শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৫, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

অফিসে বসে ঘুমের দেশে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

দশ তলায় থাকি। ওপরতলার বাসিন্দা হওয়ায় নিচের তিন দিকে যা ঘটে দেখতে পাই; শুনতে পাই প্রভাতি পাখির কিচিরমিচির আর মানুষের বক্তৃতা-ভাষণের বিচিত্র সব আওয়াজ। এক শুক্রবার দুপুরে শুনি ‘মসজিদের টাংকি মেরামত চলছে। পানি সরবরাহ স্থগিত আছে। মুসল্লি ভাইয়েরা যার যার বাড়িতে অজু করে জুমার নামাজে আসুন।’ মাইকে এই পরামর্শ দেওয়ার সাত/আট মিনিট পর বলা হয়- ‘একটি সুখ সংবাদ। দরাজ আলীর ভাতিজা ফরাজ আলী ইন্তেকাল হয়েছেন। জুমার পরে তাঁর জানাজা হবে।’

ঘোষকের উচ্চারণদোষে ‘শোক’ হয়ে গেছে ‘সুখ’। রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকায় ১৯৮৭ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত যে ভবনে থেকেছি তার বাঁদিকের ফ্ল্যাটে আমার পড়শি রাইসুল বারিক। তিনি ঘোরতর সরকারবিরোধী নাগরিক। এক সন্ধ্যায় তিনি বলেন, ‘বাই কবর পাইছেননি? মওদুদের হাতয় ফাওয়ার ছাড়ি দিয়া ব্যাডায় নাকি সৌদিতে ফলানোর ইস্খিম খরতেছে।’

বাই মানে ‘ভাই’। কবর মানে ‘খবর’। রাইসুল বারিকের কানে গুজব ঢুকেছে, উপরাষ্ট্রপতি মওদুদ আহমদের হাতে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে এইচ এম এরশাদ পালিয়ে সৌদি আরব যাওয়ার ইস্খিম (ফন্দি) করছেন। আমার এই পড়শিটি ন্যায়নিষ্ঠ, পরোপকারী এবং নিদ্রাবিদ্বেষী। তিনি বলতেন, চারদিকে যেসব অনাচার দিন দিন বেড়ে চলছে তার জন্য দায়ী বাঙালির নিদ্রামোহ। তাকে জাগিয়ে তুলতে হবে। জেগে ওঠা মানুষের অদম্য অভিযানে চুরমার হয়ে যাবে চণ্ড শক্তির দুর্গ।

বারিকের ভঙ্গিতেই এক বক্তা সেদিন মাইকে বক্তৃতা করছিলেন, চোখ বুজে আর চোখ খোলা রেখে আমরা নেতারা ঘুমাই আর ঘুমাই। নেতা মদন মজুমদারের কথাই ধরা যাক। লিডার মদন সকাল দশটায় বিছানা ছাড়েন, এগারোটায় নাশতা সারেন আর বারোটায় পাজামা-পাঞ্জাবি-কোটিতে সাজুগুজু হয়ে সমাবেশে বক্তৃতা দেন : জেগে ওঠো ভাই সকল। সব এলাকায় একজন দুজন মদন আছেন। মদনদের কাজ কী?

বক্তা নিজেই জবাব দেন। মদনদের কাজ হলো, নিজে যা করেন না বা করছেন না, তা করবার জন্য জনগণকে প্ররোচিত করা। তাঁরা বলেন, দুস্থজনকে অন্নদাও বস্ত্র দাও গৃহ দাও অর্থ দাও। দাও দাও দাও উচ্চারণে বড়ই মজা। দিব দিব দিব বলতে গেলে তাঁদের কলিজা ফুটো হয়ে রক্ত ঝরে। মদনদের কাছে আমাদের জিজ্ঞাসা, নয়বার কাতুকুতু দিয়ে আঠারোবার ঠ্যালা গুঁতো দেওয়া ছাড়া আপনারা ঘুম থেকে জেগে উঠতে অপারগ, অন্যকে জেগে উঠতে বলেন কোন্ আক্কেলে?

২.

কম সম্পদ, কম ঘুম, কম ঋণ, কম রোষ। এগুলো নাকি স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী। হতেও পারে। তবে নিজের বেলায় করা নিরীক্ষণ বলছে, প্রথমটি কম থাকলে সমস্যা বেশি। স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য বাঙালির নিদ্রামোহপ্রয়োজনীয় প্রোটিনযুক্ত খাদ্য সংগ্রহ করতে গেলে টাকার পরিমাণ যথাযথ হওয়া চাই। ‘কম’ মানে কি যথাযথ?

প্রয়োজনীয় টাকা/সম্পদ কেমন করে অর্জন করি, এই ভাবনার ছোবল মাপা আট ঘণ্টাও ঘুমোতে দেয় না। কমপক্ষে ছয় থেকে আট ঘণ্টা না ঘুমোলে রক্তের ঊর্ধ্বচাপ ঘটে, মেজাজ হয় খিঁচখিচে এবং বেড়ে যায় ডায়াবেটিসে কবলিত হওয়ার ঝুঁকি। ঘুমের রয়েছে বেশ কিছু ইতিবাচক দিক। যেমন- দেহ ঝরঝরে হওয়া, স্মৃতি ধারণের শক্তি বৃদ্ধি এবং বিষময় উপাদানগুলো দেহ থেকে বের করে নেওয়ার সহায়ক হরমন তেজোদীপ্তকরণ।

মাত্রাধিক নির্ঘুমের মতোই ক্ষতিকর মাত্রাধিক ঘুম। জেলখানার অভিজ্ঞ এক কর্মকর্তার মুখে শুনেছি, মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া কয়েদির আধাপাকা চুল রায় ঘোষণার দিন সাতেকের মধ্যে পুরোপুরি পেকে যায়। মৃত্যুর গ্রাস এগিয়ে আসছে, এই চিন্তা তার ঘুম কেড়ে নেয়। নিদ্রাহীনতার প্রতিক্রিয়ায় শরীরের সেসব রসায়নকে অচল করে দেয়, যেসব রসায়ন চুলের স্বাভাবিকতা অটুট রাখার সহায়ক।

মজার ঘুমের জন্য নিরুদ্বেগ হওয়া অত্যাবশ্যক। দেখা যায়, কর্মব্যস্ত নগরের ব্যস্ততম সড়কের মাঝখানে থাকা আইল্যান্ডে ছিন্নমূল মানুষ ঘুমোচ্ছে। দুপাশ দিয়ে ছুটে যাচ্ছে কত গাড়ি। গাড়ির শব্দ, ভেঁপুর শব্দ হচ্ছে। তবু ঘটছে না নিদ্রাসংহার। ছিন্নমূলের উদ্বেগ নেই বলে? না, তা নয়। অবশ্যই উদ্বেগ আছে। খুবই সীমিত সেটা। আজ তো খেলাম, কাল খাওয়ার পয়সা জোগাড়ে কোথায় মজুর হই, ব্যবস্থা একটা করে দাও হে মাবুদ। স্রষ্টার কাছে এই আবেদন জানাতে জানাতে সুখের নিদ্রায় নিজেকে সঁপে দেয় তারা।

সুখনিদ্রার এক সাধক ১৯৭৪ সালে আমার হৃদযন্ত্রের কাজকর্ম বন্ধ করে দেওয়ার ব্যবস্থা করছিলেন প্রায়। সাধকের নাম গাজী লোকমান হোসেন। মেসবাড়িতে আমার রুমমেট নূরুল ইসলামের ‘লকু মামা’ তিনি। কুমিল্লার গ্রাম থেকে রাতে রওনা দিয়ে প্রত্যুষে রাজধানীতে তাঁর পদার্পণ। মেসবাড়িতে মানে চারতলা বাড়ির তেতলার একটি ফ্ল্যাট; এখানে আমরা পাঁচ বন্ধু বাস করি। চার বন্ধুর সকাল ন’টায় অফিসযাত্রা। আমার অফিস রাতের বেলায়। তাই দিনভর ঘরে থাকি। ভুট্টোর মা নামধেয় রাঁধুনি রোজ সকালে আমাদের জন্য রুটি-তরকারি বানিয়ে চলে যায় এবং ন’টার পর এসে ভাত-মাছ-ডাল পাকায়।

কেন জানি না সেদিন রুটি দিয়ে নাশতা না করে, মন চায় পরোটা-গোশত খেতে। মেসবাড়ির অদূরে বাজারের লাগোয়া রেলগেটের পাশে নামকরা রেস্তোরাঁয় ঢুকে গেলাম। ওদিকে রওনা দেওয়ার সময় দেখি, লকু মামা তাঁর ভাগনের খাটে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন। নাশতা সেরে ফিরে এসে দেখি মেসবাড়ির দোরগোড়ায় দশ-বারোজন লোক। তাদের সঙ্গে ভুট্টোর মা। সে জানায় বহুক্ষণ কড়ায় খটখটানো সত্ত্বেও   সাড়া দিচ্ছেন না নূরুলের মামু। কৌতূহল মেটাতে জড়ো হওয়াদের একজন বলল, খাইছে! আপ্তহইত্তা দিছে না তো? আরেকজন বলেন, পুলিশে ফোন দেওন দরকার।

আত্মহত্যা করেছেন? হৃদযন্ত্রটা টন করে উঠল। শাবল দিয়ে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকল সবাই। কলরব করতে করতে জনতা ঢুকে পড়ে কামরায়। দেখা যায় বিছানায় ডান কাত হয়ে ঘুমের গভীর ভিতরে শায়িত গাজী লোকমান হোসেন। বহিরাগতদের মধ্যে থাকা ষণ্ডা চেহারার ব্যক্তিটি গাজীর কাঁধে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিয়ে বলে, মইরছেননি মিয়া? ধড়মড়িয়ে জেগে ওঠে বসে পড়েন লকু মামা। একবার মাত্র চোখ মেলে বলেন, ‘য়্যাঁ? কি অইছে- কি অইছে?’ ফের নিজের মাথাটা বালিশে এলিয়ে দিয়ে ঘুমের দেশে তাঁর যাত্রা হলো শুরু।

৩.

‘মনোযোগ দিয়ে ঘুমানো এক শিল্পকর্ম।’ বলেছিলেন প্রবীণ সাংবাদিক জয়নাল আবেদিন (বছর খানেক আগে প্রয়াত)। জনু ভাই বলতেন, উপরঅলার ইশারা ছাড়া রহমতসদৃশ ঘুম অসম্ভব। এ প্রসঙ্গে তিনি পবিত্র কোরআনে বর্ণিত ‘আসহাবে কাহ্ফ’ (গুহাবাসী সাথি) কাহিনি তুলে ধরেন। একেশ্বরবাদী সাত যুবককে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ধাওয়া করছিল নিপীড়ক রোমান সম্রাট দেসিয়াসের লেলিয়ে দেওয়া সৈন্যরা। ছুটতে ছুটতে সাত সাথি ঢুকে পড়ে একটি গুহায়। তাদের সঙ্গে ছিল কিতমির নামের এক কুকুর। ক্লান্তদেহী যুবকরা দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ে। তাদের পাহারা দেয় কিতমির।

ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর তাদের খুব খিদে পায়। এক যুবক স্থানীয় বাজারে গেল কিছু খাবার কিনে আনতে। কেনাকাটার পর মূল্য বাবদ যে মুদ্রা দেয়, দোকানি তা দেখে বলে, এটা সম্রাট দেসিয়াস আমলের মুদ্রা! এত পুরোনো মুদ্রা তুমি কোথায় পেলে? এ মুদ্রা তো অচল। হিসাব কষে দেখা যায় যে দেসিয়াস মারা যাওয়ার ৩০৯ বছর পর সাত যুবকের ঘুম ভেঙেছিল। খ্রিস্টধর্মের ইতিহাসেও এক আল্লায় গভীরভাবে বিশ্বাসী সাত যুবকের গুহায় আশ্রয় নেওয়ার বর্ণনা রয়েছে। ওই গুহা বর্তমান তুরস্কে ইফেসাস এলাকার সেলচুক নামক জায়গায় অবস্থিত। ঐতিহাসিক গুহা দেখার জন্য প্রতি বছর বিপুলসংখ্যক পর্যটক ভিড় করে।

চোখ বুঁজে অফিসের চেয়ারে বসে ঘুমিয়ে পড়েন যারা- ধরা পড়লে তারা বলেন, সবই শুনতে পেয়েছি। চোখ বন্ধ রাখলেও কান খাড়া ছিল। অফিসে আসীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্পের চোখ বোজা অবস্থায় যে ছবি ৭ নভেম্বর পত্রিকায় এসেছে, তা দেখে দুষ্টজনরা বলছেন, এনার তো হয়ে গেছে! একে দিয়ে কাজের কাজ কিস্সু হবার নয়। তবে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র টেইলার রজার্স বলেন, প্রেসিডেন্ট ঘুমোচ্ছিলেন না।

ট্রাম্পের মতো ‘সৌভাগ্য’ রিগানের ছিল না। যুক্তরাষ্ট্রের ৪০তম প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগান মন্ত্রিসভার বৈঠকে মন্ত্রীদের বাতচিৎ শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়তেন। তাঁর অফিসে বসে ঘুমের দেশে চলে যাওয়ার সমালোচনা করে পত্রিকায় লেখা হয়, ‘আমেরিকা এক জাগ্রত দেশ। তার ভাগ্যে জুটেছে এক ঘুমন্ত প্রেসিডেন্ট। ঈশ্বর দয়া কর। তাঁর নেতৃত্বে আমেরিকাকে ঘুমের জগতে নিয়ে যেও না প্রভু।’

উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন তাঁর ফুফা হায়ন ইয়ং চোলকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী নিযুক্ত করেছিলেন। সুযোগ পেলেই চোল বলতেন, উন একটা গর্দভ। তাঁর উপদেষ্টারাও গর্দভ। গোয়েন্দারা ব্যাপারটি প্রেসিডেন্টকে জানায়। ফাজিল ফুফার দফারফার সুযোগ খুঁজতে থাকেন উন। সামরিক বাহিনীর এক অনুষ্ঠানে উনের উপস্থিতিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী চোল হালকা ঘুম দিচ্ছিলেন। এজন্য তাঁকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। ২০১৫ সালের ৩০ এপ্রিল প্রকাশ্যে বিমানবিধ্বংসী কামানের গোলায় হায়ন ইয়ং চোলের দেহ গুঁড়ো গুঁড়ো করে দেওয়া হয়েছিল। বড় বড় অফিসে বড় বড় স্যারদের হালকাপাতলা ঘুমের পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থা থাকে। মাঝারি সাইজের স্যারদেরও তো অফিসে ঘুমানোর সাধ জাগে। যাদের জাগে তাদের ভাগ্য যেন বান্নার মতো না হয়।

পাড়াতুতো বড় ভাই বান্না। তাঁর অফিসে এলেন পাড়াতুতো ছোট ভাই পান্না। তিনি বলেন, খুব বিরক্ত দেখাচ্ছে আপনাকে। শরীর খারাপ বান্না ভাই?

‘না রে সেটা নয়’ বলেন বান্না, ‘অফিসটা এক্কেরে মাছের বাজার হয়া গেছে রে পান্না। কোনো পরিবেশ নাই।’ পান্না বলেন, কিসের পরিবেশ নাই।

বান্নার উত্তর : ঘুমের।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য