শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৫, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ

মাওলানা আবদুর রশিদ
অনলাইন ভার্সন
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সত্যিকার অর্থেই এক অতুলনীয় মহাপুরুষ। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যাঁর জীবনের প্রতিটি খুঁটিনাটি ঘটনাও ইতিহাসের অন্তর্গত। মহানবী (সা.)-এর চরিত্রে কোমলতা ও বজ্রকঠিন দৃঢ়তার অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে। একাধারে তিনি ফুলের মতো কোমল আবার বজ্রের মতো কঠিন। মানুষের দুঃখ-বেদনা, রক্তপাত ও হানাহানি, উৎপীড়িতের ক্রন্দনরোল তাঁকে বিহ্বল করেছে। মানুষের দুঃখে তিনি অশ্রুপাত করেছেন, আবার সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য কোমল হাতে তুলে নিয়েছেন অস্ত্র। ন্যায়ের সংগ্রামে তিনি ছিলেন এক আপসহীন ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন সর্ব ক্ষেত্রে সততা, ব্যক্তিত্ব ও অপূর্ব সাফল্য সহকারে তাঁর কর্তব্য সম্পন্ন করেছেন। সব ক্ষেত্রেই সংস্কারকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। তিনি যথোপযুক্ত সংস্কার সাধন করে সমাজকে কলুষমুক্ত করেছেন। ‘বিশ্বনবী’ রচয়িতা গোলাম মোস্তফা বলেছেন, তিনি আমাদের মতোই মাটির মানুষ ছিলেন- এটাও যেমন ভুল ধারণা, তিনি একজন অলৌকিক ব্যক্তি বা অতিমানুষ ছিলেন- এটাও তেমনি ভুল ধারণা। মানুষ ও অতিমানুষের তিনি ছিলেন সমন্বয়ক। এটাই তাঁর বৈশিষ্ট্য। তিনি আরও বলেন, তিনি ছিলেন এমন মানুষ যার ওপর ওহি নাজিল হতো, আকাশ-পৃথিবীজুড়ে যাঁর কর্মক্ষেত্র প্রসারিত ছিল, গ্রহনক্ষত্র যাঁর পায়ের ভৃত্য ছিল, সর্বোপরি যিনি ছিলেন আল্লাহর প্রতিনিধি বা খলিফা। এ ব্যাপক গণ্ডির মধ্যে বিচরণশীল একজন মানুষের রূপই ছিল হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর। মানব চরিত্রের সব ধরনের মহৎ গুণের অনন্য সমন্বয়ক ছিলেন মহানবী (সা.)। আল কোরআনে আল্লাহ তাঁর সম্পর্কে বলেন, ‘হে মুহাম্মদ! নিশ্চয়ই আপনি অনুপম চরিত্রের অধিকারী।’

মহানবী (সা.)-এর ছিলেন আল্লাহর প্রতি অবিচলিত ইমানের মূর্ত প্রকাশ। সুদৃঢ় ইমানই ছিল তাঁর মহৎ চারিত্রিক গুণাবলির উৎস। তাঁর প্রতিটি কাজে আল্লাহর নির্দেশের প্রতিফলন ছিল। কুরাইশদের হাতে তিনি অশেষ যাতনা ভোগ করেছেন, লাঞ্ছিত হয়েছেন, প্রতিকূল পরিবেশের বিরুদ্ধে তাঁকে সর্বক্ষণ সংগ্রাম করতে হয়েছে; কিন্তু কখনো তিনি আল্লাহর নির্দেশিত সত্য পথ থেকে বিচ্যুত হননি, বরং দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছেন, তারা যদি আমার ডান হাতে সূর্য এবং বাঁ হাতে চন্দ্র এনে দেয়, তার পরও আমি মহাসত্যের সেবা ও স্বীয় কর্তব্য থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হব না। ঐতিহাসিক লিওনার্ড তাই বলেছেন, পৃথিবীর কোনো মানুষ যদি স্রষ্টাকে প্রত্যক্ষ করে থাকেন, বুঝে থাকেন এবং প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীর কোনো উপকার করে থাকেন, তবে সুনিশ্চিতভাবে তিনি আরবের ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হজরত মুহাম্মদ (সা.)।

মুহাম্মদ (সা.) ক্লেদাক্ত বিশ্বে সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য আবির্ভূত হয়েছিলেন। তাই জীবনের শুরু থেকেই তিনি ছিলেন সত্যনিষ্ঠ ও শান্তিপ্রিয়। মিথ্যা, প্রবঞ্চনা ও প্রতারণার প্রতি তাঁর ঘৃণা ছিল। অল্প বয়সেই তিনি ‘আল-আমিন’ খেতাবে ভূষিত হয়েছিলেন। প্রাক-ইসলাম যুগে আরবের আকাশবাতাস-মৃত্তিকা যখন দলাদলি, হানাহানি আর রক্তপাতে বিষাক্ত, তখন তিনিই সর্বপ্রথম শান্তির ললিতবাণী নিয়ে এগিয়ে আসেন। হিলফুল ফুজুল বা শান্তিসংঘ গঠন করে তিনি আরবের মাটিতে ভবিষ্যৎ শান্তিক্ষেত্র রচনা করেন। সারা জাহান যখন অত্যাচার-অবিচারে নির্যাতিত-নিষ্পেষিত তখন মহানবী (সা.) দুনিয়ায় এসেছিলেন মজলুম মানুষের ত্রাণকর্তা হিসেবে। মাত্র ২০ বছর সময়ের মধ্যে তিনি সভ্যতাবিবর্জিত, কুসংস্কারাচ্ছন্ন আরব জাতিকে এক সুসভ্য ধর্মাশ্রিত জাতিতে পরিণত করে তাদের নৈতিক ও আত্মিক পতনের অন্ধকূপ থেকে তৌহিদ, নীতিবোধ ও ন্যায়পরায়ণতার উচ্চতম স্তরে উন্নীত করেছিলেন। সব গোষ্ঠীকলহ দূরীভূত করে গোটা আরব জাতিকে ইমানভিত্তিক ঐক্যের বন্ধনে বেঁধেছিলেন। তাঁর দৃষ্টিতে ও তাঁর প্রণীত আইনের কাছে মুসলিম-অমুসলিম সবাই ছিল সমান। তিনি ছিলেন দরিদ্র, অসহায়, দুর্বল ও মজলুমের বন্ধু। তিনি মানুষের হাসিকান্নার শরিক ছিলেন। শোকার্ত ও দুঃখপীড়িত মানুষকে আন্তরিক সমবেদনা প্রদর্শন করতেন এবং তাদের দুঃখভোগের সঙ্গী হতেন। অভাবের সময় তিনি ক্ষুধার্তকে নিজ খাদ্যের ভাগ প্রদান করতেন এবং প্রতিবেশী প্রতিটি মানুষের ব্যক্তিগত সুখস্বাচ্ছন্দ্য আন্তরিকভাবে কামনা করতেন। তিনি দাসী ও অধীন লোকদের প্রতি সর্বাধিক মানবোচিত আচরণ করতেন। তাঁর গোলাম আনাস বলেছেন, আমি ১০ বছর নবী করিম (সা.)-এর গোলামি করেছি; কিন্তু কখনো তিনি আমার প্রতি বিরক্তিসূচক উহ্ শব্দটিও করেননি। মহানবী (সা.)-এর চরিত্রে এতটুকুও প্রতিহিংসাবৃত্তি ছিল না। তিনি দুশমনকেও ক্ষমা ও করুণা প্রদর্শন করে আনন্দ লাভ করতেন। বলতেন, ‘শাস্তি দেওয়ার জন্য আমি আসিনি, শান্তির দূতরূপে এসেছি।’ এদিক দিয়ে তিনি ছিলেন মানব ইতিহাসে অতুলনীয় এবং সমগ্র দুনিয়ায় অদ্বিতীয়। আত্মার মহত্ত্ব, অন্তরের পবিত্রতা,  সুরুচিপূর্ণ মনোভাব ও কঠোর কর্তব্যনিষ্ঠা ছিল মহানবী (সা.)-এর চরিত্রের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। মহানবী (সা.) তাঁর অনুসারীদের সব সময় আগের ও পরের সব ধর্মপ্রচারকের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের উপদেশ দিয়ে গেছেন।

লেখক : ইসলামি গবেষক

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত
শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত
বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!
নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর
কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে
নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব
মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও
বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার
লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার ২
চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাজীপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রক্ত দিতে ভয় পায় না বিএনপি’
‘গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রক্ত দিতে ভয় পায় না বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির হাতেই দেশ নিরাপদ : সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু
বিএনপির হাতেই দেশ নিরাপদ : সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে আবার ফিরছে পুরনো ‘পোক’ ফিচার
ফেসবুকে আবার ফিরছে পুরনো ‘পোক’ ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রবিবার থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু
রবিবার থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি
নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক নেতা ময়দানে বিপরীতে তিন দলের একক প্রার্থী
বিএনপির একাধিক নেতা ময়দানে বিপরীতে তিন দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিশ্বমানের হালাল মাংসের কারখানা করতে চায় ব্রাজিল
বিশ্বমানের হালাল মাংসের কারখানা করতে চায় ব্রাজিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন পেতে চার প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির মনোনয়ন পেতে চার প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়
বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়

নগর জীবন

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

মাঠে ময়দানে

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম