শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

আওয়ামী লীগ জমানাতে হঠাৎ করেই কীভাবে যেন আন্ডা অর্থাৎ ডিম হররোজ সংবাদ শিরোনাম হতে থাকল। জনৈক ব্যক্তির সঙ্গে খানবাহাদুর রায়বাহাদুর ইত্যাদি রাজকীয় উপাধির মতো আন্ডা শব্দটি শোভা পেতে থাকল এবং আন্ডার দাপটে বালুমহাল থেকে গরুর বাজার, ফেনসিডিল থেকে টেকনাফ সীমান্তের ইয়াবা কিংবা কক্সবাজারের ফাইভ স্টার হোটেল ব্যবসা থেকে শুরু করে ঢাকা-দুবাই স্বর্ণ চোরাচালান রীতিমতো শিল্পে পরিণত হলো। আন্ডার এত্ত সব বিজয় এবং সফলতার মূলে ছিল বিরাট এক ডান্ডা অর্থাৎ লাঠি। দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বাহিনী প্রধান যখন আন্ডা মিয়ার ঘনিষ্ঠ বন্ধু-সাথি বা আশ্রয়দাতা এবং ব্যবসায়িক অংশীদার হলো তখন তাদের জন্য অর্থাৎ আন্ডার ডান্ডার জন্য একের পর এক খুলে যা হেম ছেমের মতো অর্থবিত্ত ভোগবিলাস, কামনাবাসনা, লোভলালসার পাহাড় রচিত হতে থাকল এবং আওয়ামী সরকারের পতনের রাস্তা প্রশস্ত হতে থাকল।

উল্লিখিত ঘটনা যখন ঘটছিল তখন আমি অবাক বিস্ময়ে ভাবছিলাম মানুষের নৈতিক ভ্রষ্টতা, অর্থলোভ এবং রুচিহীনতার স্তর কতটা নিম্ন পর্যায়ে পৌঁছলে একজন অসৎ ধড়িবাজ ফুটপাতের ডিম বিক্রেতার সঙ্গে রাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ বড়কর্তার সঙ্গম বা মিলন হতে পারে এবং আওয়ামী লীগের মতো একটি প্রাচীন রাজনৈতিক দল আন্ডা ডান্ডার মিলিত স্রোতে অকূলে হারিয়ে যেতে পারে! বাংলার ইতিহাসে আন্ডা ডান্ডার বন্ধনের মতো অতীতে চাকু মহিউদ্দিন, মুরগি মিলন, বাস্টার্ড সেলিম, টোকাই সাগর, কালা জাহাঙ্গীর, টুন্ডা বাবু ইত্যাদি লোকজনের সঙ্গে রাজনীতির হর্তাকর্তাদের দহরমমরহম যেমন মানুষের রুচি ও বিবেকে ঘা তৈরি করেছিল তা আওয়ামী লীগ জমানায় আন্ডা ডান্ডার বন্ধুত্বের মাধ্যমে দুর্গন্ধযুক্ত রক্তাক্ত পুঁজে পরিণত হয়ে যে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল তা এখন কতটা মহামারি আকার ধারণ করেছে তা নিয়ে আলোচনা করব। একই সঙ্গে এত্ত সব মহামারির মধ্যে আমাদের দেশ-জাতির জন্য যেসব সর্বনাশ অনিবার্য হয়ে পড়েছে, সেসব বিষয়ের সাতটি লক্ষণ সংক্ষেপে বর্ণনা করব। তার আগে আন্ডা ডান্ডা নিয়ে আরও কিছু কথা বলা আবশ্যক!

আমার কর্মজীবনে দেশের অনেক বাহিনীপ্রধান, সচিবালয়ের বড়কর্তা এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, ধর্মীয় নেতা, কবি-দার্শনিকের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুযোগ পেয়েছি। যারা সফল হয়েছেন এবং সুনামধারী ছিলেন তাদের রুচি আভিজাত্যবোধ এবং শিক্ষাদীক্ষা পদপদবির সঙ্গে বন্ধুবান্ধবদের একটি সামঞ্জস্য ছিল। কিন্তু যারা উঁচু পদে থেকে ফুটপাতের হকারদের প্রেমে পড়েছেন এবং নিজেদের জৈবিক চাহিদা মেটানোর জন্য রাস্তার ভ্রাম্যমাণ পথবধূদের পায়ে প্রণতি দিয়েছেন তাদের নির্মম পরিণতি পক্ষাঘাতগ্রস্ত নেড়ি সারমেয়দের মতোই হয়েছে। কেবল অর্থলোভ এবং যৌনলিপ্সার জন্য যারা মনুষ্যবিষ্ঠার অতলান্তে ডুব দিতে দ্বিধা করেননি তাদের শেষ পরিণতি কতটা নির্মম-নিষ্ঠুর এবং অবমাননাকর হতে পারে তা যদি কেউ দেখতে চান তবে আলোচিত আন্ডা নির্মম-নিষ্ঠুরমানব এবং ডান্ডা হুজুরের হালহকিকত দেখে আসতে পারেন।

প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী আকাশের রাজা ইগল, বনের রাজা বাঘ-সিংহ এবং মানুষের রাজা রাজনৈতিক নেতৃত্বের চূড়ান্ত যোগ্যতাসম্পন্ন রাষ্ট্রক্ষমতাপ্রাপ্ত নরনারী। প্রকৃতির রাজা-রানিরা অতীতে কোনো দিন তাদের চরিত্র এবং আভিজাত্য মরে গেলেও পরিবর্তন করেননি আর কেয়ামত পর্যন্ত করবেন না। কিন্তু মানুষের রাজা-রানিরা ক্ষণে ক্ষণে যেভাবে পায়ের জুতোকে মাথার মুকুট বানিয়ে উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদার আরদালিদের বাধ্য করে জুতোর কাছে মাথা নত করে আত্মসমর্পণ করতে। তাতে করে কেয়ামতের মহাপ্রলয়ের আগেই রাজনৈতিক দল-মত-গোষ্ঠী, দেশ-জাতির ভাগ্যে যে দুর্ভোগ-দুর্দশা নেমে আসে তা মহাপ্রলয়ের চেয়ে কম নাকি বেশি তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারেন।

বাংলাদেশের রাজনীতির মহামারি যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় সংক্রমিত হয় তখন রাষ্ট্রযন্ত্রের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। অযোগ্যরা যোগ্যদের মাথার ওপর চেপে বসে এবং শর্তহীন আনুগত্য দাবি করে থাকে। কোনো অযোগ্য যদি বুঝতে পারে যে তার আশপাশে যোগ্য লোক রয়েছে, তবে সর্বশক্তি নিয়োগ করে যোগ্যকে অযোগ্য-অপদার্থ অকর্মণ্য বানানোর জন্য। শুরু করে তাপ-চাপ এবং শক্তিপ্রয়োগ। এ ক্ষেত্রে অযোগ্যরা বিন্দুমাত্র ছাড় দেয় না। রাজনীতির বিষবাষ্প যখন রাষ্ট্রশক্তিকে গ্রাস করে তখন দুর্নীতিবাজদের মধ্যে শুরু হয় তুমুল প্রতিযোগিতা। বস্তা বস্তা অর্থ মণকে মণ স্বর্ণ সংগ্রহ করে তার একটি ভাগ রাজনীতির পালের গোদাদের গোডাউনে জমা দেওয়ার জন্য যে ইঁদুর দৌড় শুরু হয় তা থামানোর জন্য কখনো কখনো কোনো দেশকাল জাতিকে শত বছর অবধি অপেক্ষা করতে হয়।

আমাদের দেশে রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি শুরু হয়েছিল এরশাদ জমানায়। দুর্নীতির সঙ্গে সুরা সাকি খুনখারাবি দখলবাণিজ্য, জেলজুলুম ইত্যাদি উপসর্গ যুক্ত হয়ে রাজনীতির যে কালো অধ্যায় রচিত হয়েছিল তা পরবর্তীকালে থেমে থাকেনি। বরং প্রতিটি জমানায় অভিনব কৌশল যেভাবে আমজনতার ওপর রাষ্ট্রশক্তির দুর্নীতিপরায়ণ এবং দুর্বৃত্ত প্রকৃতির লোকজনের সিন্ডিকেট জুলুম অত্যাচার চালিয়েছে তা হালআমলে দেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড, সামাজিক বন্ধন, পারিবারিক মূল্যবোধ, জাতীয় সত্তা এবং নীতিনৈতিকতার স্তরগুলোকে চুরমার করে দিয়েছে।

আজকের সমাজে ডিসি নিয়োগ বিশ কোটি, সচিব নিয়োগ ওপেন টেন্ডার, বিভিন্ন লোভনীয় পদপদবিতে নিয়োগের জন্য শত শত কোটি টাকার খবর যেভাবে চাউর হচ্ছে তাতে করে সাবেক জমানার দুর্নীতিবাজরা নিজেদের ইদানীং ফেরেশতা ভাবতে শুরু করেছেন এবং দেশ-জাতিকে নব্য দুর্নীতিবাজদের কবল থেকে উদ্ধারের জন্য রীতিমতো জিহাদ শুরু করে দিয়েছেন। আমাদের দেশের শত বছরের ইতিহাসে কেন অতীতের ভালো কর্ম বর্তমানে অনুসরণ করা হয় না এবং কেন অতীতের কুকর্ম জ্যামিতিক হারে বেড়ে আমাদের সর্বনাশের চূড়ান্ত পরিণতির দিকে নিয়ে যায়, তার সাতটি কারণ বর্ণনা করে আজকের নিবন্ধ শেষ করব-

এক. আমাদের দেশের আমজনতা কর্মী হওয়ার চেয়ে দর্শক হতে পছন্দ করে। কাজ করার চেয়ে অলসতা তাদের পছন্দ। পরিশ্রম করে অর্জন করার পরিবর্তে ছলে বলে কৌশলে উত্তরাধিকারসূত্রে, বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে অথবা হঠাৎ কোনো অলৌকিক সুযোগে সম্পদ লাভের আশায় ইতিউতি করে।

দুই. আমাদের দেশের মানুষের স্মৃতিশক্তি দুর্বল। সহজে ভুলে যায়- সহজে উত্তেজিত হয়, সহজে ভয় পেয়ে যায় এবং মাঝপথে উল্টো দৌড় দেয়।

তিন. আমরা কোনো কাজে ধারাবাহিকতা রাখতে পারি না। আমাদের ইচ্ছাশক্তি দুর্বল। চিন্তা ও পরিশ্রম করার চেষ্টা আমাদের দেশে কঠিনতর বিষয়। জ্ঞান অর্জন, দক্ষতা অর্জন এবং আনুগত্য প্রদর্শন আমাদের ধাতে সয় না।

চার. আমাদের রয়েছে ভয়াবহ আবেগ, আবেগজনিত কারণে আমরা হররোজ একের পর এক সর্বনাশ ঘটিয়ে যাচ্ছি। আমরা দিনের চেয়ে রাত- আলোর চেয়ে অন্ধকার, জ্ঞানের চেয়ে নির্বুদ্ধিতা পছন্দ করি। কাজের পরিবর্তে অকাজ এবং সফল মানুষদের নিয়ে ঠাট্টা-মশকরা গল্পগুজব পছন্দ করি। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র-অলস এবং কর্মবিমুখ মানুষটিও দেশের সবচেয়ে ধনী মানুষটিকে উদ্দেশ করে বলবে- শালা! এত টাকা কীভাবে কামাল।

পাঁচ. আমরা শক্তের ভক্ত নরমের যম প্রকৃতির হওয়ায় আমাদের গড় সাহস শক্তি অপমানজনকভাবে কম। আমাদের মেরুদণ্ড খুবই দুর্বল এবং আমাদের পাকস্থলী-রেচনতন্ত্র-ফুসফুস হৃৎপিণ্ড জন্ম থেকেই নড়বড়ে। ফলে বদহজম, হাঁপিয়ে ওঠা এবং ভয় পাওয়া আমাদের জাতীয় রোগে পরিণত হয়েছে।

ছয়. আমরা প্রচণ্ড অদৃষ্টবাদী। নিজেদের সব ব্যর্থতা ভাগ্যের ওপর চাপিয়ে দিয়ে আমরা কপাল চাপড়াতে থাকি। অকৃতজ্ঞতা-দাম্ভিকতা আমাদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য। অবাধ্য হওয়া এবং পালিয়ে যাওয়া আমাদের কাছে গর্বের বিষয়।

সাত. আমরা অসম্ভব স্বপ্নবিলাসী- ভোগবাদী তত্ত্বে বিশ্বাসী। শত্রুকে মিত্র মনে করা এবং মিত্রকে শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে দূরদূর তাড়িয়ে দেওয়া আমাদের সাধারণ অভ্যাস। কোনো মূল্যবোধ-নীতিনৈতিকতা বা ইতিহাস-ঐতিহ্যের ধারকবাহক হওয়াকে আমরা দাসত্ব মনে করি। আমরা সর্বদা আকাশকুসুম কল্পনা করি এবং অন্য মানুষের সর্বনাশের চিন্তায় বিভোর হয়ে নিজেদের স্বপ্নবাসর তৈরি করি।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা