শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৮, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

দুটি শিশু তাদের মায়ের সঙ্গে ক্যান্টনমেন্টে গৃহবন্দি। একজনের বয়স পাঁচ বছর, অন্যজনের দুই। একজনের দুরন্ত শিশুকাল, অন্যজন মাত্র একটু একটু করে হাঁটতে শিখছে। বড়ভাই ছোটভাইকে আদর করে, জড়িয়ে ধরে। দুই ভাই একসঙ্গে খেলা করে। কিন্তু সারাক্ষণ বাসার ভিতরে পাঁচ বছরের একটি শিশু কতক্ষণই বা থাকতে পারে! সে খেলবে, দৌড়াবে, হইচই করবে-এটাই তো বয়সের স্বাভাবিকতা। কিন্তু না, তাকে ঘরের মধ্যেই থাকতে হচ্ছে। ঘর থেকে বের হতে পারছে না। এমনকি বাসার বাগানেও যেতে পারছে না। কারণ সে গৃহবন্দি। মা শুধু বলেন, ঘর থেকে বের হওয়া যাবে না। বাড়ির গেটের সামনে দণ্ডায়মান রক্ষীরা বলেন, বাইরে যাওয়া যাবে না। কিন্তু কেন বাসার বাইরে যাওয়া যাবে না, বাগানে খেলতে যাওয়া যাবে না সেটা কেউ বলছে না। শিশুটিও বুঝতে পারছে না, কেন তাকে খেলতে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। মা জানেন, দুই সন্তান নিয়ে তিনি গৃহবন্দি। রক্ষীরা জানেন, বাসার ভিতরে এক মা ও দুই শিশু গৃহবন্দি। তাদের এ বন্দিদশার কারণ তাদের পিতা মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ স্বাধীন করতে যুদ্ধে গেছেন। তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। গৃহবন্দি অবস্থায় কেটেছে ৯ মাস। যে শিশুর জীবনটা শুরুই হয়েছে গৃহবন্দি অবস্থায়, সে শিশুটি এখনো দীর্ঘ পরবাসী। ঘাতপ্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে কেটেছে তার জীবন। হারিয়েছেন সেক্টর কমান্ডার, সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি পিতাকে। দেখেছেন মায়ের কষ্টকর, আপসহীন রাজনৈতিক জীবন। অকালে হারিয়েছেন খেলার সাথি প্রিয় ছোটভাইকে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় নিজেকে দেশান্তরী হতে হয়েছে। নানা রকম ষড়যন্ত্র, বঞ্চনা, প্রতিহিংসার আগুনে পুড়ে তিনি এখন পরিণত রাজনৈতিক নেতা। সেই ছোট্ট গৃহবন্দি শিশুটি এখন সারা দেশের লাখো-কোটি নেতা-কর্মী-সমর্থকের কাছে প্রিয় নেতা তারেক রহমান। আজ তাঁর জন্মদিন। শুভ জন্মদিন তারেক রহমান। এ জন্মদিন উপলক্ষে দলের নেতা-কর্মীদের কেক কাটা, পোস্টার বা ব্যানার লাগানো, আলোচনা সভাসহ কোনোরকম আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠান না করার নির্দেশনা জারি করেছে বিএনপি। আজকের দিনটি দেশে-বিদেশে যারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জাতীয়তাবাদের আদর্শে বিশ্বাসী তারাসহ অগণিত মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই জাতীয়তাবাদের একমাত্র বিশ্বস্ত ঠিকানা। সেই ঠিকানার উত্তরাধিকার হলেন বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।

নভেম্বরে যাদের জন্ম তাদের অনেকেই জগদ্বিখ্যাত। রাজনীতিবিদদের মধ্যে সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট নোবেলজয়ী মিখাইল গর্বাচেভের জন্ম ২ নভেম্বর। ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্ম ১৪ নভেম্বর। ইন্দিরা গান্ধীর জন্ম ১৯ নভেম্বর। নোবেলজয়ী অং সান সু চির জন্ম ১৯ নভেম্বর। ২০ নভেম্বর জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট চার্লস ডি গলের জন্ম ২২ নভেম্বর। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের জন্ম ৩০ নভেম্বর। প্রথম নারী নোবেলজয়ী মেরি কুরির জন্ম ৭ নভেম্বর। এ ছাড়া আরও অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি আছেন যাঁদের জন্ম হয়েছে নভেম্বরে।

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যার যা প্রাপ্য, তার চেয়ে অনেক বেশি প্রাপ্তির প্রত্যাশায় সবাই ঘোড়দৌড় দিচ্ছে। রাজনৈতিকভাবে টিকে থাকাই যাদের জন্য দুঃসাধ্য ছিল, তারা এখন ক্ষমতার স্বপ্ন দেখছে। দেশ নয়, জনগণ নয়, ক্ষমতাই এখন মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে

দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারতের জন্ম হলো। গুজরাটি জিন্নাহ বুঝতে পেরেছিলেন দক্ষিণ এশিয়ায় মুসলমানদের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্র দরকার। তখনো মুসলমানদের একটি অংশ অখণ্ড ভারতের পক্ষেই ছিল। মুসলমানদের ওই অংশের আপত্তি সত্ত্বেও প্রতিষ্ঠিত হলো পাকিস্তান নামক রাষ্ট্র। কিন্তু মাত্র ২৩ বছরের মধ্যে পাকিস্তান নামের সেই রাষ্ট্রে একসঙ্গে থাকতে পারল না মুসলমানরা। আলাদা রাষ্ট্র, আলাদা পতাকার জন্য ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করল। বাংলাদেশ নামে নতুন রাষ্ট্রের জন্ম হলো। দেশের জন্য লাল-সবুজের পতাকা হলো। মজার ব্যাপার হলো, ১৯৪৭ সালে যারা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল না, ১৯৭১ সালে তারাই পাকিস্তানের ‘পেয়ারে দোস্ত’ হয়ে গেল। দেশটা স্বাধীন হয়েছে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে। শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিল দেশের মানুষ এবং তাঁর নামেই আওয়ামী লীগ সেই যুদ্ধে নেতৃত্ব দিল। তার আগেই জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ওঠা শেখ মুজিব হয়ে যান ‘বঙ্গবন্ধু’। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন-দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। কিন্তু মাত্র তিন বছর সাত মাস চার দিনের ব্যবধানে আকাশচুম্বী জনপ্রিয় নেতা শেখ মুজিব নিজের বাড়িতেই নিহত হন। ইতিহাসবিদ ও রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, শেখ মুজিবের মৃত্যুর ঘটনা ইতিহাসের অনিবার্য অধ্যায়। তাঁর মৃত্যুর জন্য তিনি নিজেই দায়ী। ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের পর শেখ মুজিবের অতিবিশ্বস্ত, আওয়ামী লীগ নেতা খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। সেই সঙ্গে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী রাজনীতির উত্থান ঘটে। তারপর অনেক নদীর পানি অনেক দিকে গড়াল। ২১ বছর পর আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসলেন। এরপর দ্বিতীয় দফায় ২০০৮ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছর ছিল তাঁর ক্ষমতার মেয়াদ। এ দীর্ঘ সময়ে তিনি বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থেই শাসন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও পিতার স্বপ্ন ফেরি করার মুখোশ পরে তিনি মূলত দেশবাসীর ওপর পিতা, মাতা, ভাই ও স্বজন হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছেন। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা, গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার হরণ করার জন্য যা যা দরকার, তিনি তা-ই করেছেন। গুমখুন তো ছিল তাঁর নিত্যদিনের ঘটনা। পতনের আগে ৩৬ দিনেই তিনি যেভাবে মানুষ হত্যা করেছেন, তা পৃথিবীর ইতিহাসে খুবই বিরল। দীর্ঘ দেড় দশকের নির্যাতন-নিষ্পেষণের বিরুদ্ধে মানুষ যখন রুখে দাঁড়িয়েছে, তখন তিনি পালিয়ে জীবন বাঁচিয়েছেন। লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে চরম বিপদে ফেলে নিজের স্বজনদেরও নিরাপদে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছেন। তাঁর মন্ত্রিসভার অনেক সদস্য, অনেক সংসদ সদস্য, অনেক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার হয়ে এখন কারাবন্দি। কিন্তু তাঁর পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের একজনও গ্রেপ্তার বা কারাবন্দি হননি। দেশবাসীর ওপর শেখ হাসিনার ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার বিচার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের মৃত্যুদণ্ড ও সম্পদ বাজেয়াপ্তের আদেশ এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ফ্যাসিস্টের বিচার করা ছিল দেশবাসীর কাছে বর্তমান সরকারের একটি প্রধান প্রতিশ্রুতি। সরকার সে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পেরেছে। অনেক ব্যর্থতা থাকলেও ফ্যাসিস্টের বিচার করার কারণে দেশবাসী সরকারকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছে। দেশবাসী উল্লাস করেছে, মিষ্টি বিতরণ করেছে। ট্রাইব্যুনালের রায়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছিল। এর মধ্যে চানখাঁরপুলে ছয় হত্যাকাণ্ড এবং আশুলিয়ায় ছয়জনকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। আরেক মামলায় তাঁর স্বাভাবিক মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ রায়ে এ আদেশ দেন। এ ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। যেদিন শেখ হাসিনা গ্রেপ্তার হবেন, সেদিনই সাজা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশ সব আন্তর্জাতিক নর্মস, আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেনটেইন করে ক্রাইমস অ্যাগেইনস্ট হিউম্যানিটির মতো অপরাধের বিচার করতে সক্ষম এবং বাংলাদেশ সাফল্যের সঙ্গে সেটা করেছে। পৃথিবীর যে কোনো আদালতে এ সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করা হলে আজ যেসব আসামিকে শাস্তি প্রদান করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই একই শাস্তিপ্রাপ্ত হবেন।’ শেখ হাসিনার বিচারের রায় হওয়ার পর আলোচনা হচ্ছে এ রায় কীভাবে কার্যকর হবে? তাঁকে ভারত সরকার বাংলাদেশে ফেরত দেবে কি না, অথবা দণ্ড মাথায় নিয়ে তিনি দেশে ফিরবেন কি না। আলোচনা-সমালোচনা যা-ই হোক না কেন, বর্তমান বাংলাদেশে শেখ হাসিনার যে পরিণতি এর জন্য তিনিই দায়ী। নিজের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে তিনি যা করেছেন, সে কারণেই তাঁর ও তাঁর দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মানুষ ফুঁসে ওঠে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে প্রতিবেশী দেশ ভারত যে নগ্ন ভূমিকা পালন করেছে, সে কারণেই বাংলাদেশে এখন স্মরণকালের সবচেয়ে ভারতবিরোধী আবহ তৈরি হয়েছে। নিজেকে চরম ফ্যাসিস্টরূপে আবির্ভূত করায় শেখ হাসিনার ন্যক্কারজনক পতন, দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাও ইতিহাসে অনিবার্য অধ্যায় হিসেবেই লিপিবদ্ধ হবে।

শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনামলের পতনের পর, দেশের রাজনীতিতে নতুন বাতাস বইছে। নতুন অনেক রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের জন্ম হচ্ছে। পুরোনো দলগুলোর মধ্যেও নানানরকম মেরূকরণ চলছে। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সরকার তার শেষ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য এখন পর্যন্ত দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করছে। কিন্তু রাজনীতিতে স্বস্তি-আস্থা ও পারস্পরিক বিশ্বাসের জায়গা তৈরি হচ্ছে না। এর মূল কারণ দলগুলোর মধ্যে যার যা প্রাপ্য, তার চেয়ে অনেক বেশি প্রাপ্তির প্রত্যাশায় সবাই ঘোড়দৌড় দিচ্ছে। রাজনৈতিকভাবে টিকে থাকাই যাদের জন্য দুঃসাধ্য ছিল, তারা এখন ক্ষমতার স্বপ্ন দেখছে। দেশ নয়, জনগণ নয়, ক্ষমতা এখন মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটি বিষয় ভুলে গেলে চলবে না, দেশের রাজনীতি আপাতত আওয়ামী লীগমুক্ত মনে হলেও রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। ক্ষমতার লোভে কেউ যদি পতিত আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাতের রাজনীতি করে, তাহলে সবারই বারোটা বাজবে। সে কারণে সারা দেশে এখন আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী যে ঐক্য গড়ে উঠেছে, তা ধরে রাখতে হবে। আগামীর সুন্দর বাংলাদেশের জন্য সবার ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন     

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ