শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা

হোক রুগ্ণদশা, পুঁজিপাট্টা ঠিক থাক না থাক, ঈদে কর্মচারীদের বেতন-বোনাস লাগবেই। শিল্পকারখানার মালিকদের তা শোধ করতেই হবে। এবার তাঁদের বড় দুশ্চিন্তার কারণ একই সময়ে দুই মাসের (ফেব্রুয়ারি-মার্চ) মজুরি এবং ঈদ বোনাস নিয়ে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএর আশঙ্কা এ বছর ৫০-৬০টি কারখানার মালিক মজুরি পরিশোধ নিয়ে আচ্ছা ঝামেলা পোহাচ্ছেন। শ্রমিকনেতাদের কাছে এ-সংক্রান্ত আরও আপডেট তথ্য থাকলেও মাঠ গরম করার কাজে কোনো ছাড় দিতে নারাজ তাঁরা। এরই মধ্যে ২০ রমজানের মধ্যে বোনাস ও ঈদের ছুটি এবং এর আগে ওভারটাইমের পাওনা টাকা পরিশোধের বেদম চাপ তৈরির ক্যারিশমা দেখিয়েছেন তাঁরা।

এ প্রবণতা বেশি তৈরি পোশাকশিল্পে। হালবাস্তবতা জানার পরও শ্রমিকনেতাদের দাবি, এটি মালিকদের চাতুরি-কারসাজি। উৎপাদন ব্যয়, বৈশ্বিক ক্রেতার চাহিদা এবং প্রতিযোগিতা সক্ষমতা থাকলেও উৎসবের সময় এলে শ্রমিকদের জিম্মি করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেন শিল্পমালিকরা। কর্মসংস্থানের কথা বলে তাঁরা সরকারের কাছ থেকে বাড়তি সুবিধা হাতান। মাঠকাঁপানো না হলেও শ্রমিকদের খ্যাপাতে যথেষ্ট তাঁদের এ যুক্তি। তাঁরাও জানেন, রাজনৈতিক ঘটনার অনিবার্যতায় বহু কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, অনেকগুলোতে প্রোডাকশন তলানিতে নেমে গেছে, তবে তা বিষয় নয় তাঁদের কাছে। বিবেচ্যও নয়। ছোট বড় সব প্রতিষ্ঠানের জন্যই ঈদে বেতন-বোনাস দেওয়ার বাধ্যবাধকতা অবধারিত। গার্মেন্ট, নির্মাণসহ বিভিন্ন শিল্পে যার যার জায়গায় সমস্যার সমাধানে দিশাহারা অবস্থা। ঈদ সেখানে একটা ধাক্কা দিয়েছে।

ঈদের আগে চলতি মার্চ মাসের বেতন ও বোনাসের চাপ থাকা স্বাভাবিক। শ্রমিকদের পক্ষ থেকে ২০ রোজার মধ্যে পুরো মাসের বেতন, ২৫ রোজার মধ্যে বোনাস পরিশোধের দাবি তোলা বেতন-বোনাসহয়েছে। গাজীপুর, সাভার, আশুলিয়াসহ বিভিন্ন জায়গায় প্রায় প্রতিদিনই শ্রমিকরা নানা ইস্যুতে তেজি হয়ে উঠছেন। আর তেজি হওয়া মানে কাজ ক্ষান্ত রেখে রাস্তা আটকে কিছুক্ষণ হট্টগোল বাধানো। ততক্ষণে সড়ক-মহাসড়কে যে অবস্থা তৈরি হয় ভুক্তভোগী ছাড়া অন্যদের পক্ষে উপলব্ধি অসম্ভব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলপ্রয়োগ না করে বুঝিয়েশুনিয়ে তাঁদের কাজে ফেরাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলপ্রয়োগ করুক, গন্ডগোল পাকুক- সেই অপেক্ষা মহলবিশেষের। সরকার সেই সুযোগটা দিতে চায় না।

ঈদের আগে অস্থিরতা সৃষ্টির একটি আয়োজন সম্পর্কে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক-বিনিয়োগকারীরাও ওয়াকিবহাল। তাঁরা এ ব্যাপারে সরকারের দিক থেকে শক্ত পদক্ষেপ চান। কিন্তু সরকার এখন পর্যন্ত সেই পথে যেতে নারাজ। বিষয়টির সঙ্গে টাকার প্রশ্ন। শ্রমিকরা আন্দোলন করছেন টাকার জন্য। টাকা দিলে আন্দোলন করবে না- তা সরকার জানে। বিজনেস কমিউনিটিও জানে। তারা ঈদের আগে বেতন-বোনাসের চাপে চ্যাপটাা থেকে বাঁচতে সরকারের কাছে নগদ সহায়তা চেয়েছে। সরকারের দেওয়া প্রণোদনার বড় অঙ্ক এখনো আটকে রয়েছে। সরকারের দিক থেকে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে চুপ থাকার প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। এ সংকটে ব্যাংকগুলোকেও পাশে চান ব্যবসায়ীরা। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বেশির ভাগ শিল্পকারখানা দুর্বল হয়ে পড়েছে। কমে গেছে উৎপাদন। সরকারি প্রকল্পগুলোও স্থবির হয়ে পড়ায় আয়-রোজগার কমে গেছে এসব প্রকল্পে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে যুক্তদের। বাঘা বাঘারা পালিয়েছেন রাজনৈতিক কারণে। তাঁদের মাধ্যমে টাকার যে ঘূর্ণি ঘটত সেটা বন্ধ হয়ে গেছে। তৈরি পোশাকশিল্প কিছুটা স্বস্তিতে থাকলেও তাঁরা চ্যাপটা হয়ে চলছেন কাঁচামাল আমদানি ও জ্বালানিসংকটে। পোশাকশিল্পে অর্ডার বাড়লেও কিছু কারখানা লসে ডেলিভারি দিচ্ছে এমন তথ্য জানান দিচ্ছে বায়ারদের কাছে। এতে বিভিন্ন কারখানায় নগদ অর্থের সংকট দেখা দিয়েছে। এটিও একধরনের অসুস্থতা। যে পরিমাণ রপ্তানি হয়, সেই পরিমাণে টাকা আসছে না। তাই লাভের মার্জিন ঠিক থাকছে না। যন্ত্রণা সব দিকেই। কারখানা চালু রাখতে কর্মী দরকার। জ্বালানি বিশেষ করে গ্যাসও দরকার। নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের আশ্বাস দিয়ে প্রতি ইউনিট ১১ থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়েছে। এর পরও গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে না। গ্যাসসংকটে ডিজেল দিয়ে ডায়িং কারখানায় উৎপাদন করা গেলেও স্ট্যান্ডার্ড ও ড্রাক করা যাচ্ছে না। আর ফ্যাব্রিকস ডায়িং করাতে না পেরে সুইং, ফিনিশিং, নিটিং অ্যান্ড প্রিন্টিং সেকশনের শ্রমিকদের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিতে হচ্ছে। ভারতের আগ্রাসন ও সুতা অ্যান্টিডাম্পিং করার ফলে চলতি বছর রোজার ঈদে স্থানীয় বাজারে প্রায় দেড় শ কোটি ডলারের পণ্য অবিক্রীত থাকবে। ভারত সরকার তাদের উদ্যোক্তাদের সুতা উৎপাদনে ১৩ থেকে ১৫ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা ভারত থেকে ৩০ শতাংশ বেশি সুতা আমদানি করেছেন। এতে ডাম্পিং হচ্ছে দেশীয় সুতা। পাট ও পাটজাত পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানিকারকদের অবস্থা আরও শোচনীয়। এই খাতের প্রায় দুই লাখ শ্রমিকের নিয়মিত মজুরিই পরিশোধ করা যাচ্ছে না। কেবল প্রবৃদ্ধি নয়, যেকোনো খাতের গতিশীলতা ধরে রাখতে শিল্পের নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়া দরকার। নতুন বিনিয়োগ পরের ব্যাপার।

বিদ্যমান বিনিয়োগই হুমকিতে পড়লে আর ভরসা থাকে না। যেকোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি নির্ভর করে শিল্প ও ব্যবসাবাণিজ্যের ওপর। প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের চালিকাশক্তি হচ্ছে বিনিয়োগ। হোক তা ব্যক্তি খাতে বা রাষ্ট্রীয় খাতে। সাম্প্রতিক বাস্তবতা হচ্ছে, ব্যাংকঋণের ওপর নির্ভরশীল ছোট বড় মাঝারি সব ব্যবসায়ীই কমবেশি আক্রান্ত। দেশের গোটা অর্থনীতিই নানা চ্যালেঞ্জে খাবি খাচ্ছে। ছোট-বড় সব ব্যবসাই বাড়তি ঝুঁকিতে। শিল্প, ব্যবসা, বিনিয়োগ- সবকিছুই স্বাভাবিক গতি হারিয়ে ফেলছে। স্বাভাবিকতা ফেরাতে ঋণের সুদহার কমানো, ডলারের দাম স্থিতিশীল রাখা, ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনাসহ একগুচ্ছ দাবিতে অনেক দিন থেকে মাথা ঠুঁকছেন ব্যবসায়ীরা। গ্যাস-বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চয়তাও পায়নি। ঋণের সুদের হার বাড়ানোর ফলে ব্যবসাবাণিজ্যের খরচ বেড়ে গেছে। এতে পণ্যের দামও বাড়ছে। ফলে বিক্রি কমে গেছে। এখনো এলসি খোলার ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের সমস্যা হচ্ছে। অনেক ব্যাংক এলসি খুলতে চাচ্ছে না। এলসি খোলার ক্ষেত্রে নানা ধরনের প্রশ্নবাণে জর্জরিত হতে হচ্ছে। দেশের বাইরে ব্যবসায়িক কার্যালয় স্থাপন করতে গেলেও কঠোরতা। বিদ্যমান নীতিমালা কিছুটা হলেও শিথিল করা দরকার। এতে আমদানি-রপ্তানি ও বিনিয়োগ বাড়বে। এ ছাড়া দেশের সামগ্রিক আর্থিক খাতের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়বদ্ধতা বাড়ানোর বিষয় রয়েছে।

দেশের টেক্সটাইল, গার্মেন্টস, প্লাস্টিক এক্সেসরিসসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিরা সেদিন কিছুটা  নির্ভয়ে এনবিআর চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠকে তাঁদের কিছু যন্ত্রণার কথা বলেছেন। বৈঠকে তাঁরা আমদানি-রপ্তানিতে নানা প্রতিবন্ধকতার পাশাপাশি ভ্যাট-ট্যাক্স ও আমদানি শুল্ক যৌক্তিক পর্যায়ে কমানোর প্রস্তাব দেন। বন্ড জটিলতা, চোরাচালানসহ বিভিন্ন পর্যায়ে কাস্টমসের হয়রানি বন্ধ করার দাবিও জানান। জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, অনিয়মের দুরারোগ্য ব্যাধি এত সহজে দূর হবে না। তবে কাজ উদ্ধারে ব্যবসায়ীদের এনবিআরের কর্মকর্তাদের অন্যায় আবদার না মানার পরামর্শ দেন তিনি। একপর্যায়ে ব্যবসায়িক স্বার্থ উদ্ধারে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঘুষ না দিয়ে তাদের অনিয়ম-দুর্নীতি ধরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান। দুর্নীতির প্রমাণসহ কেউ হাতেনাতে ধরা পড়লে তদন্ত ছাড়াই এনবিআর কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করার হুঁশিয়ারিও দেন। ব্যবসায়ীরা এনবিআর বা কোনো দপ্তরের কর্মকর্তাকে ধরিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নেবে কেন? এটা তাঁদের কাজ নয়। তাঁরা চায় স্বস্তিতে-আনডিস্টার্বে বিনিয়োগ করতে। আর রাষ্ট্রর কাছে তাঁদের চাওয়া সেই বিনিয়োগ তথা পুঁজির নিশ্চয়তা।

বিনিয়োগ-ব্যবসা মিলিয়ে অর্থনীতির শিরায় রক্তপ্রবাহ না থাকলে রাজনীতি-গণতন্ত্র গতিময়তা পায় না। যুগে যুগে তা প্রমাণের বাকি নেই। আধুনিক বিশ্বে অর্থনীতি-গণতন্ত্র দুই চাকার সাইকেলের মতো। যেকোনো এক চাকায় সাইকেল চালানো যায় না। দেশ অর্থনীতিবান্ধব না হলে রাজনীতি গণতন্ত্রবান্ধব হবে না। কেবল বাংলাদেশ নয়, এটি গোটা বিশ্বের বাস্তবতা। নির্বাচনসহ চলমান রাজনীতি নিয়ে ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগের কারণ খোঁজা তাই জরুরি। এরপরই না বাদবাকি অন্য কিছু। ভঙ্গুর আর্থিক খাত, বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ এবং নির্ধারিত লক্ষ্যের চেয়ে ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি নিয়ে এমনিতে বিপাকে অন্তর্বর্তী সরকার। তার ওপর রয়েছে ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান। ছোট-বড় মিলিয়ে বিজনেস কমিউনিটিতে এ নিয়ে নানা বিশ্লেষণ চলছে। সরকার ও রাজনৈতিক মহলে নিশ্চয়ই এ বিশ্লেষণের মাত্রা যোগ আরও বেশি। বিশেষ করে অর্থযোগে চাপে চ্যাপটা হওয়ার লক্ষণ দেশ, রাজনীতি, গণতন্ত্রের জন্য আরও বেশি।

 

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়