শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীত কেবল কিছু জনপ্রিয় সুরের সমষ্টি নয়; এটি স্বাধীনতা-পরবর্তী তারুণ্যের আকাক্সক্ষা, বিদ্রোহ এবং শৈল্পিক অভিব্যক্তির এক প্রবহমান ইতিহাস। মঞ্চের তীব্র আলোয় যে গভীর বন্ধুত্বের জয়গান, পর্দার আড়ালে সেই সম্পর্কের জ্যামিতিতে লুকিয়ে থাকে সৃজনশীল অহং, আর্থিক বাস্তবতা এবং শৈল্পিক স্বাধীনতার তীব্র টানাপোড়েন। এই ভাঙাগড়ার খেলাটি-যা প্রায়ই ‘ব্যক্তিগত সংঘাত’ বা ‘ট্র্যাজেডি’ হিসেবে বিবেচিত হয়। তবে এই নিয়মটাই কিন্তু আমাদের রক অ্যান্ড রোল সংস্কৃতির এক অনিবার্য দার্শনিক ভিত্তি এবং পুনরুজ্জীবনের প্রক্রিয়া। ব্যান্ড দলগুলোর ভাঙাগড়ার বিষয় নিয়ে লিখেছেন- পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

এলআরবি

এলআরবি

সোলস থেকে এলআরবি : ভাঙন যখন ‘মিউজিক্যাল মাইটোসিস’

বাংলাদেশের ব্যান্ড ইতিহাসের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ অধ্যায় হলো সত্তর ও আশির দশকে চট্টগ্রামভিত্তিক সোলসের বিকাশ এবং তার ঐতিহাসিক বিচ্ছেদগুলো। ১৯৭২ সালে জন্ম নেওয়া সোলস ছিল একটি পরীক্ষামূলক প্রতিষ্ঠান, যেখানে নকীব খান, তপন চৌধুরী, পিলু খান, নাসিম আলী খান এবং আইয়ুব বাচ্চুর মতো ভিন্ন ভিন্ন ঘরানার শিল্পীরা এক মঞ্চে এসেছিলেন। বিস্ময়কর বিষয় হলো, এই নক্ষত্ররা যখন সোলসের সোনালি সময় পার করছেন, তখনই ঘটে যায় বিভাজন। নকীব খান বেরিয়ে গিয়ে গঠন করেন রেনেসাঁ, যা রক বা পপের চেয়ে অনেক বেশি পরিশীলিত, সেমি-ক্লাসিক্যাল এবং আধুনিক বাংলা গানকে ফোকাস করে। ১৯৮৮ সালে আইয়ুব বাচ্চু যখন সোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন, তখন তিনি কেবল একজন গিটারিস্ট ছিলেন না; ছিলেন এক যুগের প্রতীক। তার এই বিচ্ছিন্নতাই জন্ম দেয় এলআরবি, যা বাংলা রক সংগীতে গিটারনির্ভর ব্লুজ ও হার্ড রকের এক নতুন এবং আগ্রাসি ঘরানা চালু করে। তবে সোলসের ভাঙনকে ট্র্যাজেডি না বলে তাকে ‘মিউজিক্যাল মাইটোসিস’ হিসেবে দেখা উচিত। একটি মূল শৈল্পিক প্ল্যাটফর্ম থেকে যখন নক্ষত্ররা বেরিয়ে আসেন, তখন তারা বাজারকে দুর্বল করেন না, বরং ভিন্ন ভিন্ন শৈল্পিক চাহিদা পূরণের জন্য দুটি বা তিনটি শক্তিশালী স্রোত তৈরি করেন। বাচ্চু এলআরবি দিয়ে দিলেন ‘চলো বদলে যাই’-এর মতো স্ট্রিট রক, রেনেসাঁ দিল ‘হৃদয়ের রং’ বা ‘আজ যে শিশু’-এর মতো ক্লাসিক মেলোডি, আর সোলস তাদের মৌলিক ধারা ধরে রাখল। একটি ভাঙন বহু ঘরানার সমৃদ্ধি নিশ্চিত করেছিল।

 

শিরোনামহীন

শিরোনামহীন

শিরোনামহীন থেকে আভাসে তানযির তুহিন

শিরোনামহীনের জনপ্রিয় ভোকাল তানযির তুহিনের প্রস্থান এ ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। বছরের পর বছর ধরে একটি ব্যান্ড একই ধরনের শব্দ ও ঘরানা নিয়ে কাজ করলে, শিল্পীর ভিতরের সৃজনশীল আকাক্সক্ষা সেই পরিচিত কাঠামোয় বন্দি থাকতে চায় না। তুহিনের দল ছেড়ে যাওয়া প্রমাণ করে, শিল্পী তার ব্যক্তিগত কণ্ঠস্বরকে আরও জোরদার করতে চেয়েছিলেন, যা মূল ব্যান্ডের যৌথ সিদ্ধান্তে চাপা পড়ে যাচ্ছিল।

 

ফিডব্যাক থেকে মাকসুদ

আশির দশকের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড ফিডব্যাক ১৯৭০ সালের দিকে গঠিত হয়। ফিডব্যাক থেকে ভোকাল মাকসুদের বেরিয়ে ‘ঢাকা ব্যান্ড’ গঠন করার পেছনেও এই নিজস্ব সৃজনশীল ঘরানা তৈরি করার তাগিদ কাজ করেছিল। তিনি ফিউশন ঘরানায় আরও স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করতে চেয়েছিলেন। ভোকাল মাকসুদ ১৯৯৬ সালে ফিডব্যাক ছেড়ে ঢাকা ব্যান্ড গঠন করেন।

 

মাইলস

মাইলস

মাইলস থেকে শাফিন

১৯৭৯-৮১ সালের দিকে গঠিত হয় মাইলস। মাইলসের মতো দীর্ঘস্থায়ী এবং সফল ব্যান্ডেও বারবার ভাঙাগড়ার খেলা চলেছে। এটিও সদস্য রদবদলের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষত শাফিন আহমেদের ব্যান্ড ছেড়ে এককভাবে বা অন্য ব্যান্ড (যেমন : রিদম অব লাইফ) গঠন করার প্রচেষ্টাগুলো প্রায়ই অভ্যন্তরীণ ‘আর্থিক বণ্টন’ ও ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া’ নিয়ে অসন্তোষের ফল। ২০১০ সালে শাফিন ব্যান্ডে গণতান্ত্রিক পরিবেশের অভাবে পৃথক হয়ে রিদম অব লাইফ নামে নতুন ব্যান্ড করলেও, একই বছর আবার মাইলসে ফিরে আসেন। তবে অনেক ব্যান্ডেই, মূল গীতিকার বা সুরকার তাদের সৃষ্টির জন্য রয়্যালটি বা প্রাপ্য সম্মান থেকে বঞ্চিত হন। এর ফলে তারা একক পথে হাঁটা শুরু করেন, যেখানে তাদের কাজের সম্পূর্ণ ক্রেডিট ও লাভ নিজেদের হাতে থাকে।

 

ওয়ারফেইজ

১৯৮৪ সালে যাত্রা শুরু করে। দীর্ঘ তিন দশক ধরে টিকে থাকা এই ব্যান্ডটি বহু ভাঙাগড়ার সম্মুখীন হয়েছে।

 

চিরকুট

এই ব্যান্ডটিও বহুবার ভাঙনের মুখে পড়েছে। পিন্টু ঘোষ, ইমন চৌধুরী, দিদার ও নিরবের মতো সদস্যরা দল ছেড়ে একক ক্যারিয়ার গড়ার জন্য বেরিয়ে গেছেন। তবে ভোকাল শারমিন সুলতানা সুমি শুরু থেকে এখনো পর্যন্ত ব্যান্ডের হাল ধরে রেখেছেন।

 

শৈল্পিক ‘অহং’ এবং ‘কম্প্রোমাইজ’র দ্বৈরথ

ব্যান্ড ভাঙনের সবচেয়ে বড় অন্তর্ঘাতী শক্তি হলো ‘ক্রিয়েটিভ অহং’ বনাম ‘যৌথ সিদ্ধান্ত’-এর দ্বন্দ্ব। একটি ব্যান্ড মূলত একটি ডেমোক্রেটিক কাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। কিন্তু যখন কোনো একক সদস্য (বিশেষত ভোকাল বা লিড সুরকার) সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অধিক জনপ্রিয় এবং অপরিহার্য হয়ে ওঠেন, তখন ব্যান্ডের কাঠামোগত ভারসাম্য নষ্ট হতে থাকে।

এ বিচ্ছেদগুলো আমাদের দেখায়, সফল ব্যান্ডের জন্য ‘একসঙ্গে থাকা’ যতটা জরুরি, তার চেয়ে বেশি জরুরি ‘সৃজনশীল মুক্তি’। যখন একটি ব্যান্ডের কাঠামো শিল্পীর মুক্তির পথে বাধা হয়, তখন শিল্প ভাঙনের মাধ্যমে নিজেই নিজের মুক্তি খুঁজে নেয়।

 

‘ব্যান্ড সিন্ডিকেশন’ বনাম ‘মুক্তবাজার’

ব্যান্ড ভেঙে যাওয়ার পেছনে বাণিজ্যিক ও আর্থিক কারণগুলোও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রমের পরেও যখন আয় ও শ্রমের সুষ্ঠু বণ্টন হয় না, তখন হতাশা জন্ম নেয়। তবে এই ‘ভাঙাগড়া’ বাজারে আরও বেশি শিল্পী এবং নতুন পণ্যের (অ্যালবাম) জন্ম দেয়, যা প্রকারান্তরে শ্রোতাদের জন্য নির্বাচনের সুযোগ বাড়ায় এবং সংগীতশিল্পের গতিশীলতা বজায় রাখে।

 

‘ব্যান্ডের মৃত্যু’ নয়, ‘রূপান্তর ও উত্তরাধিকার’

যদি আমরা ধরে নিই যে, প্রতিটি ভাঙনই একটি ‘ক্ষতি’, তবে আমাদের বুঝতে হবে এই ক্ষতি আসলে দীর্ঘমেয়াদে এক সাংস্কৃতিক বিনিময় ঘটায় এবং নতুন উত্তরাধিকারী তৈরি করে। ব্যান্ড ভাঙার পর শিল্পীরা যে প্রধান পথে হাঁটেন, তা হলো নতুন ব্যান্ড গঠন (যেমন, সোলস থেকে এলআরবি), একক ক্যারিয়ার গঠন। এ একক ক্যারিয়ারে শিল্পীরা এমন ভিন্ন ধরনের গান উপহার দেন, যা ব্যান্ডের কাঠিন্যে সম্ভব ছিল না। এতে সংগীতে বৈচিত্র্য বাড়ে। অতএব, যেটাকে আমরা ‘ব্যান্ডের মৃত্যু’ বলে শোক করি, সেটা আসলে একটা রূপান্তর, যা পুরোনো কাঠামোকে ভেঙে নতুন ধারাকে এগিয়ে নিয়ে যায় এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অভিজ্ঞতা সঞ্চারিত করে।

বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের প্রায় পাঁচ দশকের ইতিহাসে, ভাঙাগড়ার এই খেলাটি একটি নির্মম সত্য। কিন্তু নির্মমতা বা ট্র্যাজেডি নয়, এর অন্তর্নিহিত দর্শন হলো- শিল্প সর্বদাই স্বাধীনতা চায় এবং স্থিতাবস্থাকে অস্বীকার করে। ব্যান্ডগুলো ভেঙে যায় কারণ, এর সদস্যরা কেবল একটি দল বা ব্র্যান্ড নয়-তারা স্বতন্ত্র শিল্পী, যাদের নিজস্ব ধ্যানধারণা, সুর এবং বক্তব্য রয়েছে। এই ভাঙনগুলোই নিশ্চিত করে যে, সংগীতে কোনো স্থবিরতা আসবে না। পুরোনো কাঠামো ভেঙে নতুন নক্ষত্রের জন্ম হবে, নতুন ঘরানার উন্মোচন হবে। ভাঙন তাই এই সংস্কৃতির দুর্বলতা নয়; বরং এটিই তার প্রাণশক্তি। এই ভাঙাগড়ার খেলার মধ্য দিয়েই আমাদের ব্যান্ড সংগীত এগিয়ে চলেছে, যেখানে প্রতিটি বিচ্ছেদের গল্পই শেষ পর্যন্ত একটি নতুন সৃষ্টির উপাখ্যান। মঞ্চের আলো নিভে গেলেও, সেই আলো থেকে যে শত সহস্র ফুলকি ছিটকে পড়ে, তাতেই প্রজ্বলিত হয় আগামী দিনের সুরের ভুবন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর