শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

১৯৪৯ সাল থেকে ২০২৫। সময়ের হিসাবে ৭৬ বছর। প্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বয়স ৭৬ বছর। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক, আতাউর রহমান খান, আলী আমজাদ খান, আহমেদ আলী খান, শাখাওয়াত হোসেন, আবদুস সালাম খান, ইয়ার মোহাম্মদ খান, শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতা দলটির জন্ম দিয়েছেন। এ দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। বাংলাদেশের যত বিখ্যাত তারকা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, প্রায় ৭০ ভাগই ছিলেন এ দলটির তৈরি। একসময় এ দলের কর্মী হওয়া ছিল গর্বের বিষয়। স্বাধীন দেশে আওয়ামী লীগ নামের সঙ্গে তাজউদ্দীন আহমদ, খন্দকার মোশতাক আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মনসুর আলী, আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের নামও পরিচিত হয়। মিজানুর রহমান চৌধুরী, জিল্লুর রহমান, ড. কামাল হোসেন, সিরাজুল আলম খান, কাজী আরেফ আহমেদ, আ স ম আবদুর রব, শাজাহান সিরাজ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আমির হোসেন আমু, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আবদুল জলিল, জোহরা তাজউদ্দীনসহ অসংখ্য তারকা রাজনৈতিক নেতা তৈরি করেছে দলটি। আওয়ামী লীগ নামের দলটির পরিচিতি ছিল সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীর নামে। ১৯৬৬ সালের মার্চে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এর পর থেকে দলটি পরিচিতি লাভ করে শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ হিসেবে। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব সপরিবার নিহত হওয়ার পর এক পর্যায়ে দলটির হাল ধরেন জোহরা তাজউদ্দীন। তারপর ১৯৮১ সালে দলটি হয়ে যায় শেখ হাসিনার। ১৯৮১ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৪৩ বছরের অধিককাল শেখ হাসিনা এ দেশটি ও দলটিকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে যথেচ্ছ ব্যবহার ও অপব্যবহার করেছেন। দলটির সভাপতি হয়ে তিনি শুধু পিতার স্বপ্ন ও চেতনার বাণিজ্য করে গেছেন। একসময় এ আওয়ামী লীগ তারকা রাজনৈতিক নেতা তৈরি করেছে। আর শেখ হাসিনা যখন উত্তরাধিকারসূত্রে আওয়ামী লীগের মালিকানা পেয়ে যান, তখন তিনি তৈরি করেছেন কবরী, তারানা, সুবর্ণা, মমতাজ, ফেরদৌস, পলক, আরাফাতের মতো তারকা রাজনীতিবিদ। সোহরাওয়ার্দী, ভাসানী, শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার হাত ধরে হয়ে যায় কবরী, তারানা, সুবর্ণা, মমতাজ, পলক, আরাফাতের আওয়ামী লীগ।

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েমে বাকশাল গঠন করেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি তার পুরোনো দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত ঘোষণা করেন। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠনই শেখ মুজিবের জন্য কাল হয়েছিল। আর ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা নিজের জীবন রক্ষা করে হত্যা করেছেন আওয়ামী লীগকে। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ ২০২৪-এর ৫ আগস্ট কোমায় চলে যায় এবং ২০২৫ সালের ১২ মে এ রাজনৈতিক সংগঠনটির আনুষ্ঠানিক মৃত্যু ঘোষিত হয়। দেশবাসীর ওপর শেখ হাসিনার অবর্ণনীয় অত্যাচার, নির্যাতন, নিষ্পেষণ, আত্মম্ভরিতা, দম্ভের কারণেই ৭৬ বছরের আওয়ামী লীগকে প্রকৃতির প্রতিশোধের শিকার হতে হয়েছে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, অন্যের জন্য যে পথ তিনি তৈরি করেছিলেন, সে পথেই তার দলের মৃত্যু হলো। নিষিদ্ধ হলো বাংলাদেশ মন্‌জুরুল ইসলামআওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সব সংগঠন। প্রকৃতির বিচার সবার জন্য ন্যায্যই হয়, কারও জন্য হয় অত্যন্ত নিষ্ঠুর। বিগত ১৫ বছর দেশে যাদের ক্রীতদাসের মতো করে রাখা হয়েছিল, যারা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, যেসব মায়ের বুক খালি হয়েছে, যারা সত্যি কথাটিও বলতে পারেননি, যাদের মানবাধিকার পদে পদে লঙ্ঘিত হয়েছে আওয়ামী লীগের প্রাপ্য পরিণতিতে তারা মহান আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। আনন্দে উল্লাস করেছেন। গরু জবাই করে খিচুড়িভোজের আয়োজন করেছেন। অন্যদিকে যারা প্রাণ বাঁচাতে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন, যাদের আদর্শ ও চিন্তার মৃত্যু হলো তারা মনে করতেই পারেন যে তাদের ওপর নিষ্ঠুর আচরণ করা হচ্ছে। তবে মনে রাখা দরকার, প্রকৃতি  এমন এক ন্যায়নিষ্ঠ বিচারক, যে প্রত্যেক মানুষকেই তার কর্মফলের প্রাপ্তিটা কড়ায় গন্ডায় বুঝিয়ে দেয়। দেরিতে হলেও প্রকৃতি কারও প্রাপ্য বাকি রাখে না। প্রকৃতি কারও প্রতি অবিচারও করে না।

শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে ভারত থেকে দেশে ফিরেছিলেন পিতা-মাতা ও পরিবারের সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধের চিন্তা মাথায় নিয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের প্রথম সুবিধাভোগী ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ও শেখ মুজিবের অন্যতম বিশ্বস্ত সহচর খন্দকার মোশতাক আহমদ। কারণ তিনিই রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। তদানীন্তন তিন বাহিনী প্রধানসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তার সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে বাধ্য করেছিলেন। অথচ ১৫ আগস্টের ঘটনার জন্য শেখ হাসিনার হিংস্র আক্রোশ ছিল স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ওপর। শেখ হাসিনা ভারত থেকে ঢাকায় ফেরার মাত্র ১৩ দিনের মাথায় প্রেসিডেন্ট জিয়াকে চট্টগ্রামে নিহত হতে হয়। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যার নেপথ্যে শেখ হাসিনার কূটচাল থাকতে পারে, যা নিয়ে গবেষণা করলে সত্যতা পাওয়া যাবে। এ আক্রোশের কারণ ছিল জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। যা তার পিতা করতে পারেননি। জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন,  শেখ পরিবারের কারও পক্ষেই সে গৌরব অর্জন সম্ভব হয়নি। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি সে আক্রোশ শুধু শেখ হাসিনার ছিল না, ভিতরে ভিতরে শেখ মুজিবও ক্ষুব্ধ ছিলেন। কারণ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসে ভাগ বসিয়েছেন। সেটা শেখ মুজিব মেনে নিতে পারেননি। জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা কোনো না কোনো সময় শেখ মুজিবের নেতৃত্ব প্রশ্নবিদ্ধ এবং ইতিহাস জিয়াকে সঠিক স্থানে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে; এটা শেখ মুজিব অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। সে কারণেই সিনিয়র হওয়া সত্ত্বেও জিয়াকে বাদ দিয়ে শফিউল্লাহকে সেনাপ্রধান করেছিলেন। জিয়াউর রহমানকে করেছিলেন উপপ্রধান।

প্রতিহিংসার নিখুঁত ছক এঁকেই রাজনীতির পথে অগ্রসর হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে দল সুসংগঠিত করেন। দলের ভিত মজবুত করেন। সামরিক-বেসামরিক সকল পর্যায়ে নিজের লোক তৈরি করেন। দলকে অর্থনৈতিকভাবে মজবুত করতে গড়ে তোলেন একটি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে নিজের মধ্যে সুপ্ত থাকা প্রতিহিংসার স্ফুলিঙ্গ জ্বালিয়ে দেন। তৈরি করেন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নির্মূল করার মাস্টারপ্ল্যান। সে প্ল্যান অনুযায়ী তিনি চলেছেন ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত। হাজার হাজার মানুষ খুন করেছেন। তার হিংস্র থাবায় আহত অনেকেই এখনো হাসপাতালের বিছানায়। বুখারি শরিফের ৪৬৮৬ নম্বর হাদিসে রসুল (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ জালিমকে অবকাশ দিয়ে থাকেন। অবশেষে তাকে এমনভাবে পাকড়াও করেন, সে আর ছুটে যেতে পারে না। মহান আল্লাহ বান্দার কৃতকর্মের বিচার দুুনিয়াতেই করে থাকেন। রসুল (সা.) হাদিসে কুদসিতে (মুসলিম : ৬৭৩৭) আল্লাহর কথা বর্ণনা করে বলেন, হে আমার বান্দা, আমি নিজের ওপর জুলুম হারাম করেছি এবং তোমাদের জন্যও তা হারাম করেছি। অতএব তোমরা একে অন্যের ওপর জুলুম কোরো না। অতএব প্রকৃতির বিচারে মজলুমের ওপর জুলুমের নিষ্ঠুর পরিণতিই শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে এখন ভোগ করতে হচ্ছে।

আওয়ামী লীগকে হটিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে রাষ্ট্রক্ষমতা বুুঝিয়ে দিয়েছে বিপ্লবী ছাত্র-জনতা। সরকারের বয়স এখন নয় মাস। সশস্ত্র বাহিনীকে বিচারিক  ক্ষমতা দিয়ে কোনোরকমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। পুলিশ এখনো ট্রমা কাটিয়ে ভাবমূর্তি ও পেশাদারি দৃঢ়তা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে। অর্থনীতির চাকা ঘোরানোর জন্য রেমিট্যান্সই অন্যতম ভরসা। নানান শর্তে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া হচ্ছে। দেশের উচ্চবিত্তরা এখন পর্যবেক্ষণে আছেন। ভালো নেই মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা। খাবারে টান পড়ছে খেটে খাওয়া মানুষের। বেকারত্ব দিনদিন বাড়ছে। রাজনীতির পুবাকাশ এখনো স্বচ্ছ হয়নি। সংস্কার, ঐকমত্য কিছুতেই এখনো ধোঁয়াশা কাটেনি। এর মধ্যে আবার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতীয় সংগীত নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। সব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে সরকারকে ব্যর্থ করতে ভিতরে-বাইরে ভূরাজনীতির অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা চুপচাপ বসে নেই। তারা একের পর এক মতলবি কলকাঠি নেড়েই চলেছে। দেশে সৎ, যোগ্য, দেশপ্রেমী জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা যত বেশি বিলম্বিত হবে, খেলোয়াড়দের খেলার পরিবেশ তত বেশি অনুকূলে থাকবে। পানি ঘোলা করে মাছ ধরার জন্য তক্কে তক্কে থাকবে তারা। সুতরাং আওয়ামী লীগের মৃত্যু হয়েছে, তাতে এখনই তৃপ্তির ঢেকুর তুলে লাভ নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
একাধিক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
একাধিক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত নেইমার
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত নেইমার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৈয়দপুরে কুরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত অর্ধশতাধিক
সৈয়দপুরে কুরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত অর্ধশতাধিক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ডেকে নিয়ে দুই কিশোরীকে গণধর্ষণ
ভারতে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ডেকে নিয়ে দুই কিশোরীকে গণধর্ষণ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে হতদরিদ্র দুই হাজার পরিবার পেল কুরবানির মাংস
ফরিদপুরে হতদরিদ্র দুই হাজার পরিবার পেল কুরবানির মাংস

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মীরসরাইয়ে গভীর রাতে কলোনিতে আগুন, প্রাণ গেল যুবকের
মীরসরাইয়ে গভীর রাতে কলোনিতে আগুন, প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরগঞ্জে দুর্বৃত্তের হামলায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু
সুন্দরগঞ্জে দুর্বৃত্তের হামলায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প-মাস্কের সম্পর্ক জোড়া লাগতে পারে যেভাবে, জানালেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্প-মাস্কের সম্পর্ক জোড়া লাগতে পারে যেভাবে, জানালেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!
গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা করবেন চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা করবেন চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যালন ডি’অর নিয়ে রোনালদোর মন্তব্যের কী জবাব দিলেন ফরাসি কিংবদন্তি?
ব্যালন ডি’অর নিয়ে রোনালদোর মন্তব্যের কী জবাব দিলেন ফরাসি কিংবদন্তি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রচারে গুলিবিদ্ধ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মিগুয়েল
নির্বাচনী প্রচারে গুলিবিদ্ধ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মিগুয়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট
কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের নামাজ নিয়ে দ্বন্দ্ব, প্রতিপক্ষের ছোড়া বোমায় বিএনপি কর্মী নিহত
ঈদের নামাজ নিয়ে দ্বন্দ্ব, প্রতিপক্ষের ছোড়া বোমায় বিএনপি কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদা বলেও নতুন অধিনায়ক চায় ভারত?
সাদা বলেও নতুন অধিনায়ক চায় ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশিয়ানীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কাশিয়ানীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উজিরপুরে বাসচাপায় কলেজছাত্র নিহত
উজিরপুরে বাসচাপায় কলেজছাত্র নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইসিসি বিচারকদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ইইউ-জাতিসংঘের উদ্বেগ
আইসিসি বিচারকদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ইইউ-জাতিসংঘের উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শিশু হত্যা বন্ধ করুন; ইতালীয় কোচের বার্তা
গাজায় শিশু হত্যা বন্ধ করুন; ইতালীয় কোচের বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক