শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১৪, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২১:৪৫, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আপনাদের, আমাদের, আমাদের সকলের কোনো আবেগতাড়িত কিংবা ভুল সিদ্ধান্তের কারণে রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে ভবিষ্যতে আর যাতে কোনো চরমপন্থা কিংবা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়, সে ব্যাপারে আপনাদের সতর্ক এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।’

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবদান ও শহীদদের স্মরণে এক স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন। 

আজ শনিবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আয়োজনে রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এই সভা হয়।

সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, গণঅভ্যুত্থানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ভূমিকা এবং আন্দোলন পরবর্তী বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এখানে কম বেশি যারা আলোচনা করেছেন তাদের আলোচনায় বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে। বক্তব্যের শুরুতেই আমি জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ, আহত এবং যারা এখনো চিকিৎসাধীন আছেন তাদের প্রত্যেকের অবদানকে অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে দৃঢ়ভাবে একটি কথা বিশ্বাস করি, একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা যেভাবে জনগণের হৃদয়ে স্মরণীয়, বরণীয় হয়ে রয়েছেন এবং থাকবেন, ঠিক একইভাবে, ২০২৪ সালে দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধে শহীদরাও আজীবন জনগণের হৃদয়ে স্মরণীয়, বরণীয় হয়ে থাকবেন। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা, কোটা সংস্কার এবং ফ্যাসিবাদী পতনের দাবিতে গত বছর গণঅভ্যুত্থানের ঠিক এই সময়টি ছিলো অত্যন্ত উত্তাপ।

তিনি বলেন, সেদিন এই সময় রক্তে রঞ্জিত হয়ে উঠেছিল ক্যাম্পাস, রঞ্জিত রক্তে রঞ্জিত হয়ে উঠেছিল রাজপথ। সেই সময়ে আমার একটি উপলব্ধির কথা, গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির এই অনুষ্ঠানে আজ আমি আপনাদের সাথে আপনাদের সামনে শেয়ার করতে চাই। রংপুরে শহীদ আবু সাঈদ, চট্টগ্রামে বাসিন আখরামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে একই দিনে কমপক্ষে ৬ জন শহীদের আত্মদানের মাধ্যমে ১৬ জুলাই থেকে মাফিয়া সরকারের পতন ঘণ্টা বেজে উঠেছিল। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হলেও ১৬  জুলাইয়ের পর থেকে মূলত কিন্তু আন্দোলন আর কোটা সংস্কারের দাবিতে সীমাবদ্ধ ছিল না। ঘরভরা যেই মানুষগুলো আজ এখানে উপস্থিত আছেন, কম বেশি সকলেই আপনারা সেই দিনের সাক্ষী ছিলেন। সারা দেশে স্ফুলিঙ্গের মতন ছড়িয়ে পড়া আন্দোলন দমন করতে, তৎকালীন মাফিয়া সরকার বেপরোয়া হত্যা আর নির্মম দমন-পীড়ন চালাতে শুরু করেছিল।

তারেক রহমান বলেন, সেই মাফিয়া সরকারের গুলি-বন্দুকের ভয়কে উপেক্ষা করে, বিশেষ করে ১৮ জুলাই থেকে দল-মত নির্বিশেষে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্রীরা যেভাবে রাজপথে সাহসের সঙ্গে নেমে এসেছিলেন, যেভাবে রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে সেদিন থেকেই আমার চূড়ান্ত বিশ্বাস জন্মেছিল যে, মাফিয়া সরকারের পতন এখন শুধুমাত্রই সময়ের ব্যাপার। এবং সেই উপলব্ধি এবং বিশ্বাস থেকেই ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী আন্দোলনকে ফ্যাসিস্ট পতনের এক দফা আন্দোলনে পরিণত করে ফ্যাসিস্টের পতন নিশ্চিত করতে  বিএনপিসহ দেশের সকল গণতান্ত্রিক দলগুলো পরিকল্পনা এবং কৌশল অবলম্বন করেছিল। কোটা সংস্কারের বিষয়টি বিএনপির কর্মপরিকল্পনায় অনেক আগে থেকেই অন্তর্ভুক্ত ছিল। আপনাদের হয়তো কারো কারো স্মরণ আছে। তারপরেও আমি বলতে চাই, ২০১৪ সালে ১৫ জুলাই লন্ডনে বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায়, আমি সেদিন কিছু বিষয় বিএনপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলাম। সেই অনুষ্ঠানেই সেই বক্তব্যে তখন আমি বলেছিলাম, স্বাধীনতার এত বছর পরেও সরকারি চাকরিতে ৫৬% কোটা পদ্ধতি সম্পূর্ণরূপে অযৌক্তিক।

তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে বীর শহীদরা জাতির গৌরব। তারা গণতান্ত্রিকামে মুক্তিকামী মানুষের প্রেরণা। আবারো তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা এবং জানাই গভীর কৃতজ্ঞতা। প্রিয় ভাই-বোনেরা, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, শহীদদের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ইনসাফ এবং ন্যায়ভিত্তিক এবং তাবেদার মুক্ত গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ করার মাধ্যমে আজ আমরা শহীদদের প্রতি সত্যিকারভাবে সম্মান এবং শ্রদ্ধা জানাতে পারি, যা কি না একজন শহীদের বাবার বক্তব্যের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে পরিষ্কারভাবে আমাদের সকলের সামনে। 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, হাজারো শহীদদের কাঙ্খিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার পূর্বশর্তই হচ্ছে জনগণের বাংলাদেশে জনগণের সরাসরি ভোটে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ এবং জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে দেশে এমন একটি গণতান্ত্রিক নিরাপদ নির্বাচনী ব্যবস্থা থাকা জরুরি, যেখানে প্রতিটি ভোটার নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে। বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের কাঠামো সম্পূর্ণরূপে ভেঙে দিতে হলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, প্রয়োগ এবং চর্চার কোনো বিকল্প নেই। এই কথাটিও একজন শহীদের গার্জিয়ানের মুখ থেকে আজ আমরা শুনেছি। হয়তো তারা তাদের ভাষায় বলেছেন, রাজনৈতিক ভাষায় বলেননি। কিন্তু তাদের ভাষার মাধ্যমেও এটি আমরা আজকে শুনেছি।

তারেক রহমান বলেন, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা, রাষ্ট্রের অপব্যবহার কিংবা প্রশাসনিক কূটকৌশলের পরিবর্তে কারো রাজনৈতিক অভিলাষ পূরণের প্রধান মাধ্যম হওয়া দরকার জনগণের রায়, জনগণের আস্থা এবং বিশ্বাস। আমি আমার বিভিন্ন বক্তব্যে বারবার একটি কথা বলি। এবং সেটি হলো দেশের জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা না গেলে আমাদের কোনো আইনই শেষ পর্যন্ত কিন্তু কোনো কাজে আসবে না, টেকসই হবে না।

তিনি বলেন, সম্প্রতি দেশে সংঘটিত কিছু নৃশংস এবং অনাগত ঘটনা জনমনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সক্ষমতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আরো স্বচ্ছ এবং সাহসী ভূমিকা রাখুন। বাংলাদেশের গণতন্ত্রে বিশ্বাসী জনগণ আপনাদের পাশে থাকবে। গণতন্ত্রে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলগুলো আপনাদের পাশে থাকবে, যদি আপনাদের ভূমিকা আরো স্বচ্ছ এবং সাহসী হয়।

তারেক রহমান বলেন, এবার আমি দেশের শিক্ষার্থী এবং তরুণ-তরুণীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষেপে দুই একটি কথা বলতে চাই। আজকের তারুণ্যই আগামী বাংলাদেশ। ছাত্র তরুণরা অবশ্যই রাজনীতি করবেন। রাজনৈতিকভাবে সচেতন থাকবেন। ছাত্র-তরুণদের সাহসী অংশগ্রহণ ছাড়া বিশ্বের কোনো দেশেই স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদীর বিরুদ্ধে বিপ্লব বা গণঅভ্যুত্থান সফল হওয়ার উদাহরণ খুবই বিরল। তবে রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য আপনাদেরকে সবার আগে জ্ঞান, বিজ্ঞান, মেধা, মননে, প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতায় আরো সমৃদ্ধ হতে হবে। আপনাদেরকে মনে রাখতে হবে শিক্ষার্থী যারা আপনাদেরকে মনে রাখতে হবে, বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে শুধু স্লোগাননির্ভর কিংবা প্রচলিত প্রথাগত রাজনৈতিক সংস্কৃতি দিয়ে ২০২৪ সালের শহীদ, ১৯৭১ সালের শহীদদের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। শহীদদের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়তে চাইলে অবশ্যই আপনাদেরকে নিজেদেরকে যোগ্য মানুষ এবং যোগ্য নেতা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এবং সেই মহান লক্ষ্যকে সামনে রেখে সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসগুলোকে জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত রাখতে হবে। আপনাদেরকে অবশ্যই পালন করতে হবে অগ্রণী ভূমিকা। রাজনৈতিক কার্যক্রমের পাশাপাশি লেখাপড়াই হতে হবে আপনাদের প্রথম এবং প্রধান অগ্রাধিকার। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ  

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
সর্বশেষ খবর
খুলনায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারীর প্রাণহানি
খুলনায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারীর প্রাণহানি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে চার দিনে ডিএমপির পাঁচ হাজারের বেশি মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে চার দিনে ডিএমপির পাঁচ হাজারের বেশি মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামাস দেখিয়েছে তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত: এরদোয়ান
হামাস দেখিয়েছে তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত: এরদোয়ান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেকর্ড খেলাপিতে নাজুক ব্যাংক
রেকর্ড খেলাপিতে নাজুক ব্যাংক

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনেটে অচলাবস্থা, মার্কিন শাটডাউন গড়াল দ্বিতীয় সপ্তাহে
সেনেটে অচলাবস্থা, মার্কিন শাটডাউন গড়াল দ্বিতীয় সপ্তাহে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল
ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ
ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা
চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা