শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

যারা কথায় কথায় তাদের ‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে রাজপথে রঞ্জিত করার’ এবং ‘শরীরের শেষ বিন্দু রক্ত দিয়ে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষা’র অঙ্গীকার ব্যক্ত করতেন, এখন তারা তাদের ‘পবিত্র’ রক্তের প্রতিটি বিন্দু রক্ষার জন্য বিদেশে পালিয়ে এবং দেশের অভ্যন্তরে আত্মগোপনে কাটাচ্ছেন। তাদের একাংশ, যারা ইতোমধ্যে কারাগারে নিরাপত্তা হেফাজতে অথবা জামাই আদরে আছেন, ‘জেলের তালা ভেঙে’ তাদের মুক্ত করার জন্য এখন কেউ আর রাজপথ দাপিয়ে বেড়ায় না। ইতোমধ্যে আদালত মানবতাবিরোধী অপরাধে যে দুজনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছেন, তারা ‘ফাঁসির মঞ্চে জীবনের জয়গান’ গাওয়ার অবস্থায় নেই। এর পরিবর্তে বরং ফাঁসির রশিতে জীবন যেতে পারে ভয়ে তাদের কথিত ‘সোনার বাংলা’কে তাদের ভাষায় ‘শ্মশানে পরিণত’ হতে দিয়ে জনতার ‘যায় যদি যাক প্রাণ, হীরকের রাজা ভাগবান’ মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজেদের প্রাণ রক্ষায় ব্যতিব্যস্ত রয়েছেন। জীবন ঝরে গেলে প্রজাদের জীবন ঝরুক, রাজা-বাদশাহদের তাতে কী আসে যায়। অতএব তারা তাদের প্রতিপক্ষকে ‘দেখে নেওয়া’র হুমকি উচ্চারণ করছেন। দিবানিশি আবোল-তাবোল বকছেন। তাদের মুখে এখন আর ‘আহা কী আনন্দ আকাশে বাতাসে’ উচ্চারিত হয় না।

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকিএসব ‘মহান’ দেশপ্রেমিক, বদ্বীপ অঞ্চলের বাংলাদেশকে তাদের বংশগত ও পারিবারিক উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তি ভাবতেন। এই ভূখন্ডে বসবাসকারী জনগণকে মনে করতেন তাদের প্রজা অথবা প্রজার চেয়ে হীনস্তরের ‘কেনা গোলাম।’ কিন্তু তাদের ভাবনা ও দম্ভোক্তি যে কত অসার ছিল, তা মাত্র ১৫ মাস আগে বহু বছর ধরে নিপীড়িত, ক্ষুব্ধ জনগণের সম্মিলিত কণ্ঠের ‘রশি ধরে মারো টান, রাজা হবে খান খান’ ধ্বনি ও জনতরঙ্গে প্রমাণিত হয়েছে। তাদের অহমিকার দেয়াল ভেঙে পড়েছে। তা সত্ত্বেও এখনো তারা নিসার হয়ে পড়ার আগে সাপের মোচড় দেওয়ার মতো নড়াচড়া করছে। ক্ষমতার মদমত্ততায় তারা অপরাধের স্পর্শমুক্ত রাজনীতিবিদদের যে আদালতের মাধ্যমে মৃত্যুদন্ড দিয়েছিলেন, সেই একই আদালত ‘এটা আমার বাবার দেশ’-এর দাবিদার বাংলাদেশের হাজার বছরের ইতিহাসের সবচেয়ে নিষ্ঠুর, ক্রূর শাসক শেখ হাসিনাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির আদেশ প্রদান করেছেন। একই সঙ্গে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনার অঙ্গুলি হেলনে জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হত্যাযজ্ঞের শিখন্ডী সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে। তারা উভয়েই তাদের অভয়াশ্রম প্রতিবেশী দেশ ভারতে পলাতক আছেন। আদালত ঘোষিত ফাঁসির আদেশের পর তারা এখন ফেরার আসামি।

তারা যেখানে যত নিরাপদে থাকুন না কেন, মৃত্যুদন্ডের আদেশ পাওয়ার আগের ও পরের জীবনে, তাদের চিন্তা ও মননে আকাশপাতাল পার্থক্য হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবু তারা তাদের সহজাত প্রতিহিংসা ও জিঘাংসার ভাষা ছাড়তে পারেননি। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের ফাঁসির আদেশের পরদিন কলকাতার আনন্দবাজার ডটকম ১৮ নভেম্বর এ সম্পর্কে রসালো খবর আপলোড করেছে : “দুই বছর আগে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘এই আগুন দিয়ে যারা পোড়াবে, দরকার হলে তাদের ধরে ওই আগুনের মধ্যে ফেলতে হবে।’ ঠিক দুই বছর পর এখন দিল্লিতে বসে সে নিজেই বলছে গাড়িতে আগুন দিতে।” পত্রিকাটি আরও লিখেছে : ‘ইউনূস আমাকে কী ফাঁসি দিবে? আমি অরে ফাঁসি দিব!’ সোমবার রাতেই ফোন করে বলে দিয়েছেন হাসিনা, অনুগামীদের দাবি তেমনই।’ ফাঁসির আদেশ শুনে দমে যাওয়া তো দূরের কথা, শেখ হাসিনা বরং যুদ্ধের জন্য কোমর বাঁধছেন! তেমনই দাবি কলকাতায় থাকা তার অনুগামীদের। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও আছেন। সোমবার (১৭ নভেম্বর, ২০২৫) নেত্রীর ফাঁসির আদেশ শুনে তারা খানিকটা মনমরা হয়ে পড়েছিলেন।

পত্রিকাটি কলকাতায় পালিয়ে থাকা এক আওয়ামী লীগ নেতার বক্তব্য উদ্ধৃত করে লিখেছে : “সোমবার দুপুরে হাসিনার ফাঁসির আদেশ হওয়ার পর তাঁরা কেউই নেত্রীকে ফোন করার সাহস দেখাননি। নিজেদের মধ্যে ফোনাফুনি করে বিলাপ করছিলেন। মঙ্গলবার তাঁদের একজন বলছিলেন, ‘আমরা বলাবলি করছিলাম, সব শেষ হয়ে গেল! আর আশা নেই।’ এর মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই সেই নেতার ফোনে ফোন করেন খোদ হাসিনা। সেই নেতার কথায়, ‘প্রথমে নেত্রী বলেন, আমার গলায় ফাঁসির রশি আর তোমরা আমাকে একটা ফোনও করলা না?’ খানিক অপ্রস্তুত হয়ে ওই নেতা জবাব দেন, তিনি ভেবেছিলেন ফোন করবেন। কিন্তু সাহস পাননি। জবাবে হাসিনা তাঁকে সটান বলেন, মুহাম্মদ ইউনূস তাঁকে কী ফাঁসি দেবেন? তিনি বরং ইউনূসকে ফাঁসি দেবেন! ওই নেতার কথায়, ‘নেত্রী বললেন, ইউনূস আমাকে কী ফাঁসি দিবে? আমি অরে ফাঁসি দিব! আল্লাহ আমারে এমনি এমনি বাঁচিয়ে রাখেননি। গ্রেনেড হামলাতেও আমার প্রাণ যায়নি!’

এখানেই রিপোর্ট শেষ করেনি আনন্দবাজার ডটকম। লিখেছে : “দরিদ্র এক দেশের পরাক্রমশালী এক প্রধানমন্ত্রী ও তার স্তাবকদের কেউই তাদের আনন্দঘন মুহূর্তে ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি একদিন; আর সেদিন তেমন দূরেও নয়, যখন এই গান থেমে যাবে। নিভে আসবে এই তারার মেলা। চোরের মতো পালাতে হবে নিজ বাড়ি থেকে, নিজ দেশ থেকে। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তিনি সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন। লক্ষ জনতা গণভবনের দিকে এগিয়ে আসছে, এ কথা জানার পরও তাঁর অনুগত সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছিলেন ‘লেথ্যাল উয়েপন’ ব্যবহার করে বিক্ষোভ থামাতে। সেনাধ্যক্ষরা সম্মত হননি।” 

শেখ হাসিনার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, যিনি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে কথিত ‘সম্মুখ সারির অকুতোভয়’ মুক্তিযোদ্ধা, ‘হানাদার পাকিস্তানি সৈন্যদের মূর্তিমান আতঙ্ক,’ ছিলেন, তিনি এখন তাঁর স্বদেশবাসী নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের হাতে সামান্য নাজেহাল হওয়ার ভয়ে কলকাতায় আশ্রিত। ফাঁসির আদেশের পর সেদিনই  আনন্দবাজার ডটকমের সংবাদদাতা ঈশান দেব চট্টোপাধ্যায় তাঁর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন : ‘নিজের ফাঁসির নির্দেশ শোনা তো সহজ নয়! তবে কঠিন কিছু হবে জানতাম!’

কাগজটি আরও লিখেছে : “কলকাতায় নিজের দেশের আরও অনেকের মাঝে তিনি রয়েছেন ঠিকই। কিন্তু সোমবার তো সবার মধ্যে তিনি একদম একা। এ শহরে আশ্রয় নেওয়া আর কারও ফাঁসির নির্দেশ তো হয়নি। ঢাকা থেকে তাঁর অবস্থান এখন মোটামুটি ৩০৬ কিলোমিটার দূরে। এই দূরত্ব কি আর কোনো দিন ঘুচবে? আর যদি ঘুচেও যায়, তাহলে কি প্রাণটা বাঁচবে? হাসিনা জমানার শেষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধে লড়েছি। প্রথম সারিতে দাঁড়িয়ে লড়েছি।’ ফোনে কথা বলার সময়ে কণ্ঠের সে বলশালী ভাব ধরে রাখার চেষ্টাও নিরন্তর চালাচ্ছেন। কিন্তু অলক্ষ্যেই কপালের বলিরেখাগুলো গভীর হয়ে উঠছে কি?’ কিছুক্ষণ আগেই তিনি নিজের ফাঁসির আদেশ শুনেছেন। তাঁর নিজের দেশের এক আদালত তাঁকে ‘গণহত্যা’র দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেছে। করে ফাঁসির শাস্তি দিয়েছে। সোমবার দুপুরে বাংলাদেশের আদালত ঘোষণা করেছেন, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁরও ফাঁসি হবে।”

আনন্দবাজার ডটকম লিখেছে : “হাসিনা দিল্লিতে রয়েছেন, সে কথা এখন গোটা বিশ্ব জানে। বাকিদেরও অধিকাংশই যে ভারতেই রয়েছেন, তা আবার অনেকে জেনেও জানেন না। আসাদুজ্জামানের অবস্থানও অনেকটা তেমনই। কলকাতায় রয়েছেন। পরিচিত বা বিশ্বস্ত বৃত্তের কাছে সে কথা গোপন করছেন না। তবে কোথায় থাকছেন, কী করছেন ইদানীং, সে বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিচ্ছেন না। সোমবার দুপুরে আরও অনেকের মতো আসাদুজ্জামানও উৎকণ্ঠা নিয়ে টেলিভিশনে নজর রেখে বসেছিলেন। বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনাল কী রায় ঘোষণা করছেন, তার সরাসরি সম্প্রচার দেখছিলেন। কলকাতার যে অংশে তিনি বছরখানেক ধরে রয়েছেন, সে এলাকা ঈষৎ জনবিরল। ঘিঞ্জি মহানগর পরিসরের বাইরে। তার ওপরে থাকেনও প্রায় একাই। বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন যেমন লোকলস্কর, সিপাইসান্ত্রী নিয়ে দিনভর ওঠাবসা ছিল, ঠিক তার বিপরীত মেরুতে এখন তাঁর বাস। সেই আপাত একাকিত্বের মধ্যে বসেই শুনলেন বিচারপতির উচ্চারণ, ‘আসাদুজ্জামান খাঁনকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হচ্ছে’। শুনে ক্ষণিকের জন্য কি বিদ্যুৎ খেলে গিয়েছিল তার মেরুদন্ড বেয়ে? তিনি বলেন, ‘আমরা জানতাম এই রকম রায়ই হবে। তাই চমকে যাইনি।’ চমকে হয়তো যাননি। হয়তো মানসিক প্রস্তুতি ছিলই। তবু টেলিভিশনের সামনে বসে নিজের ফাঁসির আদেশ শোনা কি সহজ? তার পরে বললেন, ‘ঠিকই বলেছেন। নিজের ফাঁসির নির্দেশ শোনা সহজ তো নয়ই। সহজ মনেও হয়নি।’

যুক্তরাজ্যের অন্যতম থিঙ্কট্যাঙ্ক চ্যাথাম হাউসের ডিজিটাল সোসাইটি প্রোগ্রামের অ্যাকাডেমি অ্যাসোসিয়েট নাজাম লায়লা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির ওপর আলোকপাত করেছেন ১৮ নভেম্বর “শেখ হাসিনার রায় ও আসন্ন গণভোটে দক্ষিণ এশিয়ায় পালাবদলের ইঙ্গিত” শিরোনামে লেখা তাঁর এক নিবন্ধে। তিনি বলেছেন : “বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের টানাপোড়েন আরও বেড়েছে। কারণ দুই দেশের মধ্যে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি থাকা সত্ত্বেও নয়াদিল্লি শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ উপেক্ষা করেছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদন্ডের রায়ের পর বাংলাদেশ এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়েছে। শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে এ দন্ড দেওয়া হয়। এ রায় কেবল একটি রাজনৈতিক পরিবারের পতনকেই সামনে আনেনি; বরং বাংলাদেশের আসন্ন গণভোট ও নির্বাচন মিলে এটি দক্ষিণ এশিয়ার বর্তমান পরিস্থিতির একটি ফাটলের ইঙ্গিতবহ এবং পাশাপাশি সম্ভাব্য আরও বহুমাত্রিক আঞ্চলিক ব্যবস্থার দ্বার উন্মোচন করতে পারে, যেখানে বাংলাদেশ ভারতের ওপর কম নির্ভরশীল থাকবে। বাংলাদেশের বিপ্লব শুধু শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটায়নি; বরং বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাঁর দল আওয়ামী লীগ এবং প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) যে কয়েক দশকের পুরোনো দ্বিদলীয় আধিপত্য ছিল, সেটিও ভেঙে দিয়েছে।” 

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের টানাপোড়েন হয়তো চলতেই থাকবে। কিন্তু বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে আওয়ামী লীগ যে নিশ্চেষ্ট থাকবে না, তা অনেকটা নিশ্চিত ধারণা করা যায়। দিল্লিতে বসে শেখ হাসিনা টেলিফোনে নিয়মিত অন্তর্বর্তী সরকারসহ সব প্রতিপক্ষকে হুমকি দেওয়া অব্যাহত রেখেছেন। তার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় আমেরিকায় বসে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় নির্বাচন বানচাল করতে নাশকতার ইঙ্গিত দিয়ে চলেছেন, যা কোনো শুভ ইঙ্গিত নয়। এ ধরনের হুমকি ও হুঁশিয়ারি দেশের জন্য যতটা না অশুভ, আওয়ামী লীগের জন্যও বিশেষভাবে অকল্যাণকর। ইতোমধ্যে লক্ষ করা গেছে যে শেখ হাসিনা যখনই কোনো হুমকি দিচ্ছেন, কর্মীদের আহ্বান জানাচ্ছেন রাজপথে নামতে, তখনই দেশে আওয়ামী লীগবিরোধীরা সহিংস বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে। তাতে হুমকি ও উসকানিদানকারীদের কিছু না হলেও দেশে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি ঘটছে। এ পরিস্থিতির অবসানে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠান এবং নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জনপ্রতিধিত্বমূলক সরকারের সবচেয়ে জরুরি কাজ হবে অন্তর্বর্তী সরকারের উত্তরাধিকার ধরে রাখা, যা দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার পূর্বশর্ত।

♦ লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা