শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ

এক পক্ষকালজুড়ে বারবার আলোচিত হয়েছে মিয়ানমার, রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু ও আরসা নেতা আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনি প্রসঙ্গ। ১৪ মার্চ বাংলাদেশে সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের অস্থায়ী আশ্রয়শিবির বা উদ্বাস্তু ক্যাম্প সফর করেন। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সফরকালে তাঁর সঙ্গে ছিলেন। রোহিঙ্গা শিবিরে ড. ইউনূস ও অ্যান্তোনিও গুতেরেস এক লাখ রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুর সঙ্গে ইফতার করেন। এ সময় ড. ইউনূস তাঁর চিরাচরিত গ্রামীণ চেকের পাঞ্জাবি পরেন। আর অ্যান্তোনিও গুতেরেসের পরনে ছিল সাদা পাঞ্জাবি। সাদা পতাকা, সাদা কবুতর, সাদা বেলুন ইত্যাদি শান্তির প্রতীক বলে বিবেচিত হয়। তবে রোহিঙ্গাদের জীবনে বহুল কাক্সিক্ষত শান্তি আনতে এ সফর কতটুকু অবদান রাখতে পারবে, তা নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা চলছে। এক লাখ রোহিঙ্গা একসঙ্গে বসে ইফতার করলেও বিশ্বের কোটি কোটি চোখ প্রচারমাধ্যমের কল্যাণে সেদিন রোহিঙ্গাদের বাস্তব অবস্থা প্রত্যক্ষ এবং অনুধাবন করার নতুন সুযোগ পেল। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের একটি কূটনৈতিক এবং প্রশাসনিক সাফল্য বলে বিবেচিত হতে পারে। সম্প্রতি ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি বাংলাদেশের সদস্যরা একত্রিত হয়েছিলেন। তাঁরা যুদ্ধবিরোধী আইন লঙ্ঘন করে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে করেন। যেখানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও বরেণ্য অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ জাতিসংঘ একটা অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি নারী, শিশু, হাসপাতালের রোগী ও ঘোষিত নিরাপত্তাশিবিরে আশ্রিতদের বোমা মেরে মৃত্যু নিশ্চিত করার জঘন্য অপরাধ থেকে ইসরায়েলকে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়েছে জাতিসংঘ। অন্যদিকে রাশিয়া কর্তৃক একচেটিয়া ইউক্রেন দখলপ্রক্রিয়াও থামাতে পারছে না জাতিসংঘ। ফলে বাম ঘরানার অর্থনীতিবিদ ও গবেষক আনু মুহাম্মদের পক্ষে এমন মন্তব্য করাটাই স্বাভাবিক। তবে এ কথাও সত্য যে, আন্তর্জাতিকভাবে সম্মিলিত চাপ প্রয়োগ ও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য জাতিসংঘের সমতুল্য অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান বা জাতিসংঘ মহাসচিবের চেয়েও উঁচু স্তরের কোনো বিশ্ব স্বীকৃত ব্যক্তিত্ব নেই।

নতুন দায়িত্ব নেওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, প্রতিষ্ঠান ও প্রকল্পে মার্কিন জনগণের টাকা তথা মার্কিন সহায়তা বন্ধের ঘোষণা ও বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তবে রোহিঙ্গাদের সহায়তাসহ বিশ্বের নির্বাচিত কিছু প্রকল্পে মার্কিন সহায়তা এ মুহূর্তে চলমান থাকলেও যেকোনো সময় তা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিশেষ করে রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তাসহ অন্যান্য সহায়তা অচিরেই বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। এমনই এক প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ মহাসচিব তাঁর বক্তৃতায় সর্বাধিক দেশ ও সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ ও অব্যাহত সাহায্য সহায়তা নিশ্চিতের আশ্বাস দেন, যা নিঃসন্দেহে আশাজাগানিয়া। তবে নানা আঙ্গিকে ব্যতিক্রম ছিল দেশের অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যের কয়েকটি দিক। প্রথমত ড. ইউনূস বক্তব্য দিয়েছেন তাঁর নিজ জেলা চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায়। এই ভাষার সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ভাষার অনেক মিল রয়েছে। তাই তাঁর বক্তব্য শুনে রোহিঙ্গারা তাদের সমস্যা সমাধানে তাদেরই একজন আপনজনকে (ড. ইউনূস) পেয়েছে বলে ভাবতে পারে এবং এই ভাবনার পর যেকোনো বিধ্বংসী বা ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা যায়।

দ্বিতীয়ত ড. ইউনূস তাদের আগামী ঈদ নিজ ভূখন্ড তথা ফেলে আসা বাড়িঘরে উদযাপনের ব্যবস্থা করে দিতে সচেষ্ট থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। আপাতদৃষ্টিতে দীর্ঘদিনের রোহিঙ্গা সংকট এক বছরে সমাধান করার মতো জাদু ড. ইউনূস বা জগতের অন্য কারও আছে কিনা, এমন প্রশ্নের উদয় হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে এ কথা ভুললে চলবে না যে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন যখন কেবল দেশের শীর্ষ ধনীদের ক্রয় ও ব্যবহারের সাধ্যসীমায় ছিল, তখন মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, এমন দিন আসবে, যখন দেশের গৃহকর্মী তথা অতিসাধারণ মানুষের হাতেও মোবাইল ফোন থাকবে। সেদিন তাঁর কথাগুলো নিয়ে অনেকেই কটাক্ষ করেছেন। কিন্তু দৃঢ়চেতা ড. ইউনূস তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে জানেন, তা-ই প্রমাণ করেছেন। সুতরাং রোহিঙ্গারা আগামী ঈদের আগেই যদি নিজ ভূখন্ডে ফিরে যেতে পারে, তবে তা হবে ড. ইউনূসেরই স্বভাবজাত ব্যক্তিত্বের জাদু। বিশেষত বিদেশে ড. ইউনূসের একটি বক্তৃতা শুনতে আয়োজকদের কোটি টাকা গুনতে হয়। কারণ তিনি কথা নয়, কাজে বিশ্বাসী। তাই তাঁর কথা শুনেই কাজে ঝাঁপিয়ে পড়া যায়। অথচ অর্বাচীনেরা বিনা পয়সায় তাঁর কথা শুনে এবং সেই কথা ধরে তর্কবিতর্ক জুড়ে দেয়। ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নিয়ে সেনাবাহিনী মাঠে থাকা সত্ত্বেও ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সহযোগীদের প্রকাশ্যে ও গোপনে সমালোচনা ও বিষোদগার করছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা। এমনটা বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই প্রায় অসম্ভব। এমন অসম্ভবকে সম্ভব করা একজন ড. ইউনূসকে ঘিরে তাই রোহিঙ্গা ও ভুক্তভোগী বাংলাদেশ নতুন স্বপ্নের জাল বুনতেই পারে। রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত যাওয়ার পথে নানামুখী প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য অন্তরায় রয়েছে। এমন একটি অন্তরায় হলো আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) নামক জঙ্গি সংগঠনের সন্ত্রাস ও অপতৎপরতা। একটু পেছনে ফিরলেই দেখা যাবে- আরসার তৎপরতা প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে ২০১৬ সাল থেকে। ওই বছরের অক্টোবরের শুরুতে মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে সে দেশের সীমান্ত চৌকিতে হামলা চালায় আরসা। এর ফলে সেখানকার বেশ কয়েকজন সীমান্তরক্ষী বা বর্ডার পুলিশ হতাহত হয়। ওই সময় হামলার দায় স্বীকার করে আরসার কমান্ডার আতাউল্লাহ অনলাইনে ভিডিও বার্তা দেন। ২০১৭ সালে রাখাইনে নিরাপত্তা বাহিনীর অন্তত ৩০টি চৌকিতে হামলা হয়। ওই হামলার জন্য মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি বা আরসাকে দায়ী করেছিল। ফলে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর। সে সময় নিপীড়ন থেকে বাঁচতে প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। তাই আরসা তথা মহিবুল্লাহকে বলা যায় সর্বনাশের গোড়া।

সীমান্তের কাছাকাছি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির থাকায় আরসা নানাভাবে লাভবান হয়। তারা অবৈধ অস্ত্র ও মাদক কারবারে যুক্ত করে বিপথগামী রোহিঙ্গাদের একাংশকে। এতে আর্থিকভাবে আরসা ও আতাউল্লাহ লাভবান হতে থাকে। রোহিঙ্গা শিবিরে বহু হত্যাকান্ড ঘটেছে বিগত বছরগুলোতে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে রোহিঙ্গা নেতা মহিবুল্লাহসহ আরও ছয়জন খুন হন রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে। ধারণা করা হয়, যারাই রোহিঙ্গাদের নিজ ভূখন্ডে ফিরিয়ে নিতে চায় বা অস্ত্র ও মাদক কারবারে বাধা দেয়, তাদেরই লাশ পাওয়া যায়। এর নেপথ্যে আরসাই মূলত কলকাঠি নাড়ে বলে জনশ্রুতি রয়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আড়ালে আরসা তাদের ঘাঁটি প্রতিষ্ঠার কথা বলেও মুসলিম দেশ ও সংগঠনের সহায়তা লাভ করে বলে তথ্য রয়েছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তৃতার পরেই রাজধানীর পার্শ্ববর্তী জেলা নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে আটক হয়েছেন আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ ও তার সঙ্গীরা। ঘটনাটা হয়তো কাকতালীয়, তবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের পথে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অন্তত একটি বাধা অপসারণ হওয়ায় যেকোনো বিচারে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন পাওয়ার দাবি রাখে দেশের গোয়েন্দা ও পুলিশ বাহিনী। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন অনেকটাই চীনের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে বলে আন্তর্জাতিক মহলের বদ্ধমূল ধারণা। গত ২৬ মার্চ আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবসে চীন সফরে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ বছরই পূরণ হবে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সুবর্ণজয়ন্তী। তাই একজন সম্মানিত ব্যক্তির মর্যাদা বিবেচনায় এবং বাংলাদেশের সঙ্গে ৫০ বছরের সম্পর্কের সম্মানে, চীন আন্তরিকভাবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সহায়তা করবে বলে আশা করা যায়। তেমন আলোচনাই হয়েছে ড. ইউনূস ও শি জিনপিং বেঠকে। আমাদের দেশের সঙ্গে মিানমারের স্থলসীমান্তের প্রায় পুরোটাই এখন আরাকান আর্মি নামক সশস্ত্র যোদ্ধাদের দখলে। আরাকান আর্মি প্রতিদিনই তাদের দখল করা এলাকার সীমানা, আধিপত্য ও নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি করছে। বলা চলে আরাকান আর্মি বর্তমানে রাখাইন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় স্বাধীন রাজ্য বা প্রবল ক্ষমতাসম্পন্ন স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার প্রান্তে। স্বাধীন রাখাইন বা আরাকানের যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডে  বাংলাদেশ ব্যাপক অবদান রাখতে পারে। আর এই সুযোগেই রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার পথ খুলে যেতে পারে।

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর দরজায় কড়া নাড়ছে। অথচ ইয়েমেন, মিয়ানমার, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, আফগানিস্তান, ভারতের নাগপুর ও কাশ্মীর, চীনের উইঘরসহ বহু দেশের মুসলমানদের বিপন্ন জীবনে ঈদ নিতান্তই বেঁচে থাকা আরেকটি সাধারণ দিন মাত্র। বিশেষত রোহিঙ্গা বহু শিশু আজ পর্যন্ত নিজ ভূখন্ডে ঈদ উদযাপন করতে পারেনি।

ধর্মপ্রাণ মুসলমান সম্প্রদায় ঈদের দিন তাদের পূর্বপুরুষদের স্মরণ করে এবং পরলোকে যাওয়া নিকট আত্মীয়দের কবর জিয়ারত করে। আগামী ঈদে রোহিঙ্গারা তাদের নিজ ভূখন্ডে ফেরত যাবে এবং সেখানকার মাটিতে শুয়ে থাকা পূর্বপুরুষদের কবর জিয়ারত করবে, এমন স্বপ্নের কথাই বলেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মহান আল্লাহ এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের সুযোগ প্রদান করুন এবং রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হয়ে যাক, এটাই হোক ঈদের একান্ত প্রার্থনা। আগামী বছরের ঈদের আগেই সম্পন্ন হোক রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট 

ইমেইল[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়