শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা নিজেদের এত বিজ্ঞ মনে করেন যে, তাদের চেয়ে জ্ঞানী, পড়াশোনা জানা লোকজনের অস্তিত্ব দেশে থাকতে পারে তারা এমন ভাবতেই পারেন না। বাক্যবাগীশতায় তারা এত পটু যে, আলাপের মজলিশে মুহূর্তেই তারা জটিল থেকে জটিলতর সমস্যার নিষ্পত্তির সূত্র তুলে ধরেন; যুগের পর যুগ ধরে জট পাকিয়ে থাকা বৈশ্বিক সমস্যার মোক্ষম সমাধান দেন আলোচনার টেবিলে। রাজনীতিবিদদের এই মহাবিজ্ঞতার কারণে তারা বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতিটি পর্যায়ে দেশ ও জনগণকে বিপদে ফেলেছেন। তারা স্বাধীনতার ভিন্ন ভিন্ন সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা দেন। তাদের একাংশের ব্যাখ্যায় সাতচল্লিশে দেশ স্বাধীন হয়নি। আরেক অংশের ব্যাখ্যায় একাত্তরে নয়, প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ২০২৪-এর ৫ আগস্ট। এই মহাপণ্ডিত রাজনীতিবিদদের কখনো বড় কোনো বিপদ হয়নি।

তারা বিপদের আভাস পেয়ে নিরাপদে সটকে পড়েছেন, স্বেচ্ছায় ধরা দিয়েছেন, বড়জোর দুর্নীতিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় ফেঁসে কিছুকাল কারাগারে আয়েশি দিন যাপন করেছেন। কিন্তু রাজনীতিবিদদের তত্ত্বের ঘোরে পড়ে ও তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার লালসার শিকার হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। তারা লাখে লাখে, হাজারে হাজারে জীবন দিয়েছে, ধর্ষিত ও লুণ্ঠিত হয়েছে, বাস্তুচ্যুত হয়েছে। জনগণের এই ত্যাগের সুফল ভোগ করেছেন সুখ ও সুসময়ের সন্তান রাজনীতিবিদরা।

রাজনীতিবিদরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন না, তারা জনগণকে নসিহত করেন ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে। তাদের বাগাড়ম্বরের মাত্রা এত বেশি যে, দেশে ১০০টি রাজনৈতিক দল থাকলেও ছোটবড় প্রতিটি রাজনৈতিক দলের নেতারা দাবি করতে দ্বিধা করেন না যে দেশের সমগ্র জনগোষ্ঠী তাদের সঙ্গে আছে এবং একমাত্র তারাই বাংলাদেশের জনগণকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারেন। কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করার মতো জনবল না থাকা এবং নির্বাচনে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ ভোট না পাওয়া দলের নেতারা টেলিভিশন টকশোতে জাতীয় সমস্যার যেসব সমাধান দেন, তা তারা নিজেদের জীবনে বাস্তবায়ন করলে জাতি বিশেষভাবে উপকৃত হতো বলে আমার বিশ্বাস। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে আমার সামান্য পড়াশোনা এবং বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতি পর্যবেক্ষণে ততধিক কম অভিজ্ঞতায় আমি যা বুঝি, তা হলো, যে জনগণের নাম ভাঙিয়ে দেশের রাজধানী এবং কয়েকটি বড় শহরে বসবাসকারী গুটিকয় ব্যক্তি, যারা নিজেদের বিরাট ত্যাগী ‘রাজনীতিবিদ’ ও দেশ-জাতির আনোয়ার হোসেইন মঞ্জুদণ্ডমুণ্ডের কর্তা বিবেচনা করলেও নানা সময়ে তারাই জনগণের ওপর ধ্বংসের প্রলয় চাপিয়ে দেওয়া ছাড়া আর কিছু করতে সক্ষম হননি। একাত্তরের পর সর্বমোট ২৫ বছর দেশ শাসনকারী শেখ মুজিবুর রহমান এবং শেখ হাসিনা এর ব্যতিক্রম কিছু করতে পারেননি। বরং বাংলাদেশের ইতিহাসে পিতা ও কন্যার শাসনামলের মতো দুঃশাসন জনগণ আর দেখেনি।

রাজনীতিবিদদের কারণে বাংলাদেশের রাজনীতি ক্রমবর্ধমানভাবে জমিদারি আমলের চর দখলের মতো ঘটনার রূপ ধারণ করেছে। রাজনীতিবিদদের মুখ্য দায়িত্ব যেখানে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করা, জনস্বার্থ রক্ষামূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করা, এর পরিবর্তে তারা যে কোনো উপায়ে এবং তাদেরই পরিভাষায় ‘লাশের ওপর দিয়ে’ হলেও ক্ষমতার আসন দখল করাকেই তাদের প্রধান রাজনৈতিক আদর্শ ও উদ্দেশ্য বলে বিবেচনা করেন। খুব পেছনে না গিয়ে জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার উদ্দেশ্যে পরিচালিত ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের ভোটার ও বিরোধী দলের অংশগ্রহণবিহীন তিনটি নির্বাচন পর্যালোচনা করলেই আঁচ করতে পারে যে তারা আসলে কী চেয়েছিলেন। অন্য বড় রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকাণ্ড ও আওয়ামী লীগের চেয়ে খুব একটা আলাদা নয়।

প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনগণ রাজনীতির প্রতি আগ্রহ হারিয়েছে। জনগণের কাছে রাজনীতি ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ ও হাস্য-পরিহাসের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক নেতা, প্রতিষ্ঠান অথবা ক্ষমতাসীন দলের স্বার্থে গৃহীত রাষ্ট্রীয় নীতি বিদ্রুপ ও পরিহাসমূলক সাহিত্য এবং নাটকের চরিত্র ও বিষয়বস্তু। রাজনীতিকে ভালো দৃষ্টিতে দেখে এমন মানুষের সংখ্যা সমাজে খুব কম। তবু রাজনীতিবিদরা বোঝেন না যে, তারা জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস ও প্রলোভন দিয়ে তাদের কাছে কৌতুকের পাত্র-পাত্রীতে পরিণত হয়েছেন। তারা যদি ছলেবলে কৌশলে ক্ষমতায়ও যান, তাহলেও জনগণের কাছে তারা ‘তাসের রাজা’র চেয়ে বেশি কিছু থাকেন না। যার উৎকৃষ্ট প্রমাণ স্বয়ং শেখ মুজিবুর রহমান, যিনি সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে রোমান সম্রাট মারকাস আলপিয়াস ট্রাজানাস (৫৩-১১৭ খ্রিস্টাব্দ)-এর মতো অপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্ষমতা উপভোগ করেছেন এবং তার উপযুক্ত কন্যা শেখ হাসিনা, যিনি ফারাও যুগের শেষ মিসরীয় রানি ষষ্ঠ ক্লিওপেট্টার (৫১-৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) মতো ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ভারতের ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিলেন, ঠিক ক্লিওপেট্টা যেভাবে রোমানদের কৃপার ওপর নির্ভর করতেন। শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনার আজীবন ক্ষমতায় টিকে থাকার সাধ চুরমার হয়ে গেছে। এসব দৃষ্টান্ত থেকেও যদি রাজনীতিবিদরা কিছু শিখতেন, তাহলে দেশের জন্য কল্যাণকর হতো। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা সম্ভবত কোনো কিছু না শেখা ও না বোঝার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কারণ তারা মনে করেন, কোনো কিছু বুঝতে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে, নিজেদের অন্যের কাছে নিজেকে কম বিজ্ঞ প্রমাণ করা ও উপহাসের পাত্রে পরিণত করা।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তের রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে রাজনীতি সচেতন যে কারও মনে দুর্ভাবনার উদয় হবে যে, মাত্র এক বছর দুই মাস আগে বাংলাদেশে প্রায় ২ হাজার নিহতের শোকগাথা বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাওয়া এবং রাজপথে ফ্যাসিবাদী সরকারের লেলিয়ে দেওয়া বাহিনীর গুলিতে পঙ্গুত্ববরণকারী অসংখ্য আন্দোলনকারীসহ ২০ সহস্রাধিক আহতের রক্তের দাগ ও ক্ষতস্থান শুকানোর আগেই আওয়ামী লীগশূন্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক গগনে রাজনীতিবিদদের নিজ নিজ মর্জি অথবা দলীয় প্রধানের অভিপ্সা চরিতার্থ করতে ক্ষমতায় যাওয়ার নেশা দেশকে আরেকটি বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়ার সব লক্ষণ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর যখন আওয়ামী লীগের মতো একটি ঠাঙ্গাড়ে, সন্ত্রাসী দলকে যেখানে পাকিস্তান সৃষ্টির কৃতিত্বের দাবিদার মুসলিম লীগের মতো বিলুপ্তির পথে ঠেলে দেওয়ার সম্মিলিত ঐক্য প্রয়োজন, তখন প্রতিটি রাজনৈতিক ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, সংস্কার নিয়ে মতানৈক্য, এমনকি সংবিধানে সংযোজনের জন্য ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর করা নিয়েও যে তামাশা দেখা গেছে, তা কোনোভাবেই সুস্থ ও স্বাভাবিক রাজনৈতিক আচরণ ছিল না। প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা-কর্মী সম্ভবত ভুলে গেছে যে, সাড়ে ১৫ বছরের আওয়ামী শাসনে তারা কীভাবে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছিলেন। ‘জুলাই আন্দোলন’ তাদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত বিশেষ অনুগ্রহ ছিল মর্মে শুকরিয়া আদায়ের পরিবর্তে তারা কলহ-কোন্দল ও একে অন্যের প্রতি বিষোদ্গার শুরু করেছেন। এ পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করছে আওয়ামী লীগের প্রতি কোমল ও আওয়ামী শাসনামলে নানাভাবে সুবিধা ভোগকারীরা। তারা সুযোগ পেলেই বলতে চেষ্টা করেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনই ভালো ছিল!’

আওয়ামী শাসন কোনো সময়েই ভালো ছিল না। শেখ মুজিবের সাড়ে তিন বছরেও আওয়ামী শাসন ভালো ছিল না, শেখ হাসিনার পাঁচ মেয়াদে সাড়ে ২১ বছরেও না। শুধু বাংলাদেশ নয়, তৃতীয় বিশ্বেও যে কোনো দেশে আওয়ামী লীগের মতো বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় গেলে সে দেশে অনিবার্যভাবে কবরের নিস্তব্ধতা নেমে আসে, বর্বরোচিত নিপীড়নের শিকার হয়ে জনগণ প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে ফেলে, কোনোভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে কার্যকর আন্দোলন গড়ে চেতনা উজ্জীবিত হতে পারে না। আওয়ামী দুঃশাসনে বাংলাদেশেও তাই ঘটেছিল। বিক্ষুব্ধ তরুণরা যদি মরণপণ সংগ্রাম নিয়ে মাঠে না নামত, অকাতরে জীবন না দিত, তাহলে আর কতকাল নিপীড়িতের কণ্ঠ নিস্তব্ধ থাকত, তা অনুমান করলে এখনো ভীতি জাগে। বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকেই জনগণ আওয়ামী দুঃশাসনের অভিজ্ঞতা লাভ করতে শুরু করেছিল; রাজনীতিবিদদের অভিজ্ঞতা হয়েছে আরও বেশি। এসব অভিজ্ঞতা সত্ত্বেও তাদের কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। বিএনপি যা বলছে, জামায়াতে ইসলামী তার বিপরীত কথা বলছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কথার সঙ্গে কারও বনিবনা হচ্ছে না।

বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে ‘গণভোট’ চায় না। জামায়াতে ইসলামী জাতীয় নির্বাচনের আগে ‘গণভোট’ চায়। বর্তমানে এ দুটিই তো বড় দল। এ দুটি দলের মধ্যে গলায় গলায় ভাব ছিল, তা তো বেশি দিন আগের কথা নয়। হঠাৎ তাদের মিলনে চিড় ধরল কেন? কারণ একটাই- ক্ষমতা। বিএনপি মনে করছে, নির্বাচন হলেই তারা বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সরকার গঠন করবে এবং জামায়াতের সমর্থনের প্রয়োজন নেই। অতএব বিএনপির কাছে জামায়াত এখন কুলুখের ন্যাকড়া। অন্যদিকে জামায়াত সম্পর্কে জনগণের একটি অংশের ধারণা জন্মেছে যে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলনের পরিকল্পনাকারী ও সহযোগিতা দানকারী ছিল জামায়াত এবং জামায়াতই অন্তর্বর্তী সরকারের পেছনে থেকে সব কলকাঠি নাড়ছে। জনগণের এই ভাবনা জামায়াতকে নিশ্চয়ই চাঙা করে থাকবে, যে কারণে জামায়াত নেতাদের মনেও এ ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে সরকার পরিচালনা করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। যদিও সরকার পরিচালনায় জামায়াতের সামর্থ্য নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে, সে সম্পর্কে এখানে আলোচনা করে নিবন্ধের কলেবর দীর্ঘ করতে চাই না। পরবর্তীতে আমার সন্দেহের পূর্বাপর রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক দিকগুলো পাঠকের কাছে উপস্থাপনের আশা রাখি।        

বর্তমান প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষের কী ঘটছে, তারা কী ভাবছে এবং গত বছরের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন থেকে তা কী আকাক্সক্ষা পোষণ করছে, রাজনীতিবিদরা যে তা আদৌ আমলে নিচ্ছেন না, তা দেশকে নতুন বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিতে পারে। তারা যদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে আন্তরিক না হন এবং জনগণ তাদের মনে কী পোষণ করছে তা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হন, তাহলে ধরে নিতে হবে যে, তাদের ভাবনায় জনগণের কোনো স্থান নেই। তারা কেবল নিজেদের ক্ষমতা ও মর্যাদার আসনে দেখতে চান। কিন্তু তারা এটাও বুঝে উঠতে অক্ষম যে, তাদের অধিকাংশই সমাজের খুব সংকীর্ণ একটি অবস্থান থেকে উঠে আসেন এবং তারা যাদের প্রতিনিধিত্ব করতে চান, নির্বাচনে বিজয়ী হলে তাদের নির্বাচকদের চেয়ে উচ্চ মর্যাদার অধিকারী হন। এখানেই যত বিপত্তি ঘটে। তারা ধরাকে সরা জ্ঞান করতে শুরু করেন এবং ক্ষমতায় যাওয়ার সহজ পথ অনুসন্ধান করা ছাড়া তাদের আর কোনো চিন্তা থাকে না।

আওয়ামী লীগ সহজ পথে তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী রূপ দিতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে। তাদের দৃষ্টান্তই বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলোকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। ক্ষমতায় যাওয়ার সহজ পথ অনুসন্ধানের পরিবর্তে বিবাদ এড়িয়ে রাজনৈতিক সহাবস্থানের পথ বেছে নিলেই তারা দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধন করতে পারবেন।

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২১তম দিনে অবস্থান কর্মসূচিতে ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
২১তম দিনে অবস্থান কর্মসূচিতে ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবশেষে জয়ের দেখা পেলো লিভারপুল
অবশেষে জয়ের দেখা পেলো লিভারপুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর
আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিংবদন্তী সংগীতশিল্পী রুনা লায়লাকে নিয়ে উপন্যাস
কিংবদন্তী সংগীতশিল্পী রুনা লায়লাকে নিয়ে উপন্যাস

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের দাবি ৭০০ নিহত, সরকার বলছে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’
বিরোধীদের দাবি ৭০০ নিহত, সরকার বলছে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের
টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’
‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো
আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?
টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা