেলার ৩০ শতাংশ মানুষ খাদ্যসংকটের সম্মুখীন। কক্সবাজার ও ভাসানচর মিলিয়ে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ৪০ শতাংশ ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকট ও জরুরি অবস্থায় পড়তে যাচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জানুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত খাদ্যসংকটে থাকা নোয়াখালী, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও সিলেটের খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা কিছুটা কমেছে। এ চার জেলা ধাপ–২ এ উন্নীত হয়েছে। অপর দিকে ধাপ ২–এ থাকা বাগেরহাট এবার খাদ্যসংকটের তালিকা অর্থাৎ ধাপ ৩–এ ঢুকেছে।

২০২৪ সালের আইপিসি প্রতিবেদনের সঙ্গে তুলনা করে বলা হয়, খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। গত বছর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ২৪ শতাংশ খাদ্যসংকট ও ২ শতাংশ জরুরি অবস্থা ছিল।

বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, নদীভাঙনসহ দুর্যোগের কারণে ওই সব জেলায় খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা দেখা দেয় বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে।

অপুষ্টি পরিস্থিতি
আইপিসি প্রতিবেদনে অপুষ্টির বিষয়ে বলা হয়, জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১৮টি দুর্যোগপ্রবণ জেলার ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ১৬ লাখ শিশু তীব্র অপুষ্টির সম্মুখীন হচ্ছে। একই সময়ে ১ লাখ ১৭ হাজার অন্তঃসত্তা ও শিশুকে বুকের দুধ পান করানো মা তীব্র অপুষ্টিতে ভুগতে যাচ্ছে। কক্সবাজার ও ভাসানচরের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ৮১ হাজারের বেশি শিশু ও ৫ হাজার মা তীব্র অপুষ্টিতে ভুগতে পারে।

দায়িত্ব নিতে হবে প্রত্যেককে
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেন, মন্ত্রণালয় জলবায়ু-সহনশীল ও পরিবেশবান্ধব প্রাণিসম্পদ ও জলজ চাষব্যবস্থা গড়ে তুলতে কাজ করছে, যাতে জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টিনিরাপত্তায় তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখা যায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্মিলিতভাবে খাদ্যব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। স্থল ও জল—দুই উৎস থেকে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্যে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলার সক্ষমতা গড়ে তুলতে হবে, যাতে কেউ পিছিয়ে না থাকে।’

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রতিনিধি রানা ফ্লাওয়ার্স বলেন, খাদ্যসংকটের যে তথ্য উঠে এসেছে, তা কারও জন্যই স্বস্তিকর নয়। অপুষ্টিতে আক্রান্ত একটি শিশু স্কুলে যেতে পারবে না, পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারবে না। শিশুদের পুষ্টিতে নজর না দিলে বাংলাদেশ অর্থনীতিতে শক্ত অবস্থানে দাঁড়াতে পারবে না। এখন শুধু কর্মপরিকল্পনা নিলে হবে না, প্রত্যেককে যার যার জায়গা থেকে দায়িত্ব নিতে হবে খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা ও অপুষ্টি কমাতে।

এফএও বাংলাদেশের উপপ্রতিনিধি ডিয়া সানৌ বলেন, যে সংখ্যক মানুষ খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে, সেটা সঠিক পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মোকাবিলা করা কঠিন নয়। ওই সব জেলার খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার মূল কারণ বের করে সমস্যা সমাধান করতে হবে।

ডব্লিউএফপি বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর সিমোন পার্চমেন্ট বলেন, ৩৬টি দুর্যোগপ্রবণ এলাকার খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা দূর করতে দুর্যোগ মোকাবিলায় যথাযথ প্রস্তুতি নেওয়া, সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করাসহ সমন্বিত পরিকল্পনা নেওয়া দরকার।

স্বাগত বক্তব্য দেন ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর (এদেশীয় পরিচালক) তালহা জামাল। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ ইউনিটের (এফপিএমইউ) মহাপরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান। সূত্র : প্রথম আলো।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
সংসদ নির্বাচন নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে ইসি
সংসদ নির্বাচন নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে ইসি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
সড়ক দুর্ঘটনা যেন জাতির স্থায়ী অভিশাপ: কাদের গনি চৌধুরী
সড়ক দুর্ঘটনা যেন জাতির স্থায়ী অভিশাপ: কাদের গনি চৌধুরী
হাসিনাসহ রেহানা পরিবারের বিরুদ্ধে ৩ মামলায় ৫৪ জনের সাক্ষ্য সমাপ্ত
হাসিনাসহ রেহানা পরিবারের বিরুদ্ধে ৩ মামলায় ৫৪ জনের সাক্ষ্য সমাপ্ত
সর্বশেষ খবর
আইএসইউতে উৎসবমুখর পরিবেশে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
আইএসইউতে উৎসবমুখর পরিবেশে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পূর্ব জেরুজালেমে নতুন ১৩০০ বসতি নির্মাণের অনুমোদন ইসরায়েলের
পূর্ব জেরুজালেমে নতুন ১৩০০ বসতি নির্মাণের অনুমোদন ইসরায়েলের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত
সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনৈক্য হলে আন্দোলনকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত, পরাজিতরা লাভবান হবে: টুকু
অনৈক্য হলে আন্দোলনকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত, পরাজিতরা লাভবান হবে: টুকু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির সব কাজ করে দেবে ২০ হাজার ডলারের হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’
বাড়ির সব কাজ করে দেবে ২০ হাজার ডলারের হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতে ৪০ লাখ টাকার সোনা জিতলেন বাংলাদেশি বিক্রয়কর্মী
আমিরাতে ৪০ লাখ টাকার সোনা জিতলেন বাংলাদেশি বিক্রয়কর্মী

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীঘ্রই চালু হতে পারে হাটহাজারী ট্রমা সেন্টার
শীঘ্রই চালু হতে পারে হাটহাজারী ট্রমা সেন্টার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিবির সভাপতির
শিক্ষার্থীদের সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিবির সভাপতির

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুম্বাইয়ে নিরাপদে উদ্ধার জিম্মির শিকার ২০ শিশু, সন্দেহভাজন আটক
মুম্বাইয়ে নিরাপদে উদ্ধার জিম্মির শিকার ২০ শিশু, সন্দেহভাজন আটক

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পমেলা বন্ধ ঘোষণা প্রশাসনের
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পমেলা বন্ধ ঘোষণা প্রশাসনের

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ব্রির অর্জন ও অগ্রগতি: তারুণ্যের অংশগ্রহণ’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
‘ব্রির অর্জন ও অগ্রগতি: তারুণ্যের অংশগ্রহণ’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
শার্শায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ দফা দাবিতে দিনাজপুরে নার্সেস এসোসিয়েশনের মানববন্ধন
১০ দফা দাবিতে দিনাজপুরে নার্সেস এসোসিয়েশনের মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির প্রতি দুর্বলতা দেখানো যাবে না: ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির প্রতি দুর্বলতা দেখানো যাবে না: ডিএমপি কমিশনার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দীপিকাকে সমর্থন জানালেন কোয়েল
দীপিকাকে সমর্থন জানালেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়ির নারী উদ্যোক্তার মাশরুম চাষ পরিদর্শন করলেন কৃষি কর্মকর্তারা
খাগড়াছড়ির নারী উদ্যোক্তার মাশরুম চাষ পরিদর্শন করলেন কৃষি কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে কৃষি প্রণোদনা পেলেন ৩৪২৫ কৃষক
শরীয়তপুরে কৃষি প্রণোদনা পেলেন ৩৪২৫ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল কেনা বন্ধ করল ভারতের রাষ্ট্রীয় কোম্পানি
রুশ তেল কেনা বন্ধ করল ভারতের রাষ্ট্রীয় কোম্পানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক ইন্টারনাল মেডিসিন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি
আন্তর্জাতিক ইন্টারনাল মেডিসিন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনরিকের কনসার্ট শেষে হাসপাতালে ছুটলেন মালাইকা
এনরিকের কনসার্ট শেষে হাসপাতালে ছুটলেন মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আফগান-বাংলাদেশের ম্যাচ অনিশ্চিত
বগুড়ায় আফগান-বাংলাদেশের ম্যাচ অনিশ্চিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দিনাজপুরে বিনামূল্যে সার ও বীজ পেল ৭৭৫ জন প্রান্তিক কৃষক
দিনাজপুরে বিনামূল্যে সার ও বীজ পেল ৭৭৫ জন প্রান্তিক কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সনদের বাস্তবায়নকেই অনিশ্চয়তার মুখে ফেলছে'
'জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সনদের বাস্তবায়নকেই অনিশ্চয়তার মুখে ফেলছে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দূর মহাকাশে পৃথিবীর আকারের তিনটি গ্রহ আবিষ্কার
দূর মহাকাশে পৃথিবীর আকারের তিনটি গ্রহ আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম
আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন