শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশে ভূমিকম্প-ঝুঁকি

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, নদীভাঙন কিংবা খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ নতুন কিছু নয়। এসব দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করতে করতে দেশের মানুষ অভিজ্ঞ হয়ে উঠেছে। কিন্তু ভূমিকম্প এক সম্পূর্ণ ভিন্ন বাস্তবতা-এটি সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত, সবচেয়ে দ্রুত এবং প্রায়শই সবচেয়ে বিধ্বংসী দুর্যোগ। সতর্কতা বা পালানোর সময় নেই; কয়েক সেকেন্ডেই একটি শহরের ভাগ্য বদলে দিতে পারে।

২১ নভেম্বরের ভূমিকম্প আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে- ঝুঁকি দূরে নয়, বরং দরজার সামনে দাঁড়িয়ে।

ভূমিকম্প-ঝুঁকির ভূগোল : বাংলাদেশ তিনটি সক্রিয় টেকটোনিক প্লেট- ভারতীয়, বার্মিজ ও ইউরেশীয় প্লেটের সংযোগস্থলের কাছে অবস্থিত। এ অবস্থানই দেশটিকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম ভূমিকম্প-ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে পরিণত করেছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়- গত এক শতকে দেশে অন্তত ২০০টিরও বেশি ভূমিকম্প রেকর্ড হয়েছে। বছরে গড়ে ২৫-৩০টি ক্ষুদ্র কম্পন অনুভূত হয়, যার বেশির ভাগই সিলেট, চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সিলেটের নিচে থাকা ‘দাউকি ফল্ট’, চট্টগ্রাম-টেকনাফের ‘চিটাগং-আরাকান ফল্ট’ এবং মিয়ানমারের ‘সাগাইং ফল্ট’-এ তিনটি সক্রিয় ফল্ট জোন বাংলাদেশকে বড় ধরনের ভূমিকম্পের মুখে ফেলেছে।

ঢাকা : ভূমিকম্পের জন্য নির্মিত নয় : আন্তর্জাতিক সংস্থা জাপান আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা-জাইকা একাধিক গবেষণায় সতর্ক করেছে- ঢাকায় যদি ম্যাগনিচিউড ৭ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে, তবে রাজধানীর ৭০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ২ লাখেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটতে পারে। আর্থিক ক্ষতি দাঁড়াতে পারে ৩ থেকে ৫ হাজার কোটি ডলার।

এ পূর্বাভাস কেবল অনুমানের ওপর ভিত্তি করে নয়- ঢাকার জনসংখ্যার ঘনত্ব, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, অত্যধিক উচ্চ ভবন, অনিরাপদ নির্মাণ পদ্ধতি এবং সংকীর্ণ সড়ক- সব মিলিয়ে নগরটিকে একটি ‘উচ্চ-ঝুঁকির ভূমিকম্প-ফাঁদে’ পরিণত করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজধানীতে ২০ তলা বা তার বেশি ভবনের সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়েছে। কিন্তু এসব ভবনের বড় অংশেই দেখা যায়- বিল্ডিং কোড মানা হয়নি; সঠিক সয়েল টেস্ট করা হয়নি; নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছে; তদারকি দুর্বল; আশপাশের সড়ক অতি সংকীর্ণ হওয়ার ফলে ভূমিকম্পের সময় উদ্ধার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হওয়া অনিবার্য।

সম্ভাব্য অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের চিত্র আরও ভয়াবহ : একটি বড় ভূমিকম্প শুধু প্রাণহানি নয়- বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদন্ডকে ভেঙে দিতে পারে। সংশ্লিষ্টদের হিসাবে-মোট অর্থনৈতিক ক্ষতি হতে পারে ৩ থেকে ৫ লাখ কোটি টাকা, যা বাংলাদেশের জিডিপির ১০-১৫ শতাংশ। সেতু, হাসপাতাল, স্কুল, ফ্লাইওভার, সরকারি ভবন- সব মিলিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকার স্থাপনা ঝুঁকিতে। গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ সরবরাহ ভেঙে পড়লে রাজধানী কার্যত অচল হয়ে যাবে। গার্মেন্টস শিল্প স্থবির হলে রপ্তানি খাতে ধস নামবে। ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ বেড়ে যাবে, কারণ অসংখ্য মানুষ ও প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পদ হারাবে। বিমা শিল্প বর্তমানে বড় ধরনের বিপর্যয় মোকাবিলার সক্ষমতা রাখে না। এক কথায়, একটি বড় ভূমিকম্প হলে বাংলাদেশকে বহু বছর পিছিয়ে যেতে হবে।

প্রতিরোধ নয়- ক্ষতি কমানোই মূল লক্ষ্য : ভূমিকম্প প্রতিরোধের কোনো উপায় নেই। কিন্তু সঠিক নীতি, বিজ্ঞানভিত্তিক পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি থাকলে ক্ষতি অনেকটাই কমানো সম্ভব। এর জন্য সরকারের সক্রিয় নেতৃত্ব এবং সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।

সরকারকে এখন যে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত : বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড কঠোরভাবে বাস্তবায়ন। বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড শুধু কাগজে থাকা আইন নয়- এটাই জীবনরক্ষাকারী নকশা। কিন্তু বাস্তবে এর প্রয়োগ অত্যন্ত দুর্বল।  রাজউক, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা- সব প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন প্রক্রিয়া ডিজিটাল ও স্বচ্ছ করতে হবে।

অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা প্রকাশ এবং রেট্রোফিটিং প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করা।

উচ্চঝুঁকির ভবনগুলো পুনর্মূল্যায়ন : ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটের পুরোনো স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি অফিস, বাজার, অ্যাপার্টমেন্টগুলো অতি ঝুঁকিপূর্ণ। এসব স্থাপনা আবার পরীক্ষা করা, দুর্বল অংশগুলো শক্তিশালী করা এবং প্রয়োজনে ভেঙে পুনর্নিমাণ করা জরুরি।

সিসমিক স্টেশন ও গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন : বাংলাদেশে বর্তমানে সিসমিক মনিটরিং স্টেশনের সংখ্যা খুবই কম। ভূমিকম্পের পূর্বাভাস ও বিশ্লেষণ উন্নত করতে- অন্তত ৫০টির বেশি আধুনিক সিসমিক স্টেশন দরকার। ভূ-প্রযুক্তি গবেষণাগার, জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সিস্টেম ও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-ভিত্তিক রিস্ক মডেল স্থাপন করা প্রয়োজন।

উদ্ধার ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিপ্লব : ফায়ার সার্ভিসকে আধুনিক যন্ত্রপাতি; সেনাবাহিনী ও সিভিল ডিফেন্সকে উন্নত রেসকিউ সরঞ্জাম; জরুরি চিকিৎসা টিম বৃদ্ধি; ভবনধসে আটক মানুষ শনাক্তে ড্রোন ও থার্মাল স্ক্যানার ব্যবহারের প্রশিক্ষণ ও জরুরি উদ্ধার ব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে হবে।

স্কুল-কলেজ-অফিসে নিয়মিত মহড়া বাধ্যতামূলক : জাপানের মতো দেশে বছরে ৩-৪ বার মহড়া হয়। সেখানে একটি শিশু জানে-ভূমিকম্প হলে তার প্রথম করণীয় কী। বাংলাদেশেও একই ধরনের শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

রিয়েল এস্টেট খাতের দায়িত্ব : নিরাপদ নগরায়ণ শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়; রিয়েল এস্টেট খাতও এখানে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। তাদের পালন করতে হবে বিল্ডিং কোড অনুযায়ী নকশা; সঠিক সয়েল টেস্ট; মানসম্মত রড-সিমেন্ট-ইট ব্যবহার; প্রকৌশলীর তদারকি ও ক্রেতাকে স্বচ্ছ তথ্য প্রদান। সব সময়ে মনে রাখতে হবে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন বিক্রি করা শুধু অনৈতিক নয়- এটি অপরাধ।

জাপানের সফলতা এবং বাংলাদেশের শিক্ষণীয় : জাপান পৃথিবীর সবচেয়ে ভূমিকম্প-প্রবণ দেশগুলোর একটি, কিন্তু সেখানে ক্ষয়ক্ষতি তুলনামূলক কম। কারণ- অত্যাধুনিক বিল্ডিং কোড; আগে পুর্বাভাস দেওয়া; উন্নত গবেষণা অবকাঠামো; স্কুলে ভূমিকম্প শিক্ষা; উদ্ধার দলের উচ্চমানের প্রস্তুতি; ভূমিকম্প-সহনশীল নগর পরিকল্পনা। বাংলাদেশ যদি এই পথ অনুসরণ করে- ক্ষতি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব।

এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে : ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য কোনো তাত্ত্বিক ঝুঁকি নয়- এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত বাস্তবতা। একটি মাত্র বড় ভূমিকম্পে উন্নয়ন, অবকাঠামো, অর্থনীতি- সব কিছু ভেঙে পড়তে পারে।

রাষ্ট্র, আবাসন খাত এবং জনগণ- এই তিন স্তম্ভ শক্তিশালী হলেই আমরা নিরাপদ হতে পারব।

অন্যথায় প্রশ্নটি খুবই কঠিন কিন্তু সত্য- আমরা কি প্রস্তুত হয়ে বাঁচব, নাকি উদাসীনতায় বড় বিপর্যয়ের অপেক্ষা করব?

লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেড

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা