শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

তিমির বিনাশক দিব্য আলো

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
তিমির বিনাশক দিব্য আলো

প্রচারেই প্রসার। কথাটি ষোলো আনা খাঁটি বলে যাঁরা মানেন তাঁদের কারণেই নাকি বিজ্ঞাপনী সংস্থাগুলো খেয়ে-পরে বেঁচে বর্তে রয়েছে। গণমাধ্যম? বিজ্ঞাপনী সংস্থার এক বাঘা কর্মকর্তা, যাঁকে আমরা ‘সানাভাই’ সম্বোধন করতাম, একবার মধ্যাহ্নভোজ-উত্তর বকবকানির আসরে বলেন, অ্যাড ফার্ম তোমরার খোরাকি জোগায়। নইলে তোমরা মিডিয়াঅলারা কত্ত আগে হাওয়া হয়া যাইতা!

মনে পুষে রাখা ক্ষোভ উগরে দেওয়ার পর্যায়ে সুজাত আলী সানা দার্শনিক হয়ে যেতেন এবং ‘ডিম হাওয়া হয়া গেলে মুরগা ক্যামতে পাইতা!’ ধরনের বাণী দিতেন। রাজধানীর বংশাল রোডের যে পত্রিকা অফিসে আমি কাজ করতাম তার বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে তাঁকে দাওয়াত না করায় তিনি অপমানবোধ করেছিলেন। করারই কথা। কেননা বস্কে বুঝিয়ে-সুজিয়ে তিনিই দৈনিকটিকে ঘন ঘন অ্যাড পাইয়ে দিতেন।

সাময়িকী পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া বলেন, দুনিয়ার সবার খোরাকি জোগাচ্ছেন আল্লাহ। অথচ আপনি অ্যাড ফার্মরে শিরোধার্য করতেছেন। এটা অন্যায়। ইন ফ্যাক্ট ইটস আ ক্লিয়ার কাট গুনাহ!

‘গুনাহ তো তুমিও করে ফেলেছ হে পীরজাদা!’ বলেন সানাভাই, ‘আমার টাকায় লাঞ্চ করেছ। যত টাকার খেয়েছ সেই টাকা ফেরত দিয়ে সাচ্চা ইমানি হওয়ার পথ অবশ্য তোমার জন্য এখনো খোলা আছে।’

পীর এনায়েতপুরীর বংশজাত কিবরিয়া। তাই মওকা মতো তাঁকে ‘পীরজাদা’ বলতেন সুজাত আলী সানা। স্বৈরশাসক ফিল্ড মার্শাল আইউব খানের মন্ত্রী ছিলেন সানাভাইয়ের এক চাচা। একাত্তরে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর তরক্কির জন্য এই চাচা নিজের জান উজাড় করতে প্রস্তুত ছিলেন। তাই গোলাম কিবরিয়া মধুময় ঝগড়ার সময়ে সানাভাইকে ‘গাদ্দার খান্দান কি খাজানা’ বলে মজা পেতেন। সানাভাই বলতেন, গোলামের ব্যবহার কত জঘন্য দেখ্লা?

মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার যে রেস্তোরাঁয় বহু দিন আমরা জোরপূর্বক সানাভাইয়ের অতিথি হয়ে ভুনা খিচুড়ি খেয়েছি, প্রায় আঠারো বছর ওখানে ঢুকি না। রেস্তোরাঁর নামফলক দেখামাত্র বুকটা টনটন করে ওঠে। বয়সে আমার ১০ বছরের ছোট কিবরিয়াকে ২০১০ সালে শেষ করে দিয়েছে কিডনির বৈকল্য। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাড়ির ড্রয়িংরুমে বসে টিভি পর্দায় ফিল্ম দেখছিলেন সুজাত আলী সানা। ওই সময় হিমশীতল ছোঁয়ায় হৃদ্যন্ত্র নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। দিব্যবৃক্ষের ছায়াতলে চলে গেলেন তিনি।তিমির বিনাশক দিব্য আলো

মৃত্যুর পর প্রাণ কোথায় যায়? গ্রিক পুরাণে আছে প্রতিটি প্রাণের জন্য পরলোকে সুনির্দিষ্ট গাছ থাকে। বীজ থেকে অংকুরিত হয়ে ক্রমশ ওপরের দিকে উঠতে হয় না। দৈবশক্তি শুরুতেই পরিপূর্ণ গাছ বানায়। সেই গাছের ছায়াতলে এনে রাখা হয় প্রাণ। সুজাত আলী সানার মতে, প্রতিটি মানুষই ওই দিব্যবৃক্ষের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণে বাধ্য। তিনি বলতেন : তবে যাওয়া বিলম্বিত করবার সাধনা চলমান রয়েছে। আয়ু বাড়ানোর অব্যাহত চেষ্টাও চারদিকে। আবার আছে নিত্যনতুন প্রাণসংহারী ব্যাধি। পাল্লা দিয়ে কোমর বেঁধে ‘খাই খাই’ প্রতিযোগ? না, তা যেন থামবার নয়।

২. আত্মকেন্দ্রিকতায় অন্ধজনরা সমাজকল্যাণী কাজে আগ্রহী হয় না। সাধকরা বলেন, তারা চেষ্টা করলেও কল্যাণকর কিছু করতে পারে না। কারণ পরওয়ারদেগার তাদের কাল্ব তালাবদ্ধ করে দিয়েছেন। বন্দি থাকতে থাকতে তাদের কাল্ব তিমিরাচ্ছন্ন হয়ে গেছে। সেজন্য তারা নিজকল্যাণে উতলা। এতটাই উতলা যে আশপাশের মানুষের জীবন অতিষ্ঠ করে দিয়ে নিজেকে উন্নত করতে চায়। তারা খুবই দুর্ভাগা। এ ধরনের উন্নয়ন যে অধগমনেরই নামান্তর তা-ও তাদের কেউ বুঝিয়ে বলবার গরজবোধ করে না।

আত্মকেন্দ্রিকতায় অভিশপ্ত ব্যক্তিদের দিব্য আলোয় অন্ধকারমুক্ত করার সাধনায় যাঁরা জীবন উৎসর্গ করেন, ইতিহাস তাঁদের নাম সযত্নে রক্ষা করে চলেছে। এবং সেটা কত চমৎকার হতে পারে, তা ভারতের রাজধানী দিল্লি নগরীতে গেলে বোঝা যায়। সুলতানি আমলে দিল্লিতে গিয়াসপুর নামে একটি জায়গা ছিল। জায়গাটি এখনো আছে। কিন্তু দিল্লি রেলস্টেশনে নেমে যদি বলেন, ‘গিয়াসপুর যাব’। ট্যাক্সি বা অটোরিকশা চালক ‘হা’ হয়ে যাবে। ওরকম জায়গা তাদের অজানা। যাত্রীকে বলতে হবে ‘নিজামুদ্দিন যাব।’

সুফিসাধক হজরত খাজা নিজামুদ্দিনের দরগাহ এই গিয়াসপুরে। অনেক আগে গিয়াসপুরকে ‘মেহরৌলি’ বলা হতো। এখানকার মাটিতে চিরনিদ্রায় শায়িত খাজা নিজামুদ্দিন। তিনি প্রচার করতেন, যাঁর অন্তর পরিচ্ছন্ন (সাফ) তাঁর দ্বারাই পরিচ্ছন্ন লোকালয় গড়ে তোলা সম্ভব। স্রষ্টা আমাদের জীবন দিয়েছেন সৃষ্টের সেবায় নিবেদিত হওয়ার জন্য। নিজেকে নিয়ে সর্বক্ষণ ব্যস্ততা ওই নিবেদনের স্পৃহা বিনষ্ট করে। পরাক্রম, ঐশ্বর্য, বিলাসিতা, ক্ষমতার আস্ফালন পরিহার করে আল্লাহপ্রেমে ব্রতী হতে হবে। যার কাল্ব (অন্তর) আল্লাহপ্রেমে ভরপুর, তাঁর কাল্ব মানবপ্রেমেও হয় ভরপুর।

খাজা নিজামুদ্দিনের জীবনকালে দিল্লিতে পরপর সাতজন সুলতান ক্ষমতাসীন ছিলেন। কয়েকজন সুলতান ছিলেন খাজার অনুরাগী, কয়েকজন ছিলেন বৈরী, খাজাকে যাঁরা অপদস্থ করার ব্যর্থ চেষ্টা করেছেন। ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লারা খাজা নিজামুদ্দিনকে পছন্দ করতেন না। তাঁরা সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনকে বলেন, ‘হুজুর! দরবেশ নিজাম আপনাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে বয়ান দেন। তাঁকে সাজা দিন।’

সুলতানের দরবারে তলব করা হলো খাজাকে। অভিযোগ শোনার পর খাজা নিজামুদ্দিন একটি গল্প বলেন। গল্পে আছে-প্রেমিক পায়রা বলছে, ‘ধরা দাও প্রিয়ে।’ প্রেমিক পায়রা বলছে, ‘না। কখনো না।’ তখন প্রেমিক পায়রা বলে, ‘ধরা দাও বলছি। নইলে আমি বাদশাহ সোলেমানের সিংহাসন ওলটপালট করে ফেলব।’ প্রেমিক পায়রাকে তলব করেন সোলেমান। পায়রা বলে, ‘আবেগে কাতর প্রেমিক-প্রেমিকা যেসব কথা বলে তাকে আক্ষরিক অর্থে গ্রহণ কি বাদশাহকে শোভা পায়?’

‘পায়রার ব্যাখ্যায় বাদশাহ সোলেমান সন্তুষ্ট হয়েছিলেন’ বলেন খাজা নিজামুদ্দিন, ‘আশা করি, সুলতান নামদার আমার ব্যাখ্যাও বুঝেছেন।’ জবাবে গিয়াসউদ্দিন বলবনের ঘোষণা : নিজাম দরবেশের বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ নাকচ করা হলো।

৩. খাজা নিজামুদ্দিনের দরগাহ দেখেছিলাম ২০১৮ সালে। সেখানে এই মহান সুফিসাধকের চারিত্রিক দৃঢ়তা বিষয়ে নানাবিধ কাহিনি শোনা যায়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে বিখ্যাত ‘দিল্লি হনুজ দূর অস্ত’ (দিল্লি এখনো অনেক দূরে)। আরও দুটি কাহিনি চমকপ্রদ। একটি ‘আল্লাহ’ নামের বরকত সম্পর্কীয়, অন্যটি জাগতিক ঐশ্বর্যের প্রতি প্রবল বিতৃষ্ণা।

সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির মৃত্যুর পর তাঁর সেনাপতি মালিক কাফুর গায়ের জোরে সিংহাসনে বসেন। প্রাসাদরক্ষীরা তাঁকে হত্যা করে। তখন সুলতান হলেন কুতুবউদ্দিন মুবারক শাহ। ইনি দরবেশ নিজামকে বাঁকা চোখে দেখতেন। ক্ষমতাসীন হওয়ার পর কুতুবউদ্দিন গুজরাটি বালক খসরু খানের সঙ্গে সমকামী সম্পর্ক গড়ে তোলেন। চারদিকে ছি ছি পড়ে যায়। স্তাবকরা সুলতানকে জানায়, নোংরা কেচ্ছা রাষ্ট্র হওয়ার পেছনে দরবেশ নিজামের হাত রয়েছে। রুষ্ট সুলতানের হুকুমে গিয়াসপুর দরগাহে সব রকম রসদ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। খাজা নিজামুদ্দিন বিচলিত না হয়ে এক টুকরো কাগজে ‘আল্লাহ’ লিখে তা দরগাহের প্রবেশ তোরণে সাঁটিয়ে দিলেন। ভক্তদের আগমন অনেক বেড়ে গেল। তাঁরা সঙ্গে করে নিয়ে আসে নানারকম খাদ্যসামগ্রী। সুলতান বুঝলেন, তিনি বিরাট বোকামি করে ফেলেছেন।

এদিকে সুলতান কুতুবউদ্দিন মুবারক শাহর নতুন বিপদ। তাঁর মূত্রনালি সংকুচিত হয়ে পড়ায় প্রস্রাব হয় না। চিকিৎসকরা অনেক চেষ্টায়ও তাঁকে সুস্থ করতে পারছিলেন না। সুলতানের মা ছুটে গেলেন গিয়াসপুর দরগাহে। মিনতি জানালেন, ‘বাবা, ছেলেটারে মাফ করে দিন।’ খাজা বলেন, ‘আগে তাঁকে সিংহাসন ছাড়তে হবে। তারপর পেসাবের ব্যবস্থা।’ ছেলের পেসাব করা একটি গামলা মাথায় করে প্রাসাদ থেকে গিয়াসপুর পর্যন্ত নগ্ন পায়ে হেঁটে আসেন সুলতানের মা। হাতে ছিল মজবুত কাগজে লেখা দলিল। তাতে লেখা ‘আমি সব ক্ষমতা নিজাম দরবেশের হাতে অর্পণ করলাম।’ দলিলটা পড়ে টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে পেসাবভরা গামলায় ফেলে দিলেন খাজা নিজামুদ্দিন। বললেন, ‘দুনিয়াবি রাজত্বকে আমরা দরবেশরা এভাবে গুরুত্ব দিই।’

৪. সুস্থ হওয়ার পর ফের গোয়ার্তুমিতে মেতে উঠলেন কুতুবউদ্দিন মুবারক শাহ। তিনি হুকুম দিলেন, তাঁর জন্য আল্লার দরবারে মোনাজাত করতে হবে সব মুসলমানকে- খাজাকেও কুউওয়াতুল মসজিদে জড়ো হতে হবে। সুলতানি ফরমান উপেক্ষা করে খাজা নিজামুদ্দিন একটি ফারসি কবিতা আওড়ান-‘ওরে ও শিয়াল, তুই তোর সীমানাতেই থাক/ কেন সিংহের সঙ্গে গোল বাধিয়ে/ ত্বরন্বিত করছিস নিজের সর্বনাশ।’

সেদিনই ১৩২০ সালের বিকালে কুতুবউদ্দিনকে হত্যা করেন তাঁর প্রেমিক খসরু খান। এরপর ‘নাসিরউদ্দিন মোহাম্মদ’ নামধারণ করে সিংহাসনে বসে পড়েন। নতুন সুলতানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন সেনাপতি গিয়াস উদ্দিন তুগলক। নাসিরউদ্দিনের দেহ টুকরো টুকরো করে নগরীর এখানে ওখানে ছুড়ে ফেলা হয়েছিল। গিয়াসউদ্দিন তুগলক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে অভ্যস্ত। তিনি সোনালি রঙের ইট দিয়ে নতুন এক শহর বানিয়ে নাম দিলেন ‘তুগলকাবাদ’। হুকুম দিলেন সব নাগরিক ওই শহরের বাসিন্দা হবে। খাজা নিজামুদ্দিন বলেন, ‘ওখানে কিসের শহর! ওটা তো ডাকাতদের আস্তানা হবে।’ কথাটা সুলতানের কানে পৌঁছানো হলে রুষ্ট গিয়াসউদ্দিন ঘোষণা করেন, ‘নিজাম দরবেশের আস্তানা গুঁড়িয়ে দেব।’

দিল্লির কোতোয়াল ভয় পেয়ে গেলেন। তিনি ছিলেন খাজার মুরিদ। বললেন, সুলতান বিদ্রোহ দমন করতে বাংলায় গেছেন। ফিরে এসেই দরগাহে হামলা করবেন। স্মিত হেসে খাজা বলেন, দিল্লি দূর অস্ত। বাংলা থেকে ফিরে রাজধানীতে প্রবেশ করছিলেন সুলতান। কোতোয়াল আবার হুঁশিয়ারি দেন-‘বাবা! সুলতান তো এসে পড়ছেন।’ খাজা বলেন, ‘দিল্লি হনুজ দূর অস্ত।’ দিল্লি এখনো বেশ দূরে। বিজয়ী সুলতানকে হাতি ঘোড়া সৈন্যসামন্ত সমেত সংবর্ধিত করতে অনেক তোরণ খাড়া করা হয়েছিল। দিল্লির শহরতলিতে ১৩২৫ সালে একটি  হাতির ধাক্কা লেগে তোরণ ধসে পড়লে তাতে প্রাণ যায় গিয়াসউদ্দিন তুগলকের। তাঁর সাধের শহর তুগলকাবাদ কালক্রম রূপ নেয় বন্য পশু আর ডাকাতদের আবাসস্থলে।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
সর্বশেষ খবর
ভিনিসিউস-রদ্রিগোকে নিয়ে ব্রাজিলের দল ঘোষণা
ভিনিসিউস-রদ্রিগোকে নিয়ে ব্রাজিলের দল ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে পুজামণ্ডপ পরিদর্শন করলেন বিএনপি নেতা টুকু
সিরাজগঞ্জে পুজামণ্ডপ পরিদর্শন করলেন বিএনপি নেতা টুকু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মাদকসহ তিনজন গ্রেফতার
মাদারীপুরে মাদকসহ তিনজন গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তের গোলে বার্সাকে হারাল পিএসজি
শেষ মুহূর্তের গোলে বার্সাকে হারাল পিএসজি

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

উখিয়ায় সেনা অভিযানে পিস্তল-গুলিসহ অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক
উখিয়ায় সেনা অভিযানে পিস্তল-গুলিসহ অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মহেশখালীতে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই যুবক নিহত
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই যুবক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের ঐতিহাসিক সেই ভেন্যুতে পারফর্ম করবে অ্যাশেজ
নিউইয়র্কের ঐতিহাসিক সেই ভেন্যুতে পারফর্ম করবে অ্যাশেজ

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয়হীন এক শিশুর গল্প ‘বান্ধব’
পরিচয়হীন এক শিশুর গল্প ‘বান্ধব’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষ উডের নয়, ব্যর্থতার দায় আমাদের : জাকের
দোষ উডের নয়, ব্যর্থতার দায় আমাদের : জাকের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ভয় উপেক্ষা করে গাজার দিকে ছুটছে ত্রাণবাহী ৩০ নৌযান
ইসরায়েলের ভয় উপেক্ষা করে গাজার দিকে ছুটছে ত্রাণবাহী ৩০ নৌযান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ডাকাত দলের ১৩ সদস্য গ্রেপ্তার
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ডাকাত দলের ১৩ সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে ৫০০ রোগী পেলেন বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা
শরীয়তপুরে ৫০০ রোগী পেলেন বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি শুরু
চট্টগ্রামে মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ জয়ে রাঙাতে চান নিগার
বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ জয়ে রাঙাতে চান নিগার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান
বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট
সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ
‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ

নগর জীবন

নিগারদের মিশন শুরু আজ
নিগারদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

সম্পাদকীয়

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য
অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন