শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ

বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ মুজিবের মতো যশ, খ্যাতি, ফুলেল শুভেচ্ছা ইত্যাদি লাভের ঘটনা আজ পর্যন্ত অন্য কারও ভাগ্যে জোটেনি, সেই সঙ্গে তাঁর জীবনের দুঃখজনক পরিণতির কথাও সবারই জানা! এসব ঘটনায় প্রমাণিত হয়, মানবজীবন বড়ই বিচিত্র, কার ভাগ্যে কখন কী ঘটে বলা যায় না! অন্যথায় শেখ হাসিনার পরিণতিই বা এমনটি হবে কেন আর সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদারই বা এমন অসম্মানজনক দশা হবে কেন?  এসব ঘটনাও প্রমাণ করে যশ, খ্যাতি, ক্ষমতা কোনোটাই চিরস্থায়ী নয়। আজ যার গলায় ফুলের মালা, কাল তার গলায় যে জুতার মালা পরানো হবে না, তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই!

কারণ স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশে আজ পর্যন্ত যা ঘটে গেল, সে দিকটায় ফিরে তাকালেই এসব ক্ষেত্রে আমাদের কাছে অনেক কিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে, অনেক শিক্ষণীয় বিষয় আমরা এখানে দেখতে পাব।

আর এসব জানতে-বুঝতে এখানে শুরুতেই যা উল্লেখ করতে চাই, তা হলো, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর থেকেই একদল লোক স্বাধীন বাংলাদেশকে তাদের নিজস্ব সম্পত্তি তথা ‘গনিমতের মাল’ হিসেবে গণ্য করা শুরু করেন!

সে সময়ে একশ্রেণির অস্ত্রধারী মানুষ ঘরে ঘরে রাজাকার খোঁজ করায় মানুষের মনে একধরনের ভীতিকর অবস্থার সৃষ্টি হয়! কারণ আসল রাজাকার যারা তারা গা-ঢাকা দেওয়ায়, রাজাকার খুঁজতে থাকা লোকেরা রাজাকারদের আত্মীয়-পরিজনের ওপর অত্যাচার শুরু করে। কেউ কেউ তুলে নিয়ে অর্থের বিনিময়ে ছেড়ে দেয়, আবার কাউকে গুম করে দেওয়া হয়! এ অবস্থায় স্বাধীনতার পরও দেশে হত্যা, রাহাজানি বন্ধ হয়নি! আবার কারও বাড়িতে সুন্দরী কোনো মেয়ে থাকলে এবং রাজাকার খোঁজা মানুষদের কারও সেই মেয়েটি চোখে ধরে গেলে ওই বাড়ির কোনো পুরুষ সদস্যকে রাজাকার আখ্যা দিয়ে জোর করে সেই মেয়েকে বিয়ে করা হতো! আর সে সময় কেউ এসব ঘটনার প্রতিকার করতে গেলে তার জন্য মৃত্যু ছিল অনিবার্য! সে সময় দেশে একটি সরকার থাকা সত্ত্বেও ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা দ্বারা কোনো প্রতিরোধ ছাড়াই নির্বিঘ্নে এসব কর্মকাণ্ড পরিচালিত হতো! তা ছাড়া সরকারি আমলাদের দুর্নীতিসহ সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের লুটতরাজ ইত্যাদি ঘটনাতেও জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল! শীতার্ত দরিদ্র মানুষের জন্য আনীত রিলিফের কম্বল চুরির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর উদ্দেশে স্বয়ং শেখ সাহেবকেও বলতে হয়েছিল, ‘কই রে আমার কম্বলটি কোথায়?’

এ অবস্থায় দেশে ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ মাস প্রলম্বিত একটি দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে বেসরকারি এক হিসাব অনুযায়ী ১০ থেকে ১৫ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সেই দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারায়। যদিও সরকারি হিসাবে তা অনেক কমিয়ে দেখানো হয়! দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞরা সেই দুর্ভিক্ষকে তৎকালীন সরকারের বিরাট ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত করায় অতঃপর সরকার নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশের সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা ‘বাকশাল’ কায়েম করে দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেয়! ফলে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষই সরকারের ওপর ভীষণভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে। আর সেই সুযোগে ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেষ রাতে একদল সৈনিক ৩২ নম্বর বাসভবন আক্রমণ করে সপরিবার শেখ

মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যা করে! শুধু শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা বিদেশে অবস্থান করায় প্রাণে রক্ষা পান!

ওপরের ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, শেখ মুজিবের মতো একজন নেতা এবং রাজনীতিবিদও একসময় জনপ্রিয়তা হারিয়ে ভুল রাস্তা অতিক্রম করতে গিয়ে কীভাবে বেঘোরে প্রাণ হারিয়েছিলেন। যদিও তার খুনিদের কর্মকাণ্ড কোনোমতেই সমর্থনযোগ্য নয়, কিন্তু বাস্তবে তেমনটিই ঘটেছিল!

আবার ক্ষমতার লোভে পড়ে মুজিবকন্যা ২০১৮ সালের নির্বাচনে যা করেছেন তা নিন্দনীয়। নির্বাচনের আগের দিন রাতে ব্যালটে সিল মেরে আগ থেকেই ভোটবাক্স ভর্তি করে যে ঘটনার জন্ম দিলেন তা খুবই অশোভনীয় সে অবস্থায় বিরোধী দল আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখায় পুলিশ এবং দলীয় ক্যাডার ব্যবহার করে বিরোধী দল দমনের পদক্ষেপ নিন তিনি। দেশবাসীর চাওয়া পাওয়াকে উপেক্ষা করে ’২৪-এর ৭ জানুয়ারি পুনরায় ভোটারবিহীন একটি ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি পুনরায় নিজেকে যেভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করলেন, সেসব ঘটনাও ক্ষমতালিপ্সার এক অনন্য নজির হিসেবেই ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে।

অতঃপর সেই স্বৈরাচারী সরকারেরও অবসান হয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনে দেশের আমজনতা সম্পৃক্ত হয়ে পড়লে সে আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনা এ দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বরোচিত পন্থা অবলম্বন করেও টিকে থাকতে পারেননি। সে আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। উল্লেখ্য স্বাধীনতার পর মুজিব সরকার এবং জুলাই ২৪ পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকারের তুলনামূলক একটি চিত্র তুলে ধরাই ওপরে বর্ণিত কিছু ঘটনার অবতারণা করার উদ্দেশ্য। তবে হাসিনা সরকারের ফ্যাসিস্ট কর্মকাণ্ড ছাড়াও তাঁর সরকারের দুর্নীতিসহ অর্থ পাচার ইত্যাদি অনেক অপকর্ম এবং অপরাধের কথা তুলে ধরা এই স্বল্পপরিসরে সম্ভব হলো না।

এ অবস্থায় লেখাটির শেষ অংশে এসে বর্তমান সরকার সম্পর্কেও সংক্ষেপে এখানে কিছু বলা প্রয়োজন বলে অনুভব করছি। শুরুতেই বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে বলতে চাই, শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে যাঁরা গুম, খুন, লুটতরাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন-তাঁদের বিরুদ্ধে বিচারের ব্যবস্থা করে শাস্তি প্রদান করার ক্ষেত্রে যেমন দেশের মানুষের কোনো আপত্তি নেই, ঠিক একইভাবে আসল অপরাধীদের না পেয়ে স্বাধীনতার পর রাজাকার খোঁজার মতো যাকেতাকে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ তকমা দিয়ে শত শত বা হাজার হাজার মানুষকে জেলে ঢোকানোও সমর্থনযোগ্য নয়। কারণ শেখ হাসিনা সরকারের আমলের মতো হাজার হাজার মিথ্যা এবং গায়েবি মামলা দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ পাঠিয়ে একই দৃশ্য অভিনীত হচ্ছে। ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে অথবা হীনস্বার্থ হাসিলে ব্যর্থ হয়ে বা চাঁদাবাজির কারণেও অনেকে যারতার বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিচ্ছে এবং সেসব মামলায় দেশের মানুষের অশেষ ভোগান্তি হচ্ছে! অথচ এসব মামলায় অনেক বাদী আসামির নাম-পরিচয়ও জানেন না! যদিও সেসব নিয়েও আইন উপদেষ্টাকে বলতে শোনা গেল, ‘দেশের মানুষের তো মামলা করার অধিকার আছে!’ আর এসব কারণে আমাদের মনে হওয়ার যথেষ্ট কারণ হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টা এবং উপদেষ্টামণ্ডলী তাঁদের ইচ্ছামতো বা স্বাধীনভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারছেন না; সময়ে সময়ে কোনো গোষ্ঠীকে অবলাইজ করতে হচ্ছে! আবার অতিসম্প্রতি সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদার গালে জুতা মেরে, তাঁর গলায় জুতার মালা পরানোর যে ঘটনাটি ঘটানো হলো, তার দায়ভারই বা বর্তমান সরকার কীভাবে এড়াবে? সরকারের একজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার যদি অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য দোষী বলে প্রমাণিত হন, সে ক্ষেত্রেও তাঁর স্বাভাবিক বিচার পাওয়ার অধিকার আছে। এমনকি একজন খুনিরও সে অধিকার আছে! কিন্তু দেশে একটি সরকার থাকা অবস্থায় সাংবিধানিক পদে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা হিসেবে নূরুল হুদার সে অধিকারটুকুও তো সরকার নিশ্চিত করতে পারল না! সুতরাং এ ক্ষেত্রে তো প্রশ্ন তোলাই যায়, কে কীভাবে সরকার চালাচ্ছে? আবার ভবিষ্যতে এসব অপকর্মের দায়ভার কার ওপর বর্তাবে, সে বিষয়েও তো একটি কথা থেকে যায়! কারণ মনে রাখা প্রয়োজন, কোনো বেআইনি কার্যকলাপই জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়, অতীতের সব অপশাসন, অবিচারের ক্ষেত্রেই যেহেতু জবাবদিহি প্রদান করতে হয়েছে এবং হচ্ছে, সুতরাং বর্তমান সরকারের আমলে আইনের শাসনের বাইরে কোনো কিছু ঘটলে ভবিষ্যতে তারও কিন্তু বিচার হবে, অতএব সাধু সাবধান!

সবশেষে বলতে চাই, অতীত বা বর্তমান সরকারের কারও পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু বলার জন্য ওপরের কথাগুলো বলিনি। শুধু কিছু সত্য ঘটনা উল্লেখ করে সময়ে সময়ে যারা সরকার চালান, তাঁদের সাবধান করতে চেয়েছি মাত্র! কারণ ক্ষমতার লোভ কিন্তু নিজের অজান্তেই যে কাউকে গ্রাস করে ফেলতে পারে! এ অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের কাছে অনুরোধ, ‘এ পর্যন্ত যতটুকু সম্ভব যা পেরেছেন, সেখানেই ইতি টেনে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করাই হবে এখন সময়ের কাজ।’ অন্যথায় এভাবে কোনো গোষ্ঠীর অবলিগেশনে থেকে দেশ চালালে, কোনো গোষ্ঠী কর্তৃক কারও গালে জুতার বাড়ি মারলে, গলায় জুতার মালা পরালে সেসব ঘটনার বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় দেশের মানুষের কাছে কিন্তু ভুল বার্তা পৌঁছে যাবে এবং পতিত সরকারের লোকজনসহ সুযোগসন্ধানীরা তার সুযোগ গ্রহণ করে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে!  সুতরাং বিচিত্র এই দেশে কখন কী ঘটে, সে বিষয়টি মাথায় রেখেই সরকার পরিচালনা করা বা ক্ষমতায় থাকা উচিত বলে মনে করি। কারণ আমাদের দেশে ফুল এবং জুতার মালা অনেকটা মুদ্রার এপিঠ ওপিঠের মতো!

                লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
সর্বশেষ খবর
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযান: চিহ্নিত ছিনতাইকারীসহ ৪১ জন গ্রেফতার
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযান: চিহ্নিত ছিনতাইকারীসহ ৪১ জন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা
ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রাণহানি ছাড়াল ৬২ হাজার, ক্ষুধায় ২৬৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় প্রাণহানি ছাড়াল ৬২ হাজার, ক্ষুধায় ২৬৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানামার বাতাসে সবচেয়ে বেশি দূষণ, ঢাকায় কী পরিস্থিতি?
মানামার বাতাসে সবচেয়ে বেশি দূষণ, ঢাকায় কী পরিস্থিতি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে
এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা
রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ তলা ছাদ থেকে ফেলে দারোয়ানকে হত্যা
৪ তলা ছাদ থেকে ফেলে দারোয়ানকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা