শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

যাঁর রাজনীতি মানেই দুর্নীতি- পর্ব-২

লাকসামের এরশাদ শিকদার

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লাকসামের এরশাদ শিকদার

খুলনার এরশাদ শিকদারের কথা মনে আছে? ’৯০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত খুলনায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল এরশাদ শিকদার। ভূমি দখল, মানুষ হত্যা, ভয়ভীতি দেখিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল খুলনা শহরজুড়ে। এরশাদ শিকদারের কথা বাংলাদেশের মানুষ ভুলে গেলেও কুমিল্লার লাকসামের মানুষ ভোলেনি। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত কুমিল্লা লাকসামে এক ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল তাজুল ইসলাম এবং তার লোকজন। তাজুল ইসলামকে স্থানীয় লোকজন লাকসামের এরশাদ শিকদার বলে অভিহিত করত। কিন্তু প্রকাশ্যে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলত না। লাকসামে শুধু দুর্নীতি নয়, মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে জমি দখল, টর্চার সেন্টারে নিয়ে মানুষকে নির্যাতন করে জমি লিখে দিতে বাধ্য করা এবং বহু মানুষকে গুম করে দেওয়ার অভিযোগ আছে সাবেক আওয়ামী লীগের এই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে। এখন আওয়ামী লীগের পতনের পর লাকসামবাসী তার বিরুদ্ধে মুখ খুলছে। আর এসবে বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।

১৯৯৬ সালে এমপির পদে বসেই আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের কোণঠাসা করে তাজুল বিস্তার করতে থাকেন নিজের সাম্রাজ্য। গড়ে তোলেন নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী। ২০০৮ সালে দ্বিতীয়বারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তাজুল। নিজেকে ভাবতে শুরু করেন লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার একক অধিপতি। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দলগুলোর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের কোণঠাসা করে দাবিয়ে রাখার কূটকৌশল নেন সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। দিন যত গেছে, তাজুলের নিজ আত্মীয়-স্বজন ও পছন্দের হাইব্রিড নেতাদের দিয়ে দল পরিচালনার পরিধি ততই বেড়েছে। ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর এলজিআরডিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান তাজুল। তখনই অহঙ্কার ও দম্ভের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছান তিনি। মন্ত্রিত্ব পেয়েই আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। নিজ নির্বাচনি এলাকার সাধারণ মানুষ তো বটেই, দলের নেতা-কর্মীদেরও আর প্রয়োজন বলে মনে করেননি। তিনি বনে যান লাকসাম-মনোহরগঞ্জের অঘোষিত সম্রাট।

তাজুল ইসলাম ১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো আওয়ামী লীগ থেকে এমপি হওয়ার পর এখানে ‘তাজুলীগ’ প্রতিষ্ঠায় তৎপর হয়ে ওঠেন। ধীরে ধীরে সেটি প্রতিষ্ঠিতও হয়। ‘তাজুলীগ’ ছাড়া তার কাছে আর কারও মূল্য ছিল না। দানবীয় প্রকৃতির তাজুল ইসলাম দ্বিতীয়বার এমপি হওয়ার পর তার রাক্ষুসে ভাব স্বরূপে আবির্ভূত হয়। নজর পড়ে লাকসামের কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংকের ওপর। ২০১০ সালে কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে লাকসাম সমবায় ব্যাংকের গ্রাহকদের সঞ্চিত টাকায় কেনা স্থাবর-অস্থাবর শতকোটি টাকার সম্পদ দখল করে নেন তাজুল ইসলাম। দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ করা হয়েছে, লাকসাম কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংকের বিরুদ্ধে মানি ডিক্রিজারি মামলা দায়ের করে বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক লিমিটেড। এরপর ওই ব্যাংকের স্থাবর সম্পত্তির নিলাম বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হয়। ওই নিলাম বিজ্ঞপ্তির বিরুদ্ধে তৎকালীন লাকসাম কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান নিলাম কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য সমবায় ব্যাংকের সহযোগিতা চেয়ে একটি চিঠি দেন। কিন্তু ওই চিঠির গুরুত্ব না দিয়ে লাকসাম কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্তে অটল থাকে। স্থানীয়দের দাবি, তৎকালীন এমপি তাজুল ইসলামের সমবায় ব্যাংকের সম্পত্তি দখলের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্যই লাকসাম কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যানের চিঠির গুরুত্ব দেয়নি। লাকসাম কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিলামে বিক্রি হয়। নিলামে তাজুল ইসলাম সন্ত্রাসী বাহিনীদের দিয়ে মহড়া করে অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ওই নিলামে অংশগ্রহণ করতে দেয়নি।

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী তাজুল ইসলামের পাঁচ খলিফার তাণ্ডবে আওয়ামী লীগের পুরোটা সময় তটস্থ ছিল লাকসাম ও মনোহরগঞ্জবাসী। আয়নাঘর বানিয়ে নির্যাতন করে টাকা আদায়, টেন্ডারবাজি ও জোরজুলুম করে জমি দখলসহ নানাভাবে হয়রানি করাই ছিল তাদের কাজ। এসব অনৈতিক কাজে নেতৃত্ব দিতেন মন্ত্রীর ভাতিজা সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম ও যুবলীগ নেতা শাহাদাত হোসেন, ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) মো. কামাল হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) জাহিদ হোসেন ও মন্ত্রীর শ্যালক উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলী। অনৈতিক কাজ করে তারা এখন বিশাল সম্পদের মালিক।

স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়, তাজুল ইসলাম এমপির পদে বসেই বিস্তার করতে থাকেন নিজের সাম্রাজ্য। গড়ে তোলেন নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী। ২০০৮ সালে দ্বিতীয়বারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তিনি। নিজেকে ভাবতে শুরু করেন লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার একক অধিপতি। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দলগুলোর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের কোণঠাসা করে দাবিয়ে রাখার হোলিখেলায় মেতে ওঠেন তিনি। ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর এলজিআরডি মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান তিনি। এরপর অহংকার ও দম্ভের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছান তিনি। লাকসাম-মনোহরগঞ্জের সম্রাট যেন তিনিই। মন্ত্রিত্ব পাওয়ার পর তাজুল লুটপাট আর অবৈধ সম্পদ অর্জনের খেলায় মেতে ওঠেন। দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন। দুর্নীতি, অনিয়ম ও সীমাহীন ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন তিনি। মনোহরগঞ্জে বিগত আওয়ামী শাসনামলে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন এলজিআরডি মন্ত্রী তাজুল ইসলামের ভাতিজা সাবেক যুবলীগ নেতা শাহাদাত হোসেন। এলাকায় মন্ত্রীর ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত। চাচা মন্ত্রী হওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় জমি দখল, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিসহ মানুষকে তুলে নিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়াসহ সম্পদের পাহাড় গড়তে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তিনি। গত ইউপি নির্বাচনে বিনা ভোটে নির্বাচিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে উপজেলার বিভিন্ন প্রার্থীদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৫ লাখ টাকা করে মোট ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা এবং ১১ জন চেয়ারম্যানের কাছ থেকে ১৫ লাখ টাকা করে মোট ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা, সর্বমোট ৩৩ কোটি টাকা চাঁদা আদায় করে মন্ত্রীর ভাতিজা আমির। এলজিইডির প্রতিটি কাজে ১০ শতাংশ হারে কোটি কোটি চাঁদা নিতেন ওই আমির। বর্তমানে তার নামে যমুনা ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকে বিপুল পরিমাণ টাকা রয়েছে। বিপুল অঙ্কের টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে।

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের শ্যালক উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলীর কোনো মহব্বত নেই। নানা অপরাধমূলক কর্মের জন্য এলাকায় তিনি কসাই হিসেবে পরিচিত। কুমিল্লা জেলার লাকসাম শহরের প্রাণকেন্দ্র থানার সামনেই ছিল তার ব্যবসায়িক অফিস। জেলায় এটি আয়নাঘর হিসেবে পরিচিত। এ ঘর থেকেই লাকসামে বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনের নির্দেশ দেওয়া হতো। মহব্বতের ছিল দুই খলিফা। চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন শামীম ও চেয়ারম্যান ওমর ফারুক। তাদের গোবিন্দপুর ও কান্দিরপাড়ে ছিল আয়নাঘরের দুটি শাখা। আরও দুটি শাখা পরিচালনা করতেন লাকসাম পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মনসুর আহমদ মুন্সী ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবু ছায়েদ বাচ্চু। বাচ্চুর পশ্চিমগাঁও পুরান বাজারের বাসা ও রাজঘাটে মুন্সীর কার্যালয়ে ছিল আয়নাঘরের জল্লাদখানা। আয়নাঘরের প্রধান কার্যালয় থেকে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মহব্বত আলী প্রতিদিন চারটি শাখা থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন। এসব করে টোকাই মহব্বত আলী রাতারাতি হয়ে যান গাড়ি, বিশাল অট্টালিকা ও নামেবেনামে অঢেল সম্পদের মালিক। এসব আয়নাঘরে প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদেরও নিয়মিত আসা-যাওয়া ছিল। নির্যাতিত লাকসামবাসী এসব নির্যাতনের বিচার চান। ২০১২ সালে শ্যালক মহব্বতকে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করেন তিনি। যদিও ওই সময় ধনসম্পদ বলতে মহব্বতের তেমন কিছু ছিল না। অভিযোগ রয়েছে, ধীরে ধীরে তৈরি হয় মহব্বতের গুন্ডা বাহিনী। তারা রেলওয়ের জায়গাসহ বিভিন্ন সরকারি জায়গা দখল করতে থাকে। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে কৌশল পাল্টে তরুণ প্রজন্মের রাজনীতিবিদ হওয়ার চেষ্টা করেন মহব্বত। ২০১৮ সালে তাজুল ইসলাম স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। এ সময় একক রাজত্ব শুরু হয় মহব্বতের। প্রশাসনের প্রতিটি দপ্তরে তার প্রভাব ছিল। শুরু করেন প্লট-বাড়ির ব্যবসা। গত ১০ বছর লাকসামে অন্তত ৭০টি পুকুর ভরাট করেন তিনি। বাদ যায়নি ফসলি জমিও, যা প্লট আকারে বিক্রি করতেন। সম্প্রতি ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ এনে সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন কুমিল্লার লাকসাম পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও দৈনিক দিনকাল পত্রিকার লাকসাম প্রতিনিধি মনির আহমেদ। একই অভিযোগে আরও অজ্ঞতা ৯০ জনকে আসামি করা হয়। এ মামলায় অন্যান্য আসামির মধ্যে ২ নম্বর আসামি করা হয়েছে তার শ্যালক লাকসাম উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মহব্বত আলী, পৌর কাউন্সিলর মোহাম্মদ উল্লাহ, বিপুলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ, লাকসাম পৌর মেয়র অধ্যাপক আবুল খায়ের, গোবিন্দপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন শামীম, কান্দিরপাড় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ওমর ফারুক, কাউন্সিলর খলিলুর রহমান, মনোহরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও মন্ত্রীর ভাতিজা আমিরুল ইসলাম, মন্ত্রী তাজুলের উন্নয়ন সমন্বয়কারী কামাল হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, আজকরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, রুহুল আমিন, আবদুল কাদের শাহীন ও কাওছার আহমেদ। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক মামলা হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগ করে দেশত্যাগ করার পর লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলায়ও মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে আসে। বিক্ষুব্ধ জনতা মনোহরগঞ্জের পোমগাঁও গ্রামে অবস্থিত তাজুলের আলিশান বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এরপর অগ্নিসংযোগ করা হয় পুরো বাড়িতে। লুটপাট করে নেওয়া হয় বাড়ির সব মালামাল। একই সময়ে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে লাকসামের পাইকপাড়ায় অবস্থিত তাজুলের আরেকটি বাড়িতেও। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতাসহ সাধারণ মানুষ বলতে থাকে, দীর্ঘ দেড় যুগ পর জালিমের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলা। এতদিন নিজেকে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জের প্রভু ভাবতেন তাজুল। সেই সঙ্গে অবসান ঘটে তাজুলের অহঙ্কার ও দম্ভেরও। ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে (৫ আগস্ট) দেশত্যাগ করলেও তাজুল দেশের পরিস্থিতি টের পেয়েছেন আরও আগেই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে