শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৮, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

রাসুল (সা.)-এর পরবর্তী সময় খুলাফায়ে রাশেদিনের শাসনামলকে ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থার এক গৌরবময় অধ্যায়রূপে বিবেচনা করা হয়। এই যুগটি ছিল সাম্য, শান্তি, ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। পাশাপাশি ইসলাম প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রেও এটি ছিল এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, যা ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত আরো সুদৃঢ় করে।

উমাইয়া খেলাফত

এরপর উমাইয়া খেলাফতের সূচনা হয় ৪১ হিজরিতে, যখন মুয়াবিয়া ইবনে আবি সুফিয়ান (রা.) দামেস্ক থেকে খিলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।


এ রাজবংশের শাসনামলে মোট ১৪ জন খলিফা শাসন করেন, যাঁদের মধ্যে শেষজন ছিলেন মারওয়ান ইবনে মুহাম্মদ আল-জাদি। উমাইয়া যুগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্জন ছিল ইসলামের বিস্তার। এ সময় বহু বিজয় অর্জন হয়, যার মধ্যে সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য হলো আন্দালুসিয়ার বিজয়। শুধু সামরিক বিজয়েই নয়, উমাইয়া খলিফারা নাগরিক জীবনেও অনন্য অবদান রেখেছিলেন।

স্থাপত্য ও নগর উন্নয়ন, সেচ ও পানির খাল খনন, রাস্তা নির্মাণ ইত্যাদিতে তাঁরা আগ্রহী ছিলেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও তাঁদের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য—তাঁরাই সর্বপ্রথম ইসলামী রাষ্ট্রের জন্য নিজস্ব মুদ্রা চালু করেন। জ্ঞান-বিজ্ঞান, বিশেষ করে চিকিৎসা ও রসায়নের প্রতি গভীর মনোনিবেশ করেন। এ ছাড়া অনুবাদ কার্যেও তাঁরা গুরুত্ব প্রদান করেন।

বিভিন্ন জ্ঞানভিত্তিক গ্রন্থ আরবি ভাষায় অনুবাদ করান, যা পরে ইসলামী জ্ঞানচর্চার দ্বারকে আরো উন্মুক্ত করে দেয়।
আব্বাসীয় খেলাফত

১৩২ হিজরিতে উমাইয়া খিলাফতের পতনের পর আব্বাসীয় খিলাফতের সূচনা হয়। প্রথম আব্বাসীয় খলিফা ছিলেন আবু আল-আব্বাস আবদুল্লাহ আস-সাফফাহ। ইতিহাসবিদরা আব্বাসীয় শাসনামলকে প্রধানত দুটি পর্বে ভাগ করেছেন—প্রথমটি ছিল শক্তি, সমৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক উন্নতির যুগ, যা খলিফা আল-ওয়াসিক ইবনে মুতাসিমের শাসনামল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল; আর দ্বিতীয় পর্ব ছিল অবক্ষয়, রাজনৈতিক দুর্বলতা ও পতনের যুগ, যার সূচনা হয় খলিফা আল-মুতাওয়াক্কিলের শাসন থেকে।

আব্বাসীয় যুগের সর্বাধিক গৌরবময় অর্জনের মধ্যে অন্যতম ছিল জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির অসাধারণ বিকাশ।


খলিফা হারুন আর-রশিদ বাগদাদে প্রতিষ্ঠা করেন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ গ্রন্থাগার ও গবেষণাকেন্দ্র ‘বাইতুল হিকমা’, যা ইতিহাসে জ্ঞানচর্চা, অনুবাদ এবং গবেষণার এক নবজাগরণ সৃষ্টি করে। তবে ইতিহাসের একটি করুণ বাস্তবতাও আছে—শাসনের শেষ পর্বে অনেক আব্বাসীয় খলিফা বিলাসিতায় ডুবে পড়েন, জিহাদ ও দায়িত্ববোধ থেকে সরে আসেন এবং নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার অপব্যবহারে লিপ্ত হন। এই দুর্বলতা ও অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলাই মঙ্গোলদের আক্রমণের পথ প্রশস্ত করে দেয় এবং অবশেষে ৬৫৬ হিজরিতে (১২৫৮ খ্রিস্টাব্দে) মঙ্গোলদের হাতে আব্বাসীয় খিলাফতের করুণ পরিসমাপ্তি ঘটে।
মঙ্গোলদের শাসনামল

মামলুকরা ছিলেন এমন এক শ্রেণির লোক, যারা সুলতান ও শাসকদের সেবা করতেন এবং প্রধানত সামরিক কাজে নিযুক্ত থাকতেন। তাদের সংখ্যা ছিল বিপুল এবং তাদের সামরিক দক্ষতা ও আনুগত্যের কারণে রাষ্ট্রের ক্ষমতা ও প্রভাব বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন। মামলুক শাসনামলের সূচনা হয় ৬৪৮ হিজরিতে। তবে অনেক মুসলিম ইতিহাসবিদ ও মামলুকদের ইতিহাসকে কিছুটা জটিল ও অস্পষ্ট মনে করেন। কারণ তারা বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত ছিল এবং তাদের অভ্যন্তরীণ কাঠামো ছিল বহুমাত্রিক। তার পরও এই যুগে কিছু বিশিষ্ট ও স্মরণীয় সুলতান উঠে এসেছেন—যাদের মধ্যে ইজ্জুদ্দিন আইবেক, সাইফুদ্দিন কুতুজ ও জাহির বায়বার্স অন্যতম। মামলুকদের সবচেয়ে গৌরবময় অর্জনের মধ্যে ছিল তাতার ও ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে তাদের বীরত্বপূর্ণ প্রতিরোধ। বিশেষ করে ৬৯০ হিজরিতে ক্রুসেডারদের হাত থেকে ‘আকর’ (Acre) বিজয় তাদের এক ঐতিহাসিক সাফল্য হিসেবে বিবেচিত হয়। তবে এই গৌরবময় শাসনের শেষ পর্বে নানা দুর্বলতা দেখা দেয়। প্লেগ বা মহামারির বিস্তার, নৈতিক অবক্ষয়, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও বিরোধ, অপ্রাপ্তবয়স্ক সুলতানদের ক্ষমতায় আসা এবং রাজপুত্রদের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ—এই সব মিলেই মামলুক শাসনের ভিত্তিকে দুর্বল করে তোলে। অবশেষে ৯২২ হিজরিতে মামলুক শাসনের পতন ঘটে এবং এ যুগের সমাপ্তি ঘটে ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের অবসানের মধ্য দিয়ে।

অটোমান সাম্রাজ্য

অটোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব যুবরাজ ওসমান বিন এরতুগ্রুলের, যাঁর নেতৃত্বে ১২৯৯ খ্রিস্টাব্দে এক ক্ষুদ্র আমিরাত থেকে এই বিশাল সাম্রাজ্যের যাত্রা শুরু হয়। ইতিহাসে তিনি ওসমানী সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত। অটোমান শাসনের গৌরবময় ও স্মরণীয় অর্জন ছিল বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী কনস্টান্টিনোপল বিজয়। এই মহানগরী বিজয় করেন সুলতান মুহাম্মদ আল-ফাতিহ এবং তা অটোমান সাম্রাজ্যের নতুন রাজধানীতে

রূপান্তরিত হয়। এই বিজয় শুধু সামরিক নয়, ইসলামী ইতিহাসের এক মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয়। অটোমান শাসকরা আব্বাসীয়দের মতোই জ্ঞান, বিজ্ঞান, চিকিৎসাশাস্ত্র ও স্থাপত্যকলার বিকাশে আগ্রহী ছিলেন। তাঁরা আরবি ভাষার সংরক্ষণ ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। পাশাপাশি মসজিদ, মাদরাসা, হাসপাতালসহ অসংখ্য স্থাপত্যনির্মাণে নেতৃত্ব দেন। তবে দীর্ঘ শাসিত এ সাম্রাজ্য শেষ পর্যন্ত দুর্বল হতে শুরু করে। এর প্রধান কারণ ছিল প্রশাসনিক দুর্বলতা ও আধুনিক রাষ্ট্র সংস্কারে বিলম্ব। যার ফলে রাষ্ট্রকে টিকিয়ে রাখতে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিতে হয়। এই ঋণের ভারে নতজানু হয়ে পড়ে অটোমান শাসন। শেষ পর্যন্ত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯২৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে অটোমান খিলাফতের অবসান ঘটে এবং একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে।

বর্তমান মুসলিম বিশ্ব

ইসলামী যুগের অবসানের পর থেকে পশ্চিমা উপনিবেশবাদীরা ইসলামী বিশ্বের ওপর তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করে এবং এটিকে ছোট ছোট রাষ্ট্রে ভাগাভাগি করে নেয়। এরপর দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই রাষ্ট্রগুলো ধীরে ধীরে স্বাধীনতা অর্জন করে। বর্তমানে ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (OIC)-এর অন্তর্ভুক্ত ৫৭টি দেশ রয়েছে, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক- পঞ্চমাংশের প্রতিনিধিত্ব করে। তবে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে এমন অসংখ্য মুসলিম সম্প্রদায় বসবাস করে, যারা ওআইসির সদস্য নয়। কারণ মুসলিমরা বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে আছে। এভাবেই আজকের বিশ্বে ইসলামী সমাজের বিস্তৃতি ও বৈচিত্র্য দেখা যায়।

mawdoo3.com-এ প্রকাশিত আরবি প্রবন্ধের অনুবাদ

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সর্বশেষ খবর
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে নৌকা ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা
বেরোবিতে ছাত্রীর আত্মহত্যা, লাশ নিয়ে লাইভ করার চেষ্টায় উত্তেজনা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!
মাদ্রাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক, তবুও চার শিক্ষার্থীর সবাই ফেল!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম
আগামী নির্বাচন দেশকে ঢেলে সাজানোর ঐতিহাসিক সুযোগ: আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের
১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১
নেত্রকোনায় বিয়ের বাস উল্টে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন
বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা
কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা
অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা