শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৯, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

কোনো সুখবর নেই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
কোনো সুখবর নেই

চোখের সামনে ভাসছে মাইলস্টোন স্কুলের নিষ্পাপ শিশুগুলোর মুখ। চারপাশে আর্তনাদ, আহাজারি, কান্না আর শোকের মাতম। সন্তান হারানো মাকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা সম্ভবত কারও জানা নেই। সারা দেশ শোকে স্তব্ধ। এমনিতেই চারপাশে শঙ্কা, হতাশা, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, এর মধ্যে স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা যেন বাংলাদেশের শোকের ষোলোকলা পূর্ণ করেছে। এ সময়ে সেনাবাহিনীর উদ্ধার তৎপরতা ছিল আশাজাগানিয়া। যেভাবে তারা উদ্ধারকাজে সর্বোচ্চ ত্যাগ এবং সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে তা সত্যি প্রশংসনীয়। সেনাবাহিনীর ভূমিকা যেমন জাতির জন্য দৃষ্টান্ত ঠিক তেমনি এ ঘটনার পর রাজনৈতিক দলগুলোর আচরণ যেন উদ্বেগের। রাজনৈতিক নেতারা শোক জানাতে হাসপাতালে যেভাবে ভিড় করেছেন, তা ছিল রীতিমতো দৃষ্টিকটু। এ শোকের মধ্যেও তারা বিবাদে জড়িয়েছেন। কে বেশি সহানুভূতিশীল তা প্রমাণে মারামারিও করেছে। অনাদিকাল থেকে আমরা দেখেছি শোকে, সংকটে বাংলাদেশের জনগণ একাত্ম হয়ে যায়। একে অন্যের পাশে দাঁড়ায়। বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সংকট মোকাবিলা করে। আমরা কী আমাদের চিরায়ত ঐতিহ্য ও অহংকারের সংস্কৃতিও হারাতে বসেছি?

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা এমন একসময় ঘটল যখন জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তির দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। এ সময় পেছনে ফিরে তাকালে শুধু হতাশার চিত্র। মাইলস্টোনের ঘটনা যেন সেই হতাশাকে পূর্ণতা দিল। আমাদের চারপাশে কোথাও যেন কোনো সুখবর নেই। চারদিকে শুধু অনিশ্চয়তা, উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ। আমরা কোথায় যাচ্ছি? কী হচ্ছে? দেশের ভবিষ্যৎ কোন পথে? সর্বত্র এসব প্রশ্ন যেন মানুষের মুখে মুখে। কিন্তু এসব কোনো প্রশ্নের উত্তর নেই।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার আসলে কী করতে চাচ্ছে? দেশ কোন পথে যাচ্ছে? এ নিয়ে মানুষের ভাবনার মধ্যে অনিশ্চয়তা আর উৎকণ্ঠার চিত্র সুস্পষ্ট। সবাই আশা করেছিল অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দেবে এবং একটি গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে দেশের বিদ্যমান সংকটগুলো সমাধানের জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত যে পরিস্থিতি তাতে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আদৌ হবে কিনা তা নিয়ে বেশির ভাগ মানুষ সন্দিহান।

রাজনীতি এখন কুৎসিত নোংরামিতে পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। পেশিশক্তি, বলপ্রয়োগ, মব সন্ত্রাস, ধমক দেওয়া ইত্যাদি যেন এখন রাজনীতির একটি নতুন সংস্কৃতির সৃষ্টি করেছে। কুৎসিত স্লোগান এবং কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ রাজনীতিকে কলুষিত করছে প্রতিনিয়ত। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এক ধরনের অসহিষ্ণুতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিশেষ করে অনিবন্ধিত সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপি সারা দেশে যেভাবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছে, তাতে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়েও বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেন রাজনৈতিক দলগুলোকে বিভক্ত করার এক মিশনে নেমেছে। এমন সব বিষয় নিয়ে এখন আলোচনা হচ্ছে যে বিষয়গুলো নিয়ে নির্বাচনের পরও আলোচনা হতে পারে। সংসদে উচ্চকক্ষ কী রকম হবে? তত্ত্বাবধায়ক সরকার কাঠামো কেমন হবে? প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান একসঙ্গে থাকতে পারবেন কি না, পিআর পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয় এখন মোটেও গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ এসব কোনো সিদ্ধান্তই জাতীয় সংসদ ছাড়া কার্যকর হতে পারবে না। সংবিধান সংশোধন বা সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তন করতে গেলে একটি নির্বাচিত জাতীয় সংসদ লাগবেই। কাজেই এ ধরনের তাত্ত্বিক আলোচনা করে কেবলমাত্র রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যকে আক্রমণ করতে পারবে, কাদাছোড়াছুড়ি করতে পারবে। জুলাই বিপ্লবের শক্তির মধ্যে সৃষ্টি হবে বিভক্তি। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সন্দেহ অবিশ্বাস বাড়বে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হবে না। তাহলে কি কেউ ইচ্ছে করেই করছে এসব?

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে। কাজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাঠামো বা অবয়ব কী রকম হবে, সংসদ দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট হবে, না এক কক্ষ বিশিষ্ট হবে, দলীয় প্রধান কি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন, না পারবেন না ইত্যাদি নতুন সংসদের বিষয়। এ সাংবিধানিক বিষয়গুলোর জন্য প্রয়োজন সংবিধান সংশোধন। সংবিধান সংশোধন এ অন্তর্বর্তী সরকার করতে পারবে না। অন্তর্বর্তী সরকার যেটা করতে পারবে, সেটি হলো একটি নির্বাচন দেবে এবং নির্বাচনে যারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, তারা সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়গুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। কারণ সংসদ নির্বাচনে যারা নির্বাচিত হবেন, তারা সত্যিকারের জনপ্রতিনিধি। আর এ ধরনের মৌলিক বিষয় সংস্কার করা, পরিবর্তন করার এক্তিয়ার শুধু দেশের জনগণের। জনগণের প্রতিনিধি হিসাবে সংসদ সদস্যদের। সুশীল সমাজের কয়েকজন প্রতিনিধির চিন্তাপ্রসূত ধারণা থেকে আমরা সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তন করতে পারি না। এটি সুশীলদের বিষয় হতে পারে কিন্তু এর সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক কতটুকু তা ঠিক করবে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা।

রাজনীতির অবস্থা যেমন অনিশ্চয়তার ঘোর অন্ধকারে নিমজ্জিত, ঠিক তেমনি অন্ধকারে যেন হাতড়ে বেড়াচ্ছে দেশের অর্থনীতি। অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ধাক্কার অপেক্ষায় আছি আমরা। যে সময় অন্তর্বর্তী সরকার তার প্রথম বছর পূর্ণ করবে, সেই সময় থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবে। এ শুল্ক আরোপ ইস্যু নিয়ে সরকার এক ধরনের ভাবলেশহীন এবং উদাসীনতার পরিচয় দিয়েছে। একটি দায়িত্বশীল সরকারের কাছ থেকে কেউ এ ধরনের আচরণ প্রত্যাশা করেনি। কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ৩৭ শতাংশ করেছিল, তখন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শুধু প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি চিঠি লিখেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। সেই সময় চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে তিন মাসের জন্য এ শুল্ক স্থগিত করা হয়েছিল। এতেই আমরা খুশিতে আত্মহারা হয়েছি। পরবর্তী করণীয় নিয়ে কাজ করিনি। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী এবং শিল্প উদ্যোক্তাদের যুক্ত করা হয়নি। তাদের নিয়ে আসন্ন সংকট মোকাবিলায় কোনো আলোচনাও করেনি সরকার। বরং আমরা সবকিছু ছেড়ে দিয়েছি প্রধান উপদেষ্টার ওপর। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খুব ভালো সম্পর্ক। কাজেই তিনি একাই এ বিষয়টি সমাধান করবেন। কিন্তু মার্কিন কূটনীতি সম্বন্ধে যাদের ন্যূনতম ধারণা আছে, তারা জানেন যে এখানে একক ব্যক্তির ইমেজ বা কথায় কোনো কিছু হয় না। এখানে দরকার ছিল বহুমাত্রিক অর্থনৈতিক কূটনীতি। লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ছিল জরুরি। এখন যখন শুল্ক আরোপের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে, সেই সময় সরকার ব্যবসায়ীদের দ্বারস্থ হয়েছে এবং তাদের বলছে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করার জন্য। কিন্তু এ অল্প সময়ের মধ্যে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করা প্রায় অসাধ্য একটি ব্যাপার। তা ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির দপ্তর (ইউএসটিআর) সরকারের সঙ্গে যে আলাপ-আলোচনা করছে, তাতে তারা সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে এটা হোয়াইট হাউসের বিষয়। কারণ মার্কিন প্রেসিডেন্টের নির্বাহী আদেশ বলে এ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এ বাড়তি শুল্ক আরোপ যদি বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর আরোপ করা হয়, তাহলে চোখ বন্ধ করে বলা যায় যে আমাদের পোশাকশিল্প খাতে একটা ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হবে। বহু পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। সঙ্গে সঙ্গে বেকার হবে বহু মানুষ। এর ফলে সার্বিক অর্থনীতিতে একটি ভয়ংকর সংকট দেখা দেবে। বাংলাদেশ একটা মহামন্দার দিকে ধাবিত হবে। আর এ রকম পরিস্থিতি যদি তৈরি হয় তাহলে সেই পরিস্থিতি থেকে আমাদের উদ্ধারের কোনো পথ নেই।

গত রবিবার ব্যবসায়ী নেতারা এক গোলটেবিল বৈঠকে বলেছেন, তাদের ৪০ বছর রপ্তানিতে এমন সংকট দেখা যায়নি। যথার্থই তারা এ কথাটি বলেছেন। এ সংকট সৃষ্টি হওয়ার পেছনে সরকারের উদাসীনতা, অতি আত্মবিশ্বাসকেই দায়ী করছেন অনেকে। এমনিতেই অর্থনীতির অবস্থা খারাপ। বহু শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে আছে। অনেক শিল্প উদ্যোক্তার বিরুদ্ধে দমন নীতি গ্রহণ করেছে সরকার। বাংলাদেশের বড় বড় কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। নানারকমভাবে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়ীরা এখন হাত পা গুটিয়ে বসে আছেন। তার মধ্যে যদি পোশাক খাতের এ বিপর্যয় আসে, তাহলে বাংলাদেশ একটি ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে পড়বে তা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে যেমন সুখবর নেই, সুখবর নেই অর্থনীতিতে, তেমনি রাজনৈতিক অঙ্গনেও সুখবর নেই। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবস্থাও ভালো নয়। এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। ঢাকাসহ সারা দেশে ছিনতাই, রাহাজানি, খুন, মব সন্ত্রাস এখন এখনো চলছে প্রতিনিয়ত। মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ নিরাপত্তাহীনতা থেকে তাদের মুক্তির পথ কী সেটিও তারা জানেন না। সবকিছু মিলিয়ে গত এক বছরে মানুষ যে প্রত্যাশার বেলুন ফুলিয়েছিল, সেই বেলুন যেন চুপসে গেছে। বাংলাদেশ যেন যাচ্ছে এক অজানা গন্তব্যের দিকে। আমাদের এ অনিশ্চয়তার শেষ কোথায় সেটি যেন মানুষের কাছে প্রশ্ন। এ দেশের মানুষ এক বুক আশা নিয়ে রাজপথে নেমেছিল, স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছিল কিন্তু সেই আশা এখন দীর্ঘ শ্বাসে রূপান্তরিত হচ্ছে। এদেশের মানুষ জানে না এ দেশের গন্তব্য কোথায়?

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা একটি বেদনাদায়ক দুর্ঘটনা। গোটা দেশে যেন এ রকম বিপর্যয় নেমে না আসে, সে ব্যাপারে আমাদের সতর্ক হতে হবে। না হলে মহাদুর্যোগে আমরাও বিপর্যস্ত হবো মাইলস্টোনের অসহায় নিষ্পাপ শিক্ষার্থীদের মতো।

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
পড়ে আছে বই-খাতা নেই শুধু পড়ার মানুষটি
পড়ে আছে বই-খাতা নেই শুধু পড়ার মানুষটি
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
আর কোনো স্বপ্ন যেন অকালে ঝরে না যায়
আর কোনো স্বপ্ন যেন অকালে ঝরে না যায়
বিমান দুর্ঘটনায় চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
বিমান দুর্ঘটনায় চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
অশ্রুসজল শোকের দিন
অশ্রুসজল শোকের দিন
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
লাশের মিছিল বাড়ছে
লাশের মিছিল বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল
মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় দুই যুগ পর বগুড়ায় একজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুই যুগ পর বগুড়ায় একজনের যাবজ্জীবন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপির রেখে যাওয়া মুক্তবাজার অর্থনীতি কুক্ষিগত করেছে কিছু লোক’
‘বিএনপির রেখে যাওয়া মুক্তবাজার অর্থনীতি কুক্ষিগত করেছে কিছু লোক’

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুরে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন
মাদারীপুরে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোনে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য সোনারগাঁ বিএনপির দোয়া
মাইলস্টোনে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য সোনারগাঁ বিএনপির দোয়া

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসি নিয়োগ ও ইসি গঠনের বিষয়ে দলগুলো একমত : আলী রীয়াজ
সিইসি নিয়োগ ও ইসি গঠনের বিষয়ে দলগুলো একমত : আলী রীয়াজ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও সরিয়েছে টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও সরিয়েছে টিকটক

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলওয়ের মালামালসহ গ্রেফতার ১
আখাউড়ায় রেলওয়ের মালামালসহ গ্রেফতার ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেভি মেটালের কিংবদন্তি ওজি ওসবার্ন আর নেই
হেভি মেটালের কিংবদন্তি ওজি ওসবার্ন আর নেই

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ শনাক্তে ১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ
৬ লাশ শনাক্তে ১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

'স্লো ওভার রেট' নিয়ম নিয়ে আইসিসিকে পুনর্বিবেচনার আহ্বান স্টোকসের
'স্লো ওভার রেট' নিয়ম নিয়ে আইসিসিকে পুনর্বিবেচনার আহ্বান স্টোকসের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাকসু নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা ২৮ জুলাই
রাকসু নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা ২৮ জুলাই

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে : অর্থ উপদেষ্টা
আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে : অর্থ উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান কোচকে 'থার্ড ক্লাস' বললেন সাবেক পেসার
পাকিস্তান কোচকে 'থার্ড ক্লাস' বললেন সাবেক পেসার

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না
ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে
দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নতুন মৌসুমে শিরোপা লড়াইয়ে এগিয়ে থাকবে আর্সেনাল'
'নতুন মৌসুমে শিরোপা লড়াইয়ে এগিয়ে থাকবে আর্সেনাল'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের বড় লাফ
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের বড় লাফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এই মুহূর্তে দগ্ধদের বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা নেই: বার্ন পরিচালক
এই মুহূর্তে দগ্ধদের বিদেশে নেওয়ার পরিকল্পনা নেই: বার্ন পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় ২০২১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় ২০২১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে অভিযান, বাঘের মতো বন্যপ্রাণী লুকিয়ে রাখছেন মালিকরা
পাকিস্তানে অভিযান, বাঘের মতো বন্যপ্রাণী লুকিয়ে রাখছেন মালিকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান
বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী
জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য
উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দল নিবন্ধনে ১৫ দিনের মধ্যে শর্তপূরণ না করলে আবেদন বাতিল
দল নিবন্ধনে ১৫ দিনের মধ্যে শর্তপূরণ না করলে আবেদন বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু
বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ
শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ

খবর

শোকের মাতম দেশজুড়ে
শোকের মাতম দেশজুড়ে

নগর জীবন

৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা
যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো সুখবর নেই
কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার
দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সম্পাদকীয়

যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন
দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন
শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন

শোবিজ

কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়
নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি
বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়
বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাশের মিছিল বাড়ছে
লাশের মিছিল বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা