শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫৫, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া

মুহাম্মাদ ইয়াসরি
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রে অবস্থিত প্রায় ৩৩ লাখ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ছোট্ট দেশ মালয়েশিয়া, যা একসময় ছিল দরিদ্র ও তৃতীয় বিশ্বের অংশ। কিন্তু আজ সেই মালয়েশিয়া একটি অনন্য উদাহরণ হয়ে উঠেছে। 

এই সাফল্যের পেছনে মালয়েশিয়ার অভিজ্ঞতা ও কৌশলগত অগ্রযাত্রা, বিশেষত দেশটির দীর্ঘমেয়াদি ও দূরদর্শী প্রধানমন্ত্রী ডা. মাহাথির মোহাম্মদের বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি এতে বিশাল অবদান রেখেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৫৭ সালে মালয়েশিয়া ব্রিটিশ শাসনের হাত থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।

স্বাধীনতার পর দেশটি একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্রে পরিণত হয়, যেখানে রাজা রাষ্ট্রপ্রধান হলেও কার্যত ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতেই কেন্দ্রীভূত থাকে। স্বাধীনতার পর মালয়েশিয়া অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হয়। দেশজুড়ে চরম দারিদ্র্য, সম্পদের অসম বণ্টন এবং জাতিগত বৈষম্য স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদীরা মালয়েশিয়ায় শাসনের সময় থেকেই বিপুলসংখ্যক চীনা ও ভারতীয় শ্রমিককে নিয়ে এসেছিল, যারা পরবর্তীকালে দেশটির অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করে নেয়।

বিপরীতে ভূমির প্রকৃত মালিক মালয় জাতিগোষ্ঠী পিছিয়ে পড়ে তারা দারিদ্র্য, বঞ্চনা ও প্রান্তিকতার শিকার হয়, যদিও দেশের মোট জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশেরও বেশি ছিল মালয় মুসলমান আর চীনাদের সংখ্যা ছিল মাত্র ২৬ শতাংশের নিচে। এই সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের ফলে ১৯৬৯ সালে মালয়রা তাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের দাবিতে দেশব্যাপী ব্যাপক বিক্ষোভ ও আন্দোলনে অংশ নেয়। উত্তাল পরিস্থিতির মুখে সরকার ‘মালয় ক্ষমতায়ন নীতি’ নামে একটি নতুন নীতি গ্রহণ করে, যার মাধ্যমে মালয় জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে একাধিক আইন ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।
১৯২৫ সালের ১০ জুলাই, মাহাথির মোহাম্মদ মালয়েশিয়ার একটি মধ্যবিত্ত মালয় মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

তিনি চিকিৎসাবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং পরে মালয়েশিয়ার শাসক দল উমনো (UMNO)-তে যোগ দিয়ে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের সূচনা করেন। ১৯৭০ সালে মাহাথির রচিত ‘The Malay Dilemma’ (মালয় সংকট) বইটি প্রকাশিত হলে তিনি দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে চলে আসেন। বইটিতে তিনি মালয় মুসলমানদের পিছিয়ে পড়া, দারিদ্র্য ও সামাজিক বৈষম্যের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন, যা সে সময় জাতিগত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে আরো তীব্র প্রতিধ্বনি তোলে। যদিও বইটি বিতর্কের কারণে নিষিদ্ধ হয়, তবু এই নিষেধাজ্ঞাই মাহাথিরের জনপ্রিয়তাকে বহুগুণে বাড়িয়ে রাজনৈতিক মঞ্চে আরো শক্তিশালী করে তোলে। এরপর তিনি মালয়েশিয়ার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন এবং ধীরে ধীরে রাজনৈতিক উচ্চতায় পৌঁছেন।

১৯৮১ সালে তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর আগে তিনি শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন, যেখান থেকে দেশব্যাপী আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষানীতির সূচনা হয়। তাঁর নেতৃত্বেই মালয়েশিয়া প্রবেশ করে উন্নয়ন, শিল্পায়ন ও আধুনিকায়নের এক নতুন অধ্যায়ে।

“এ ডক্টর ইন দ্য প্রাইম মিনিস্টার’স অফিস” বইটিতে মাহাথির মোহাম্মদ তাঁর শাসনামলে মালয়েশিয়ায় গৃহীত প্রশাসনিক নীতিমালা ও ব্যবস্থাপনার ভিত্তি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন। তিনি লেখেন, ‘ভালো শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য সুশৃঙ্খল ও কার্যকর প্রশাসন অপরিহার্য। এর পাশাপাশি দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। দুর্নীতি দমনের জন্য আপনি চাইলে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে পারেন, তবে তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এমন একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তোলা, যেখানে প্রতিটি কাজের প্রক্রিয়া, নির্ধারিত সময়সীমা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার দায়িত্ব স্পষ্টভাবে নির্ধারিত থাকবে। যদি কোনো কর্মকর্তা নির্ধারিত সময়ে নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন না করেন, তবে ধরে নেওয়া হবে তিনি হয় অদক্ষ নতুবা দুর্নীতিগ্রস্ত। সে অনুযায়ী তাঁকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে এবং প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মাহাথির শুধু কঠোর প্রশাসনিক শৃঙ্খলা আরোপেই থেমে থাকেননি, বরং তিনি দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের ভিত্তিও স্থাপন করেন। তাঁর মতে, টেকসই উন্নয়নের মূল ভিত্তিগুলোর মধ্যে ছিল—বিদেশি বিনিয়োগের পথে বাধা দূর করা, দেশীয় সম্পদের ওপর নির্ভরতা বৃদ্ধি করা, বহির্বিশ্বের ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা পরিহার করা, দেশের নাগরিকদের জন্য মানসম্পন্ন ও আধুনিক শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা ইত্যাদি। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে মালয়েশিয়া শুধু প্রশাসনিকভাবে নয়, অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকেও একটি স্বনির্ভর, আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হয়।

মুহাম্মদ সাদিক ইসমাইল তাঁর বই ‘The Malaysian Experience’-এ লিখেছেন, মাহাথির যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তার প্রথম ও অন্যতম প্রধান ছিল উৎপাদন খাত এবং রপ্তানি খাতে উৎসাহ প্রদান। মাহাথির বিশ্বাস করতেন, একটি শক্তিশালী অর্থনীতি গড়ে তুলতে হলে নিজেদের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং বৈদেশিক বাজারে প্রতিযোগিতা করতে হবে। এ কারণে মালয়েশিয়া সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এমন কোনো সুবিধা দিতে নারাজ ছিল, যা স্থানীয় শিল্পের ক্ষতিসাধন করতে পারে। অর্থাৎ বিদেশি প্রতিষ্ঠান যেন এমনভাবে বাজারে প্রবেশ না করে, যাতে দেশের নিজস্ব শিল্প-কারখানা টিকে থাকতে না পারে। এই পদক্ষেপগুলো মালয়েশিয়ার অর্থনীতিকে নতুন গতি দেয় এবং দেশটির উন্নয়নের ভিত আরো মজবুত করে তোলে। মাহাথিরের দূরদর্শী নেতৃত্বে মালয়েশিয়া ধীরে ধীরে একটি শিল্পভিত্তিক, রপ্তানিমুখী ও আত্মনির্ভরশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়। একসময় যেখানে দেশের দারিদ্র্যের হার ছিল প্রায় ৭১ শতাংশ, তা কমে বর্তমানে মাত্র প্রায় ১ শতাংশে নেমে এসেছে। 

ডা. মাহাথির মোহাম্মদ বিশ্বব্যাংকের চাপ ও পরামর্শ উপেক্ষা করে নিজস্ব ও স্বনির্ভর পথ বেছে নেন এবং জনগণকে উন্নয়ন প্রকল্পে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ১৯৮০-এর দশকের শুরুর দিকে, দেশের মোট জনসংখ্যা ছিল প্রায় এক কোটি ২০ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ৭০ লাখ মালয়েশিয়ান দেশের বড় বড় কম্পানিতে শেয়ার মালিক ছিলেন। ফলে তাঁরা শুধু বিনিয়োগকারী হিসেবেই নন, ব্যবস্থাপনায়ও সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। এই অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারাকে আরো এগিয়ে নিতে মালয়েশিয়া সরকার দেশের প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের ওপর জোর দেয়। তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয়। এর ফলে মালয়েশিয়া বিশ্বে প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদের দিক থেকে ১৩তম এবং তেল মজুদের দিক থেকে ২২তম স্থানে উন্নীত হয়।

শিক্ষাব্যবস্থা মালয়েশিয়ার অভিজ্ঞতার সবচেয়ে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ডা. মাহাথির মোহাম্মদের অন্যতম প্রধান উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল জাপানের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে অনুপ্রেরণা গ্রহণ করে তা মালয়েশিয়ায় বাস্তবায়ন করা। এই লক্ষ্যে তিনি জাপানে গবেষণা ও অনুসন্ধান মিশন পাঠান, যাতে মালয়েশিয়ার শিক্ষানীতিকে জাতীয় উন্নয়নের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত করা যায়। জাপানের অভিজ্ঞতা অনুসরণ করে তিনি এমন শিক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি তৈরি করেন, যা শুধু একাডেমিক জ্ঞান নয়, বরং শিল্প ও প্রযুক্তিভিত্তিক দক্ষতা অর্জন এবং সমাজের বাস্তব চাহিদা পূরণে সক্ষম, মানবসম্পদ তৈরিতে সহায়ক। তিনি এত বড় লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় বাজেটের প্রায় এক-চতুর্থাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ করেন, যা সত্যিই এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল।

রাজনীতিতে ইসলাম : আধুনিকীকরণের পথে সত্যিই কি বাধা?

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়া সত্ত্বেও মালয়েশিয়া আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের পথে অন্য অনেক ইসলামী দেশের মতো জটিল বাধার সম্মুখীন হয়নি। স্বাধীনতার পর থেকে মালয়েশিয়া শাসিত হয়ে আসছে ‘ইউনিয়ন অব মালয়ান ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন’ (UMNO)-এর নেতৃত্বাধীন একটি জোট সরকারের মাধ্যমে, যেখানে চীনা ও ভারতীয় সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোও অংশ নেয়। ইসলামী আইন ও বিধানকে সীমাবদ্ধ রাখা হয় শুধু মুসলিমদের জন্য। সরকার ১৯৬০-এর দশক থেকেই দেশীয় ইসলামপন্থী আন্দোলনের মোকাবেলায় শান্তিপূর্ণ পন্থা গ্রহণ করেন। 

ড. মুহাম্মদ ফয়েজ ফারহাত তাঁর বই ‘Civilizational Islam : The Malaysian Model’-এ উল্লেখ করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলোতে পড়াশোনা করে ফেরা মালয়েশিয়ান শিক্ষার্থীরাই দেশে রাজনৈতিক ইসলামের প্রথম বীজ বপন করেন। এই শিক্ষার্থীরা প্রায়ই মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শ ও সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দেশে ফিরে আসেন এবং তাঁদের ধারণাগুলো ছড়িয়ে দেন। মালয়েশিয়ার রাজনৈতিক ইসলামের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত দল হচ্ছে ইসলামিক পার্টি (PAS), যার নেতৃত্বে আছেন শেখ আব্দুল হাদি আওয়াং। দলটি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে এবং বিশেষ করে কেলানটানসহ কয়েকটি রাজ্যে শাসনক্ষমতাও অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। যদিও ইসলামিক পার্টি (PAS) প্রধানত বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে, তারা কখনো কখনো ক্ষমতাসীন UMNO দলের সঙ্গে জোট গঠন করেছে। 

উদাহরণস্বরূপ- দুই দল শরিয়া আইনের আওতায় চুরি ও হামলার কিছু ক্ষেত্রে বেত্রাঘাত আরোপের মতো আইন পাস করতে সম্মত হয়েছিল। তাই স্পষ্টই বলা যায়, ইসলাম মালয়েশিয়ার আধুনিকীকরণের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি, বরং রাজনৈতিকভাবে রাষ্ট্রের সঙ্গে সংঘর্ষ এড়িয়ে একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করেছে।

তথ্য সূত্র- স্বাধীন আরব মিডিয়া নেটওয়ার্ক রাসিফ২২ থেকে সংক্ষিপ্ত ভাষান্তর করেছেন ওমর বিন নাসির।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক