শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৬, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

জুলাই অভ্যুত্থানের পর এ দেশের মানুষ চেয়েছিল ঐক্যের বাংলাদেশ। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি, হানাহানি বন্ধ হবে। বিভিন্ন দলের মধ্যে যুক্তিতর্ক হবে। রাজনীতিতে বিরাজ করবে এক সৌহার্দের পরিবেশ। ভবিষ্যতে আর কোনো স্বৈরাচার তৈরি হবে না। মসনদে বসে কেউ চিরকাল ক্ষমতায় থাকার জন্য জনগণের ওপর জুলুম-নির্যাতন করবে না। আর সে কারণেই ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। সংবিধানসহ রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন করার লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করা হয়। গত বছর গঠিত এসব কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের। রাজনীতিবিদরা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন। কাজেই এসব সংস্কার কমিটিতে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব থাকা উচিত ছিল। সেই সময় রাজনৈতিক দলগুলোও এর ভবিষ্যৎ পরিণতি ভাবেনি। তারা সুশীল সমাজের ওপর আস্থা রেখেছিলেন। বিভিন্ন সংস্কার কমিশন যখন রিপোর্ট দেওয়া শুরু করে তখনই আশঙ্কা করা হয়েছিল এ সংস্কার প্রস্তাবগুলো সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা জনগণের চাওয়া-পাওয়ার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে করছে না বরং তাদের চিন্তাভাবনা জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। শুরুতেই গণমাধ্যম, নারী ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে আপত্তি ওঠে। এসব সুপারিশকে একপেশে ও পক্ষপাতমূলক বলে জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। বিশেষ করে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন শুরু হয়। এ পরিস্থিতিতে বিতর্কিত কমিশনের সুপারিশগুলো প্রথমেই ছাঁটাই করা হয়। এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত ছিল যে তারা যে সংস্কার বাস্তবায়ন করবে, তা প্রণয়নে রাজনীতিবিদদের ভূমিকা পালন করা জরুরি। যা হোক, বিতর্কিত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাদ দিয়ে বাকি সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনা করে একটি চূড়ান্ত সুপারিশ প্রস্তুত করতে প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেন। সংবিধান সংস্কার কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, পুলিশব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। এ ছয়টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরকারের কাছে উপস্থাপন করার পর অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করে ঐকমত্য কমিশন।

ছয়টি কমিশনের সুপারিশের ওপর ভিত্তি করে ১৬৬টি সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়ে মতামত সংগ্রহ করে ঐকমত্য কমিশন। এরপর মার্চ মাস থেকে দুই মাস ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদা আলাদা আলোচনার মাধ্যমে মতামত চূড়ান্ত করা হয়। এর আগে রাজনৈতিক দলগুলো কমিশনের কাছে ১৬৬টি সুপারিশের ব্যাপারে লিখিতভাবে তাদের মতামত জমা দেয়। জুন মাস থেকে কমিশন ৩০টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে কমপক্ষে ২০টি মৌলিক সংস্কারের বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। প্রাথমিক পর্যায়ে ৬৪টি বিষয়ে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়। এরপর এ ২০টি বিষয়ে দুই মাস ধরে অব্যাহতভাবে আলোচনায় অংশ নেওয়া হয়।

এ প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায়ে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর খসড়া তৈরি করা হয়। যেখানে সব রাজনৈতিক দলের মতামত সন্নিবেশিত করা হয়।

ড. ইউনূস জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি হলেও এর মূল দায়িত্ব পালন করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ প্রসঙ্গে বলে রাখা প্রয়োজন, আলী রীয়াজ সংবিধান সংস্কার কমিশনেরও চেয়ারম্যান ছিলেন। সংবিধান সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথমে প্রথিতযশা আইনজীবী ড. শাহ্দীন মালিকের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে তিনি রহস্যজনক কারণে এ দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন। এরপর সুদূর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে উড়িয়ে আনা হয় আলী রীয়াজকে। বলে রাখা ভালো, ড. রীয়াজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে লেখাপড়া করেন। ছাত্রজীবনে তিনি বাসদের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ডাকসু নির্বাচনে তিনি বাসদের প্যানেল থেকে সাহিত্য সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। শিক্ষাজীবন শেষ করে তিনি কিছুদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। এরপর বিবিসিতে সাংবাদিকতা করেন। সেখান থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। ড. রীয়াজ পিএইচডি করেছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। তার বিস্তারিত বিবরণ দেওয়ার কারণ হলো, তিনি সংবিধান বিশেষজ্ঞ বা আইনজ্ঞ নন, এটা মনে করিয়ে দেওয়া।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ৩০টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনার পর কমিশন একটি চূড়ান্ত সুপারিশ তৈরি করে। এ সুপারিশ প্রকাশের পর শুরু হয় বিতর্ক। কথা ছিল, সুপারিশ থেকে সব রাজনৈতিক দল যেসব বিষয়ে একমত হবে কেবল সেগুলোই সুপারিশে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। কিন্তু খসড়ায় দেখা যায়, যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারেনি সেসবও সনদে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গত ১৭ অক্টোবর রাজনৈতিক দলগুলো যে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছিল তাতে নোট অব ডিসেন্ট উল্লেখ ছিল। কিন্তু সনদ বাস্তবায়নের যে সুপারিশ কমিশন ২৮ অক্টোবর করেছে তাতে নোট অব ডিসেন্টের উল্লেখ নেই। সংবিধান-সম্পর্কিত ৪৮টি সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে অন্তত ৩৬টিতে কোনো না কোনো দলের ভিন্নমত আছে। ১৭ অক্টোবর যে জুলাই জাতীয় সনদ সই হয়েছে, সেখানে কোন প্রস্তাবে কার ভিন্নমত আছে, তা উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে প্রতিটি প্রস্তাবে একটি নোটে বলা হয়েছে, অবশ্য কোনো রাজনৈতিক দল বা জোট তাদের নির্বাচনি ইশতেহারে উল্লেখপূর্বক যদি জনগণের ম্যান্ডেট লাভ করে, তাহলে তারা সেই মতে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে।

কিন্তু জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ার তফসিলে সংস্কার প্রস্তাবগুলোই শুধু উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে ভিন্নমতের উল্লেখ নেই। আদেশে বলা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ‘আদেশের তফসিল-১-এ বর্ণিত জুলাই জাতীয় সনদ’ অনুসারে সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করবে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে ভিন্নমত গুরুত্ব পাবে না।

ভিন্নমতের বিষয়টি কীভাবে রাখা হয়েছে-এমন প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য কমিশন যে বিষয়গুলোকে তফসিলের মাধ্যমে সংযুক্ত করে আদেশ দেওয়ার কথা বলছে, সেগুলোর ব্যাপারে কোনো কোনো দলের কিছু কিছু বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট (ভিন্নমত) আছে। কিন্তু কমিশন জনগণের সম্মতি নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে। কমিশন যে ৪৮টি বিষয়কে চিহ্নিত করেছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে জনগণের সম্মতি বা অসম্মতির বিষয়টিকে কমিশন বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

স্পষ্টতই এটা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এক ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা। আলোচনার বাইরে, কমিশন জোর করে কিছু চাপিয়ে দিতে পারে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা যেতে পারে। বিশেষ করে অমীমাংসিত ইস্যুগুলো কেন সবার অলক্ষ্যে ঢোকানো হলো তা এক রহস্য।

২৮ অক্টোবরের জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাব রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তাপ এবং বিভক্তি সৃষ্টি করেছে।

দেশ যখন একটি নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল তখন ঐকমত্য কমিশনের এ সুপারিশ সচেতন মানুষকে হতবাক করেছে। এ ঘটনা জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ বিঘ্নিত করবে। নির্বাচন নিয়ে নতুন করে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হবে। ইতোমধ্যে বিএনপি এ সুপারিশের ব্যাপারে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে উপায়-সম্পর্কিত যেসব সুপারিশ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জমা দিয়েছে তাতে চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি। দলের নীতিনির্ধারণী মহলের সদস্যরা বলেছেন, এটি ঐক্যের বদলে জাতীয় অনৈক্য তৈরির চেষ্টা বলেই মনে হয়েছে। জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘জাতীয় অনৈক্য’ প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। দলের স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে জাতীয় নির্বাচনের আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের গণভোটের প্রস্তাব অবান্তর।

এমনিতেই দেশের পরিস্থিতি ভালো নয়। নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে। তার মধ্যে কেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এরকম একটি সিদ্ধান্ত নিল?

কমিশনের কেউ কেউ কি তাহলে চান না দেশে নির্বাচন হোক? সরকারের ভিতরে একটা মহল নির্বাচন না করে আরও কিছুদিন ক্ষমতায় থাকতে আগ্রহী। আমাদের সুশীল সমাজের একটি অংশ সব সময় গণতন্ত্রবিরোধী। দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তারা ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকতে চায়। এই সুশীল গোষ্ঠী রাজনৈতিক বিভাজন তৈরি করে দেশে পরিকল্পিত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল ২০০৭ সালে। রাজনৈতিক বিভেদ আর সহিংসতার প্রেক্ষাপটে এসেছিল এক-এগারোর সরকার। বাংলাদেশে আবার কি সেরকম পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে কোনো কোনো মহল? এজন্যই কি তারা অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে জুলাই সনদকে?

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম