শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক

১. আধুনিক রাষ্ট্রে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা এবং ইচ্ছা প্রকাশিত হয়। এই অভিপ্রায় প্রকাশের মাধ্যমরূপে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা প্রয়োজন। সংবিধান ও আইনে ভোটাধিকারের স্বীকৃতিই শেষ কথা নয়; নির্বাচনে অংশগ্রহণে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা অপসারণসহ ভোটাধিকার প্রয়োগের যথাযথ পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপরেই নির্বাচনি ব্যবস্থার কার্যকারিতা নির্ভরশীল। একমাত্র সৎ, স্বাধীন এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থার মাধ্যমেই সর্বজনীন ভোটাধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব। সংবিধানে সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থার জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন, কার্যাবলি এবং নির্বাচনসংক্রান্ত নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলকঅন্যান্য বিষয় উল্লেখিত হয়েছে। নির্বাচনি-রাজনীতি ক্রমশই জটিল রূপ ধারণ করেছে। সম্প্রদায়, ধর্মীয় সংকীর্ণতাবাদ, অর্থের প্রভাব এবং জনগণের সুষ্ঠু মতামত প্রকাশে বাধা সৃষ্টি করেছে, একই সঙ্গে জাল ভোট, ভোট কেন্দ্র দখল, কালোটাকা, পেশিশক্তি, নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দলীয়করণ, ফলাফল পাল্টে দেওয়াসহ বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে। যা আমরা দেখেছি।

নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কার কমিশন এসব সমস্যা-সংকট প্রতিরোধকল্পে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সুপারিশসমূহ পেশ করেছে। এ কথা বলার অপেক্ষা থাকে না, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান বদিউল আলম মজুমদার নিশ্চিতভাবেই অবগত আছেন, নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হলে গণতন্ত্রের বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী। দীর্ঘদিন তিনি বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন, বলেছেন ও বিশেষভাবে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালার দিকে তাকাতে পারি।

২. বাংলাদেশে নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থাকে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ করার জন্য একটি নির্বাচন কমিশন গঠন এবং তার ক্ষমতা ও কার্যাবলি সংবিধানে নির্দিষ্টভাবে লিখিত আছে। বিপুলসংখ্যক নিরক্ষর ভোটদাতাদের পক্ষে সব দলের কর্মসূচি ও ভূমিকা পর্যালোচনার ভিত্তিতে সুচিন্তিতভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ সম্ভব নয়। নিরক্ষরতার জন্য তাদের মধ্যে রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কে নির্লিপ্ততার উন্মেষ ঘটে। ভোটদাতাদের অংশগ্রহণের সুশীল আকাক্সক্ষা ও উদ্যোগ সর্বজনীন ভোটাধিকারের সাফল্যের অন্যতম পূর্বশর্ত। বাংলাদেশে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ ভোটদাতা ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন না। এই অনুপস্থিতির দ্বারা ভোটদাতার অনীহা এবং চেতনার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ভোট কেন্দ্রে গেলেও তাঁরা ঠিকমতো ভোট দিতে পারেন না, নেপথ্যে নাজেহাল ও নিরাপত্তার ভয়ভীতি কাজ করে। এই পরিস্থিতি সর্বজনীন ভোটাধিকারের গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। 

৩. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মোটাদাগে ১২টি সুপারিশ করেছে। ১২টি সুপারিশের মধ্যে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠন সংক্রান্ত। রাজনৈতিক ঐকমত্য, নাগরিক সমাজের অর্থবহ অংশগ্রহণে যোগ্য ও দক্ষ, জনগ্রাহ্য ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রত্যয় দ্ব্যর্থভাবে উপস্থাপন করেছেন। অবশ্য এর জন্য নতুন আইন প্রণয়নের ওপর জোর দিয়েছেন। ভারতে সংসদ নেতা, বিরোধী দলের নেতা এবং অন্য সংখ্যাধিক প্রাপ্ত দলের নেতাদের সমঝোতায় নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। সুপারিশমালায় জোর দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতায়নের ওপর (১.২)। কমিশনকে নির্বাচন স্থগিত, বাতিল এবং পুনর্নির্বাচনের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নিজস্ব সচিব নিয়োগ নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। নির্বাচনে নির্বাহী বিভাগের কালো থাবা বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পূর্বের নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী বিভাগ গিলে খেয়েছিল- যার ভুক্তভোগী আমি স্বয়ং। সুষ্ঠু নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে যাতে নয়-ছয় না করতে পারে তার ব্যবস্থা বর্ণিত হয়েছে। এমনকি কমিশনের দায়িত্ব পালনে (১.৩) অসদাচরণ ও অসামর্থ্যরে অভিযোগ উঠলে সংবিধানের ১১৮ ও ৯৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুরাহা করা। সুপারিশে এ কথা বলার অর্থ এই যে নির্বাচন কমিশন স্বাধীন হলেও তাদের দায়বদ্ধতা ও শাস্তির অধীনে আনা।

৪. নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠুভাবে কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের কর্তকর্তাদের মধ্যে থেকে রিটার্নিং/সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা, প্রয়োজনে প্রশাসনের অন্য ক্যাডার থেকেও নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা তাদের থাকবে। অতীতে নির্বাহী কর্মকর্তারা এসব পদে যেন ‘হায়ারে’ এসেছেন এই মনোভাব ও আচরণ দৃশ্যমান ছিল, আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা তাই বলে। কমিশনের সুপারিশে তাদের নির্বাচন-পূর্ব, নির্বাচন-উত্তর সময়ে পক্ষপাতিত্ব, অনিয়ম ও অযোগ্যতাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির বিধান করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণ-ভাতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ম্যাজিস্ট্রেটদের ভাতার বিষয়টি পর্যালোচনা করার বিধান (১.৫) বর্ণিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে (যেমন-ইভিএম) আর্থিক ব্যবস্থাপনার বিষয়টিতে স্বচ্ছতা ও নিরীক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

৫. সুষ্ঠু নির্বাচনের বাধা কোথায়? প্রথমত এই বাধা নির্বাহী বিভাগের কালো থাবা। এই থাবাকে দুর্বল কিংবা শৃঙ্খলিত করার বিধান ব্যক্ত হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থা। নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের পরিবেশ ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত করা। নিয়ম-বিধিবিধান মেনে ঐকমত্যের ভিত্তিতে রেফারি নিয়োগ এবং দলীয়করণমুক্ত নির্বাচনি ব্যবস্থাপনা। তৃতীয়ত স্বাধীন বিচার বিভাগ। এসব কিছুর জন্য প্রয়োজন সংস্কার। পেশ করা সুপারিশমালা নির্বাচনি ব্যবস্থা সংস্কারে এসব সমাধানের সূত্র দিয়েছে। আশু করণীয় সংস্কার বাস্তবায়িত না হলে এক দলের পরিবর্তে অন্য দল ক্ষমতাসীন হলে জনগণের স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষা বাস্তবায়িত হবে না। আমরা রাজনীতিবিদ বাকপটু কিন্তু কর্মক্ষেত্রে ধূম্রজালের আশ্রয় নিই। যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে ব্যর্থ হই, এর হাজারো উদাহরণ রয়েছে।

৬. সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে লক্ষণীয় যে অতীতে যারা হাটে-ঘাটে, মাঠে চাঁদাবাজি ও লুট করেছে তারা পালিয়েছে, পরিবর্তে ক্ষমতাসীন হবেন এমন ভাবনার দলগুলোর ক্যাডারদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুণ্ঠন অব্যাহতভাবে চলছে। পতিত সরকারের সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্রের বিপরীতে এখন নব্য জুলুমকারী চক্র জনগণের ওপর চড়াও হয়েছে। জনগণ ভয়ার্ত ও নিরাপত্তাহীন। এ অবস্থার অবসান না হলে জুলাই অভ্যুত্থানের মৌল চেতনা ও স্পিরিট বুমেরাং হয়ে দাঁড়াবে। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন নীতিবোধ ও দায়িত্ব সহকারে প্রত্যেকটি সুপারিশ করেছে। প্রধান নির্বাচন সংস্কার কমিশনের নেতৃত্বে গঠিত টিম কর্তৃক শ্রমলব্ধ গবেষণা, অনুসন্ধান, অনুসরণ ও বাস্তবায়ন করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। তারপরও কথা থেকে যায়, বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির জীর্ণ অবনতিতে সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কী? সেটি অবশ্য নির্বাচন-সংস্কার কমিশনের দায়িত্বের আওতায় পড়ে না। তবু তারা দায় এড়াতে পারে না। 

৭. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন নিয়ে দুয়েকটি কথা বলা আবশ্যক।

ক. সুপারিশসমূহের ১.২ নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব শিরোনামের ভেতর- ‘দলের মধ্যে গণতান্ত্রিক চর্চা নিশ্চিত করতে হবে’ পয়েন্টটি দল নিবন্ধন প্রাক্কালে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

খ. সুপারিশসমূহের ২.২ মনোনয়নপত্র শিরোনামের (ক) ধারাতে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ পরিচালনা ম্যানুয়াল অনুযায়ী দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৭ ধারায় উল্লেখিত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিল করার সকল বিষয়াদি বহাল রাখা যেতে পারে। অনলাইনে মনোনয়ন জমাদানের ব্যবস্থা রাখা বিধেয়।

গ. সুপারিশসমূহের ২.৪ নির্বাচনব্যবস্থা শিরোনামের (গ) ধারাতে ৪০% ভোটারের পরিবর্তে ৫১% ভোট কাস্ট যোগ করা যেতে পারে।

ঘ. সুপারিশসমূহের ২.৪ নির্বাচনব্যবস্থা শিরোনামে ভিতরে ‘কোনো সংসদ সদস্য তাঁর পাঁচ বছরের মেয়াদের মধ্যে জনগণের বিরাগভাজন হলে এক-তৃতীয়াংশ ভোটারদের স্বাক্ষরসহ নির্বাচন কমিশনে আবেদন করলে এবং তা তদন্তে প্রমাণিত হলে ওই আসন শূন্য ও পুনর্নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। অর্থাৎ জব-পধষষ-এর ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

ঙ. সুপারিশসমূহের ৩.০ প্রধানমন্ত্রী শিরোনামের (গ) ধারাতে ‘পার্লামেন্টারি পার্টির যিনি সংসদ নেতা হবেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন’ যুক্ত করা যেতে পারে। ‘সংসদ নেতা’ এই শব্দগুচ্ছ বাদ দেওয়া যেতে পারে। যুক্ত হতে পারে যিনি দলীয় প্রধান হবেন, তিনি সরকারপ্রধান হবেন না। 

চ. সুপারিশসমূহের ৬.০ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন শিরোনামের (খ) ধারাতে ‘প্রশাসনের সর্বস্তরের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দেওয়ার বিধান যুক্ত করা যেতে পারে। অর্থাৎ সংসদ সদস্যগণ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কমিশনার বা মেম্বাররা ভোট দেওয়ার অধিকারী হবেন।

ছ. পোস্টাল ভোটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা যেতে পারে। ১৯৭০ ও ’৭৯ সালে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের পদ্ধতি ও রীতি বলবৎ ছিল। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ‘প্রক্সি’ ভোট জটিলতা ও অনিয়মের সৃষ্টি করবে।

জ. এই সুপারিশমালার সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সংবিধানের কতিপয় অনুচ্ছেদ ও বিধিবিধানের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও সংশোধন অপরিহার্য।

বাংলাদেশে যেখানে গণতন্ত্রের সুচারু অনুশীলন হয়নি সে ক্ষেত্রে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালা মাইলফলক হিসেবে গণতন্ত্র, দেশ-জাতির কাছে বিবেচিত থাকবে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
কুমারখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কুমারখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধরের ঘটনায় গ্রেফতার ২
পুলিশ সদস্যকে মারধরের ঘটনায় গ্রেফতার ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণের নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিতে সবকিছু করা হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
জনগণের নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিতে সবকিছু করা হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাকসুর পূর্ণাঙ্গ তফসিল ঘোষণার দাবি
রাকসুর পূর্ণাঙ্গ তফসিল ঘোষণার দাবি

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের দরজা খুললো মিরাজের
বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের দরজা খুললো মিরাজের

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে দুদকের অভিযান
গোপালগঞ্জে প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে দুদকের অভিযান

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের পতন হলেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়নি : নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদের পতন হলেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়নি : নজরুল ইসলাম খান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়েতে জমকালো আয়োজনে স্বাধীনতা কাপ ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা
কুয়েতে জমকালো আয়োজনে স্বাধীনতা কাপ ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

অবৈধ ভাসমান দোকান উচ্ছেদে ডিএমপির বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১০
অবৈধ ভাসমান দোকান উচ্ছেদে ডিএমপির বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১০

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে গ্রাহকদের টাকা নিয়ে ভুয়া এনজিও উধাও
সিরাজগঞ্জে গ্রাহকদের টাকা নিয়ে ভুয়া এনজিও উধাও

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এআই ও ক্লাউড প্রযুক্তি বিকাশে হুয়াওয়ের কর্মশালা
বাংলাদেশে এআই ও ক্লাউড প্রযুক্তি বিকাশে হুয়াওয়ের কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লুটেরাদের জব্দ টাকা ব্যবস্থাপনায় আলাদা তহবিল হচ্ছে : গভর্নর
লুটেরাদের জব্দ টাকা ব্যবস্থাপনায় আলাদা তহবিল হচ্ছে : গভর্নর

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড
হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপুরে অটোরিকশা চার্জ দিতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
দুর্গাপুরে অটোরিকশা চার্জ দিতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভসংঘের আয়োজনে সাইবার অপরাধ ও ইভটিজিং প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
শুভসংঘের আয়োজনে সাইবার অপরাধ ও ইভটিজিং প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ
আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি
পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট
লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী
বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন
পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর
অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন অলি আহমদ
সন্ধ্যায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন অলি আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা