শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৪, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

গুমের অন্ধকার অধ্যায়

♦ চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় অজ্ঞাত স্থানে। দুই হাত দুই দিকে বেঁধে ঝোলানো হয়। খুলে নেওয়া হয় ওড়না ♦ মা-মেয়েকে একসঙ্গে অপহরণ করে মেয়ের সামনে মাকে নির্যাতন। পরে মেয়েকে রাস্তায় ফেলে গেলেও ফিরে আসেননি মা ♦ গ্রিলের মধ্যে হ্যান্ডকাফ দিয়ে তাকে দাঁড় করিয়ে রাখা হতো। আঙুলে প্লাস দিয়ে ধরে, আরেকজন সুঁচ ঢুকিয়ে দেয়
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

২০১৮ সালের ঘটনা। নির্বাচনের বছর। পরিবার নিয়ে সুখেই কাটছিল শাকিলার (ছদ্মনাম) দিনগুলো। হঠাৎ যেন অন্ধকার নেমে তার জীবনে। সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওই নারীকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় অজ্ঞাত স্থানে। দুই হাত দুই দিকে বেঁধে ঝোলানো হয়। খুলে নেওয়া হয় ওড়না। এরপর টানা ২৪ দিন আটকে রেখে চলে পাশবিক নির্যাতন। শাকিলা এখন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন। সেই রোমহর্ষক স্মৃতি তাকে তাড়া করে ফেরে সবসময়। গুম কমিশনের কাছে ভয়াবহ দিনগুলোর কথা বর্ণনা করেছেন শাকিলা।

বিগত সরকারের শাসনামলে সারা দেশে গুমের শিকার হন অসংখ্য মানুষ। ভুক্তভোগীদের মধ্যে ছিলেন- মেধাবী শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, রাজনৈতিক কর্মী, সরকারি-বেসরকারি পেশাজীবী ও সাধারণ জনগণ। পুরুষদের পাশাপাশি গুম হন অনেক নারীও। মা-মেয়েকে একসঙ্গে অপহরণ করে মেয়ের সামনে মাকে নির্যাতনের ঘটনাও ঘটেছে। পরে মেয়েকে রাস্তায় ফেলে গেলেও ফিরে আসেননি মা। শাকিলা বেঁচে ফিরলেও গত ১৫ বছরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুম হওয়া অগণিত মানুষ আর ফিরে আসেননি। কমিশনের কাছে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৮৫০টি গুমের অভিযোগ এসেছে। ২৫৩ জন গুমের অকাট্য প্রমাণ পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি। যারা বেঁচে ফিরেছেন তাদের মুখে উঠে এসেছে গুম ও নির্যাতনের ভয়াবহ বর্ণনা।

শাকিলা বলেন, ওরা আমাদের ওড়না কেড়ে নিয়েছিল। আর যেহেতু জানালার দিকে মুখ করা ছিল, তাই আমাকে এভাবে দেখার জন্য পুরুষ মানুষ যে কতজন এসেছে তা ছিল বলার বাইরে। মানে তারা এভাবে একটা মজা পাচ্ছে। বলাবলি করতেছিল যে, এতদিন এমন পর্দাই করছ যে-এখন সব পর্দা ছুটে গেছে। আমার পিরিয়ড হওয়ার ডেট ছিল অনেক দেরিতে। কিন্তু আমার ওপর তারা এমনভাবে টর্চার করে যে, আমি অসুস্থ হয়ে যাই। সঙ্গে সঙ্গে আমার পিরিয়ড আরম্ভ হয়। আমি তাদেরকে প্যাডের কথা বললে তারা হাসাহাসি করত।

৫৬ বছর বয়সি এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, নির্যাতনের একপর্যায়ে তার আঙুলের নখ উপড়ে ফেলা হয়। র‌্যাব-১০ কর্তৃক গুমের শিকার এক বক্তি জানান, গ্রিলের মধ্যে হ্যান্ডকাফ দিয়ে তাকে দাঁড় করিয়ে রাখা হতো, যাতে বসতে না পারেন। একদিন একজন আঙুলে প্লাস দিয়ে ধরে, আরেকজন সুঁচ ঢুকিয়ে দেয়।

২০১৪ সালে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা ও র‌্যাব-১২ কর্তৃক অপহৃত ৩০ বছর বয়সি এক যুবক জানান, তিনি ৩৯ দিন গুম ছিলেন। কথায় কথায় তাকে কিল থাপ্পড় মারত। প্যান্ট খুলে গোপনাঙ্গে ক্লিপ লাগিয়ে ইলেকট্রিক শক দিত। একবার চলন্ত গাড়িতে তুলে টানা প্রায় ১৫-২০ মিনিট ইলেকট্রিক শক দেয়। ব্যথায় ছটফট করতে গিয়ে দুই পায়ে প্রায় ১ ফুট করে ছিলে যায়। তিনি বলেন, ইলেকট্রিক শক এতটা ভয়াবহ যে, পায়ের ব্যথা টের পাচ্ছিলাম না। শক বন্ধ করার পর তিন মিনিট ধরে চেচাইছি। পরে ওরা মুখ চেপে ধরে।

গুম কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে নির্যাতনের জন্য র‌্যাবের টিএফআই সেলে ছিল এক ধরনের ঘূর্ণায়মান চেয়ার। সেখানে ভুক্তভোগীদের অত্যন্ত উচ্চগতিতে ঘোরানো হতো। এতে ভুক্তভোগীদের কেউ বমি, কেউ প্রস্রাব-পায়খানা করে ফেলতেন। কেউ অজ্ঞান হয়ে যেতেন। ২০১৭ সালে ডিজিএফআই ও র‌্যাব-২ কর্তৃক অপহৃত হয়ে ২০৮ দিন গুম ছিলেন ২৮ বছরের এক যুবক। তিনি তার দুঃসহ স্মৃতি বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, ... একটা মেশিনে উঠাইছিল। এরপর হাত, পা, মাথা বাঁধা হয়। মেশিনটা চালানোর পর মনে হচ্ছিল সব হাড় আলাদা হয়ে যাচ্ছে। আজব মেশিন। মেশিনটা ঘোরানো যায়। কখনো কখনো উল্টানো যায়। আবার ফ্লাট শোয়ানো যায়। এরপর ওইখানে থাকা অবস্থায় হাঁটুর ওপর বাড়ি দিয়ে জিজ্ঞাসা করেছে, তুমি সরকারের বিরুদ্ধে কী কী ষড়যন্ত্র করেতেছ?

২৭ বছর বয়সি এক যুবক র‌্যাব ১০ কর্তৃক অপহৃত হন ২০১৭ সালে। তিনি জানান, তাকে মুখ ওপর দিকে রেখে শুইয়ে মুখের ওপরে গামছা দিয়ে পানি ঢালত। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যেত। তারপর গামছা সরিয়ে বলত, বল কী করছিস? তিনি জানতে চাইতেন তার অপরাধ কী? তারা উত্তর না দিয়ে আবার মুখে গামছা দিয়ে পানি ঢালত। অপরদিকে ৩৯১ দিন গুম থাকা ৪৬ বছর বয়সি এক ব্যক্তি কমিশনকে জানিয়েছেন, পুরুষ ভুক্তভোগীদের রাখার সেলগুলো ছিল ক্ষুদ্র ও সংকীর্ণ। সেলে টয়লেট ব্যবহারের জন্য নিচু বিল্ট-ইন প্যান বসানো ছিল। ভুক্তভোগীরা যখন শুয়ে থাকতেন, তখন তাদের শরীর প্রায়শই ওই প্যানের উপরেই পড়ে থাকত। যার ফলে তাদের ময়লা, প্রস্রাব ও মলের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যে থাকতে হতো। এ ছাড়া এসব সেলে সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে প্রতিটি কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করা হতো। ফলে ভুক্তভোগীদের টয়লেট প্যান ব্যবহারের সময়ও চরম অপমান ও লজ্জার মধ্যে থাকতে হতো। ঠিকমতো ঘুমাতেও দিত না নিরাপত্তা প্রহরীরা।

২০২৩ সালে সিটিটিসি কর্তৃক ১৬ দিন গুম থাকা ৪৭ বছর বয়সি এক ব্যক্তি বলেছেন, তার চোখ কখনো গামছা দিয়ে, কখনো যমটুপি দিয়ে বাঁধা থাকত। হাত বাঁধা থাকত কখনো সামনে, কখনো পেছনে। কনুই ও দুই হাঁটুতে খুব জোরে জোরে মারত মোটা লাঠি দিয়ে। আমি মনে করতাম যে, আমার হাড়গুলো বুঝি ভেঙে যাবে। কিন্তু পরবর্তীতে দেখলাম যে ফুলে অবস্থা খুব খারাপ হয়ে গেছে, কিন্তু হাড় ভাঙছে এরকম বুঝিনি।

র‌্যাব-১১ কর্তৃক গুম হওয়া এক যুবক বলেন, আমার পা বেঁধে ওপর দিকে করে ঝুলিয়েছে। শরীরে কোনো পোশাক রাখেনি তখন। তারপরে এলোপাতাড়ি আমাকে দুজন একসঙ্গে পেটাতে থাকে। খুব সম্ভব বেতের লাঠি দিয়ে। পরে আমাকে অসংখ্যবার টর্চার করেছে এবং মারতে মারতে আমার এমন হয়েছে যে-চোখে বাঁধা কাপড় খুলে গেছে। নাকে-মুখে চড়, থাপ্পড় তো ছিলই। এ ছাড়া শুধু পেছনে মেরেছে। ওই সময়ে চামড়া ছিঁড়ে, মানে চামড়া ফেটে রক্ত ঝরেছে।

১৬ বছর বয়সি এক কিশোর র‌্যাব কর্তৃক অপহৃত হন ২০১৯ সালে। ২০ মাস ১৩ দিন তিনি গুম ছিলেন। জীবিত ফিরলেও এখন অনেকটা মানসিক ভারসাম্যহীন। ভুক্তভোগীর পিতা বলেন, ছেলেটা এতিম, মায় মারা গেছে। লেখাপড়া করত। সব শেষ। ফেরার পরে (গুম থেকে) শুধু বসে থাকত। হঠাৎ রেগে যাইত। কেউ কিছু জিগাইলে থাপ্পড় দিত। এখন খালি একা একা হাসে, কিছু কাইলে ফেনায়, ঠিকমতো কথা কয় না। আগের মতো না। ডাক্তার দেখাইলাম, ওষুধ দেয়, খায় না। কয় শরীর কাঁপে, ঘুমে ধরে। ওষুধ ফালায় দেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে কমিটি বিএনপির
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে কমিটি বিএনপির
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
পরোয়ানা সাবেক আইজিপিসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে
পরোয়ানা সাবেক আইজিপিসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সংকটে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
সংকটে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
সর্বশেষ খবর
নেদারল্যান্ডস সিরিজে খেলবেন না মিরাজ
নেদারল্যান্ডস সিরিজে খেলবেন না মিরাজ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, যুবকের সাত বছরের কারাদণ্ড
মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, যুবকের সাত বছরের কারাদণ্ড

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রোয়েশিয়ার অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী শাহ মুজাক্কের
ক্রোয়েশিয়ার অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী শাহ মুজাক্কের

৪ মিনিট আগে | পরবাস

চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ছাড়াল ২৭ হাজার
চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ছাড়াল ২৭ হাজার

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দৌলতখানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
দৌলতখানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে প্রায় ২১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
গোপালগঞ্জে প্রায় ২১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াই করেছে’
‘বিএনপি ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াই করেছে’

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ
বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেই পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে
সেই পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়্যারলেসে বার্তা ফাঁসকারী পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে
ওয়্যারলেসে বার্তা ফাঁসকারী পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত
বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া
চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা

৪০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!
২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার
রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান
হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’
‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল আঙিনা পরিষ্কার করল স্বেচ্ছাসেবক দল
লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল আঙিনা পরিষ্কার করল স্বেচ্ছাসেবক দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ
এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার জৈন্তাপুরে ২০ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার
এবার জৈন্তাপুরে ২০ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়ি পৌর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
খাগড়াছড়ি পৌর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নগর জীবন

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা