শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

‘প্রত্যেক মৃত্যুই আমায় ছোট করে ফেলে, জিজ্ঞেস কর না, ওই দুঃখের ঘণ্টাধ্বনি কার মৃত্যুর বারতা ঘোষণা করছে। তোমার জন্যই বাজছে ওই ধ্বনি।’- মৃত্যুর কিছুদিন আগে শেষ অনুষ্ঠানটিতে লোহানী ভাই এ কথাগুলো বলেছিলেন। জানি না, ওই কথাগুলো বলে তিনি নিজের মৃত্যু বারতাই ঘোষণা করেছিলেন কি না। ১৯৮৫ সালের ৩০ অক্টোবর লোহানী ভাই আমাদের ছেড়ে চিরবিদায় নিয়ে চলে গেছেন। দেখতে দেখতে ৪০টি বছর কেটে গেল। তবু বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় তিনি নেই।

ফজলে লোহানী একজন সাংবাদিক, মানবতাবাদী, উদার হৃদয়ের বিবেকবান ‘আধুনিক মানুষ’। তিনি শুধু সমাজের উঁচুতলার মানুষই নন, সাধারণ মানুষের কাছেও ছিলেন অত্যন্ত প্রিয়।

লোহানী ভাইয়ের সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি। লোহানী ভাইকে কাছ থেকে যতই দেখেছি ততই অবাক হয়েছি। মুগ্ধ হয়েছি। গল্পে গল্পে জেনেছি তাঁর প্রবাস জীবনের অনেক ইতিহাস, বিবিসিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা, জেনেছি বিবিসির সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্টের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কাটানোর গল্প। জেনেছি তাঁর সাংবাদিকতা জীবনের অজানা কথা। কী অসাধারণ মেধাসম্পন্ন মানুষ অথচ কত সাধারণ তাঁর জীবনযাপন। বেশভূষা ও চালচলনে তিনি ছিলেন আধুনিক। চিন্তাধারায় ছিলেন প্রগতিশীল এবং মানবদরদি। কাজকর্মে ছিলেন দুঃসাহসী। জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতায় তিনি ছিলেন প্রাচ্য ও পশ্চিমের মিশ্রণ। সদা হাসিখুশি মানুষ ছিলেন ফজলে লোহানী। কখনো বুদ্ধিজীবীর ভাব ধরে গম্ভীর হয়ে থাকতেন না। প্রায়ই বলতেন, ‘আজকালকার বুদ্ধিজীবীরা কষ্ট করে হাসেন। ভয়-যদি দাঁতের ফাঁক দিয়ে বুদ্ধি স্লিপ করে। আমার এ সমস্যা নেই, তাই প্রাণখুলে হাসতে পারি।’ আপন বিশ্বাস ও জীবনাচরণের মধ্যে কখনো কোনো ফাঁকির প্রশ্রয় দেননি।

এখন আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় বা টিভিতে প্রচুর কথা শুনি কিন্তু লোহানী ভাই বলতেন কম, করতেন বেশি। সব সময় কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন। প্রায়ই বলতেন, ‘জীবনটা খুবই ছোট কিন্তু কাজ অনেক বেশি। তাই সময় নষ্ট করা ঠিক নয়।’ মুক্ত বুদ্ধি ও মুক্ত মনের মানুষ ছিলেন বলেই আমরা যাঁরা তাঁর বয়োকনিষ্ঠ ছিলাম তাদের সঙ্গেও অনায়াসে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। একসঙ্গে দীর্ঘদিনের পথচলায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন আমার বন্ধু এবং অভিভাবক। প্রাণখোলা হাসি দিয়ে তিনি যে শুধু বয়সের ব্যবধান দূর করেছেন তা নয়, হাসি দিয়ে অনেক অপরিমেয় দুঃখকেও জয় করেছেন। এতগুলো বিরল বৈশিষ্ট্যের সমন্বয়ের ফলেই ফজলে লোহানী হতে পেরেছিলেন বাংলাদেশের প্রথম টিভি সুপারস্টার। যে কারণে তাঁর মৃত্যুর পর সাপ্তাহিক ‘সচিত্র সন্ধানী’র প্রচ্ছদ প্রতিবেদন ছিল, ‘গুডবাই সুপারস্টার ফজলে লোহানী’ (৩ নভেম্বর ১৯৮৫)। সে সময় সুপারস্টার হওয়া এতটা সহজ ছিল না। এখন তো দু-একটি চ্যানেলে মুখ দেখালেই কিছু অতি উৎসাহী পত্রিকার কল্যাণে শুধু সুপারস্টারই নয়, কিংবদন্তি খেতাবও জুটে যায়। শুধু টিভি নয়, সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণেও অনেকে সেলিব্রেটি হয়েছেন। যে কারণে কিংবদন্তি, লিজেন্ড এসব শব্দ হয়ে যাচ্ছে গুরুত্বহীন। তখন অবশ্য এত চ্যানেল, এত পত্রিকা, অনলাইন নিউজ ছিল না। সুতরাং পর্দা বা পাতা ভরানোর তাগিদও ছিল না। তাই অপাত্রে এসব শব্দ প্রয়োগ হতো না।

ফজলে লোহানীসে সময় টিভির সবচাইতে জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ছিল ফজলে লোহানীর ‘যদি কিছু মনে না করেন’। অনুষ্ঠানটি ছিল সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য। লোহানী ভাই প্রায়ই বলতেন, টেলিভিশন বা ছবি যাই বলি না কেন, এখানে দর্শক-শ্রোতার বয়স বা শ্রেণি ভাগ করাটা ঠিক নয়। একটি অনুষ্ঠান বা ছবি সব বয়সের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য হওয়া উচিত। যা পরিবারের ছোট-বড় সবাইকে নিয়ে পারিবারিক পরিবেশেও দেখা যাবে। কাজটি সবার কাছে প্রিয় হতে পারাটাই সার্থকতা। যা সবাই মিলে দেখা যাবে না সেখানে লেখা থাকে ‘শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য’। লোহানী ভাই বেঁচে থাকলে হয়তো এখনকার কিছু কিছু কাজ দেখলে এ কথাটি লিখে দেওয়ার অনুরোধ করতেন।

ইদানীং পরিবার নিয়ে ছবি দেখতে গিয়ে কিছু কিছু ছবির দৃশ্য এবং সংলাপ শুনে অনেক দর্শক বিব্রত হন। মন্তব্য করেন, ছবিটিতে ‘প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য’ কথাটা লেখা উচিত ছিল।

লোহানী ভাই ছিলেন নীরব কর্মী। কখনোই নিজের ঢোল পেটাননি। অনেক সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন তিনি, যা তাঁর টিমের সদস্যরা ছাড়া কেউ জানত না। যদিও হাল আমলের কিছু ব্যক্তির লেখা টিভির ইতিহাস সম্পর্কিত বইতে, মনগড়াভাবে লোহানী ভাইয়ের টেলিভিশন জীবনের অনেক সাফল্যের কথা সন্তর্পণে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। পুরো বইয়ে রয়েছে আত্মপ্রচার। নিজের প্রচার করুক আপত্তি নেই; কিন্তু অন্যের কীর্তি লুকানো বা ভুল তথ্য প্রদান অমার্জনীয় অপরাধ। লোহানী ভাই তাঁর অনুষ্ঠান সম্পর্কে একবার একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি ইচ্ছে করেই অনেক সময় রিস্ক নিই- আমি একবার বাচ্চাদের বই পড়ে দেখলাম তাতে অসংখ্য ভুল। এবং তারা সেই ভুল জিনিসগুলোই শিখছে, একজন গরিব বাবা পয়সা দিয়ে সেই বানান ভুল এবং অসংগতিপূর্ণ বিষয়ে ভর্তি বইগুলো কিনে দিচ্ছেন তার সন্তানকে। এই ভুল শোধরাবার সুযোগ এই শিশুটি আর কখনোই পাবে না। আমি একটি অনুষ্ঠানে বইগুলো ছিঁড়ে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছি, কারণ ডাস্টবিনই এগুলোর উপযুক্ত স্থান।’ লোহানী ভাই বেঁচে থাকলে হয়তো এখন এসব মিথ্যে ইতিহাস ও তথ্যে ভরা বইগুলোর স্থানও হতো ওখানেই।

উল্লেখ্য, আশির দশকে ‘যদি কিছু মনে না করেন’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই লোহানী ভাই টিভি সাংবাদিকতার সূচনা করেন। বলা যায় বাংলাদেশের টেলিভিশনের রূপ পাল্টে দিয়ে তাকে শক্তিশালী মাধ্যমে পরিণত করার কাজে তিনি ছিলেন সফল পথিকৃৎ। তাঁর স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে শ্রদ্ধেয় মুস্তাফা মনোয়ার বলেছেন, ‘টিভি শক্তিশালী মাধ্যম নয়, টিভির অনুষ্ঠান যিনি পরিবেশন করছেন তিনি যদি শক্তিশালী হন, কেবলমাত্র তবেই টিভি শক্তিশালী হয়ে ওঠে’। মুস্তাফা মনোয়ারের এই মূল্যবান উক্তির প্রতিধ্বনি তুলে বলতে হয়- ফজলে লোহানী টিভিতে উপস্থাপনা শক্তির যে মানদণ্ড প্রতিষ্ঠা করেছেন তা যেমন শিক্ষণীয় তেমনি অনুকরণীয়। অন্তত আজ যারা টিভি রিপোর্টিং বা টিভি সাংবাদিকতা করছেন, তাদের অনেকেই হয়তো জানেন না, এ দেশে টিভি সাংবাদিকতার জনক ছিলেন ফজলে লোহানী। মুস্তাফা মনোয়ার, মুস্তাফা নূরউল ইসলাম, কামাল লোহানী, শফিক রেহমানসহ তাঁর সমসাময়িক অনেকেই বিষয়টি স্বীকার করেছেন। বর্ণাঢ্য জীবন ও আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী ফজলে লোহানী শিক্ষাজীবন শেষ করার আগেই রাজনীতি, শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলনের পটভূমিকায়, পরের বছর ‘অগত্যা’ নামে তিনি একটি পত্রিকা বের করেন। সে সময় সামাজিক ও সাহিত্য ক্ষেত্রেও সনাতনী মূল্যবোধের বিরুদ্ধে ‘অগত্যা’ ক্ষুরধার ভাষায় লিখে যাচ্ছিল। পাকিস্তান সরকার যখন পত্রিকাটি নিষিদ্ধ করে, তখন পাঠককুল আশ্চর্য হননি। লেখক ও শিক্ষাবিদ মুস্তাফা নূরউল ইসলাম লোহানী ভাইয়ের ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রচারিত ইত্যাদির একটি পর্বে লোহানী ভাইয়ের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বলেন, “প্রিন্ট মিডিয়া দিয়ে অর্থাৎ ‘অগত্যা’ পত্রিকা দিয়ে শুরু এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া দিয়ে অবসান অর্থাৎ ‘যদি কিছু মনে না করেন’ অনুষ্ঠান দিয়ে তার শেষ এবং সারা জীবন সে সাংবাদিকতাই করে গেছে। এখন স্মৃতিচারণা করতে গেলে একটা কথা মনে হয় ও নিজেই যেন একটা ইনস্টিটিউশনে পরিণত হয়েছিল। ‘অগত্যা’ পত্রিকা নিয়েই আমার বেশি কথা বলতে ইচ্ছে করে কারণ আমরা একত্র হয়েছিলাম ‘অগত্যা’ পত্রিকাকে কেন্দ্র করেই। এবং পরবর্তীকালে যারা খুব বিখ্যাত লেখক হয়েছেন আমাদের যেমন ধরা যাক কবি শামসুর রাহমান, আনিস চৌধুরী, আলাউদ্দিন আল আজাদ, সাঈদ আতিকুল্লাহ, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী, বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর আর সর্বকনিষ্ঠ আমাদের মধ্যে হচ্ছে সৈয়দ শামসুল হক। আমাদের প্রত্যেকেরই গোড়ার দিককার লেখা কিন্তু ‘অগত্যা’য়। অর্থাৎ আমরা এক অর্থে ‘অগত্যা’র সন্তান এবং ‘অগত্যা’ এক অর্থে সময়ের সন্তান।”

বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক সংগঠক ও সাংবাদিক কামাল লোহানী বলেছেন, “তিনি ছিলেন ইংরেজি এবং বাংলা দুটো দিকেই অসাধারণ প্রতিভাধর মানুষ। যার কারণে তাঁর লেখায় সেই দ্যুতির স্ফুরণ ঘটত। আমার সাংবাদিকতার গুরু হিসেবে তাঁকে মান্য করি। আর সেই সঙ্গে একটি কথা বলে রাখি- সেটা হলো, আজকে এই যে টিভি সাংবাদিকতা শুরু হয়েছে, এই টিভি সাংবাদিকতার যে পত্তন এটি কিন্তু এই ফজলে লোহানীর হাত দিয়েই।” তবে পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেলেও সংশ্লিষ্ট লেখকদের লেখা আজও বন্ধ হয়নি।

অলস ব্যক্তিদের দেখতে পারতেন না তিনি। সেজন্য সাইকেলে চড়ে নিজেই পাড়ি জমিয়েছিলেন বিদেশে। এ সম্পর্কে স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে লোহানী ভাই তাঁর একটি কলামে লিখেছেন, ‘উত্তর ভারত, পাকিস্তান, ইরান, ইরাকসহ মধ্যপ্রাচ্যের বহু দেশ ও যুগোস্লাভিয়া, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি ভ্রমণ করে এক দিন লন্ডন গিয়ে পৌঁছাই। সেদিন আমার পকেটে একটা বিশ পাউন্ডের ড্রাফট ছাড়া আর কোনো টাকা-পয়সা ছিল না। দিনটি ছিল শনিবার বিকেল। অর্থাৎ ব্যাংক বন্ধ। ভিক্টোরিয়া স্টেশনের সামনে এক পুলিশের কাছ থেকে ছ’পেনি ধার নিয়ে টিউবে চেপে নিকটস্থ এক ইয়ুথ হোস্টেলে আশ্রয় নিই। ইরানের মরুভূমির মধ্য দিয়ে আমি নিঃসঙ্গ পথে মাইলের পর মাইল হেঁটে অতিক্রম করেছি। এর আগেই পাকিস্তানে সাইকেলটা বিক্রি করে দিয়েছিলাম অর্থাভাবে। রুটি আর পানি খেয়ে বহুদিন কেটেছে মরুভূমির মধ্যে। সেসব বিচিত্র অভিজ্ঞতা আমার জীবনকে দিয়েছে এক নতুন অর্থবোধ।’ আর এই অর্থবোধই হয়তোবা ব্যক্তি ফজলে লোহানীকে দিয়েছে দুঃখী মানুষের সেবা করার একটা বাস্তবমুখী অনুপ্রেরণা।

আজকাল অধিকাংশ অনুষ্ঠানে চলে আত্মপ্রচার আর আত্মপ্রদর্শনের প্রতিযোগিতা। অথচ লোহানী ভাই যা করতেন নিজের দায়বোধ থেকে করতেন। সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে অনুষ্ঠান করতেন। কোনো কিছু প্রাপ্তির আশায় নয়। সন্দ্বীপের ভূমিহীন সেই বৃদ্ধার কথা অনেকেরই হয়তো মনে আছে। দীর্ঘ ছয় বছর দাপটের সঙ্গে টেলিভিশনকে একটি শক্তিশালী মাধ্যমে পরিণত করলেও তাঁর ভাগ্যে জীবদ্দশাতে তো নয়ই, এমনকি মৃত্যুর পরে, কোনো মরণোত্তর পুরস্কারও জোটেনি।

লোহানী ভাইয়ের মৃত্যুর কথা মনে হলেই মনে পড়ে ছোট মেয়ে রিপাকে। বাবা সামান্য টাকায় চাকরি করতেন। আদুরে কন্যা রিপার হার্টের অসুখে দিশাহারা হয়ে লোহানী ভাইয়ের কাছে আসেন একটুখানি সাহায্যের প্রত্যাশায়। লোহানী ভাই সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রিপাকে ভর্তি করিয়ে দেন। এখনকার মতো তখন ওপেন হার্ট সার্জারি, এনজিওগ্রাম করা, রিং পরানোর বিষয়গুলো এত সহজসাধ্য ছিল না। প্রতি পদে পদে ছিল মৃত্যুঝুঁকি। লাখ লাখ টিভি দর্শকের দোয়া ও ভালোবাসা নিয়ে একসময় রিপার ওপেন হার্ট সার্জারি হয়। বাঁচবার আশা ছিল না যে মেয়েটির, চিকিৎসার পর দিব্যি সুস্থ হয়ে এই রিপাই পরবর্তী আর একটি পর্বে লোহানী ভাইয়ের হাত ধরে হাসপাতালের বাইরে বাগানে নিয়ে আসে। বাগান থেকে ফুল নিয়ে রিপা তার প্রিয় লোহানী চাচার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানায়।

আশ্চর্য, অসুস্থ হয়ে এই হাসপাতালেই লোহানী ভাই ভর্তি হয়েছিলেন এবং অগণিত গুণগ্রাহীকে কাঁদিয়ে এখান থেকেই চিরবিদায় নিয়েছেন।

টেলিভিশনের পর্দায় লোহানী ভাইয়ের অনুষ্ঠান দেখে যারা মুগ্ধ হতেন, তাদের অনেকের স্মৃতিতেই হয়তো এখন লোহানী ভাই নেই, কিন্তু একজন আম্বিয়া, সাঁকো পারের রাবেয়া যে এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই লেখাপড়ার সুযোগ পেয়েছে, হাতকাটা আলতাফ, প্যালেস্টাইন মুক্তি সংগ্রামীদের কথা, অ্যাসিড দগ্ধ বিউটিসহ যে অন্ধ কিশোরী লোহানী ভাইয়ের মাধ্যমে দৃষ্টি ফিরে পেয়েছে- তারা কখনোই লোহানী ভাইকে ভুলতে পারবে না। কারণ তার মৃত্যুতে ওরাই কষ্ট পেয়েছে সবচেয়ে বেশি। অনেক দরিদ্র ও অসহায় মানুষের মুখে তিনি হাসি ফুটিয়েছেন। তাদের মিলিত কান্নায় তাঁর আত্মার সুখের শান্তির ফরিয়াদ করছে।

আজ তাঁর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে লাখো কোটি দর্শকের ভালোবাসার মানুষ, লোহানী ভাইকে জানাই সশ্রদ্ধ সালাম।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
সর্বশেষ খবর
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চীনের ওপর শুল্ক ৪৭ শতাংশে নামানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের ওপর শুল্ক ৪৭ শতাংশে নামানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিনহোর জেল জীবনে কেমন কাটছে প্রতিটি দিন?
রবিনহোর জেল জীবনে কেমন কাটছে প্রতিটি দিন?

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে জাহাজে বোমা হামলা করল যুক্তরাষ্ট্র, নিহত ৪
প্রশান্ত মহাসাগরে জাহাজে বোমা হামলা করল যুক্তরাষ্ট্র, নিহত ৪

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকা দিয়ে পুরস্কার কেনার অভিযোগ, জবাবে যা বললেন অভিষেক
টাকা দিয়ে পুরস্কার কেনার অভিযোগ, জবাবে যা বললেন অভিষেক

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্লাউড সিডিং করেও বৃষ্টি নামাতে পারেনি ভারত!
ক্লাউড সিডিং করেও বৃষ্টি নামাতে পারেনি ভারত!

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক: বাণিজ্য উপদেষ্টা
তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জমা হয়নি রাবি ছাত্রী মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন, প্রশাসন ভবন ঘেরাও
জমা হয়নি রাবি ছাত্রী মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন, প্রশাসন ভবন ঘেরাও

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব থেকে মাইক্রোটম মেশিন উধাও
কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব থেকে মাইক্রোটম মেশিন উধাও

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে স্থানীয়দের মানববন্ধন
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের সফর, তোষামোদকে শিল্পের পর্যায়ে নিলেন এশিয়ার নেতারা!
ট্রাম্পের সফর, তোষামোদকে শিল্পের পর্যায়ে নিলেন এশিয়ার নেতারা!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভোলায় শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভোলায় শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল
গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার
ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭
মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ
জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’
সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড
কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ
মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস অস্ত্র ছাড়ুক চায় না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি: জরিপ
হামাস অস্ত্র ছাড়ুক চায় না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের
ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম
অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন