শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ

বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ মুজিবের মতো যশ, খ্যাতি, ফুলেল শুভেচ্ছা ইত্যাদি লাভের ঘটনা আজ পর্যন্ত অন্য কারও ভাগ্যে জোটেনি, সেই সঙ্গে তাঁর জীবনের দুঃখজনক পরিণতির কথাও সবারই জানা! এসব ঘটনায় প্রমাণিত হয়, মানবজীবন বড়ই বিচিত্র, কার ভাগ্যে কখন কী ঘটে বলা যায় না! অন্যথায় শেখ হাসিনার পরিণতিই বা এমনটি হবে কেন আর সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদারই বা এমন অসম্মানজনক দশা হবে কেন?  এসব ঘটনাও প্রমাণ করে যশ, খ্যাতি, ক্ষমতা কোনোটাই চিরস্থায়ী নয়। আজ যার গলায় ফুলের মালা, কাল তার গলায় যে জুতার মালা পরানো হবে না, তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই!

কারণ স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশে আজ পর্যন্ত যা ঘটে গেল, সে দিকটায় ফিরে তাকালেই এসব ক্ষেত্রে আমাদের কাছে অনেক কিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে, অনেক শিক্ষণীয় বিষয় আমরা এখানে দেখতে পাব।

আর এসব জানতে-বুঝতে এখানে শুরুতেই যা উল্লেখ করতে চাই, তা হলো, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর থেকেই একদল লোক স্বাধীন বাংলাদেশকে তাদের নিজস্ব সম্পত্তি তথা ‘গনিমতের মাল’ হিসেবে গণ্য করা শুরু করেন!

সে সময়ে একশ্রেণির অস্ত্রধারী মানুষ ঘরে ঘরে রাজাকার খোঁজ করায় মানুষের মনে একধরনের ভীতিকর অবস্থার সৃষ্টি হয়! কারণ আসল রাজাকার যারা তারা গা-ঢাকা দেওয়ায়, রাজাকার খুঁজতে থাকা লোকেরা রাজাকারদের আত্মীয়-পরিজনের ওপর অত্যাচার শুরু করে। কেউ কেউ তুলে নিয়ে অর্থের বিনিময়ে ছেড়ে দেয়, আবার কাউকে গুম করে দেওয়া হয়! এ অবস্থায় স্বাধীনতার পরও দেশে হত্যা, রাহাজানি বন্ধ হয়নি! আবার কারও বাড়িতে সুন্দরী কোনো মেয়ে থাকলে এবং রাজাকার খোঁজা মানুষদের কারও সেই মেয়েটি চোখে ধরে গেলে ওই বাড়ির কোনো পুরুষ সদস্যকে রাজাকার আখ্যা দিয়ে জোর করে সেই মেয়েকে বিয়ে করা হতো! আর সে সময় কেউ এসব ঘটনার প্রতিকার করতে গেলে তার জন্য মৃত্যু ছিল অনিবার্য! সে সময় দেশে একটি সরকার থাকা সত্ত্বেও ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা দ্বারা কোনো প্রতিরোধ ছাড়াই নির্বিঘ্নে এসব কর্মকাণ্ড পরিচালিত হতো! তা ছাড়া সরকারি আমলাদের দুর্নীতিসহ সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের লুটতরাজ ইত্যাদি ঘটনাতেও জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল! শীতার্ত দরিদ্র মানুষের জন্য আনীত রিলিফের কম্বল চুরির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর উদ্দেশে স্বয়ং শেখ সাহেবকেও বলতে হয়েছিল, ‘কই রে আমার কম্বলটি কোথায়?’

এ অবস্থায় দেশে ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ মাস প্রলম্বিত একটি দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে বেসরকারি এক হিসাব অনুযায়ী ১০ থেকে ১৫ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সেই দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারায়। যদিও সরকারি হিসাবে তা অনেক কমিয়ে দেখানো হয়! দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞরা সেই দুর্ভিক্ষকে তৎকালীন সরকারের বিরাট ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত করায় অতঃপর সরকার নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশের সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা ‘বাকশাল’ কায়েম করে দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেয়! ফলে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষই সরকারের ওপর ভীষণভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে। আর সেই সুযোগে ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেষ রাতে একদল সৈনিক ৩২ নম্বর বাসভবন আক্রমণ করে সপরিবার শেখ

মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যা করে! শুধু শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা বিদেশে অবস্থান করায় প্রাণে রক্ষা পান!

ওপরের ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, শেখ মুজিবের মতো একজন নেতা এবং রাজনীতিবিদও একসময় জনপ্রিয়তা হারিয়ে ভুল রাস্তা অতিক্রম করতে গিয়ে কীভাবে বেঘোরে প্রাণ হারিয়েছিলেন। যদিও তার খুনিদের কর্মকাণ্ড কোনোমতেই সমর্থনযোগ্য নয়, কিন্তু বাস্তবে তেমনটিই ঘটেছিল!

আবার ক্ষমতার লোভে পড়ে মুজিবকন্যা ২০১৮ সালের নির্বাচনে যা করেছেন তা নিন্দনীয়। নির্বাচনের আগের দিন রাতে ব্যালটে সিল মেরে আগ থেকেই ভোটবাক্স ভর্তি করে যে ঘটনার জন্ম দিলেন তা খুবই অশোভনীয় সে অবস্থায় বিরোধী দল আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখায় পুলিশ এবং দলীয় ক্যাডার ব্যবহার করে বিরোধী দল দমনের পদক্ষেপ নিন তিনি। দেশবাসীর চাওয়া পাওয়াকে উপেক্ষা করে ’২৪-এর ৭ জানুয়ারি পুনরায় ভোটারবিহীন একটি ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি পুনরায় নিজেকে যেভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করলেন, সেসব ঘটনাও ক্ষমতালিপ্সার এক অনন্য নজির হিসেবেই ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে।

অতঃপর সেই স্বৈরাচারী সরকারেরও অবসান হয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনে দেশের আমজনতা সম্পৃক্ত হয়ে পড়লে সে আন্দোলন দমনে শেখ হাসিনা এ দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বরোচিত পন্থা অবলম্বন করেও টিকে থাকতে পারেননি। সে আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। উল্লেখ্য স্বাধীনতার পর মুজিব সরকার এবং জুলাই ২৪ পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকারের তুলনামূলক একটি চিত্র তুলে ধরাই ওপরে বর্ণিত কিছু ঘটনার অবতারণা করার উদ্দেশ্য। তবে হাসিনা সরকারের ফ্যাসিস্ট কর্মকাণ্ড ছাড়াও তাঁর সরকারের দুর্নীতিসহ অর্থ পাচার ইত্যাদি অনেক অপকর্ম এবং অপরাধের কথা তুলে ধরা এই স্বল্পপরিসরে সম্ভব হলো না।

এ অবস্থায় লেখাটির শেষ অংশে এসে বর্তমান সরকার সম্পর্কেও সংক্ষেপে এখানে কিছু বলা প্রয়োজন বলে অনুভব করছি। শুরুতেই বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে বলতে চাই, শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে যাঁরা গুম, খুন, লুটতরাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন-তাঁদের বিরুদ্ধে বিচারের ব্যবস্থা করে শাস্তি প্রদান করার ক্ষেত্রে যেমন দেশের মানুষের কোনো আপত্তি নেই, ঠিক একইভাবে আসল অপরাধীদের না পেয়ে স্বাধীনতার পর রাজাকার খোঁজার মতো যাকেতাকে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ তকমা দিয়ে শত শত বা হাজার হাজার মানুষকে জেলে ঢোকানোও সমর্থনযোগ্য নয়। কারণ শেখ হাসিনা সরকারের আমলের মতো হাজার হাজার মিথ্যা এবং গায়েবি মামলা দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ পাঠিয়ে একই দৃশ্য অভিনীত হচ্ছে। ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে অথবা হীনস্বার্থ হাসিলে ব্যর্থ হয়ে বা চাঁদাবাজির কারণেও অনেকে যারতার বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিচ্ছে এবং সেসব মামলায় দেশের মানুষের অশেষ ভোগান্তি হচ্ছে! অথচ এসব মামলায় অনেক বাদী আসামির নাম-পরিচয়ও জানেন না! যদিও সেসব নিয়েও আইন উপদেষ্টাকে বলতে শোনা গেল, ‘দেশের মানুষের তো মামলা করার অধিকার আছে!’ আর এসব কারণে আমাদের মনে হওয়ার যথেষ্ট কারণ হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টা এবং উপদেষ্টামণ্ডলী তাঁদের ইচ্ছামতো বা স্বাধীনভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারছেন না; সময়ে সময়ে কোনো গোষ্ঠীকে অবলাইজ করতে হচ্ছে! আবার অতিসম্প্রতি সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদার গালে জুতা মেরে, তাঁর গলায় জুতার মালা পরানোর যে ঘটনাটি ঘটানো হলো, তার দায়ভারই বা বর্তমান সরকার কীভাবে এড়াবে? সরকারের একজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার যদি অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য দোষী বলে প্রমাণিত হন, সে ক্ষেত্রেও তাঁর স্বাভাবিক বিচার পাওয়ার অধিকার আছে। এমনকি একজন খুনিরও সে অধিকার আছে! কিন্তু দেশে একটি সরকার থাকা অবস্থায় সাংবিধানিক পদে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা হিসেবে নূরুল হুদার সে অধিকারটুকুও তো সরকার নিশ্চিত করতে পারল না! সুতরাং এ ক্ষেত্রে তো প্রশ্ন তোলাই যায়, কে কীভাবে সরকার চালাচ্ছে? আবার ভবিষ্যতে এসব অপকর্মের দায়ভার কার ওপর বর্তাবে, সে বিষয়েও তো একটি কথা থেকে যায়! কারণ মনে রাখা প্রয়োজন, কোনো বেআইনি কার্যকলাপই জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়, অতীতের সব অপশাসন, অবিচারের ক্ষেত্রেই যেহেতু জবাবদিহি প্রদান করতে হয়েছে এবং হচ্ছে, সুতরাং বর্তমান সরকারের আমলে আইনের শাসনের বাইরে কোনো কিছু ঘটলে ভবিষ্যতে তারও কিন্তু বিচার হবে, অতএব সাধু সাবধান!

সবশেষে বলতে চাই, অতীত বা বর্তমান সরকারের কারও পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু বলার জন্য ওপরের কথাগুলো বলিনি। শুধু কিছু সত্য ঘটনা উল্লেখ করে সময়ে সময়ে যারা সরকার চালান, তাঁদের সাবধান করতে চেয়েছি মাত্র! কারণ ক্ষমতার লোভ কিন্তু নিজের অজান্তেই যে কাউকে গ্রাস করে ফেলতে পারে! এ অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের কাছে অনুরোধ, ‘এ পর্যন্ত যতটুকু সম্ভব যা পেরেছেন, সেখানেই ইতি টেনে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করাই হবে এখন সময়ের কাজ।’ অন্যথায় এভাবে কোনো গোষ্ঠীর অবলিগেশনে থেকে দেশ চালালে, কোনো গোষ্ঠী কর্তৃক কারও গালে জুতার বাড়ি মারলে, গলায় জুতার মালা পরালে সেসব ঘটনার বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় দেশের মানুষের কাছে কিন্তু ভুল বার্তা পৌঁছে যাবে এবং পতিত সরকারের লোকজনসহ সুযোগসন্ধানীরা তার সুযোগ গ্রহণ করে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে!  সুতরাং বিচিত্র এই দেশে কখন কী ঘটে, সে বিষয়টি মাথায় রেখেই সরকার পরিচালনা করা বা ক্ষমতায় থাকা উচিত বলে মনে করি। কারণ আমাদের দেশে ফুল এবং জুতার মালা অনেকটা মুদ্রার এপিঠ ওপিঠের মতো!

                লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম