শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫

মুক্তিযুদ্ধের এক সোনালি অধ্যায়

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধের এক সোনালি অধ্যায়

জিয়াউর রহমান- একটি নাম, একটি ইতিহাস। নিজ গুণেই তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছিলেন। বলা যায়, সৌভাগ্যের বরপুত্র ছিলেন তিনি। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনি নন্দিত হবেন অনন্তকাল ধরে। মুক্তিযুদ্ধের বীর উত্তম হিসেবে তাঁর অবদানকে কৃতজ্ঞ জাতি শ্রদ্ধা করবে বছরের পর বছর। রাষ্ট্রপতি হিসেবেও জিয়াউর রহমান ছিলেন অনন্য।

মুক্তিযুদ্ধের এক সোনালি অধ্যায়কারও কারও ধারণা, চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে তরুণ মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ছিল কাকতালীয় ঘটনা। পরিস্থিতি তাঁকে বিদ্রোহী হতে বাধ্য করেছিল। কিন্তু বাস্তব আলাদা। স্কুলজীবন থেকেই তিনি দীক্ষা নেন স্বাধীনতার পক্ষে। স্বাধীনতার পর ‘একটি জাতির জন্ম’ শীর্ষক প্রবন্ধে তিনি এ বিষয়ে আলোকপাত করেছেন। বীর উত্তম জিয়ার ভাষায়, ‘স্কুলজীবন থেকেই পাকিস্তানিদের দৃষ্টিভঙ্গির অস্বচ্ছতা আমার মনকে পীড়া দিত। আমি জানতাম, অন্তর দিয়ে ওরা আমাদের ঘৃণা করে। স্কুলজীবনে বহু দিনই শুনেছি আমার স্কুলবন্ধুদের আলোচনা। তাদের অভিভাবকরা বাড়িতে যা বলত তাই তারা রোমন্থন করত স্কুল প্রাঙ্গণে। আমি শুনতাম, তাদের আলোচনার প্রধান বিষয় হতো বাংলাদেশ আর বাংলাদেশকে শোষণ করার বিষয়। পাকিস্তানি তরুণসমাজকেই শেখানো হতো বাঙালিদের ঘৃণা করতে। বাঙালিদের বিরুদ্ধে একটা ঘৃণার বীজ উপ্ত করে দেওয়া হতো স্কুলছাত্রদের শিশুমনেই। শিক্ষা দেওয়া হতো তাদের বাঙালিকে নিকৃষ্টতম মানবজাতি রূপে বিবেচনা করতে। অনেক সময়ই আমি থাকতাম নীরব শ্রোতা। আবার মাঝেমধ্যে প্রত্যাঘাতও হানতাম। সেই স্কুলজীবন থেকেই মনে মনে আমার একটা আকাক্সক্ষাই লালিত হতো, যদি কখনো দিন আসে, তাহলে এই পাকিস্তানবাদের অস্তিত্বেই আমি আঘাত হানব। সযতেœ এই ভাবনাটাকে আমি লালন করতাম। বড় হলাম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমার সেই কিশোরমনের ভাবনাটাও পরিণত হলো। জোরদার হলো। পাকিস্তানি পশুদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরার, দুর্বারতম আকাক্সক্ষা দুর্বার হয়ে উঠত মাঝেমধ্যেই। উদগ্র কামনা জাগত পাকিস্তানের ভিত্তিভূমিটাকে তছনছ করে দিতে। কিন্তু উপযুক্ত সময় আর উপযুক্ত স্থানের অপেক্ষায় দমন করতাম সেই আকাক্সক্ষাকে।’

বলা হয়ে থাকে, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন ছিল আমাদের মহান স্বাধীনতার সূতিকাগার। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যখন কিশোর, তখন ভাষা আন্দোলন তাঁর ওপর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। বাবার চাকরির সূত্রে করাচিতে তিনি পড়াশোনা করতেন। ভাষা আন্দোলনের সময়কালে পাকিস্তানিদের বাংলাবিদ্বেষী মনোভাব জিয়াউর রহমানকে ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছিল।

তাঁর মতে, ‘পাকিস্তানি সংবাদপত্র, প্রচারমাধ্যম, পাকিস্তানি বুদ্ধিজীবী, সরকারি কর্মচারী, সেনাবাহিনী আর জনগণ সবাই সমানভাবে তখন নিন্দা করেছিল বাংলা ভাষার। নিন্দা করেছিল বাঙালিদের। তারা এটাকে বলত বাঙালি জাতীয়তাবাদ। তাদের রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তারা এটাকে মনে করেছিল এক চক্রান্ত বলে। এক সুরে তাই তারা চেয়েছিল একে ধ্বংস করে দিতে। আহ্বান জানিয়েছিল এর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের। কেউ বলত, বাঙালি জাতির মাথা গুঁড়িয়ে দাও। কেউ বলত, ভেঙে দাও এর শিরদাঁড়া। এর থেকেই আমার তখন ধারণা হয়েছিল, পাকিস্তানিরা বাঙালিদের পায়ের তলায় দাবিয়ে রাখতে চায়। জীবনের সর্বক্ষেত্রে তারা চায় বাঙালিদের ওপর ছড়ি ঘোরাতে। কেড়ে নিতে চায় বাঙালিদের সব অধিকার। একটি স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক রূপে বাঙালিদের মেনে নিতে তারা কুণ্ঠিত।’

জিয়াউর রহমান বাবার চাকরির সূত্রে করাচিতে বসবাস করতেন। কলেজে পড়া অবস্থায় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। দক্ষ ও স্মার্ট অফিসার হিসেবে সেনাবাহিনীতে নবীন বয়সেই পরিচিত ছিলেন। বাঙালিদের প্রতি পাকিস্তানিদের বিদ্বেষপ্রসূত মনোভাব জিয়াউর রহমানকে পীড়া দিত। এ সম্পর্কে তাঁর ভাষ্য, ‘পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতেও বাঙালি অফিসারদের আনুগত্য ছিল না প্রশ্নাতীত। অবশ্য গুটি কয়েক দালাল ছাড়া। আমাদের ওরা দাবিয়ে রাখত, অবহেলা করত, অসম্মান করত। দক্ষ ও যোগ্য বাঙালি অফিসার আর সৈনিকদের ভাগ্যে জুটত না কোনো স্বীকৃতি বা পারিতোষিক। জুটত শুধু অবহেলা আর অবজ্ঞা। বাঙালি অফিসার ও সৈনিকরা সব সময়ই পরিণত হতো পাকিস্তানি অফিসারদের রাজনৈতিক শিকারে। সব বড় বড় পদ আর লোভনীয় নিয়োগপত্রের শিকাগুলো বরাবরই ছিঁড়ত পাকিস্তানিদের ভাগ্যে। বিদেশে শিক্ষার জন্য পাঠানো হতো না বাঙালি অফিসারদের। আমাদের বলা হতো ভীরু কাপুরুষ। আমাদের নাকি ক্ষমতা নেই ভালো সৈনিক হওয়ার। ঐতিহ্য নেই যুদ্ধের, সংগ্রামের।’

জিয়াউর রহমানের সৈনিক জীবনের এক যুগের মধ্যেই বাঙালি সৈনিকদের প্রতি পাকিস্তানিদের অবজ্ঞার জুতসই জবাব দেওয়ার সুযোগ আসে। মুক্তিযুদ্ধের বীর উত্তম ও স্বাধীনতার ঘোষকের ভাষায়, ‘১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হচ্ছে আর একটি উল্লেখযোগ্য বিষয়। সে সময়ে আমি ছিলাম পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যার নামে গর্ববোধ করত তেমনি একটা ব্যাটালিয়নের কোম্পানি কমান্ডার। সেই ব্যাটালিয়ন এখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীরও গর্বের বস্তু। খেমকারান রণাঙ্গনের বেদিয়ানে তখন আমরা যুদ্ধ করেছিলাম। সেখানে আমাদের ব্যাটালিয়ন বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। এই ব্যাটালিয়নই লাভ করেছিল পাকবাহিনীর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বাধিক বীরত্ব পদক।

ব্যাটালিয়নের পুরস্কার বিজয়ী কোম্পানি ছিল আমার কোম্পানি আলফা কোম্পানি। এই কোম্পানি যুদ্ধ করেছিল ভারতীয় সপ্তদশ রাজপুত ঊনবিংশ মারাঠা লাইট ইনফ্যান্ট্রি ষোড়শ পাঞ্জাব ও সপ্তম লাইট ক্যাভালরির (সাঁজোয়া বহর) বিরুদ্ধে।

‘... পাকিস্তানিরা ভাবত বাঙালিরা ভালো সৈনিক নয়। খেমকারানের যুদ্ধে তাদের এই বদ্ধমূল ধারণা ভেঙে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। পাকিস্তানি বাহিনীর সবার কাছেই আমরা ছিলাম তখন ঈর্ষার পাত্র। সে যুদ্ধে এমন একটা ঘটনাও ঘটেনি যেখানে বাঙালি জওয়ানরা প্রাণের ভয়ে পালিয়ে গেছে। ভারতের সঙ্গে সেই সংঘর্ষে বহু ক্ষেত্রে পাকিস্তানিরাই বরং লেজ গুটিয়ে প্রাণ নিয়ে পালিয়ে বেঁচেছে। সে সময় পাকিস্তানিদের সমন্বয়ে গঠিত পাকবাহিনীর এক প্রথম শ্রেণির সাঁজোয়া ডিভিশনই নিম্নমানের ট্যাঙ্কের অধিকারী ভারতীয় বাহিনীর হাতে নাস্তানাবুদ হয়েছিল। এসব কিছুতে পাকিস্তানিরা বিচলিত হয়ে পড়েছিল। বাঙালি সৈনিকদের ক্ষমতা উপলব্ধি করে হৃৎকম্পন জেগেছিল তাদের।’

১৯৭০ সালের সেপ্টেম্বরে মেজর জিয়াউর রহমানকে চট্টগ্রামে ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের অষ্টম ব্যাটালিয়নের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে তাঁকে চট্টগ্রাম থেকে পাঠানো হয় ঢাকায়।

১৯৭০ সালের নির্বাচনের সময় তিনি ছিলেন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে। পরে ফিরে যান চট্টগ্রামে। একাত্তরের মার্চে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের আহূত অধিবেশন স্থগিত করা হয়। এর প্রতিবাদে স্বাধীনতার আকাক্সক্ষায় উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। চট্টগ্রামে জিয়াউর রহমানের পশ্চিম পাকিস্তানি ব্যাটালিয়ন কমান্ডার বাঙালি অফিসারদের ওপর নজরদারি শুরু করেন। জিয়াউর রহমানের কথায়, ‘এই সময়ে আমাদের কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল জানজুয়া আমার গতিবিধির ওপর লক্ষ রাখার জন্যও লোক লাগায়। মাঝে মাঝেই তার লোকেরা গিয়ে আমার সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে শুরু করে। আমরা তখন আশঙ্কা করছিলাম, আমাদের হয়তো নিরস্ত্র করা হবে। আমি আমার মনোভাব দমন করে কাজ করে যাই এবং তাদের উদ্যোগ ব্যর্থ করে দেওয়ার সম্ভাব্য সব ব্যবস্থা গ্রহণ করি।

আমাদের নিরস্ত্র করার চেষ্টা করা হলে আমি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করব ...মেজর শওকতও আমার কাছে তা জানতে চান। ক্যাপ্টেন শমসের মবিন এবং মেজর খালেকুজ্জামান আমাকে জানান যে স্বাধীনতার জন্য আমি যদি অস্ত্র তুলে নিই তাহলে তারাও দেশের মুক্তির জন্য প্রাণ দিতে কুণ্ঠাবোধ করবেন না। ক্যাপ্টেন অলি আহমদ আমাদের মাঝে খবর আদান-প্রদান করতেন। জেসিও এবং এনসিওরাও দলে দলে বিভক্ত হয়ে আমার কাছে বিভিন্ন স্থানে জমা হতে থাকল। তারাও আমাকে জানায় যে কিছু একটা না করলে বাঙালি জাতি চিরদিনের জন্য দাসে পরিণত হবে। আমি নীরবে তাদের কথা শুনতাম। কিন্তু আমি ঠিক করেছিলাম, উপযুক্ত সময় এলেই আমি মুখ খুলব। সম্ভবত ৪ মার্চে আমি ক্যাপ্টেন অলি আহমদকে ডেকে নিই। আমাদের ছিল সেটা প্রথম বৈঠক। আমি তাকে সোজাসুজি বললাম, সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করার সময় দ্রুত এগিয়ে আসছে। আমাদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। ক্যাপ্টেন আহমদও আমার সঙ্গে একমত হন। আমরা পরিকল্পনা তৈরি করি এবং প্রতিদিনই আলোচনা বৈঠকে মিলিত হতে শুরু করি।

৭ মার্চে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানের ঐতিহাসিক সমাবেশের পর পাকিস্তান বাহিনীতে বাঙালি সৈনিকদের সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তানি সৈনিকদের দূরত্ব বাড়তে থাকে। বাঙালিদের দেখা হতো অবিশ্বাসের চোখে। ২৪ মার্চ চট্টগ্রাম বন্দরের জাহাজ থেকে অস্ত্র নামানোর জন্য পাকিস্তানি বাহিনী জোর করে বন্দরমুখী রাস্তা দখলে নেয়। ওই সময় জনতার ওপর পাকিস্তানি বাহিনী শক্তি প্রয়োগ করে। মেজর জিয়াউর রহমানকে নৌবাহিনীর ট্রাকে করে জেনারেল আনসারীর কাছে রিপোর্ট করতে চট্টগ্রাম বন্দরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান বুঝে ফেলেন তাঁকে চিরতরে শেষ করার ষড়যন্ত্রে এঁটেছে পাকিস্তানিরা। তিনি পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সিদ্ধান্ত নেন। বন্দি করেন তাঁর কমান্ডিং অফিসারকে। তাঁকে নিয়ে আসেন নিজেদের ব্যাটালিয়নে। মেজর শওকত ও অন্যান্য বাঙালি অফিসারকে বললেন বিদ্রোহের কথা। তাঁরাও সম্মতি জানালেন তাতে। পরদিন কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে গিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন মেজর জিয়াউর রহমান। এভাবেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

♦ লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক জিএস

 

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় দুই গৃহবধূর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় দুই গৃহবধূর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শহীদ মাসুমের পরিবারের চোখের জলে ভেজা ঈদ
শহীদ মাসুমের পরিবারের চোখের জলে ভেজা ঈদ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা
ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদে রামসাগর-স্বপ্নপুরীতে দর্শনার্থীদের ঢল
ঈদে রামসাগর-স্বপ্নপুরীতে দর্শনার্থীদের ঢল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা
গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইকেট পেয়ে উদযাপন করে শাস্তি, এমনকি ট্রোলের শিকার আইপিএলে
উইকেট পেয়ে উদযাপন করে শাস্তি, এমনকি ট্রোলের শিকার আইপিএলে

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশাশুনিতে বিস্তর এলাকা প্লাবিত, বেড়িবাঁধ মেরামতে সেনাবাহিনী
আশাশুনিতে বিস্তর এলাকা প্লাবিত, বেড়িবাঁধ মেরামতে সেনাবাহিনী

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ভক্তরা বেছে নিল ‘বরবাদ’, সিনেপ্লেক্স থেকে বাদ ‘অন্তরাত্মা’
শাকিব ভক্তরা বেছে নিল ‘বরবাদ’, সিনেপ্লেক্স থেকে বাদ ‘অন্তরাত্মা’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, অসুস্থ ৯
সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, অসুস্থ ৯

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীর থানাগুলো দ্রুত নিজস্ব ভবনে স্থানান্তর হবে
রাজধানীর থানাগুলো দ্রুত নিজস্ব ভবনে স্থানান্তর হবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন নামে ‘স্পাইডার-ম্যান ৪’, মুক্তি কবে?
নতুন নামে ‘স্পাইডার-ম্যান ৪’, মুক্তি কবে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রংপুরে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচেপড়া ভিড়
রংপুরে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচেপড়া ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ ৯ এপ্রিল শুরু
বেসরকারি হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ ৯ এপ্রিল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নড়াইলে মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নড়াইলে মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন
ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র
তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮
দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’: প্রেস উইং
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’: প্রেস উইং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক