শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫০, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

শুক্রবার ছুটির দিনে সকালে সবারই একটু আলসেমিতে পেয়ে বসে। কেউ ঘুম থেকে উঠেও বিছানায় গা এলিয়ে থাকেন আরও কিছুক্ষণ। কেউ চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে সংবাদপত্রে চোখ রাখেন। এমন এক অলস সকালে কেঁপে উঠল বাংলাদেশ। আতঙ্কিত মানুষ দৌড়ে বেরিয়ে এলো বাইরে। কেউবা চরম বিপদের শঙ্কায় ঘরেই কোনো কোনায় আশ্রয় নিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে ডাকতে থাকলেন। ২১ নভেম্বর সকালের ভূমিকম্পের কথাই বলছি। এ রকম কাঁপুনি দিয়ে ভূমিকম্প আগে কখনো দেখিনি আমরা অনেকেই। ২৬ সেকেন্ডের এ ভূমিকম্প যেটুকু ক্ষতি করেছে, তার চেয়ে বেশি আতঙ্কিত করেছে আমাদের সবাইকে। কারণ এর উৎপত্তিস্থল ছিল বাংলাদেশেই, নরসিংদীর মাধবদী। এ প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমাদের সবাইকে মনে করিয়ে দিয়েছে প্রকৃতির কাছে আমরা কতটা অসহায়। ভূমিকম্প এমন এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ যার আগাম সতর্কবার্তা দেওয়া যায় না। তাই ভয় আর শঙ্কা নিয়েই আমাদের জীবন এগিয়ে নিতে হবে। মানুষের সৃষ্ট দুর্যোগ আমরা আগে থেকেই অনুমান করতে পারি। ভূমিকম্পের আগাম সতর্কবার্তা আমরা পাই না। কিন্তু আমাদের প্রস্তুতি এবং সচেতনতা এর ক্ষতি কমাতে পারে। সেদিক থেকে মানুষের সৃষ্ট দুর্যোগ একটু চেষ্টা করলেই থামানো যায়।

২১ নভেম্বর ছিল বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। সশস্ত্র বাহিনী দিবস। আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক, মাতৃভূমির অতন্দ্র প্রহরী সশস্ত্র বাহিনী দিবসটি উদ্‌যাপন করা হয় গৌরবের সঙ্গে। এদিন সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সরকারপ্রধান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তি। সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনায় প্রদত্ত ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের পথে যাত্রা হবে।’ নির্বাচনবিরোধী নানান প্রতিকূলতা এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে প্রধান উপদেষ্টা দেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। বারবার তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে তিনটি বিষয়ে তাঁর অবস্থান তুলে ধরেছেন-

প্রথমত ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদের নির্বাচন হতেই হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। দ্বিতীয়ত এবারের নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন। মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেবে। তৃতীয়ত সরকার সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থেকে নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করবে।

বাংলাদেশের জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। বিগত তিনটি নির্বাচনে তারা ভোট দিতে পারেনি। শুধু দেশের মানুষ নয়, সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে বাংলাদেশের নির্বাচনের দিকে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন কূটনৈতিক মহল নির্বাচনের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।

নির্বাচন কমিশনও পুরোদমে প্রস্তুতি গ্রহণ শুরু করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক চলছে। দলগুলোও এখন নির্বাচনমুখী। সারা দেশে প্রধান প্রধান দলের প্রার্থীরা এখন সরব। তাঁরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। গোটা দেশে একটি নির্বাচনি আমেজ সৃষ্টি হয়েছে। এর পরও একটি দুর্যোগের শঙ্কায় সবাই উৎকণ্ঠিত। সেই শঙ্কার নাম আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। সাধারণ নাগরিক থেকে রাজনৈতিক দলের নেতা, নির্বাচন কমিশন থেকে সরকার সবাই একবাক্যে স্বীকার করছেন, আগামী নির্বাচনের প্রধান চ্যালেঞ্জ আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে না পারলে নির্বাচন উৎসব ম্লান হয়ে যেতে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন রাজনীতি বিশ্লেষকরা।

এর কারণ দেশের বিরাজমান অবনতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। সংবাদপত্রের খবর অনুযায়ী, গত এক মাসে ১৫৩টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। অর্থাৎ দিনে পাঁচজনের বেশি মানুষ নিহত হচ্ছে। এ হত্যাকাণ্ডের বেশির ভাগই রাজনৈতিক বিরোধে। চট্টগ্রামে একজন প্রার্থী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যের বিরুদ্ধে সহিংস হয়ে উঠছে ক্রমে। সারা দেশে অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি। গত বছরের ৫ আগস্ট থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার হয়নি পুরোপুরি। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অস্ত্র ঢুকছে। নির্বাচন সামনে রেখে নতুন করে মাথা চাড়া দিয়েছে সন্ত্রাসীরা।

ক্ষমতার পালাবদলের প্রেক্ষাপটে আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা নতুন করে ক্ষমতার আধিপত্য বিস্তারের জন্য সন্ত্রাসে লিপ্ত হচ্ছে। দেশজুড়ে বেড়েছে চাঁদাবাজি, দখলদারি, ছিনতাই এবং নানানরকম অপরাধ। মানুষ অসহায়। একমাত্র ভরসা সেনাবাহিনী। এ পরিস্থিতিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ এখন সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সে কাজটি দক্ষতার সঙ্গে করতে হবে সরকারকে।

এটা করতে না পারলে ভোটাররা নিজেদের অনিরাপদ মনে করবেন। ভোটের দিন সহিংসতার আশঙ্কায় ভোট দিতে যাবেন না। তখন এ নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতার সংকটে পড়বে। কম ভোটার উপস্থিতি হলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তা অংশগ্রহণমূলক হিসেবে বিবেচিত হবে না। এটা বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৃষ্টি করবে ভূমিকম্প। ভেঙেচুরে যাবে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন। মনে রাখতে হবে, জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গেই হবে গণভোট। এ গণভোটের ওপর নির্ভর করছে রাষ্ট্র সংস্কারের ভবিষ্যৎ। কমসংখ্যক ভোটার উপস্থিতি জুলাই সনদ প্রশ্নবিদ্ধ করবে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন মানে হলো ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি। সেটা না হলে নির্বাচন না হবে উৎসবমুখর, না হবে গ্রহণযোগ্য।

আর উৎসবমুখর নির্বাচনের প্রধান শর্তই হলো ভোটারদের নিরাপত্তা। ভোটাররা যেন নির্ভয়ে এবং নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে যেতে পারেন তা নিশ্চিত করা। আর সেটা করতে হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতেই হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হলে আগামী বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে করতে হবে। সে ক্ষেত্রে নির্বাচনের সময় আছে তিন মাসেরও কম। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা এখন বহাল থাকলে এই সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করত। অতীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো দায়িত্ব নিয়ে সবার আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের কাজটি করেছিল। চারটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারই প্রথমে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে মনোযোগ দিয়েছিল। তারপর তারা সারা দেশে সন্ত্রাসীদের তালিকা তৈরি করে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে। এসব না করলে নির্বাচনের স্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হবে না।

রাজনৈতিক দলগুলো অবিলম্বে বর্তমান সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করার আহ্বান জানিয়েছে। সময় দ্রুত গড়িয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে সরকারকে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করতে হবে। দেশের জনগণের মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে হবে। নাগরিকরা যেন নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। এটা করতে না পারলে রাজনৈতিক ভূমিকম্পে তছনছ হয়ে যাবে গণতন্ত্র, আমাদের স্বপ্ন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়