শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

১৯৪৯ সাল থেকে ২০২৫। সময়ের হিসাবে ৭৬ বছর। প্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বয়স ৭৬ বছর। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক, আতাউর রহমান খান, আলী আমজাদ খান, আহমেদ আলী খান, শাখাওয়াত হোসেন, আবদুস সালাম খান, ইয়ার মোহাম্মদ খান, শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতা দলটির জন্ম দিয়েছেন। এ দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। বাংলাদেশের যত বিখ্যাত তারকা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, প্রায় ৭০ ভাগই ছিলেন এ দলটির তৈরি। একসময় এ দলের কর্মী হওয়া ছিল গর্বের বিষয়। স্বাধীন দেশে আওয়ামী লীগ নামের সঙ্গে তাজউদ্দীন আহমদ, খন্দকার মোশতাক আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মনসুর আলী, আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের নামও পরিচিত হয়। মিজানুর রহমান চৌধুরী, জিল্লুর রহমান, ড. কামাল হোসেন, সিরাজুল আলম খান, কাজী আরেফ আহমেদ, আ স ম আবদুর রব, শাজাহান সিরাজ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আমির হোসেন আমু, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আবদুল জলিল, জোহরা তাজউদ্দীনসহ অসংখ্য তারকা রাজনৈতিক নেতা তৈরি করেছে দলটি। আওয়ামী লীগ নামের দলটির পরিচিতি ছিল সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীর নামে। ১৯৬৬ সালের মার্চে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এর পর থেকে দলটি পরিচিতি লাভ করে শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ হিসেবে। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব সপরিবার নিহত হওয়ার পর এক পর্যায়ে দলটির হাল ধরেন জোহরা তাজউদ্দীন। তারপর ১৯৮১ সালে দলটি হয়ে যায় শেখ হাসিনার। ১৯৮১ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৪৩ বছরের অধিককাল শেখ হাসিনা এ দেশটি ও দলটিকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে যথেচ্ছ ব্যবহার ও অপব্যবহার করেছেন। দলটির সভাপতি হয়ে তিনি শুধু পিতার স্বপ্ন ও চেতনার বাণিজ্য করে গেছেন। একসময় এ আওয়ামী লীগ তারকা রাজনৈতিক নেতা তৈরি করেছে। আর শেখ হাসিনা যখন উত্তরাধিকারসূত্রে আওয়ামী লীগের মালিকানা পেয়ে যান, তখন তিনি তৈরি করেছেন কবরী, তারানা, সুবর্ণা, মমতাজ, ফেরদৌস, পলক, আরাফাতের মতো তারকা রাজনীতিবিদ। সোহরাওয়ার্দী, ভাসানী, শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার হাত ধরে হয়ে যায় কবরী, তারানা, সুবর্ণা, মমতাজ, পলক, আরাফাতের আওয়ামী লীগ।

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েমে বাকশাল গঠন করেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি তার পুরোনো দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত ঘোষণা করেন। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠনই শেখ মুজিবের জন্য কাল হয়েছিল। আর ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা নিজের জীবন রক্ষা করে হত্যা করেছেন আওয়ামী লীগকে। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ ২০২৪-এর ৫ আগস্ট কোমায় চলে যায় এবং ২০২৫ সালের ১২ মে এ রাজনৈতিক সংগঠনটির আনুষ্ঠানিক মৃত্যু ঘোষিত হয়। দেশবাসীর ওপর শেখ হাসিনার অবর্ণনীয় অত্যাচার, নির্যাতন, নিষ্পেষণ, আত্মম্ভরিতা, দম্ভের কারণেই ৭৬ বছরের আওয়ামী লীগকে প্রকৃতির প্রতিশোধের শিকার হতে হয়েছে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, অন্যের জন্য যে পথ তিনি তৈরি করেছিলেন, সে পথেই তার দলের মৃত্যু হলো। নিষিদ্ধ হলো বাংলাদেশ মন্‌জুরুল ইসলামআওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সব সংগঠন। প্রকৃতির বিচার সবার জন্য ন্যায্যই হয়, কারও জন্য হয় অত্যন্ত নিষ্ঠুর। বিগত ১৫ বছর দেশে যাদের ক্রীতদাসের মতো করে রাখা হয়েছিল, যারা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, যেসব মায়ের বুক খালি হয়েছে, যারা সত্যি কথাটিও বলতে পারেননি, যাদের মানবাধিকার পদে পদে লঙ্ঘিত হয়েছে আওয়ামী লীগের প্রাপ্য পরিণতিতে তারা মহান আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। আনন্দে উল্লাস করেছেন। গরু জবাই করে খিচুড়িভোজের আয়োজন করেছেন। অন্যদিকে যারা প্রাণ বাঁচাতে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন, যাদের আদর্শ ও চিন্তার মৃত্যু হলো তারা মনে করতেই পারেন যে তাদের ওপর নিষ্ঠুর আচরণ করা হচ্ছে। তবে মনে রাখা দরকার, প্রকৃতি  এমন এক ন্যায়নিষ্ঠ বিচারক, যে প্রত্যেক মানুষকেই তার কর্মফলের প্রাপ্তিটা কড়ায় গন্ডায় বুঝিয়ে দেয়। দেরিতে হলেও প্রকৃতি কারও প্রাপ্য বাকি রাখে না। প্রকৃতি কারও প্রতি অবিচারও করে না।

শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে ভারত থেকে দেশে ফিরেছিলেন পিতা-মাতা ও পরিবারের সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধের চিন্তা মাথায় নিয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের প্রথম সুবিধাভোগী ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ও শেখ মুজিবের অন্যতম বিশ্বস্ত সহচর খন্দকার মোশতাক আহমদ। কারণ তিনিই রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। তদানীন্তন তিন বাহিনী প্রধানসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তার সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে বাধ্য করেছিলেন। অথচ ১৫ আগস্টের ঘটনার জন্য শেখ হাসিনার হিংস্র আক্রোশ ছিল স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ওপর। শেখ হাসিনা ভারত থেকে ঢাকায় ফেরার মাত্র ১৩ দিনের মাথায় প্রেসিডেন্ট জিয়াকে চট্টগ্রামে নিহত হতে হয়। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যার নেপথ্যে শেখ হাসিনার কূটচাল থাকতে পারে, যা নিয়ে গবেষণা করলে সত্যতা পাওয়া যাবে। এ আক্রোশের কারণ ছিল জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। যা তার পিতা করতে পারেননি। জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন,  শেখ পরিবারের কারও পক্ষেই সে গৌরব অর্জন সম্ভব হয়নি। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি সে আক্রোশ শুধু শেখ হাসিনার ছিল না, ভিতরে ভিতরে শেখ মুজিবও ক্ষুব্ধ ছিলেন। কারণ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসে ভাগ বসিয়েছেন। সেটা শেখ মুজিব মেনে নিতে পারেননি। জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা কোনো না কোনো সময় শেখ মুজিবের নেতৃত্ব প্রশ্নবিদ্ধ এবং ইতিহাস জিয়াকে সঠিক স্থানে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে; এটা শেখ মুজিব অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। সে কারণেই সিনিয়র হওয়া সত্ত্বেও জিয়াকে বাদ দিয়ে শফিউল্লাহকে সেনাপ্রধান করেছিলেন। জিয়াউর রহমানকে করেছিলেন উপপ্রধান।

প্রতিহিংসার নিখুঁত ছক এঁকেই রাজনীতির পথে অগ্রসর হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে দল সুসংগঠিত করেন। দলের ভিত মজবুত করেন। সামরিক-বেসামরিক সকল পর্যায়ে নিজের লোক তৈরি করেন। দলকে অর্থনৈতিকভাবে মজবুত করতে গড়ে তোলেন একটি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে নিজের মধ্যে সুপ্ত থাকা প্রতিহিংসার স্ফুলিঙ্গ জ্বালিয়ে দেন। তৈরি করেন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নির্মূল করার মাস্টারপ্ল্যান। সে প্ল্যান অনুযায়ী তিনি চলেছেন ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত। হাজার হাজার মানুষ খুন করেছেন। তার হিংস্র থাবায় আহত অনেকেই এখনো হাসপাতালের বিছানায়। বুখারি শরিফের ৪৬৮৬ নম্বর হাদিসে রসুল (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ জালিমকে অবকাশ দিয়ে থাকেন। অবশেষে তাকে এমনভাবে পাকড়াও করেন, সে আর ছুটে যেতে পারে না। মহান আল্লাহ বান্দার কৃতকর্মের বিচার দুুনিয়াতেই করে থাকেন। রসুল (সা.) হাদিসে কুদসিতে (মুসলিম : ৬৭৩৭) আল্লাহর কথা বর্ণনা করে বলেন, হে আমার বান্দা, আমি নিজের ওপর জুলুম হারাম করেছি এবং তোমাদের জন্যও তা হারাম করেছি। অতএব তোমরা একে অন্যের ওপর জুলুম কোরো না। অতএব প্রকৃতির বিচারে মজলুমের ওপর জুলুমের নিষ্ঠুর পরিণতিই শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে এখন ভোগ করতে হচ্ছে।

আওয়ামী লীগকে হটিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে রাষ্ট্রক্ষমতা বুুঝিয়ে দিয়েছে বিপ্লবী ছাত্র-জনতা। সরকারের বয়স এখন নয় মাস। সশস্ত্র বাহিনীকে বিচারিক  ক্ষমতা দিয়ে কোনোরকমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। পুলিশ এখনো ট্রমা কাটিয়ে ভাবমূর্তি ও পেশাদারি দৃঢ়তা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে। অর্থনীতির চাকা ঘোরানোর জন্য রেমিট্যান্সই অন্যতম ভরসা। নানান শর্তে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া হচ্ছে। দেশের উচ্চবিত্তরা এখন পর্যবেক্ষণে আছেন। ভালো নেই মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা। খাবারে টান পড়ছে খেটে খাওয়া মানুষের। বেকারত্ব দিনদিন বাড়ছে। রাজনীতির পুবাকাশ এখনো স্বচ্ছ হয়নি। সংস্কার, ঐকমত্য কিছুতেই এখনো ধোঁয়াশা কাটেনি। এর মধ্যে আবার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতীয় সংগীত নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। সব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে সরকারকে ব্যর্থ করতে ভিতরে-বাইরে ভূরাজনীতির অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা চুপচাপ বসে নেই। তারা একের পর এক মতলবি কলকাঠি নেড়েই চলেছে। দেশে সৎ, যোগ্য, দেশপ্রেমী জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা যত বেশি বিলম্বিত হবে, খেলোয়াড়দের খেলার পরিবেশ তত বেশি অনুকূলে থাকবে। পানি ঘোলা করে মাছ ধরার জন্য তক্কে তক্কে থাকবে তারা। সুতরাং আওয়ামী লীগের মৃত্যু হয়েছে, তাতে এখনই তৃপ্তির ঢেকুর তুলে লাভ নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সরকারি চাকরি আইন
সরকারি চাকরি আইন
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বিদেশে অর্থ পাচার
বিদেশে অর্থ পাচার
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে বাস উল্টে শিশুসহ নিহত ১০, আহত ১২
ভিয়েতনামে বাস উল্টে শিশুসহ নিহত ১০, আহত ১২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিদ্ধান্ত বদলে জাপান সফর করছে বার্সেলোনা
সিদ্ধান্ত বদলে জাপান সফর করছে বার্সেলোনা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, মেঘলা থাকবে আকাশ
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, মেঘলা থাকবে আকাশ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার পরিস্থিতি ‘অবর্ণনীয় ও সমর্থনযোগ্য নয়’: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
গাজার পরিস্থিতি ‘অবর্ণনীয় ও সমর্থনযোগ্য নয়’: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দল গঠনের ঘোষণা জেরেমি করবিনের
নতুন দল গঠনের ঘোষণা জেরেমি করবিনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা