শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, সোমবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৫

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

আমি বাপু গ্রামবাংলায় জন্ম নেওয়া মানুষ। কলকাতার শান্তিপুরী বাংলা কিংবা বিলেতের ইংরেজি আমার একদম ধাতে সয় না। আমার স্বল্প-খাদ্যাভ্যাস এবং কথাবার্তায় যেমন গোয়া গেয়ো ভাব রয়েছে তদ্রুপ সময়ের বিবর্তনে জীবনজীবিকা, রাজনীতি অথবা অন্য কোনো প্রয়োজনে যা কিছু শিখেছি সেখানেও গ্রামীণ পরিবেশ-প্রতিবেশ বিশেষত আবহমান বাংলার সত্তর দশকের প্রকৃতি ও পরিবেশ সব সময় আমার চিন্তা-চেতনাকে আচ্ছন্ন করে রাখে।

রাজনীতি করতে গিয়ে বহু হাতি-ঘোড়ায় চলেছি, রাজা- বাদশাহ, আমির-ওমরাহ দেখেছি এবং পোলাও-কোর্মা কালিয়া-কোপ্তায় ভরপুর শাহি খানাপিনার বহু মাহফিলে হাজির হয়েও ওসবে মগ্ন না হয়ে ডাল দিয়ে ডাঁটার চচ্চরি, সরিষা দিয়ে কচুর লতি এবং শজনে দিয়ে রান্না করা পাতলা ডালের সঙ্গে দেশি কই বা মাগুর মাছের ঝোলের স্বপ্নে শাহি খাবার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি। লন্ডন, আমেরিকা, দিল্লি, টোকিও, বেইজিং কিংবা সিউলের মতো কসমোপলিটান শহরের পাঁচ তারকা হোটেলে বসেও ফরিদপুর জেলার সদরপুরের শামপুর গ্রামের ভ্যাদ ভ্যাদা এঁটেল মাটির মমত্ব অনুভব করেছি।

ফলে বদলে যাওয়া সমাজ, মানুষ, প্রকৃতি ও পরিবেশ আমাকে কোনো দিন প্রভাবিত করেনি। উল্টো বিত্তবৈভব ক্ষমতার প্রচণ্ড দাপটের যন্ত্রণায় অস্থির না হয়ে ফিরে গিয়েছি বালক বেলায় সেই বর্ষাকালের অনবরত বৃষ্টি এবং পানিতে টইটম্বুর , নদ-নদী-ফসলি মাঠ, পুকুর নালার অপরূপ প্রশান্তির সেসব দিনের স্মৃতির মন্থনে। আমাদের গ্রামবাংলায় রয়না নামে পরিচিত মাছটির জন্য আমার ভীষণ মায়া হতো। শহরে এসে শুনেছি রয়নাকে কেউ কেউ মেনি মাছ বললেও বেশির ভাগ মানুষ ওটিকে ভ্যাদা মাছ বলে। মাছগুলো একেবারেই বোকাসোকা। মাটি কামড়ে থাকে এবং খাবার মতো কিছু না পেলে কাদা খেয়ে বেঁচে থাকে। অন্যান্য মাছের মতো ওগুলো সাঁতার কাটা, প্রতিপক্ষের সঙ্গে দ্বন্দ্ব-সংঘাত, যুদ্ধ-বিগ্রহ করে না। নদ-নদীতে নতুন পানি এলে ভ্যাদা মাছ অন্য মাছের মতো লাফালাফি করে না। বরং সর্বদা মাটি কামড়ে পড়ে থাকে। ফলে যেসব মাছ শিকারি আমাদের জমানায় ডুব দিয়ে কাদা হাতিয়ে মাছ শিকার করতেন তারা অন্য কোনো মাছ না পেলেও ভ্যাদা মাছ শিকার করে বীরদর্পে বাড়ি ফিরতেন।

আপনারা যারা ভ্যাদা মাছ চেনেন তারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে মাছটির হাঁ করার ক্ষমতা অস্বাভাবিক। কুমির, জলহস্তী কিংবা অজগর সাপের মতো প্রাণীরা যেভাবে নিজেদের শরীরের মতো আবহমান বাংলাসমআকৃতির প্রাণীকে গিলে খেতে পারে তদ্রুপ ভ্যাদা মাছ তার দুর্বল শরীর নিয়ে কাদার মধ্যে লুকিয়ে থেকে সুযোগের অপেক্ষায় হাঁ করে থাকে এবং সুযোগ পাওয়া মাত্র যে কোনো মাছ এমনকি তার চেয়ে আকারে বড় হলেও তা শিকার করে ফেলে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো- কেবল বৃহৎ হাঁ করার শক্তি এবং কাদার মধ্যে লুকিয়ে থেকে অন্য মাছের নির্বিকার চলাফেরা ও অসতর্কতার সুযোগ নিয়ে গপাগপ শিকার ধরা এবং শিকারকৃত মাছ গিলে ফেলার ক্ষমতার কারণে ট্যাংরা-কই-শিং-মাগুরের মতো শক্তিশালী মাছগুলোর কবর রচনা হয় ভ্যাদা মাছের পেটের ভিতরে।

ভ্যাদা মাছের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান রাজনীতির কী সম্পর্ক তা নিয়ে আলোচনার আগে মাছটির দৈহিক গঠন, চরিত্র এবং পরিণতি নিয়ে কিছু বলা আবশ্যক। জলাভূমির অন্য মাছ বা কীটপতঙ্গের মতো জীবনযুদ্ধে সময় ব্যয় না করে ভ্যাদা মাছ কাদার মধ্যে লুকিয়ে থাকে। ফলে তার শরীর দুর্বল-মেরুদণ্ডের হাড় নরম এবং মাংসপেশি দুর্বল হওয়া সত্ত্বেও প্রাণীটির তিনটি অঙ্গ অতিশয় শক্তিশালী। প্রথমত. ফুসফুস। দিনের পর দিন ডুব দিয়ে থাকার পরও ভ্যাদা মাছের শ্বাস-প্রশ্বাসে কোনো সমস্যা হয় না। শক্তিশালী ফুসফুসের কারণে পানির মধ্যে মিশ্রিত সীমিত অক্সিজেন থেকেই সে তার প্রাণবায়ু সংগ্রহ করে। মাছটির চোয়াল এবং দৃষ্টিশক্তি অস্বাভাবিক শক্তিশালী। শিকারের আশায় সারাক্ষণ হাঁ করে থাকতে গিয়ে এবং সারাক্ষণ চোখ খোলা রাখতে গিয়ে চোখ ও চোয়ালে সে যে শক্তি সঞ্চয় করে তা শিকারকে বাগে পেয়ে কীভাবে কাজে লাগায় তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারে।

জলাশয়ের ভ্যাদা মাছের খপ্পরে পড়ে অন্যান্য মাছের কী দশা হয় তা আমরা কেবল অনুমান করতে পারি। কারণ আমরা একদিকে যেমন মাছের ভাষা বুঝি না অথবা মৎস্য সমাজের কোর্ট-কাচারি উকিল-মোক্তারের বয়ানও জানি না। আমরা কেবল ভ্যাদা মাছের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন রাজনীতিবিদদের আচরণ কর্ম এবং শিকারের বৈশিষ্ট্য নিয়ে ফোক-ফ্যান্টাসির চিৎকার-চেঁচামেচি করতে পারি। আপনারা যারা বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের জুলুম-অত্যাচার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল তারা নিশ্চয়ই জানেন ওই সময়ে বড় বড় রুই-কাতলা-বোয়াল পাঙাশ-আইড়রূপী রথী-মহারথীরা কীভাবে ভ্যাদা মাছ হয়ে কাদার মধ্যে লুকিয়ে ছিল। তাদের মধ্যে কেউ কেউ শিকার ধরার জন্য ভ্যাদা মাছের মতো হাঁ করে থাকতে গিয়ে নিজেদের চোয়াল-গলা-পাকস্থলী কতটা শক্তিশালী করেছেন সে কথা বলার আগে শেখ হাসিনার জমানায় ভয়-আতঙ্কে রুই-কাতলারা কীভাবে কাদায় লুকাতেন তার একটি বাস্তব ও সত্য ঘটনা বর্ণনা করে নিই।

ঘটনার দিন বিকালে আমি অফিস থেকে বের হচ্ছিলাম। এমন সময় আমাদের অফিস ভবনের সামনের ফুটপাতে মস্তবড় এক রুই-কাতলাকে বিরস বদনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলাম। নেতা-কর্মীহীন নিঃসঙ্গ রুই-কাতলাকে আমি কোনো দিন অতটা বিষণ্ন-বিমর্ষ এবং মিসকিন অবস্থায় দেখিনি। মলিন বস্ত্র উসকো-খুশকো চুল এবং চেহারা সুরতে ভয়-আতঙ্ক ও অপমানের দগদগে ঘা দেখতে পেয়ে আমি সহানুভূতি জানানোর জন্য এগিয়ে গেলাম এবং ভদ্রলোকের কাঁধে সান্ত্বনার হাত বুলিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম- কী হয়েছে ভাই? উত্তরে তিনি যা বললেন তা শুনে প্রথমে আমার চক্ষু চড়কগাছ হলো এবং পরক্ষণে আমারও মনটা ভারী হয়ে গেল। তিনি জানালেন যে, গত রাত থেকে এক মুহূর্ত ঘুমাতে পারেননি- অজানা শঙ্কা এবং অপমানে সারা শরীর কাঁপছে। নিজের অস্তিত্বের ওপর ঘৃণা ধরে গেছে- মনে হচ্ছে আত্মহত্যা করি। আমার পাল্টা প্রশ্নের জবাবে তিনি জানালেন- গত রাতে আমাকে গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের অফিস পুলিশ ঘেরাও করেছিল। পালানোর কোনো পথ না পেয়ে আমি দৌড়ে ছাদে উঠলাম এবং কাণ্ডজ্ঞান হারিয়ে পানির ট্যাংকের মধ্যে ঢুকে কোনোমতে নাকটি বাঁচিয়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম। পুলিশ পুরো ভবন তন্নতন্ন করে খুঁজে অবশেষে ছাদে এলো এবং সবকিছু লন্ডভন্ড করে হাঁকডাক দিয়ে আমাকে খুঁজতে থাকল এবং না পেয়ে ফিরে যাওয়ার সময় একজন পুলিশ বলল- পানির ট্যাংক তো চেক করা হলো না। অন্য পুলিশ বলল, রুই-কাতলা অতিশয় সাহসী মানুষ। মরে গেলেও পানির ট্যাংকে পালাবে না। পুলিশের কথা শুনে আমি আল্লাহর কাছে হাত পাতলাম। বললাম- ওহে দয়াময়। আমাকে মেরে ফেলো। কিন্তু ওই অবস্থায় বেইজ্জতি করো না। আমার দোয়া কবুল হলো। পুলিশ চলে গেল কিন্তু সেই ঘটনা মনে করে আমি গত রাত থেকে একটুও স্বস্তি পাচ্ছি না, মনে হচ্ছে মরে গেলেই ভালো হতো।

উল্লিখিত রুই-কাতলার মতো অন্য রথী-মহারথীদের গত পনেরো-কুড়ি বছরের সাহস-শক্তি সম্পর্কে আমি যা জানি তা যদি প্রকাশ করি তবে জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলায় আমার কী দশা হবে তা সম্ভবত পাঠক মাত্রই আন্দাজ করতে পারছেন। বিগত দিনে যারা রুই-কাতলা থেকে ভ্যাদা মাছে রূপান্তরিত হয়েছিলেন তারা পনেরো-বিশ বছর ধরে নিজেদের চোয়াল-পাকস্থলী এবং চোখের উন্নতি যেভাবে করেছেন তা কোনো ভ্যাদা মাছের পক্ষে সম্ভব নয়। দ্বিতীয়ত. ভ্যাদা মাছের জন্ম হয় ভ্যাদা হিসেবে ক্যাদার মধ্যে। কোনো রুই-কাতলা কিয়ামত হয়ে গেলেও ভ্যাদা মাছ হতে পারবে না এবং কাদার মধ্যে লুকিয়ে থেকে এক মিনিটও বাঁচবে না। কিন্তু রাজনীতির রাঘববোয়ালরা এক সেকেন্ডের মধ্যে যেভাবে ভ্যাদা মাছে পরিণত হতে পারে এবং মুহূর্তের মধ্যে সুযোগ বুঝে পুনরায় রুই-কাতলা কিংবা কুমির, জলহস্তী-নীল তিমিতে রূপান্তরিত হতে পারে তা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের অন্য কোনো মাখলুকাতের পক্ষে সম্ভব নয়।

গত ১৪ মাসে লাখ লাখ ভ্যাদা মাছ যেভাবে রুই-কাতলা হয়েছে অথবা সাবেক রুই-কাতলা যারা ভ্যাদা মাছ হয়ে লুকিয়ে ছিল তারা যেভাবে জলহস্তীরূপে ফিরে এসেছে তা যদি মহামতি আলেকজান্ডার দেখতেন তবে কী বিচিত্র এই দেশ! সেলুকাস! এই কথা বলার সুযোগ পেতেন না। বরং ঘটনার আকস্মিকতায় জ্ঞান হারাতেন। সুতরাং অন্তত এই বিবেচনায় চলমান বাংলাদেশের আমজনতার সাহস শক্তি ধৈর্য সহ্য মহাবীর আলেকজান্ডারের চেয়ে বেশিই বটে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা