শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন

‘অতীতের অভিজ্ঞতা তাঁকে করেছে আরও সতর্ক, আরও অটল। শৃঙ্খলা, ঐক্য ও আদর্শের ভিত্তিতে তিনি যে পথরেখা আঁকছেন, তা হবে আগামী দিনের বিএনপির শক্তি ও জনগণের আস্থা পুনর্গঠনের মাইলফলক।’

বাংলাদেশের রাজনীতির স্রোতধারায় এমন কিছু নাম বহমান। যে নামগুলো- শুধু ব্যক্তি নয়, একটি যুগের প্রতীক, সংগ্রামের প্রতীক, আর জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তেমনি অন্যতম একটি নাম তারেক রহমান। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান তিনি। দশকের পর দশক ধরে রাজনৈতিক পদচারণ এবং কঠোর পরিশ্রম ও সংগ্রামী নেতৃত্বের গুণাবলি দিয়ে লাখো কোটি মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তারেক রহমান।

ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারে তারেক রহমানের জন্ম। পিতা- শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, তিনি বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা। মা- বেগম খালেদা জিয়া, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন। তারেক রহমান জন্ম থেকেই রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ও রাষ্ট্র পরিচালনার সরাসরি সাক্ষী ছিলেন। তিনি দেখেছেন- কীভাবে দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান বিপর্যস্ত দেশকে নানান চড়াই-উতরাই পেরিয়ে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়েছেন।

তারেক রহমানের জন্ম ১৯৬৫ সালের ২০ নভেম্বর। ঢাকা  রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে শিক্ষাজীবনের সূচনা করেন তিনি। সেখান থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাসের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি ব্যবসায়িক জগতে প্রবেশ করেন। ইতোমধ্যে তারেক রহমান লন্ডনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনশাস্ত্র নিয়ে লেখাপড়া শেষ করেছেন।

অটল১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন তারেক রহমান। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের আমলে মায়ের পাশে থেকে রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারেক রহমানের কৌশল ও দূরদর্শিতার ফলেই বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। তখনই অনেকে বলেছিলেন, ‘তারেক রহমানের মধ্যে শহীদ জিয়াউর রহমানের ছায়া স্পষ্ট।’

২০০২ সালে তারেক রহমান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব পদে দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করেন। দেশব্যাপী জাতীয়তাবাদী যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের মতো সহযোগী সংগঠনগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় ও তৃণমূলে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দলের ভিতরে নতুন ধারার সূচনা করেন।

১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর দেশ রাজনীতি, অর্থনীতি ও সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে যায়। বাংলাদেশ হয়ে ওঠে ‘ইমার্জিং টাইগার’। এই উন্নতি উদ্বিগ্ন করে তোলে সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তিকে। ফলে দেশীয় কিছু রাজনৈতিক দালাল, ভাড়াটে বুদ্ধিজীবী ও কিছু মিডিয়ার সঙ্গে যোগসাজশ করে বিএনপি ও বিশেষ করে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালাতে শুরু করে।

২০০২ সালে তারেক রহমান সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব হয়ে তৃণমূল পর্যায় থেকে বিএনপিকে পুনর্গঠিত করতে শুরু করলে বিরোধী শক্তি আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি ষড়যন্ত্রকারীরা বিদেশি স্বার্থের প্ররোচনায় সেনাপ্রধান মইনউদ্দিন আহমদ এক অঘোষিত অভ্যুত্থান সংঘটিত করেন। অভ্যুত্থানের ফলে গঠিত হয় ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনের বেসামরিক ছদ্মবেশে সামরিক সরকার। এরপর প্রথম টার্গেট নির্ধারিত হয়- বিএনপি ও তারেক রহমান।

এর অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ ভোররাতে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় তরুণ নেতা, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে কোনো মামলা, অভিযোগ বা ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর, ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিন সরকারের তৈরি মিথ্যা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তারেক রহমানকে রিমান্ডে নিলে শুরু হয় নৃশংস নির্যাতন।

অন্যদিকে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একের পর এক সাজানো মামলা, শতাধিক ফৌজদারি ও দুর্নীতির অভিযোগ চাপিয়ে দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো দেশে-বিদেশে তল্লাশি চালালেও কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবু অপপ্রচারের ঢেউ থেমে থাকেনি। ‘হাওয়া ভবনের দুর্নীতি’, ‘হাজার কোটি টাকা পাচার’, ‘জঙ্গি মদতদাতা’- এসব মিথ্যাচার চালিয়ে চরিত্র হননের নোংরা খেলা খেলেছে বেসামরিক মোড়কে সামরিক সরকার এবং পরে শেখ হাসিনার অবৈধ সরকার।

ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনের বেসামরিক ছদ্মবেশে সামরিক সরকার শুধু তারেক রহমানকেই নয়, মিথ্যা মামলায় তাঁর মা- দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোকেও কারাগারে পাঠিয়েছিল। কোকো ছিলেন অরাজনৈতিক, নিরীহ ও সরল প্রকৃতির। রাজনীতির সঙ্গে কখনো নিজেকে জড়াননি; তা সত্ত্বেও কোকো সেনাসমর্থিত সরকার ও সরকারের মিডিয়ার ষড়যন্ত্রের শিকার হন। অবশেষে ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় প্রবাস জীবনের নিঃসঙ্গ কষ্টে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। নিজের দেশের মাটিতে শেষ নিঃশ্বাস নেওয়ার গৌরবটুকুও তিনি অর্জন করতে পারেননি কায়েমি স্বার্থবাদী মহলের কারণে।

আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুতে ঢাকায় ২৭ জানুয়ারি, ২০১৫ দমন-পীড়নের প্রহরী প্রায়-কারফিউ পরিস্থিতিতেও তাঁর নামাজে জানাজায় লাখ লাখ মানুষ অংশ নেন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জানাজার পর সর্বোচ্চ জনসমাগম কোকোর জানাজায় হয়েছিল। এমন দৃশ্যই প্রমাণ করেছিল- জিয়া পরিবারের রক্তধারাকে এ দেশের মানুষ হৃদয়ের গভীর থেকে ভালোবাসে, শ্রদ্ধা করে।

জনরোষে ভারতে পলাতক শেখ হাসিনা সরকারও পূর্ববর্তী ১/১১-এর সরকারের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তারেক রহমানকে রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে সম্পূর্ণরূপে সরাতে সচেষ্ট ছিল। এমনকি আদালতের মাধ্যমে তাঁর বক্তব্য বাংলাদেশি গণমাধ্যমে প্রচার পর্যন্ত নিষিদ্ধ করা হয়, যেন তাঁর কণ্ঠস্বরও এ মাটিতে পৌঁছাতে না পারে।

২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির ঐতিহাসিক বিজয়ের মূল কারিগর ছিলেন তারেক রহমান। তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা ও দূরদর্শিতা ছিল- আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় ভয়; কারণ তারা জানত- তারেক রহমান থাকলে আগামী দিনের রাজনীতি তাদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে।

২০০৮ সালে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গেলেও দেশের রাজনীতি থেকে তিনি কখনো সরে যাননি। গত ১৭ বছর ধরে তিনি শুধু বিএনপিকে টিকিয়েই রাখেননি, দলকে শক্তিশালীও করেছেন। নানা ষড়যন্ত্রের মাঝেও আজ অবধি দলকে একীভূত রাখতে পারাই এর বড় প্রমাণ।

২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানে তারেক রহমান রেখেছেন অনন্য অবদান। বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ হাসিনার প্রায় ১৬ বছরের অমানবিক ও ফ্যাসিস্ট শাসনকাল ছিল- এক গভীর অন্ধকার, ভয়ের আর শ্বাসরুদ্ধ সময়। সেই দমবন্ধ অমানিশায়, প্রবাসে থেকেও তারেক রহমান হয়ে উঠেছিলেন- এক আলোর প্রদীপ, প্রতিরোধের মশাল। ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানে তাঁর সেই অসামান্য ভূমিকাই আন্দোলনকে পৌঁছে দিয়েছিল বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে।

লন্ডনের নির্বাসন থেকে দিনরাত নির্ঘুম জেগে তিনি পাঠিয়েছেন দিকনির্দেশনা, সাহস ও সংগ্রামের ডাক। প্রতিটি বক্তব্য যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ হয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল দেশের অগণিত তরুণের মধ্যে। যখন সরকার দমন-পীড়নের ঝড় বইয়ে দিচ্ছিল, তিনি দৃপ্ত কণ্ঠে বলেছিলেন- ‘অধিকার আদায়ের লড়াই থামানো যাবে না।’ সেই কণ্ঠে ভেসে আসছিল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের অদম্য সাহসের প্রতিধ্বনি, যা ছাত্র-জনতার বুকের গভীরে অটল বিশ্বাস জাগিয়েছিল- জয় আসবেই।

‘বাংলা ব্লকেড’, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, সর্বাত্মক অসহযোগ- প্রতিটি কর্মসূচির নেপথ্যে ছিলেন তারেক রহমান। নীরব অথচ শক্ত হাতে দিকনির্দেশনা দিয়ে তিনি গড়ে তুলেছিলেন আন্দোলনের মেরুদণ্ড। বিপ্লবের আগুনে তাঁর আহ্বান ছিল জ্বালানি, বক্তব্য ছিল অনুপ্রেরণার অগ্নিশিখা।

তারেক রহমানের ভূমিকা তাই শুধু একটি আন্দোলনকে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দেওয়ার গল্প নয়; এটি বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী মানুষের হৃদয়ে এক অপ্রতিরোধ্য বিশ্বাসের প্রতীক। ইতিহাসের পাতায় ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান চিরকাল লিপিবদ্ধ থাকবে- দেশনায়ক তারেক রহমানের দূরদর্শী নেতৃত্ব, অবিচল সাহস এবং অসামান্য অবদানের উজ্জ্বল সাক্ষ্য হিসেবে।

চব্বিশের ৫ আগস্টের ঐতিহাসিক বিজয়ের পরও তারেক রহমান দেখিয়েছেন অসাধারণ দূরদর্শিতা। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর প্রায় প্রতিটি বক্তব্যে তুলে ধরছেন আসন্ন নির্বাচনের গুরুত্ব, গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ এবং জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা। কখনো সতর্কবার্তা, কখনো আশা-আকাক্সক্ষা। সব মিলিয়ে তিনি একদিকে যেমন দলীয় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছেন, অন্যদিকে জনগণকে সতর্ক করছেন ষড়যন্ত্র ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে।

দলের ভিতরে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেলেই অভিযুক্তকে বহিষ্কার করেছেন বরং দায় গ্রহণ করে সর্বোচ্চ সাংগঠনিক ব্যবস্থাটুকু নিশ্চিত করছেন। জনতার চোখে তারেক রহমান এখন কেবল রাজনীতির নেতা নন; তিনি হয়ে উঠেছেন শান্তির রক্ষাকবচ। রাজনীতির সীমার বাইরে তারেক রহমানের মানবিকতার চিত্রও প্রশংসনীয়। অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানো, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার দায়িত্ব নেওয়া, অসুস্থদের চিকিৎসা সহায়তা- এসব কাজে তিনি নীরবে অবদান রেখে চলেছেন। দলের প্রত্যেক কর্মী জানেন- বিপদ ও দুঃসময়ে তিনি ছায়ার মতো পাশে দাঁড়ান।

‘আমরা বিএনপি পরিবার’ একটি মানবিক সংগঠন, যার প্রধান পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমান। তিনি বিশ্বাস করেন, রাজনীতি কেবল ক্ষমতার প্রতিযোগিতা নয়- এটি মানুষের সেবার মাধ্যম। তাই দুর্যোগ কিংবা দুর্ঘটনার যে-কোনো মুহূর্তে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উদ্যোগে তিনি অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান এবং সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে তারেক রহমান গণতন্ত্র ও রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা রূপরেখা নিয়ে জনগণ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে পরামর্শ করেছেন। বারবার বলেছেন, ক্ষমতায় ওঠাই নয়, দায়িত্বশীল ও ন্যায্য রাষ্ট্র পরিচালনাই তাঁর লক্ষ্য।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ও শেখ হাসিনার পতনের পর দেশের রাজনীতির কেন্দ্রীয় নেতায় পরিণত হন তারেক রহমান। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে মতানৈক্য দেখা দিলেও শেষ পর্যন্ত সমঝোতার পথ বেছে নিয়ে নির্বাচন এগিয়ে আনার সিদ্ধান্তে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারেক রহমান অচিরেই তিনি দেশে ফিরবেন। তাঁর এবারের প্রত্যাবর্তন হবে শুধু একজন রাজনৈতিক নেতার ফিরে আসা নয়, বরং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এক নেতৃত্বের নতুন অধ্যায়ের সূচনা। অতীতের অভিজ্ঞতা তাঁকে করেছে আরও সতর্ক, আরও অটল। তিনি আর কাউকে দলের ভাবমূর্তি নিয়ে খেলতে দেবেন না, আর কাউকে ব্যক্তিস্বার্থে বিএনপির মহৎ লক্ষ্যকে ক্ষুণ্ন করতে দেবেন না। শৃঙ্খলা, ঐক্য এবং আদর্শের ভিত্তিতে তিনি যে পথরেখা আঁকছেন, তা হবে আগামী দিনের বিএনপির শক্তি ও জনগণের আস্থা পুনর্গঠনের মাইলফলক। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহ্বায়ক, আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম