শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে কোটামুক্ত চাকরি হবে; সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য থাকবে না; একটা সুন্দর নতুন বাংলাদেশ হবে-এ স্বপ্নের ঘোর যেন এক বছরের মধ্যেই কেটে গেছে। যাঁরা বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁরা এখন মঙ্গলগ্রহে বসবাস করছেন। মনে হচ্ছে আপাতত মর্ত্যে অবতরণ করবেন না। ক্ষমতা, অর্থ ও নারীর মোহময়ী স্রোতে বিপ্লবীরা ভেসে যাচ্ছেন। নব্য অর্থ আর ক্ষমতার এটাই ধর্ম। আর তাতে ভেঙে গেছে জাতির মেরুদণ্ড। অটোপাসের দাবিতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রাস্তায় নামছেন। সুদিনের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। রাজনৈতিক দলগুলোও বুঝতে পারছে না তাদের করণীয়। তাদের মধ্যে কোনো পরিবর্তন নেই। রাষ্ট্র মেরামতের নামে সরকারের মতলবি উদ্যোগ। গত ১২ মাসের সালতামামি করলে শামসুর রাহমানের সেই বিখ্যাত কবিতার শিরোনামটাই যথেষ্ট, ‘উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ’।

বিপ্লব শুরুর এক বছর পূর্ণ হলো। এ সময়ের মধ্যে রাষ্ট্র, জনগণ এবং বিপ্লবের প্রত্যক্ষ ক্ষতির শিকার যাঁরা, তাঁরা কী পেলেন সে প্রশ্ন এখন দৈত্যের মতো সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। রাষ্ট্র, রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন বিশাল আয়োজন করে বিপ্লবের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করছে। যে মা তাঁর সন্তানকে হারিয়েছেন, যে শিশু তার পিতাকে হারিয়েছে, যে বোনটি তাঁর স্বামীকে হারিয়ে বিধবা হয়েছেন, যে পরিবার তার একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়েছে তাদের কী হবে? যে মানুষগুলো হাত, পা, চোখ হারিয়ে শরীরে অসংখ্য স্পিøন্টারের অসহ্য যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন, তাঁদের কী হবে? সান্ত্বনা পাওয়ার মতো জ্ঞানগর্ভ বুলি আওড়িয়ে অনেকেই হয়তো বলার চেষ্টা করবেন, ‘বৃহত্তর কল্যাণের জন্য ছোটখাটো ক্ষয়ক্ষতি সহজেই মেনে নিতে হয়।’ প্রশ্ন হচ্ছে- বৃহত্তর কল্যাণের যাত্রা কি হয়েছে? বৃহত্তর কল্যাণের লক্ষ্যবস্তু কী, তা কি নির্ধারণ করা হয়েছে? বৃহত্তর কল্যাণ কাদের জন্য তা কি গত ১২ মাসে দেশবাসী বুঝতে পেরেছে? এমসিকিউ পদ্ধতিতে এসব প্রশ্নের উত্তর হলো ‘না’।

মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে কোটামুক্ত চাকরি হবে; সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য দেশবাসী কি এমন বিপ্লব চেয়েছিল, যে বিপ্লবের সুফল ভোগ করে বিপ্লবীরা ক্ষমতার লোভে হিতাহিত জ্ঞান হারাবেন? আমরা যদি একটু পেছনের দিকে তাকাই তাহলে দেখব, মাত্র ১১ মাস আগে জুলাই বিপ্লবীদের নাম দেশের মানুষ সম্মানের সঙ্গে উচ্চারণ করত। বয়স তিরিশের কোঠা পার না হওয়া বিপ্লবীদের জন্য অনুষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারটি সংরক্ষিত ছিল। এযাবৎ বড়রা যা পারেননি, বিপ্লবীরা তা পারবেন-এমন বিশ্বাসে বিভোর ছিল দেশবাসী। আর এখন বিপ্লবীদের দিক থেকে দেশবাসী আস্তে আস্তে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এর মূল কারণ বিপ্লবীদের আচরণ ও ক্ষমতার মোহ। সেদিনের বিপ্লবীরা এখন বিপ্লব থেকে লক্ষ্যচ্যুত হয়ে ক্ষমতাকে লক্ষ করে দৌড়াচ্ছেন। ক্ষমতার স্বাদ-গন্ধ তাঁদের এখন প্রিয়। বিপ্লবীদের অনেকেরই জীবনযাপনের ধরন পাল্টে গেছে। বিপ্লবের পর দেশ মেরামতের কঠোর পরিশ্রমের কাজের যে ক্লান্তির ছাপ থাকা উচিত, তা তাঁদের চেহারায় ফুটে উঠছে না। প্রায় সবার চেহারায় এখন সুখী-সুখী ভাব। লাবণ্যের চাকচিক্য প্রকাশ পাচ্ছে। অথচ শহীদ আবদুল্লাহ বিন জাহিদের আম্মা ফাতেমাতুজ জহুরা গত মঙ্গলবার জুলাই বিপ্লব স্মরণে এক অনুষ্ঠানে অত্যন্ত হৃদয়বিদারক কিছু কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর সন্তান জাহিদ ৫ আগস্ট রাতে বিমানবন্দর থানায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়। দুই সন্তানের মধ্যে বড় ছেলে জাহিদের বয়স ছিল ১৬ বছর। দ্বিতীয় ছেলের ১৪ বছর। বড় ছেলের মৃত্যুর ১৪ দিনের মাথায় ছোট ছেলের ক্যানসার ধরা পড়ে। তা-ও আবার শেষ পর্যায়ে। জাহিদের মৃত্যুশোকে তার পিতা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এক পুত্রের শোক এবং আর এক পুত্রের ক্যানসার আক্রান্তের কারণে তিনি গত ১৮ মার্চ স্ট্রোক করে মারা যান। ফাতেমাতুজ জহুরা বলেন, এই ভয়াবহ দুঃসময়ে কোনো বিপ্লবী বা সরকার তাঁর খোঁজখবর নেয়নি। সারজিস, হাসনাতকে একশবার ফোন করলেও তাঁরা ফোন ধরেন না। সরকারের কোনো উপদেষ্টাও তাঁর কোনো খোঁজ নেননি। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ যদি তাঁর পাশে না দাঁড়াত তাহলে তাঁকে হয়তো ভিক্ষা করতে হতো। কথাগুলো বলে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি প্রশ্ন করেন-আমার সন্তানের রক্তের বিনিময়ে বিপ্লবের পর যাঁরা আজ দেশ গড়ার কথা বলছেন, তাঁরা তো এখনই আমার কোনো খবর নেন না, এর পরে আমাদের কী হবে? অথচ যাঁরা বিপ্লবের একক মালিকানা দাবি করছেন, তাঁদের নিরাপত্তায় এখন ব্যক্তিগত অস্ত্র লাগে। সেই অস্ত্রের ম্যাগাজিন আবার বিমানবন্দরে ধরা পড়ে। কোনো কোনো বিপ্লবীর আবার নারীসঙ্গ খুব পছন্দ। বিপ্লব নিয়ে নানান ধান্দাবাজি ও নয়ছয় করার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিপ্লবী উমামা ফাতেমা। সম্প্রতি তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে আমার আনুষ্ঠানিক যাত্রা এখানেই শেষ হলো। এনসিপি নামক রাজনৈতিক দলটি গঠনের পর আমি জুলাইয়ের অসমাপ্ত কাজগুলো করার দায়বদ্ধতা থেকে এ ব্যানার নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এ ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার ওপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপ সৃষ্টি করা হয়, যাতে আমি এ ব্যানার নিয়ে কাজ না করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্বে যাওয়ার পরই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র। শুধু আমি না, অনেক ছাত্রই পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল। সবার সঙ্গে শুধু ছলনা হয়েছে। যারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে, আমার সঙ্গে নোংরামি করেছে এতগুলো মাস, অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে, তাদের আমি কখনো ক্ষমা করব না।’ তাঁর এ বক্তব্য বিপ্লবীদের প্রকৃত চেহারা উন্মোচিত করেছে। মব ফ্যাসিজমেও বিপ্লবীদের নাম যুক্ত হচ্ছে। ইতোমধ্যে বিপ্লবীরা আবার কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছেন। আরও কত কী যে হচ্ছে, তা বলা মুশকিল।

বিপ্লবের পর দেশের সব অংশীজনের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই অনৈক্য আরও প্রকট হচ্ছে। এ অনৈক্যের বিষয়টি মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে সরাতে ঐক্যবদ্ধ ছিল। কিন্তু এখন কী ধরনের সরকার তারা চায়, সে বিষয়ে ঐক্য নেই। প্রত্যেকে চায় তার নিজের মতামতই দেশের সবাই মেনে নিক। আর তাতেই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এখন সেই লোকজনের মধ্যেই দ্বন্দ্ব দেখা দিচ্ছে, যারা কদিন আগেই ঐক্যবদ্ধ ছিল।’ লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়ের কথা বলা হয়েছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে নির্বাচন হতে পারে বলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্মত হয়েছেন। এর আগে নির্বাচন নিয়ে সবার মধ্যে যে ধোঁয়াশা কাজ করছিল, লন্ডন বৈঠকের পর তা কেটে যায়। কিন্তু সৃষ্টি হয়েছে নতুন সংকট। এখন পর্যন্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি। সবার ঐক্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ মাসে জুলাই সনদ হওয়ার কথা। এখন পর্যন্ত ঐকমত্য কমিশন যে পর্যায়ে আছে, তাতে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক কোনো ইস্যুতে ন্যূনতম ঐক্য হবে বলে মনে হচ্ছে না। বিপ্লবের সুযোগ নিয়ে সব দল এখন ক্ষমতায় যেতে চায়। আমাদের দেশে যেসব রাজনৈতিক দল আছে এবং বর্তমান উর্বর সময়ে যেসব দলের জন্ম হচ্ছে, সেগুলোর অবস্থা কমবেশি সবাই জানে। আগামী নির্বাচনে এসব দল যদি কোনো জোটবদ্ধ না হয়ে এককভাবে নির্বাচন করে, তাহলে কার কত দৌড় বোঝা যাবে। বিএনপি ছাড়া অন্য সব দলই অনুধাবন করতে পারছে, এককভাবে এবং বর্তমান প্রত্যক্ষ ভোটের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে ক্ষমতার ধারেকাছেও তারা থাকতে পারবে না। সে কারণেই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নতুন বন্দোবস্ত চায়। যে বন্দোবস্ত তাদের ক্ষমতাসীন করবে। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার গালভরা বুলি আওড়ালেও লক্ষ্য হলো জনগণকে ফাঁকি দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া। সেজন্যই সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার ফাঁকফোকর দিয়ে ক্ষমতার অংশীদার হতে চায়। ক্ষমতালোভীদের নতুন বন্দোবস্তের দাবি শুধু যে ক্ষমতা তা নয়, তাদের অন্যতম লক্ষ্য বিএনপিকে ঠেকানো। বিএনপি যাতে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হতে না পারে, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার উত্তরসূরি তারেক রহমান যাতে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব গ্রহণ করতে না পারেন। কারণ তারা জানেন স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার উত্তরসূরি রাষ্ট্রক্ষমতায় এলে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আপসহীন থাকবেন। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, তাদের কাছে স্বাধীনতার ঘোষণা কোনো সুখকর বার্তা নয়। স্বাধীনতার ঘোষকের প্রতিও তাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থাকবে-এটা ভাবার কোনো কারণ নেই।

বিএনপির সামনে এখন একটি মাত্র পথ, তা হলো-দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শতভাগ আপসহীন থাকা। স্বাধীনতা যাদের কাম্য ছিল না, স্বাধীনতার ঘোষকও তাদের পছন্দের কেউ না। বাংলাদেশের স্বাধীনতার একমাত্র সোল এজেন্ট দাবিদার আওয়ামী লীগ যেমন মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ও মেজর জিয়াকে গ্রহণ করতে পারেনি, তেমন স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীরাও গ্রহণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং এ বাস্তবতা অনুধাবন করে বিএনপিকে সব অপশক্তি কৌশলে মোকাবিলা করতে হবে। নতুন বন্দোবস্তের নামে মতলববাজি ঠেকাতে হবে। বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশকে জিয়াউর রহমানের আদর্শে গড়ে তুলতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
সর্বশেষ খবর
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৪২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর
‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার
বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার
ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা
সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী
বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫
মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন
মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা