শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৯, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

কোনো সুখবর নেই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
কোনো সুখবর নেই

চোখের সামনে ভাসছে মাইলস্টোন স্কুলের নিষ্পাপ শিশুগুলোর মুখ। চারপাশে আর্তনাদ, আহাজারি, কান্না আর শোকের মাতম। সন্তান হারানো মাকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা সম্ভবত কারও জানা নেই। সারা দেশ শোকে স্তব্ধ। এমনিতেই চারপাশে শঙ্কা, হতাশা, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, এর মধ্যে স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা যেন বাংলাদেশের শোকের ষোলোকলা পূর্ণ করেছে। এ সময়ে সেনাবাহিনীর উদ্ধার তৎপরতা ছিল আশাজাগানিয়া। যেভাবে তারা উদ্ধারকাজে সর্বোচ্চ ত্যাগ এবং সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে তা সত্যি প্রশংসনীয়। সেনাবাহিনীর ভূমিকা যেমন জাতির জন্য দৃষ্টান্ত ঠিক তেমনি এ ঘটনার পর রাজনৈতিক দলগুলোর আচরণ যেন উদ্বেগের। রাজনৈতিক নেতারা শোক জানাতে হাসপাতালে যেভাবে ভিড় করেছেন, তা ছিল রীতিমতো দৃষ্টিকটু। এ শোকের মধ্যেও তারা বিবাদে জড়িয়েছেন। কে বেশি সহানুভূতিশীল তা প্রমাণে মারামারিও করেছে। অনাদিকাল থেকে আমরা দেখেছি শোকে, সংকটে বাংলাদেশের জনগণ একাত্ম হয়ে যায়। একে অন্যের পাশে দাঁড়ায়। বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সংকট মোকাবিলা করে। আমরা কী আমাদের চিরায়ত ঐতিহ্য ও অহংকারের সংস্কৃতিও হারাতে বসেছি?

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা এমন একসময় ঘটল যখন জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তির দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। এ সময় পেছনে ফিরে তাকালে শুধু হতাশার চিত্র। মাইলস্টোনের ঘটনা যেন সেই হতাশাকে পূর্ণতা দিল। আমাদের চারপাশে কোথাও যেন কোনো সুখবর নেই। চারদিকে শুধু অনিশ্চয়তা, উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ। আমরা কোথায় যাচ্ছি? কী হচ্ছে? দেশের ভবিষ্যৎ কোন পথে? সর্বত্র এসব প্রশ্ন যেন মানুষের মুখে মুখে। কিন্তু এসব কোনো প্রশ্নের উত্তর নেই।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার আসলে কী করতে চাচ্ছে? দেশ কোন পথে যাচ্ছে? এ নিয়ে মানুষের ভাবনার মধ্যে অনিশ্চয়তা আর উৎকণ্ঠার চিত্র সুস্পষ্ট। সবাই আশা করেছিল অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দেবে এবং একটি গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে দেশের বিদ্যমান সংকটগুলো সমাধানের জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত যে পরিস্থিতি তাতে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আদৌ হবে কিনা তা নিয়ে বেশির ভাগ মানুষ সন্দিহান।

রাজনীতি এখন কুৎসিত নোংরামিতে পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। পেশিশক্তি, বলপ্রয়োগ, মব সন্ত্রাস, ধমক দেওয়া ইত্যাদি যেন এখন রাজনীতির একটি নতুন সংস্কৃতির সৃষ্টি করেছে। কুৎসিত স্লোগান এবং কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ রাজনীতিকে কলুষিত করছে প্রতিনিয়ত। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এক ধরনের অসহিষ্ণুতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিশেষ করে অনিবন্ধিত সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপি সারা দেশে যেভাবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছে, তাতে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়েও বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেন রাজনৈতিক দলগুলোকে বিভক্ত করার এক মিশনে নেমেছে। এমন সব বিষয় নিয়ে এখন আলোচনা হচ্ছে যে বিষয়গুলো নিয়ে নির্বাচনের পরও আলোচনা হতে পারে। সংসদে উচ্চকক্ষ কী রকম হবে? তত্ত্বাবধায়ক সরকার কাঠামো কেমন হবে? প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান একসঙ্গে থাকতে পারবেন কি না, পিআর পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয় এখন মোটেও গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ এসব কোনো সিদ্ধান্তই জাতীয় সংসদ ছাড়া কার্যকর হতে পারবে না। সংবিধান সংশোধন বা সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তন করতে গেলে একটি নির্বাচিত জাতীয় সংসদ লাগবেই। কাজেই এ ধরনের তাত্ত্বিক আলোচনা করে কেবলমাত্র রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যকে আক্রমণ করতে পারবে, কাদাছোড়াছুড়ি করতে পারবে। জুলাই বিপ্লবের শক্তির মধ্যে সৃষ্টি হবে বিভক্তি। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সন্দেহ অবিশ্বাস বাড়বে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হবে না। তাহলে কি কেউ ইচ্ছে করেই করছে এসব?

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে। কাজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাঠামো বা অবয়ব কী রকম হবে, সংসদ দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট হবে, না এক কক্ষ বিশিষ্ট হবে, দলীয় প্রধান কি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন, না পারবেন না ইত্যাদি নতুন সংসদের বিষয়। এ সাংবিধানিক বিষয়গুলোর জন্য প্রয়োজন সংবিধান সংশোধন। সংবিধান সংশোধন এ অন্তর্বর্তী সরকার করতে পারবে না। অন্তর্বর্তী সরকার যেটা করতে পারবে, সেটি হলো একটি নির্বাচন দেবে এবং নির্বাচনে যারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, তারা সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়গুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। কারণ সংসদ নির্বাচনে যারা নির্বাচিত হবেন, তারা সত্যিকারের জনপ্রতিনিধি। আর এ ধরনের মৌলিক বিষয় সংস্কার করা, পরিবর্তন করার এক্তিয়ার শুধু দেশের জনগণের। জনগণের প্রতিনিধি হিসাবে সংসদ সদস্যদের। সুশীল সমাজের কয়েকজন প্রতিনিধির চিন্তাপ্রসূত ধারণা থেকে আমরা সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তন করতে পারি না। এটি সুশীলদের বিষয় হতে পারে কিন্তু এর সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক কতটুকু তা ঠিক করবে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা।

রাজনীতির অবস্থা যেমন অনিশ্চয়তার ঘোর অন্ধকারে নিমজ্জিত, ঠিক তেমনি অন্ধকারে যেন হাতড়ে বেড়াচ্ছে দেশের অর্থনীতি। অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ধাক্কার অপেক্ষায় আছি আমরা। যে সময় অন্তর্বর্তী সরকার তার প্রথম বছর পূর্ণ করবে, সেই সময় থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবে। এ শুল্ক আরোপ ইস্যু নিয়ে সরকার এক ধরনের ভাবলেশহীন এবং উদাসীনতার পরিচয় দিয়েছে। একটি দায়িত্বশীল সরকারের কাছ থেকে কেউ এ ধরনের আচরণ প্রত্যাশা করেনি। কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ৩৭ শতাংশ করেছিল, তখন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শুধু প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি চিঠি লিখেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। সেই সময় চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে তিন মাসের জন্য এ শুল্ক স্থগিত করা হয়েছিল। এতেই আমরা খুশিতে আত্মহারা হয়েছি। পরবর্তী করণীয় নিয়ে কাজ করিনি। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী এবং শিল্প উদ্যোক্তাদের যুক্ত করা হয়নি। তাদের নিয়ে আসন্ন সংকট মোকাবিলায় কোনো আলোচনাও করেনি সরকার। বরং আমরা সবকিছু ছেড়ে দিয়েছি প্রধান উপদেষ্টার ওপর। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খুব ভালো সম্পর্ক। কাজেই তিনি একাই এ বিষয়টি সমাধান করবেন। কিন্তু মার্কিন কূটনীতি সম্বন্ধে যাদের ন্যূনতম ধারণা আছে, তারা জানেন যে এখানে একক ব্যক্তির ইমেজ বা কথায় কোনো কিছু হয় না। এখানে দরকার ছিল বহুমাত্রিক অর্থনৈতিক কূটনীতি। লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ছিল জরুরি। এখন যখন শুল্ক আরোপের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে, সেই সময় সরকার ব্যবসায়ীদের দ্বারস্থ হয়েছে এবং তাদের বলছে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করার জন্য। কিন্তু এ অল্প সময়ের মধ্যে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করা প্রায় অসাধ্য একটি ব্যাপার। তা ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির দপ্তর (ইউএসটিআর) সরকারের সঙ্গে যে আলাপ-আলোচনা করছে, তাতে তারা সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে এটা হোয়াইট হাউসের বিষয়। কারণ মার্কিন প্রেসিডেন্টের নির্বাহী আদেশ বলে এ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এ বাড়তি শুল্ক আরোপ যদি বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর আরোপ করা হয়, তাহলে চোখ বন্ধ করে বলা যায় যে আমাদের পোশাকশিল্প খাতে একটা ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হবে। বহু পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। সঙ্গে সঙ্গে বেকার হবে বহু মানুষ। এর ফলে সার্বিক অর্থনীতিতে একটি ভয়ংকর সংকট দেখা দেবে। বাংলাদেশ একটা মহামন্দার দিকে ধাবিত হবে। আর এ রকম পরিস্থিতি যদি তৈরি হয় তাহলে সেই পরিস্থিতি থেকে আমাদের উদ্ধারের কোনো পথ নেই।

গত রবিবার ব্যবসায়ী নেতারা এক গোলটেবিল বৈঠকে বলেছেন, তাদের ৪০ বছর রপ্তানিতে এমন সংকট দেখা যায়নি। যথার্থই তারা এ কথাটি বলেছেন। এ সংকট সৃষ্টি হওয়ার পেছনে সরকারের উদাসীনতা, অতি আত্মবিশ্বাসকেই দায়ী করছেন অনেকে। এমনিতেই অর্থনীতির অবস্থা খারাপ। বহু শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে আছে। অনেক শিল্প উদ্যোক্তার বিরুদ্ধে দমন নীতি গ্রহণ করেছে সরকার। বাংলাদেশের বড় বড় কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। নানারকমভাবে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়ীরা এখন হাত পা গুটিয়ে বসে আছেন। তার মধ্যে যদি পোশাক খাতের এ বিপর্যয় আসে, তাহলে বাংলাদেশ একটি ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে পড়বে তা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে যেমন সুখবর নেই, সুখবর নেই অর্থনীতিতে, তেমনি রাজনৈতিক অঙ্গনেও সুখবর নেই। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবস্থাও ভালো নয়। এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। ঢাকাসহ সারা দেশে ছিনতাই, রাহাজানি, খুন, মব সন্ত্রাস এখন এখনো চলছে প্রতিনিয়ত। মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ নিরাপত্তাহীনতা থেকে তাদের মুক্তির পথ কী সেটিও তারা জানেন না। সবকিছু মিলিয়ে গত এক বছরে মানুষ যে প্রত্যাশার বেলুন ফুলিয়েছিল, সেই বেলুন যেন চুপসে গেছে। বাংলাদেশ যেন যাচ্ছে এক অজানা গন্তব্যের দিকে। আমাদের এ অনিশ্চয়তার শেষ কোথায় সেটি যেন মানুষের কাছে প্রশ্ন। এ দেশের মানুষ এক বুক আশা নিয়ে রাজপথে নেমেছিল, স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছিল কিন্তু সেই আশা এখন দীর্ঘ শ্বাসে রূপান্তরিত হচ্ছে। এদেশের মানুষ জানে না এ দেশের গন্তব্য কোথায়?

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা একটি বেদনাদায়ক দুর্ঘটনা। গোটা দেশে যেন এ রকম বিপর্যয় নেমে না আসে, সে ব্যাপারে আমাদের সতর্ক হতে হবে। না হলে মহাদুর্যোগে আমরাও বিপর্যস্ত হবো মাইলস্টোনের অসহায় নিষ্পাপ শিক্ষার্থীদের মতো।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথশিশুর
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথশিশুর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেসিসহ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচে নারী আম্পায়ার
জেসিসহ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচে নারী আম্পায়ার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজি কোচ এনরিকের সফল অস্ত্রোপচার
পিএসজি কোচ এনরিকের সফল অস্ত্রোপচার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মূল্যস্ফীতি ‘খাতায়’ কমলেও বাজারে স্বস্তি নেই
মূল্যস্ফীতি ‘খাতায়’ কমলেও বাজারে স্বস্তি নেই

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাজারে এলো মিতসুবিশি’র নতুন এক্সপ্যান্ডার ব্ল্যাক সিরিজ
বাজারে এলো মিতসুবিশি’র নতুন এক্সপ্যান্ডার ব্ল্যাক সিরিজ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা
জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার
অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল
আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম