শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

নির্বাচন কমিশন কি পারবে

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশন কি পারবে

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলসমূহ এ বিষয়ে আরও বেশি আশাবাদী এবং সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় আসন্ন নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণের কোনো সুযোগ না থাকায় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপি-এই তিনটি দলের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াইয়ের যে একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে সে ক্ষেত্রে নবগঠিত এনসিপি দলটি কত দূর কী করতে পারবে সে বিষয়ে আলোচনাসহ নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে কিছু বলা-ই আজকের লেখাটির মূল উদ্দেশ্য।

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ছাত্রসমাজের এনসিপি কত দূর কী করতে পারবে, সে কথাটি আগাম বলা মুশকিল বটে! কারণ দেশের তরুণ সমাজকে নিয়ে নবগঠিত দলটি একটি চমক সৃষ্টি করতে পারবে এমন একটি ধারণা কারও কারও মনে বদ্ধমূল হয়ে উঠলেও আমি বলব, নির্বাচনি অঙ্ক অনেক জটিল, অনেক কঠিন! তা ছাড়া নির্বাচনি মাঠও অনেক পিচ্ছিল, অনেক ঝানু খেলোয়াড়ও সে মাঠে খেলতে গিয়ে আছাড় খেয়ে ঘরে ফেরে! সুতরাং নতুন একটি দল গঠন করেই যে তারা সফলতা পাবে, কাজটি তেমন সহজও হবে না। তবে তারা যে আংশিক সফল হবে, সে বিষয়ে আমি আশাবাদী। কারণ দেশের মানুষ একটি পরিবর্তন চায়। আর সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলো তাদের চরিত্রে প্রামাণ্য পরিবর্তন না আনতে পারলে জনগণ তাদের বয়কট করতে পারে এবং সে ক্ষেত্রে নতুন দল এনসিপিসহ অন্য দুই-একটি ছোট দলও সুবিধা পেতে পারে।

আবার নবগঠিত এনসিপি যদি ভারতের অল আসাম স্টুডেন্টস ইউনিয়নের বা সদৌ আসাম ছাত্র সংস্থার মতো একটা কিছু করে ফেলতে পারে তাহলে তা হবে একটা অনন্য দৃষ্টান্ত! উল্লেখ্য ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত আসামের ছাত্রসমাজ Assam Agitation নামে একটি আন্দোলন গড়ে তোলার মাঝে তাদের দাবি উপেক্ষা করে ১৯৮৩ সালে সেখানে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় হিতেশ্বর শইকিয়া মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এ সময় আসামের ইতিহাসে জঘন্যতম নেলির হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ায় সে হত্যাকাণ্ডে ১ হাজার ৮০০ সাধারণ ছাত্র-জনতা নিহত হন, যার মধ্যে ৮৫৫ জন ছাত্র ছিলেন! সে অবস্থায় ১৯৮৪ সালে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে হিতেশ্বর শইকিয়া সরকারের পতন হলে ছাত্রসমাজের নেতৃত্বে ‘অসম গণপরিষদ’ নামক নতুন একটি রাজনৈতিক দল গঠিত হয় এবং ১৯৮৫ সালের নির্বাচনে সেই দলটি সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে সরকার গঠন করলে সে সময়ের ছাত্রনেতা প্রফুল্ল কুমার মহন্ত আসামের মুখ্যমন্ত্রীর পদে আসীন হন এবং ১৯৮৫-১৯৮৯ এবং ১৯৯৬-২০০১ দুইবার তারা সরকার গঠন করেন। যদিও বর্তমান লোকসভায় তাদের আসন শূন্যের কোঠায় এবং রাজ্যসভার ২৪৫টি আসনের মাত্র একটি আসনে তারা নির্বাচিত হতে পেরেছেন! অর্থাৎ একসময়ের ছাত্রসমাজ দ্বারা গঠিত দলটি এখন মুখ থুবড়ে পড়েছে। কিন্তু তারপরও বলা চলে, ১৯৮৫ সালে তারা আসামে যে চমক সৃষ্টি করেছিল, ভারতের রাজনীতিতে সে ঘটনাও একটি ইতিহাস! যদিও আসাম রাজ্যের সে ঘটনার সঙ্গে আমাদের দেশের বর্তমান ছাত্রসমাজ দ্বারা গঠিত এনসিপি দলটিকে একই ছকে মেলানো যাবে না, তবু ঘটনাটি এখানে উল্লেখ করার কারণ হলো, অনেক সময়ই কিন্তু আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে ভোটাররা গণেশ ওলটানোর মতো অঘটন ঘটিয়ে ফেলেন! বিশেষ করে দেশের প্রতিষ্ঠিত তথা দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী ব্যর্থতার পরিচয় দিলে, দেশের মানুষকেও বিকল্প খুঁজতে হয়!

এ অবস্থায় দেশের ছোট-বড় অন্যান্য রাজনৈতিক দল সম্পর্কেও এখানে কিছু বলা দরকার! কারণ বিগত ১৫-১৬ বছরের আওয়ামী লীগের দুঃশাসনে দেশে যে রাজনৈতিক ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে, রাজনীতির প্রতি মানুষের বিতৃষ্ণা সৃষ্টি হয়েছে, আন্দোলন-সংগ্রামে অনেক পরিবার সবকিছু হারিয়েছে সেজন্য দিন-রাত শুধু আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনাকে দোষারোপ করাই যথেষ্ট এবং একমাত্র কাজ বলে বিবেচিত হওয়া উচিত নয়! কারণ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের অতীত ব্যর্থতা, তাদের অযোগ্যতা ইত্যাদি বিষয়ও শেখ হাসিনা এবং তার সরকারকে যে একটি দানবীয় সরকারে পরিণত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছিল, সে কথাটিও ফেলে দেওয়ার মতো নয়! আর সেসব কারণে সব রাজনৈতিক দলেরই এখন আত্মশুদ্ধির দিকে দৃষ্টিপাত করা উচিত। পতিত সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দেশ ছেড়ে পালানোর পর গত এক বছরে তারা নিজেদের আচার-আচরণে কতটুকু পরিবর্তন এনেছেন, আত্মসমালোচনা করেছেন, আত্মোন্নয়ন, আত্মত্যাগ করেছেন, রাজনৈতিক দলসমূহের নেতা-কর্মীদের সে বিষয়েও মনোযোগী হওয়া উচিত। অন্যথায় দিন-রাত অতীত স্বৈরাচারী সরকারকে গালমন্দ করে গলা ব্যথা করে ফেললেও কিন্তু দেশের মানুষের আস্থা অর্জন করা যাবে না; অন্য রাজনৈতিক দলকেও এখন ভেবে দেখতে হবে, তারা জণগণের বন্ধু হয়ে উঠতে পেরেছেন কিনা? আর এজন্য মাঝেমধ্যে তারা নিজেদের চেহারাও আয়নায় দেখে নিতে পারেন! অন্যথায় তাদের অবস্থাও যে লাউ, সেই কদুর মতোই হলে, দেশের আমজনতা তাদেরও কিন্তু আস্থায় নেবে না! এ ক্ষেত্রে এ প্রশ্নটি করাই যায়-শেখ হাসিনা এবং তার সঙ্গী অপরাধী সাঙ্গপাঙ্গরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর গত এক বছরে দেশে যেসব অনাচার, অশান্তি, চাঁদাবাজি, হামলা-মামলা, সন্ত্রাস, খুন, ধর্ষণ ইত্যাদি অপকর্ম ঘটে গেল, সেসবের দায় কারা বহন করবে আর কেন কারাই বা এসব করার সাহস পেল? এসব ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, তারাও যদি রাজনৈতিক অঙ্গনের লোকজন হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে দেশের মানুষই-বা যাবে কোথায়? তাই বলছিলাম, আসন্ন নির্বাচনে জনগণের কাছে যাওয়ার আগে নিজেদের চেহারাটাও একবার আয়নায় ভালোভাবে দেখে নিলে আপনারাই উপকৃত হতেন। সেই সঙ্গে নবগঠিত এনসিপি দলের তরুণ নেতারাও দেখে নিতে পারেন, তাদের কোনো নেতা-কর্মী বা সমন্বয়ক চাঁদাবাজি, মিথ্যা মামলা দায়ের, মব ভায়োলেন্স ইত্যাদি অপকর্মের সঙ্গে জড়িত কি না?

পরিশেষে নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে আসন্ন নির্বাচন নিয়ে যা বলতে চাই তা হলো, এ দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মতো কাজটিও কিন্তু সহজ নয়। আর বর্তমান অবস্থায় কাজটি আরও কঠিন। কারণ দেশে এখনো আইনের শাসনের যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। বিশেষ করে পুলিশ বাহিনী এখনো সর্বাংশে সক্রিয় নয়; তাদের চোখের সামনেই অনেক অপকর্ম, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটে চলেছে, অথচ তারা নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে চলেছে! এ অবস্থায় ভোট কেন্দ্রে তাদের ভূমিকা কী হবে সহজেই তা অনুমেয়। আর ভোট কেন্দ্রে তাদের ভূমিকা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ আমার মনে হয় সে কথা কাউকে বুঝিয়ে বলতে হবে না। ৪৫ এবং ৪৮ বছর আগে আমাকে দুই দফা প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করতে হয়েছিল বলে আমি সম্যকভাবে বুঝতে পারি নির্বাচনের দিন ভোট কেন্দ্রে কীসব ঘটে! একবার ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খল অবস্থায় বেরিয়ে দেখি, দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা বারান্দায় চেয়ারে বসে আরামে সিগারেট ফুঁকে চলেছেন, তার বুকপকেটে ৫৫৫ সিগারেটের প্যাকেট দেখে ধমকিয়ে ভোট কেন্দ্রের শৃঙ্খলা ফেরাতে বলায়, সে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করায় ভোট কেন্দ্রে শৃঙ্খলা ফিরে আসে। তা ছাড়া সেবার আমার আরও যে বড় অভিজ্ঞতাটি হয়েছিল তা হলো, বর্তমান উত্তরার বাইলজুরি এলাকার গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ভোটের বাক্স এবং ফলাফল সদরঘাট ডিসি অফিসে জমা করতে গেলে ভোটের রেজাল্ট শিট দেখে দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেট আমাকে ফ্রেশ শিট দিয়ে তার কথামতো ভোটের রেজাল্ট পাল্টে সেখানে স্বাক্ষর করে দিতে বলায়, দুই দিনের ক্লান্তি এবং প্রায় অভুক্ত শরীরে একপ্রকার গর্জে উঠে আমি বলেছিলাম, “No, I will not do that, If you don't receive the original sheet, I will leave the place and I don't know what will happen then!” আমার সে কথাটি বেশ জোরেশোরে উচ্চারিত হওয়ায় আশপাশ থেকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কেউ এগিয়ে এসে বিষয়টি জেনে দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেটকে অরিজিনাল রেজাল্টশিট গ্রহণ করতে বলায় আমি সেদিন হাঁপ ছেড়ে বেঁচেছিলাম। আমাকে যারা জানেন বা চেনেন, তারা হয়তো আমার কথা বিনাবাক্যে বিশ্বাস করবেন। আমার অভিজ্ঞতার কথাগুলো এখানে উল্লেখ করার কারণ হলো, আসন্ন নির্বাচনে যারা প্রিসাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার হবেন, ‘তারা যদি একটু সাহস পান!’ সেই সঙ্গে আমার সন্তানসম পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশেও বলতে চাই, অনেক তো হলো, এবার একটু ঘুরে দাঁড়ান, আপনাদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে নির্বাচনি ময়দান থেকে ফায়দা লুটে যারা দেশের সম্পদ লুটপাটে মেতে ওঠে এখনই তাদের রুখে দাঁড়ানোর সময়! ভবিষ্যতে আর কোনো ভোট ডাকাত, ভোট চোর, ভোট শিকারি যাতে দেশের সাধারণ মানুষের ভোট হরণ করতে না পারে, সে দায়িত্ব আপনাদেরই বহন করতে হবে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের কাছেও অনুরোধ, শুধু পদপদবি লাভের জন্য কেউ নির্বাচন কমিশনের মতো সাংবিধানিক পদ গ্রহণ করতে যাবেন না। সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের যোগ্যতা বা ক্ষমতা না থাকলে বা প্রবল সৎসাহস, ইচ্ছাশক্তি তথা মানসিক শক্তির অধিকারী না হলে কারও জন্যই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণ করা উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার টি এন সেশনের পদাঙ্ক অনুসরণ করা যেতে পারে। স্থানাভাবে তার দুই-একটি সাহসী ঘটনা এখানে তুলে ধরা সম্ভব হলো না। তবে গুগল সার্চ দিলে যে কেউ তার সম্বন্ধে জানতে পারবেন। এমনকি ‘মিঠে কড়া সংলাপ’ শিরোনামে আমার পুরোনো একটি লেখাও গুগলে পাওয়া যাবে, যা পাঠ করলে বোঝা যাবে, টি এন সেশন কতটা শক্ত হাতে হাল ধরে ভারতের নির্বাচন কমিশনকে একটি শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছেন। যার ফলে ভারতে কারও পক্ষেই নির্বাচনে কারচুপি করা সম্ভব হয় না! সবশেষে বলতে চাই, দিন শেষে একটি প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে-‘অতঃপর নির্বাচন কমিশন কি সঠিক এবং সুষ্ঠু একটি নির্বাচন দেশ ও জাতিকে উপহার দিতে পারবে?’

লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
সর্বশেষ খবর
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন
বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮০৯ কর্মচারীর একসাথে ছুটি, নেত্রকোনায় বিদ্যুৎ বিপর্যয়
৮০৯ কর্মচারীর একসাথে ছুটি, নেত্রকোনায় বিদ্যুৎ বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সড়কে সৌন্দর্যবর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুয়াকাটা সড়কে সৌন্দর্যবর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে একদিনে ১২ দলের ফুটবল খেলা
নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে একদিনে ১২ দলের ফুটবল খেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হওয়ার আহ্বান
শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হওয়ার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাকসামে সৎ পিতার বিরুদ্ধে কিশোরীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ
লাকসামে সৎ পিতার বিরুদ্ধে কিশোরীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন