শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৮, বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১৮:০২, বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে বিস্ফোরণের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে প্রথম ব্যক্তিকে ১৬ নভেম্বর গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ)। সিবিআই-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আমির রশিদ আলি নামে ওই ব্যক্তি কাশ্মীরের বাসিন্দা। তিনি ডা. উমর উনের সহযোগী ছিলেন এবং দিল্লি বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে।

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে লাল কেল্লার কাছে ১০ নভেম্বর একটি গাড়ি বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১২ জনের মৃত্যু হয়। যাদের বিরুদ্ধে ওই বিস্ফোরণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ তোলা হয়েছে, তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল বিবিসি।

ডা. উমর উনের পরিবার কী বলছে
এনআইএর দাবি, লাল কেল্লার কাছে বিস্ফোরণের ঘটনায় ‘আত্মঘাতী হামলাকারী’ ছিলেন চিকিৎসক উমর উন। অভিযোগ, যে গাড়িতে ওইদিন বিস্ফোরণ ঘটেছিল, সেটি উমর উন চালাচ্ছিলেন। শ্রীনগর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে পুলওয়ামা জেলার কোইল গ্রামে তার বাড়ি।

শ্রীনগর থেকে কোইল গ্রামে যেতে হলে আরো বেশ কয়েকটি গ্রাম পেরিয়ে যেতে হয়। গ্রামের একটি সরু গলি তার বাড়ির দিকে চলে গেছে। দিন কয়েক আগে, রাতের বেলায় তার বাড়িটি বিস্ফোরণের মাধ্যমে ভেঙে ফেলে নিরাপত্তা বাহিনী। এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে বাড়িটি।

বাড়ি ভেঙে ফেলার পরের দিন তার প্রতিবেশীরা জানিয়েছিলেন, রাত ১২টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত তারা তিনটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। উমর উনের ওই বাড়ির আশপাশে যারা বসবাস করতেন প্রথমে তাদের বাড়ি খালি করতে বলা হয়। তারপর বিস্ফোরণের মাধ্যমে ভেঙে ফেলা হয় উমর উনের বাসভবন।

তার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন, তার মা-বাবা, ভাই, ভাবি ও এক বোন। উমর উনের ভাইয়ের স্ত্রী মুজাম্মিল আখতার বিবিসি নিউজ হিন্দিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, দেড় বছর আগে কাশ্মীর থেকে চলে যান ওই চিকিৎসক। ফরিদাবাদের আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে শিক্ষকতা করতেন তিনি।

মুজাম্মিল আখতার বলেছেন, ‘মাসদুয়েক আগে ও (উমর উন) শেষবার বাড়ি এসেছিল। গত শুক্রবার আমি উমরের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলাম। ওর বাড়িতে আসার কথা ছিল। এখন আমরা ওর সম্পর্কে এসব শুনছি। দেড় বছর আগে ও অনন্তনাগের সরকারি মেডিক্যাল কলেজে কাজ করত। পরে কাজের জন্য ফরিদাবাদে চলে যায়’।

পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন শ্রীনগরের সরকারি মেডিক্যাল কলেজ (জিএমসি) থেকে এমবিবিএস এবং এমডি পাস করেন উমর উন। মুজাম্মিল আখতার জানিয়েছেন, এই বাড়ি ছাড়া তার অন্য কোনো সম্পত্তি বা জমি নেই। তিনি জানিয়েছেন, পরিশ্রম করে উপার্জন এবং জীবনযাপন করতেন তারা।

তার আরেক আত্মীয় তাবাসসুম আরা বিবিসিকে বলেন, ‘ওর মা সংসারের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছেন। উমরের মা বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাজ করে সন্তানদের লেখাপড়া করিয়েছেন।’ কিছুদিন আগেই ডা. উমর উনের বাগদান হয়েছিল বলেও জানিয়েছেন তিনি।

আমির রশিদ আলি কে
পুলওয়ামার সাম্বুরা গ্রামের বাসিন্দা আমির রশিদ আলিকে দিল্লির লাল কেল্লার কাছে বিস্ফোরণের ঘটনায় গ্রেপ্তার করেছে এনআইএ। তার বয়স ৩০ বছর। পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, প্লাম্বার বা মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করেন তিনি। সাম্বুরায় একটি দোতলা বাড়িতে বাস করে তার পরিবার।

আমির রশিদ আলির পরিবারে রয়েছেন তার মা, ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রী। তার বড় ভাই উমর রশিদ ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে কাজ করেন, তাকেও আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। উমর রশিদ বিবাহিত এবং এই দম্পতির এক সন্তান রয়েছে। আমির রশিদ আলি অবশ্য অবিবাহিত। উমর রশিদের স্ত্রী কুলসুম জান জানিয়েছেন, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে পুলিশ দুই ভাইকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়।

তার কথায়, ‘তখন রাত ১১টা বাজছিল। আমাদের বাড়িতে পুলিশ এসে পৌঁছয়। তারা আমির ও উমর- দুই ভাইকেই সঙ্গে নিয়ে যায়। পুলিশ আমাদের বলেছিল যে ওদের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পরদিন সকালে আমরা পাম্পোর থানায় যাই, কিন্তু সেদিন আমাদের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তৃতীয় দিন আমরা আবার থানায় যাই। সেদিন উমরের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দেওয়া হয় আমাদের। পুলিশ আমাদের জানায় ওর বিরুদ্ধে তদন্ত কিছু নিয়ে চলছে এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই’। সেইদিন সন্ধ্যায় গ্রাম প্রধানের কাছে পুলিশের ফোন আসে।

কুলসুম জান বলেন, ‘ওই দিন সন্ধ্যায় গ্রাম প্রধানের কাছে পুলিশের ফোন আসে। তাকে জানানো হয় আপনারা থানায় এসে উমরকে নিয়ে যেতে পারেন। আমরা তার সঙ্গে থানায় যাই এবং উমরকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনি। পুলিশ আমাদের বলেছিল পরের দিন সকাল ১০টায়, উমরকে রিপোর্টের জন্য থানায় আসতে হবে।’

তিনি আরো জানান, ওই দিন সন্ধ্যায় এনআইএ টিমের সদস্যরা এসে উপস্থিত হন এবং উমর রশিদকে পদিন সকাল আটটায় শ্রীনগরের ডাল গেটের কাছে তাদের অফিসে যাওয়ার কথা বলেন।

কুলসুম জান জানিয়েছেন, পরের দিন নির্দেশ মতো তারা উমর রশিদকে থানায় নিয়ে যান এবং তারপর তাদের কিছু জানা নেই।

তবে ১০ নভেম্বরের পর থেকে আমির রশিদ আলির সঙ্গে দেখা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি উমর রশিদ কখনো দিল্লি যাননি বলেও দাবি করেছেন তার স্ত্রী।

তিনি বলেছেন, ‘ও দিনের কাজ শেষ করে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরত, খাওয়া-দাওয়া করত, আর তারপর ঘুমিয়ে পড়ত। এখন ওকে নিয়ে যা বলা হচ্ছে, সে সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। আমরা যা জানি, সেটাই আপনাদের জানাচ্ছি’।

আমির রশিদ আলির পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, ২০২০ সাল থেকে প্লাম্বারের কাজ করেন। এর আগে তিনি শাল তৈরি করতেন বলে জানিয়েছেন তারা।

শালের তৈরিতে লোকসান হওয়ার কারণে সেই কাজ ছেড়ে দেন তিনি। দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন আমির রশিদ আলি। তার ভাই উমর রশিদ দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন।

তাদের মা সাম্বুরা গ্রাম থেকে বিবিসি হিন্দিকে জানিয়েছেন, ছেলে সম্পর্কে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে সে বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না।

তিনি আরো বলেছেন, ছেলে কী করছে, কোথায় যাচ্ছে, তা জানতে কি বাবা- মায়ের পক্ষে তার পিছু পিছু ঘোরা সম্ভব?

আমির রশিদ আলির মা বলেন, ‘আর পাঁচজনের মতো আমিরও বাড়ির সব কাজ করত। এবার ধান কাটার জন্য আমরা কাউকে পাইনি। ও একাই ফসল কেটেছে। আমি যা কাজ করতাম তাতে সাহায্য করত। প্রতিবেশীরা ওকে কোনো কাজ বললে ও কখনোই না বলত না। আমি ঈশ্বরের কসম খেয়ে বলছি, ওকে কোনো কিছু নিয়েই সন্দেহ করি না আমরা। আমি কিন্তু আপনাদের মিথ্যে বলছি না। ওর বিরুদ্ধে কখনো কোনো মামলা দায়ের হয়নি। ওর পুলিশ রেকর্ডও স্বচ্ছ। যখন এখানে পাথর ছোঁড়া হচ্ছিল, তখন অনেককে ধরা পড়েছিল বা অনেকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল, কিন্তু এই দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে কখনো কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি। ওদের কেউ কখনো স্পর্শ করেনি।’ ন্যায়বিচারের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

আমির রশিদ আলির বিষয়ে এনআইএ যা বলছে
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীর এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে বলে জানিয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।

সংস্থার পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে, এই ঘটনায় একজন কাশ্মীরি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, যাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেই ব্যক্তি আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীর সঙ্গে মিলে ষড়যন্ত্র করেছিলেন।

অভিযুক্তের নাম আমির রশিদ আলি বলে জানানো হয়েছে। সংস্থার তরফে এও উল্লেখ করা হয়েছে, হামলায় যে গাড়িটি ব্যবহার করা হয়েছিল সেটি আমির রশিদ আলির নামে রেজিস্ট্রি করা।

আমির রশিদ আলিকে দিল্লি থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে এনআইএর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।

প্রেস বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘এনআইএর তদন্তে জানা গেছে জম্মু ও কাশ্মীরের পাম্পোরের সাম্বুরার বাসিন্দা ওই অভিযুক্ত কথিত আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী উমর উনের সঙ্গে সন্ত্রাসী হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করেছিল’।

এনআইএ জানায়, আইইডি হিসেবে ব্যবহৃত ওই গাড়িটি কেনার সময় সাহায্য করতে দিল্লিতে এসেছিলেন আমির রশিদ আলি। তদন্তকারী সংস্থা আরো জানিয়েছে, ডা. উমর উনেরও একটি গাড়ি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়, এই মামলায় প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপনের জন্য ওই গাড়িটি পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ৭৩ জন সাক্ষীর বক্তব্য নথিভুক্ত করা হয়েছে বলেও এনআইএর তরফে জানানো হয়েছে। এর মধ্যে দিল্লি বিস্ফোরণে আহত ব্যক্তিরাও রয়েছেন।

আরো এক ব্যক্তি গ্রেপ্তার
দিল্লি বিস্ফোরণ মামলায় এনআইএ সোমবার অর্থাৎ ১৭ নভেম্বর দ্বিতীয় ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। সংস্থার তরফে জানানো হয় শ্রীনগর থেকে কাশ্মীরের বাসিন্দা জসির বিলাল ওয়ানি ওরফে দানিশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দিল্লি বিস্ফোরণের আগে ড্রোন এবং রকেট তৈরির চেষ্টা করে হামলা চালানোর জন্য কথিতভাবে প্রযুক্তিগত সহায়তা করেছিল বলে অভিযোগ উঠেছে।

সংস্থার দাবি, উমর উনের সঙ্গে বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিলেন জাসির বিলাল ওয়ানি। তার বাবা বিলাল আহমেদ ওয়ানি দুই দিন আগে গায়ে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এরপর তাকে চিকিৎসার জন্য শ্রীনগরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সোমবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় বিলাল আহমেদ ওয়ানির।

বিলাল আহমেদ ওয়ানির ভাবি নাসিমা আখতার সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমার বোনজামাই বিলাল আহমেদ আত্মহত্যা করেছেন, কারণ তার অসম্মান হচ্ছিল। আদিল নামে যে ডাক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিনি আমাদের প্রতিবেশী। আমরা কী করে জানব তিনি কে? মা-বাবা সবসময় তার সন্তানকে ভালো মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে বলেন। কিন্তু কে কেমন সে বিষয়ে আমরা কী করে জানব? একজন ভুল করলে সবাইকে শাস্তি দেওয়া যায় না’।

নাসিমা আখতারের স্বামী নাবিল আহমেদ ওয়ানি একজন লেকচারার। তাকেও পুলিশ আটক করে।

নাসিমা বলেন, ‘আমার স্বামী নাবিল আহমেদ ওয়ানি একজন লেকচারার, তাকেও পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায়। যে সময় পুলিশ তাকে ধরে, তখন তিনি ডিউটিতে ছিলেন। দানিশকেও ধরেছে। আমরা নির্দোষ মানুষ। আমি সরকারের কাছে অনুরোধ করছি তাদের যেন মুক্তি দেওয়া হয়।’

সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর থেকে চিকিৎসক আদিলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
সর্বশেষ খবর
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা