শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২৫

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই

আইনের শাসন এমন এক আদর্শ যেখানে রাষ্ট্রের সব কার্যক্রম, প্রশাসন ও বিচারব্যবস্থা নির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে পরিচালিত হয় এবং কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এটি একটি সুশৃঙ্খল সমাজ প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রধান স্তম্ভ, যা ব্যক্তিস্বাধীনতা, মানবাধিকারের সুরক্ষা এবং রাষ্ট্রীয় জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে। বিশ্ব ইতিহাসে দেখা যায়, যেসব দেশ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে, সেসব দেশেই গণতন্ত্রের স্থায়িত্ব, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রয়েছে। ইংল্যান্ডের ম্যাগনাকার্টা (১২১৫) থেকে শুরু করে ফরাসি বিপ্লব (১৭৮৯) পর্যন্ত ইতিহাসের নানা অধ্যায়ে আইনের শাসনের জন্য জনগণের লড়াই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশসহ যে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সার্বিক উন্নতি, নাগরিক স্বাধীনতা এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে আইনের শাসনের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে এটি কেবল সাংবিধানিক স্বীকৃতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকলে চলে না; আইনের শাসনের কার্যকর বাস্তবায়নই একটি রাষ্ট্রের টেকসই উন্নয়ন ও আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির মূল চাবিকাঠি।

বিচারহীনতার সংস্কৃতি বাংলাদেশের এক ভয়াবহ বাস্তবতা, যা সমাজের নৈতিক ভিত্তিকে দুর্বল করে দিয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড, সামরিক অভ্যুত্থান, দুর্নীতি ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে অপরাধীদের দায়মুক্তি দেওয়ার একটি অপ্রত্যাশিত ধারা গড়ে উঠেছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালে দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডগুলোর যথাযথ বিচার না হওয়ায় এ দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়। পরবর্তীতে সামরিক শাসনামলে বিচারহীনতার এ প্রবণতা আরও সুসংহত হয়, যা রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতিকে উৎসাহিত করেছে। একটি রাষ্ট্রের ন্যায়বিচার ব্যবস্থা যখন দুর্বল হয়ে পড়ে, তখন সমাজে অন্যায় ও অবিচারের স্বাভাবিকীকরণ ঘটে। রোমান দার্শনিক সিসেরো (১০৬-৪৩ খ্রিস্টপূর্ব) বলেছিলেন, ‘যেখানে ন্যায়বিচার নেই, সেখানে রাষ্ট্রের অস্তিত্বও দুর্বল হয়ে পড়ে’। স্বাধীনতার পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত দেশে সংঘটিত প্রতিটি খুন, দুর্নীতি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠনের ক্ষেত্রে কঠোর ও নিরপেক্ষ বিচার নিশ্চিত করা উচিত ছিল, যা দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা করতে পারিনি। এ বিচারহীনতার ফলে অপরাধীরা আরও দুঃসাহসী হয়ে উঠেছে এবং সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে আইনশৃঙ্খলার প্রতি অনাস্থা সৃষ্টি হয়েছে। তারই অনিবার্য প্রতিফল হিসেবে সমাজে নৈতিক অবক্ষয় ও ক্ষমতার অপব্যবহার বাড়তে থাকে, যা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আইনের শাসনের অনুপস্থিতির প্রভাব বহুমাত্রিক ও সুদূরপ্রসারী। এটি শুধু একটি রাষ্ট্রীয় সমস্যা নয়; বরং সমাজের প্রতিটি স্তরে নৈরাজ্য, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে উসকে দেয়। যখন অপরাধীরা শাস্তি থেকে রেহাই পায়, তখন তা সমাজে আইনের প্রতি ভয় ও শ্রদ্ধাবোধ কমিয়ে দেয়, যা দীর্ঘমেয়াদে সামাজিক কাঠামোকে দুর্বল করে। একটি রাষ্ট্র তখনই কার্যকর থাকে যখন তার নাগরিকরা আইনের আশ্রয়ে নিরাপত্তা পায় এবং রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বক্ষেত্রে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশসহ অনেক উন্নয়নশীল দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতির ফলে জনগণের আস্থা কমে যাচ্ছে, যা সামাজিক অস্থিরতার জন্ম দিচ্ছে। দার্শনিক জন লকের (১৬৩২-১৭০৪) ‘সামাজিক চুক্তি’ তত্ত্ব অনুযায়ী, রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্ব হলো নাগরিকদের মৌলিক অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু যখন রাষ্ট্র সেই দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয় তখন জনগণের মধ্যে ক্ষোভ, হতাশা ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। ফলে সমাজে নৈতিক অবক্ষয় ত্বরান্বিত হয়, যেখানে দুর্নীতিবাজ ও ক্ষমতাবানরা দায়মুক্তি পায়, আর সাধারণ জনগণ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা তখনই সম্ভব যখন আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হয় এবং রাষ্ট্রীয় কাঠামো ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। অতএব আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা না করতে পারলে সামগ্রিক উন্নয়ন ব্যাহত হবে এবং জনগণের মৌলিক অধিকার আরও সংকুচিত হবে।

রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে বিচারহীনতার অপসংস্কৃতি থেকে মুক্তির উপায়গুলো এখানে তুলে ধরা হলো।

১. বৃহত্তর রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা অত্যাবশ্যক। বিচারহীনতার অপসংস্কৃতি থেকে মুক্তির উপায় সুস্পষ্ট ও বাস্তবভিত্তিক হতে হবে। এ থেকে উত্তরণের প্রথম ও প্রধান শর্ত হলো স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা ছাড়া আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। দার্শনিক মন্টেস্কিয়োর ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ তত্ত্ব অনুযায়ী, বিচার বিভাগকে নির্বাহী ও আইন বিভাগ থেকে স্বাধীন রাখতে হবে, যাতে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা যায়। প্রথমত, বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখা অপরিহার্য। যখন বিচারব্যবস্থা রাজনৈতিক প্রভাবের কাছে নতিস্বীকার করে তখন তা প্রকৃত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়। বিচারকদের নিয়োগ, পদোন্নতি ও অবসরের ক্ষেত্রে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট নীতি গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে যুক্তরাজ্য ও স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর বিচারব্যবস্থা উদাহরণ হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে, যেখানে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে কঠোর সাংবিধানিক কাঠামো ও নৈতিক মানদণ্ড অনুসরণ করা হয়।

২. জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সবার ক্ষেত্রে আইনের সমান প্রয়োগ নিশ্চিত করা। একটি রাষ্ট্র তখনই গণতান্ত্রিক ও ন্যায়ভিত্তিক হয়ে ওঠে, যখন আইনের চোখে সব নাগরিক সমান হয় তথা ধনী-দরিদ্র, প্রভাবশালী-সাধারণ নির্বিশেষে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, সমাজের ধনী, প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা প্রায়শই আইনকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করে, যেখানে সাধারণ জনগণ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়। প্রখ্যাত গ্রিক দার্শনিক প্লেটো তাঁর ‘রিপাবলিক’ গ্রন্থে বলেছিলেন, ‘প্রকৃত ন্যায়বিচার তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন দুর্বল ও শক্তিশালীরা সমান আইনি সুরক্ষা পাবে’। বাংলাদেশসহ অনেক দেশে দেখা যায়, প্রভাবশালীরা নানা উপায়ে বিচার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে পার পেয়ে যায়, যা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার পথে বড় বাধা। একটি কার্যকর ও স্বচ্ছ বিচারব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে আইনের প্রয়োগে শ্রেণিগত বৈষম্য দূর করতে হবে।

৩. রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বক্ষেত্রে সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। যে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হয়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশসহ অনেক দেশে প্রশাসনিক দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জার্মান দার্শনিক ইমানুয়েল কান্টের (১৭২৪-১৮০৪) মতে, ‘সুশাসন তখনই কার্যকর হয়, যখন নীতিনির্ধারক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিজেদের কাজকে সর্বজনগ্রাহ্য নৈতিক মানদণ্ডের ভিত্তিতে পরিচালিত করেন’। এজন্য রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তারা জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠতে পারে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে হলে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে, যাতে রাজনৈতিক বা ক্ষমতাবান ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপ ঠেকানো যায়। সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসনে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে, যাতে স্বচ্ছতা ও কার্যকারিতা নিশ্চিত হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এস্তোনিয়া ও ফিনল্যান্ডে সরকারি কার্যক্রম ডিজিটালাইজড হওয়ায় দুর্নীতি কমেছে এবং জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

৪. অনানুষ্ঠানিক, উপানুষ্ঠানিক ও আনুষ্ঠানিক শিক্ষার নানা উপধারার মাধ্যমে মানবাধিকার ও নৈতিক শিক্ষার প্রসার করা জরুরি। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় মানবাধিকার ও নৈতিক শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য। একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ তখনই গড়ে ওঠে, যখন নাগরিকরা মানবাধিকার, ন্যায়বিচার ও আইন সম্পর্কে সচেতন থাকে এবং নিজেদের অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে যথাযথভাবে অবগত হয়। কিন্তু বাংলাদেশসহ অনেক দেশে সাধারণ জনগণের মধ্যে আইনের শাসন ও মানবাধিকারের ধারণা এখনো পর্যাপ্তভাবে বিকশিত হয়নি, যার ফলে বিচারহীনতার সংস্কৃতি দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। প্রথমত, নাগরিকদের মাঝে আইন ও মানবাধিকার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। আইন সম্পর্কে অজ্ঞতা অনেক সময় মানুষকে অন্যায় মেনে নিতে বাধ্য করে বা তারা ন্যায়বিচারের জন্য সঠিক পথে দাবি তুলতে পারে না। পূর্বোক্ত ‘সামাজিক চুক্তি’ তত্ত্ব অনুযায়ী, রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে একটি নৈতিক সম্পর্ক থাকতে হবে, যেখানে নাগরিকরা নিজেদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন থাকবে এবং রাষ্ট্রের কাছ থেকে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে। এজন্য গণমাধ্যম, সামাজিক প্রচারাভিযান ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে প্রচলিত আইন সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো জরুরি। দ্বিতীয়ত, শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচিতে মানবাধিকার এবং নৈতিক শিক্ষার অন্তর্ভুক্তি অত্যাবশ্যক। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা, দায়িত্ববোধ ও আইন সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অন্যায় এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে পারবে। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিক ও আইন-সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ‘নাগরিকত্বের শিক্ষা’ (সিটিজেনশিপ এডুকেশন) চালু করা হয়েছে, যা বাংলাদেশেও চালু করা যেতে পারে। সর্বোপরি আইনের শাসন তখনই কার্যকর হবে, যখন নাগরিকরা ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর মানসিকতা গড়ে তুলবে। তাই মানবাধিকার ও আইনের শাসন সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরি এবং শিক্ষার মাধ্যমে এ মূল্যবোধ জাগ্রত করা আমাদের মৌলিক শিক্ষার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত।

৫. নাগরিক অধিকার, দায়দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে গণমাধ্যম এবং নাগরিক সমাজের সম্পৃক্ততা বাড়ানো প্রয়োজন। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের অন্যতম পূর্বশর্ত হলো নাগরিকদের মানবাধিকার, ন্যায়বিচার ও আইন সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি। যদি একটি দেশের নাগরিকরা নিজেদের অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন না হয়, তবে তাদের জীবন ন্যায়ের ভিত্তিতে পরিচালিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাই জনশিক্ষার মাধ্যমে সাধারণ নাগরিকদের মাঝে গণসচেতনতা তৈরি করা জরুরি। প্রকৃতপক্ষে ন্যায়বিচার তখনই কার্যকর হয়, যখন রাষ্ট্র ও জনগণ উভয়েই নৈতিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশে সাধারণ জনগণ অনেক সময় আইন সম্পর্কে অজ্ঞ থাকায় অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে পারে না বা ন্যায়বিচারের জন্য সঠিক পথে দাবি তুলতে ব্যর্থ হয়। রাষ্ট্রের দায়িত্ব নাগরিকদের অধিকার নিশ্চিত করা, তবে নাগরিকদেরও দায়িত্ব রয়েছে রাষ্ট্রের প্রতি তাদের অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন থাকা। গণমাধ্যম, সামাজিক প্রচারাভিযান ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে এ সচেতনতা বাড়ানো জরুরি। ব্যক্তিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে প্রকৃত স্বাধীনতা ও উন্নতি তখনই আসে, যখন মানুষ নাগরিক হিসেবে নিজেদের নৈতিকভাবে বিকশিত করতে পারে। সর্বোপরি আইনের শাসন তখনই কার্যকর হবে, যখন নাগরিকরা সচেতনতার মাধ্যমে ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর মানসিকতা গড়ে তুলবে।

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম