শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়

পৃথিবী তার অক্ষের ওপর দাঁড়িয়ে সূর্যের চারদিকে ঘোরে। এ ঘূর্ণনের নামই ঋতুবৈচিত্র্য। এ নিয়মেই শীত-বসন্ত অসে। কেউ চাক বা না চাক, প্রকৃতির সাধারণ নিয়মেই পরিবর্তন সাধিত হয়ে আসছে। কেউ শীতকালকে বসন্ত বললে বা বসন্তকে শীত বললে প্রকৃতির নিয়মে কোনো ব্যত্যয় ঘটে না, ঘটার কথাও নয়। শীতে খেজুরের রস আর বসন্তে ফুলের সমারোহ- এ তো স্বাভাবিক রীতি। সে কারণেই কবি হয়তো বলেছেন, ‘ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত।’ প্রকৃতির এ রীতি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় স্বাভাবিকতাকে। আমরা চাইলেই পানির স্রোত উল্টে দিকে প্রবাহিত করতে পারি না। বাঁধ দিয়ে আটকানো যায়, তবে তা স্বাভাবিক প্রবাহকে রুখে দেওয়া যায় না। বাক্স্বাধীনতা মানুষের একটি স্বাভাবিক রীতি। এটি জন্মগত অধিকার। যেহেতু মানুষই একমাত্র প্রাণী, যে কথা বলে চিন্তা করে। সে কারণে মানুষের এ অধিকারের ওপর যে কোনো হস্তক্ষেপ প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধ। আজকের দুনিয়ায় কোথাও কোথাও এ প্রশ্ন উঠেছে- স্বাধীনতার মাত্রা নিয়ে কথা উঠেছে সীমা কতটুকু। আসলে এটি বোধ হয় বলার অপেক্ষা রাখে না, স্বাধীনতার সীমারেখা হচ্ছে নিজের আওতা পর্যন্ত। সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করা যায় শরীরের সবচেয়ে বর্ধিত অংশ নাকের ডগার স্পর্শ না করা পর্যন্ত। বলা যাবে না যে একের স্বাধীনতা অপরকে আক্রান্ত করছে। এ আলোচনা বিশ্বে ও অন্য যে কোনো প্রান্তে যা-ই হোক আমাদের মতো দেশ বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে এ স্বাধীনতার আলোচনা ও মাত্রা এক বিশেষ বাস্তবতা। আমাদের দেশে গত ৫৪ বছরের শাসন পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে বারবার এই স্বাধীনতা প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছে। যাঁরা বাক স্বাধীনতার কথা বলে ক্ষমতায় গিয়েছেন তাঁরাই স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেছেন। আখেরে এ থেকে কোনো সুফল লাভ করা সম্ভব হয়নি। উপরন্তু বিপর্যয় নেমে এসেছে। বলা যায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার স্তরই অতিক্রম করতে পারেনি আমাদের বাক্স্বাধীনতার বিষয়টি।

বৈষম্য নিরসনের আন্দোলন থেকে অর্থাৎ স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার যে লড়াই শুরু হয়েছিল তা রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছিল। আমরা অর্জন করলাম বাংলাদেশ। এ লড়াইয়ের একটি বড় অংশ ছিল কথা বলার লড়াই, যাকে আমরা বলছি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম। এ লড়াই কতটা মেধার সঙ্গে করতে হয়েছে এবং যারা করেছেন তারা কতটা মেধাবী ছিলেন তার ছোট্ট একটি নমুনা তুলে ধরা যাক। প্রকাশিত রিপোর্টের ধরন থেকে বোঝা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মিছিলের খবর প্রকাশে হয়তো নিষেধাজ্ঞা ছিল। সে কারণে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মধ্যবয়সি একদল যুবক হাতে বইখাতা নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ হাতে কিছু বলতে বলতে এলাকা প্রদক্ষিণ করে বেরিয়ে গেল। বিষয়টি যে শিক্ষার্থীদের মিছিল সেটি বোধ করি পাগলেও বোঝে। এটি কেন করা হয়েছিল তা-ও বোঝা কষ্টকর নয়। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলছিল, তাকে সমর্থন করে জনমত গঠন করা ছিল মূল লক্ষ্য। জনমত গঠনই মূলত মিডিয়ার মুখ্য ভূমিকা। এজন্যই দেশ ও জাতি গঠনে মিডিয়ার স্বাধীনতা অপরিহার্য। জনমত আর প্রচলিত মত বা জনপ্রিয় মত এক না-ও হতে পারে। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত অবধি মিথ্যা শুনতে শুনতে আপনি মিথ্যাকেই হয়তো সত্যি মনে করতে পারেন, যেটিকে আমরা এখন গোয়েবলসীয় বলে থাকি। এটি অপপ্রচার, তারপরও মিডিয়া প্রশাসন হাতে থাকলে এটি করা খুব সহজ। মিথ্যার আড়ালে সত্যকে ঢেকে দেওয়ার চেষ্টা। বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটি আরও বেশি হয়ে থাকে। নির্বাচন কমিশন থেকে আগামী নির্বাচনে এ আইনকে যে বিপজ্জনক বলা হয়েছে সেটিও মূলত মিডিয়া সন্ত্রাসের মধ্যে পড়ে। যা বলছিলাম তা হলো, রক্ত ত্যাগ ও তিতিক্ষার বিনিময়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেলাম, সেখানে বাক্স্বাধীনতা রক্ষার কোনো ব্যবস্থা হলো না। সংবিধানে যা-ই বলা থাক না কেন, মূলত ’৭২ সালেই মিডিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছিল সেই পাকিস্তানি কুখ্যাত আইনে। মিডিয়ার ওপর এ হস্তক্ষেপ বিচ্ছিন্ন ছিল না। মূল লক্ষ্য ছিল মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর হস্তক্ষেপ করা। এ হস্তক্ষেপের নাম ছিল বাকশাল। তার আগে মিডিয়ার ওপর খড়্গ নেমে এসেছিল ১৯৭৪ সালের ১৬ জুন। সব পত্রপত্রিকা বন্ধ করে দেওয়ার মধ্য দিয়ে। স্বাধীনতার পর সবচেয়ে জনপ্রিয় পত্রিকা ‘গণকণ্ঠ’ বন্ধের মধ্য দিয়ে যে অনধিকারচর্চার শুরু হয়েছিল, তার চূড়ান্ত পরিণতি আসে সব মিডিয়া বন্ধের মাধ্যমে। এটি মূলত আমাদের স্বাধীনতার চেতনার সঙ্গে যায় না, যায়নি। বাক্স্বাধীনতা বলতে কেবল মিডিয়ার স্বাধীনতাকেই বোঝায় না, মূলত এর বাস্তব প্রয়োগ হচ্ছে গণতান্ত্রিক অধিকার ভোটাধিকার প্রয়োগ। নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাউকে ভোট দিতে পারা বা দেওয়ার মতো বাস্তব পরিবেশ তৈরি বাক্স্বাধীনতার সম্পূরক। সম্প্রতি গত সাড়ে ১৫ বছরে বাক্স্বাধীনতা হরণের যে প্রসঙ্গ উঠেছে, সেখানে ভোটাধিকারের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতায় রয়েছে। বিষয়টি কোনো একক সরকার বা কারও ব্যক্তিগত বিষয় নয়। দেখতে হবে সামগ্রিকতার মধ্যে। এ দৃষ্টিভঙ্গিগত পার্থক্য আজও বিদ্যমান।

এটা বলার অপেক্ষা রাখে না ব্রিটিশ ভারতে সংবাদপত্র বা মিডিয়ার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই মিডিয়াকে সরকারের অনুকূলে ব্যবহারের কুপ্রথা বিদ্যমান। তখন কোম্পানির শাসকরা তাদের প্রতিপক্ষ ফরাসিদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের নিমিত্তে সেন্সরশিপের আইন প্রণয়ন করেছিল যা আজও নানান ফর্মে আরও কঠিন হয়ে বিদ্যমান। ব্রিটিশ আমলের পর আমরা পাকিস্তান অতিক্রম করেছি। এ দেশের সাংবাদিক সমাজের গণতান্ত্রিক মানুষেরা মিডিয়ার ওপর এ খড়্গ বন্ধে হাজারো মিছিল করেছে, সমাবেশ করেছে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সরকারকে বয়কট করেছে। সরকারের পরিবর্তন হয়েছে। বাস্তবে এতে মিডিয়ার স্বাধীনতা রক্ষায় কোনো বাস্তব ফল দিয়েছে তা বলা যাবে না। ব্যাপারটা দেশের গণতন্ত্রায়ণেও এমনটি ঘটেছে। বলছিলাম বাকশাল আমলে মিডিয়া বন্ধের কথা। বাকশাল-পরবর্তী সময়ে প্রেসিডেন্ট জিয়া ক্ষমতায়িত হলে তিনি দেশে বাকশালের দ্বারা নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো খুলে দেওয়ার উদ্যোগ নেন। একই সঙ্গে মিডিয়ার নিষেধাজ্ঞাও তুলে নেওয়া হয়। একে একে পত্রপত্রিকা প্রকাশিত হয়। দেখে মনে হলো, শত ফুল ফোটার যে অঙ্গীকার রয়েছে তার বাস্তবায়ন হচ্ছে। বাস্তবে এ কথা ঠিক যে প্রেসিডেন্ট জিয়ার আমলে মিডিয়ার ওপর বলতে গেলে তেমন কোনো হস্তক্ষেপ হয়নি। অনেকখানি অবাধ স্বাধীনতা মিডিয়া ভোগ করেছে। তা কতক্ষণ। প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যার পর সময়ক্ষেপণ করে এরশাদের সামরিক শাসন আসার পর আবার ‘যেই লাউ সেই কদুতে’ পরিণত হয়। মিডিয়ার ওপর নেমে আসে লিখিত-অলিখিত নির্যাতন-নিবর্তন। লেখার স্বাধীনতা, বলার স্বাধীনতা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে গুটি কয়েক শব্দে। সংগত বিবেচনা থেকেই দেশে ভোটাধিকার হুমকির মুখে পড়ে। প্রচলিত হয় পাতানো ভোটের গল্প। এ অবস্থাটা চলে প্রায় ৯ বছর। শেষ বছরের দিকে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন সরকারের খবর বয়কট করে, সংবাদপত্রে ধর্মঘট আহ্বান করে। বাস্তবে এটা করতে হয়েছিল বাক্স্বাধীনতা আইনত রুদ্ধ থাকার কারণে। এসব ইতিহাস আমাদের অনেকেরই জানা। নতুন করে বলে লাভ নেই। এ থেকে যে বিষয় শেখার তা হলো, রক্তে কেনা স্বাধীনতায় কথা বলার স্বাধীনতা পেলাম না। এ দেশে, এ ভূমিতে যারা ক্ষমতায় এলেন তারা মানুষের মত দমনে এতটাই সক্রিয় থাকলেন যে একসময় বিখ্যাত ছড়াকার আবু সালেহ ক্ষোভে-রাগে লিখেছিলেন ‘রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এ কোন স্বাধীনতা। ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বলা যাবে না কথা...। আসলে মানুষ কথা বলতে চায়। তার বলার ধরন কী, কেমন হবে সে কথা পরে বিবেচ্য। আমরা যারা মিডিয়ার সঙ্গে যুক্ত, তারা এটা মনে করি সাধারণ জনগণ সব সময়ই সরকারি প্রশাসন দ্বারা নির্যাতিত। কোনো না কোনোভাবে আক্রান্ত। সাধারণ জনগণের এ আক্রান্ত হওয়ার খবরটি প্রকাশ করে মিডিয়া। তখনই মিডিয়া শত্রুতে পরিণত হয়। কার্যত মিডিয়ার ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতনের শামিল। এটি অন্যায়, বন্ধ হওয়া জরুরি। গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশের মিডিয়া সবচেয়ে শান্তিতে কাজ করেছে বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে। সে সময়ে কোনো ধরনের সেন্সরশিপ বা নিয়ন্ত্রণ ছিল না। বিগত সময়ের শাসনামল মেলালে এটা বলা যাবে বেগম জিয়া ছিলেন মিডিয়া ও গণতন্ত্রবান্ধব। সেটি সব কথা নয়। যে আইনগুলো দেশে মিডিয়ার স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে, গণতন্ত্র হত্যা করে, সেগুলো প্রকারান্তরে বহাল রয়েছে। বাংলাদেশে মিডিয়ার মা-বাপ হচ্ছে জেলা প্রশাসন। সুতরাং এটি যে সব সময় সরকারের সঙ্গে হাত মেলাবে তাতে সন্দেহ নেই।  ঋতু বদলায় কিন্তু আইন বদলায় না। মিডিয়ার ওপর নিয়ন্ত্রণ, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, মনোনয়নবাণিজ্য বহাল রেখে দেশে বাক্স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকার মূল ভাবনায় কাজ করবে এটাই প্রত্যাশিত।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে