শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

রাসুল (সা.)-এর পরবর্তী সময় খুলাফায়ে রাশেদিনের শাসনামলকে ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থার এক গৌরবময় অধ্যায়রূপে বিবেচনা করা হয়। এই যুগটি ছিল সাম্য, শান্তি, ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। পাশাপাশি ইসলাম প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রেও এটি ছিল এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, যা ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত আরো সুদৃঢ় করে।

উমাইয়া খেলাফত

এরপর উমাইয়া খেলাফতের সূচনা হয় ৪১ হিজরিতে, যখন মুয়াবিয়া ইবনে আবি সুফিয়ান (রা.) দামেস্ক থেকে খিলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।


এ রাজবংশের শাসনামলে মোট ১৪ জন খলিফা শাসন করেন, যাঁদের মধ্যে শেষজন ছিলেন মারওয়ান ইবনে মুহাম্মদ আল-জাদি। উমাইয়া যুগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্জন ছিল ইসলামের বিস্তার। এ সময় বহু বিজয় অর্জন হয়, যার মধ্যে সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য হলো আন্দালুসিয়ার বিজয়। শুধু সামরিক বিজয়েই নয়, উমাইয়া খলিফারা নাগরিক জীবনেও অনন্য অবদান রেখেছিলেন।

স্থাপত্য ও নগর উন্নয়ন, সেচ ও পানির খাল খনন, রাস্তা নির্মাণ ইত্যাদিতে তাঁরা আগ্রহী ছিলেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও তাঁদের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য—তাঁরাই সর্বপ্রথম ইসলামী রাষ্ট্রের জন্য নিজস্ব মুদ্রা চালু করেন। জ্ঞান-বিজ্ঞান, বিশেষ করে চিকিৎসা ও রসায়নের প্রতি গভীর মনোনিবেশ করেন। এ ছাড়া অনুবাদ কার্যেও তাঁরা গুরুত্ব প্রদান করেন।

বিভিন্ন জ্ঞানভিত্তিক গ্রন্থ আরবি ভাষায় অনুবাদ করান, যা পরে ইসলামী জ্ঞানচর্চার দ্বারকে আরো উন্মুক্ত করে দেয়।
আব্বাসীয় খেলাফত

১৩২ হিজরিতে উমাইয়া খিলাফতের পতনের পর আব্বাসীয় খিলাফতের সূচনা হয়। প্রথম আব্বাসীয় খলিফা ছিলেন আবু আল-আব্বাস আবদুল্লাহ আস-সাফফাহ। ইতিহাসবিদরা আব্বাসীয় শাসনামলকে প্রধানত দুটি পর্বে ভাগ করেছেন—প্রথমটি ছিল শক্তি, সমৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক উন্নতির যুগ, যা খলিফা আল-ওয়াসিক ইবনে মুতাসিমের শাসনামল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল; আর দ্বিতীয় পর্ব ছিল অবক্ষয়, রাজনৈতিক দুর্বলতা ও পতনের যুগ, যার সূচনা হয় খলিফা আল-মুতাওয়াক্কিলের শাসন থেকে।

আব্বাসীয় যুগের সর্বাধিক গৌরবময় অর্জনের মধ্যে অন্যতম ছিল জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির অসাধারণ বিকাশ।


খলিফা হারুন আর-রশিদ বাগদাদে প্রতিষ্ঠা করেন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ গ্রন্থাগার ও গবেষণাকেন্দ্র ‘বাইতুল হিকমা’, যা ইতিহাসে জ্ঞানচর্চা, অনুবাদ এবং গবেষণার এক নবজাগরণ সৃষ্টি করে। তবে ইতিহাসের একটি করুণ বাস্তবতাও আছে—শাসনের শেষ পর্বে অনেক আব্বাসীয় খলিফা বিলাসিতায় ডুবে পড়েন, জিহাদ ও দায়িত্ববোধ থেকে সরে আসেন এবং নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার অপব্যবহারে লিপ্ত হন। এই দুর্বলতা ও অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলাই মঙ্গোলদের আক্রমণের পথ প্রশস্ত করে দেয় এবং অবশেষে ৬৫৬ হিজরিতে (১২৫৮ খ্রিস্টাব্দে) মঙ্গোলদের হাতে আব্বাসীয় খিলাফতের করুণ পরিসমাপ্তি ঘটে।
মঙ্গোলদের শাসনামল

মামলুকরা ছিলেন এমন এক শ্রেণির লোক, যারা সুলতান ও শাসকদের সেবা করতেন এবং প্রধানত সামরিক কাজে নিযুক্ত থাকতেন। তাদের সংখ্যা ছিল বিপুল এবং তাদের সামরিক দক্ষতা ও আনুগত্যের কারণে রাষ্ট্রের ক্ষমতা ও প্রভাব বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন। মামলুক শাসনামলের সূচনা হয় ৬৪৮ হিজরিতে। তবে অনেক মুসলিম ইতিহাসবিদ ও মামলুকদের ইতিহাসকে কিছুটা জটিল ও অস্পষ্ট মনে করেন। কারণ তারা বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত ছিল এবং তাদের অভ্যন্তরীণ কাঠামো ছিল বহুমাত্রিক। তার পরও এই যুগে কিছু বিশিষ্ট ও স্মরণীয় সুলতান উঠে এসেছেন—যাদের মধ্যে ইজ্জুদ্দিন আইবেক, সাইফুদ্দিন কুতুজ ও জাহির বায়বার্স অন্যতম। মামলুকদের সবচেয়ে গৌরবময় অর্জনের মধ্যে ছিল তাতার ও ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে তাদের বীরত্বপূর্ণ প্রতিরোধ। বিশেষ করে ৬৯০ হিজরিতে ক্রুসেডারদের হাত থেকে ‘আকর’ (Acre) বিজয় তাদের এক ঐতিহাসিক সাফল্য হিসেবে বিবেচিত হয়। তবে এই গৌরবময় শাসনের শেষ পর্বে নানা দুর্বলতা দেখা দেয়। প্লেগ বা মহামারির বিস্তার, নৈতিক অবক্ষয়, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও বিরোধ, অপ্রাপ্তবয়স্ক সুলতানদের ক্ষমতায় আসা এবং রাজপুত্রদের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ—এই সব মিলেই মামলুক শাসনের ভিত্তিকে দুর্বল করে তোলে। অবশেষে ৯২২ হিজরিতে মামলুক শাসনের পতন ঘটে এবং এ যুগের সমাপ্তি ঘটে ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের অবসানের মধ্য দিয়ে।

অটোমান সাম্রাজ্য

অটোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব যুবরাজ ওসমান বিন এরতুগ্রুলের, যাঁর নেতৃত্বে ১২৯৯ খ্রিস্টাব্দে এক ক্ষুদ্র আমিরাত থেকে এই বিশাল সাম্রাজ্যের যাত্রা শুরু হয়। ইতিহাসে তিনি ওসমানী সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত। অটোমান শাসনের গৌরবময় ও স্মরণীয় অর্জন ছিল বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী কনস্টান্টিনোপল বিজয়। এই মহানগরী বিজয় করেন সুলতান মুহাম্মদ আল-ফাতিহ এবং তা অটোমান সাম্রাজ্যের নতুন রাজধানীতে

রূপান্তরিত হয়। এই বিজয় শুধু সামরিক নয়, ইসলামী ইতিহাসের এক মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয়। অটোমান শাসকরা আব্বাসীয়দের মতোই জ্ঞান, বিজ্ঞান, চিকিৎসাশাস্ত্র ও স্থাপত্যকলার বিকাশে আগ্রহী ছিলেন। তাঁরা আরবি ভাষার সংরক্ষণ ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। পাশাপাশি মসজিদ, মাদরাসা, হাসপাতালসহ অসংখ্য স্থাপত্যনির্মাণে নেতৃত্ব দেন। তবে দীর্ঘ শাসিত এ সাম্রাজ্য শেষ পর্যন্ত দুর্বল হতে শুরু করে। এর প্রধান কারণ ছিল প্রশাসনিক দুর্বলতা ও আধুনিক রাষ্ট্র সংস্কারে বিলম্ব। যার ফলে রাষ্ট্রকে টিকিয়ে রাখতে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিতে হয়। এই ঋণের ভারে নতজানু হয়ে পড়ে অটোমান শাসন। শেষ পর্যন্ত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯২৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে অটোমান খিলাফতের অবসান ঘটে এবং একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে।

বর্তমান মুসলিম বিশ্ব

ইসলামী যুগের অবসানের পর থেকে পশ্চিমা উপনিবেশবাদীরা ইসলামী বিশ্বের ওপর তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করে এবং এটিকে ছোট ছোট রাষ্ট্রে ভাগাভাগি করে নেয়। এরপর দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই রাষ্ট্রগুলো ধীরে ধীরে স্বাধীনতা অর্জন করে। বর্তমানে ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (OIC)-এর অন্তর্ভুক্ত ৫৭টি দেশ রয়েছে, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক- পঞ্চমাংশের প্রতিনিধিত্ব করে। তবে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে এমন অসংখ্য মুসলিম সম্প্রদায় বসবাস করে, যারা ওআইসির সদস্য নয়। কারণ মুসলিমরা বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে আছে। এভাবেই আজকের বিশ্বে ইসলামী সমাজের বিস্তৃতি ও বৈচিত্র্য দেখা যায়।

mawdoo3.com-এ প্রকাশিত আরবি প্রবন্ধের অনুবাদ

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক