শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আইনশৃঙ্খলার অবনতি : উদ্বিগ্ন জনগণ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
আইনশৃঙ্খলার অবনতি : উদ্বিগ্ন জনগণ

খুবই বেদনা-ভারাক্রান্ত মনে আজকের এই লেখা শুরু করছি। এটা আমাদের ভাষার মাস, মহান শহীদ দিবসের মাস। কিন্তু এই বিশেষ দিনটিকে ঘিরে অনেক দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে দেশজুড়ে। শহীদ মিনার সবার ভালোবাসার, শ্রদ্ধার জায়গা। দল-মত-ধর্ম-বর্ণ-নির্র্বিশেষে সবাই সেখানে শ্রদ্ধা জানাতে পারে, শ্রদ্ধা জানায়। কিন্তু শুনলাম, এবার কোনো কোনো ব্যক্তিকে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে দেওয়া হয়নি। কেন, তা জানি না। ঘটনাটা সত্য হলে কেন এমনটা হলো তার কোনো ব্যাখ্যাও এখনো পাওয়া যায়নি।

এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে ঘুরছে শহীদ মিনার ভাঙার ভিডিও। কতগুলো ছোট ছোট ছেলে জওয়ানি জোশ নিয়ে ভাঙছে স্মৃতির এই মিনার। ফেসবুকে একজন লিখেছেন, ‘এই ভিডিওটা নাকি বানানো।’ তবে তিনি এটাও লিখেছেন, ‘এটা বানানো হলেও অনেকগুলো শহীদ মিনার ভাঙা হয়েছে দেশব্যাপী।’ এরপর আমার আর বলার কিছু থাকে না। আমি একজন ভাষাসৈনিকের কন্যা। ভাষার জন্য বায়ান্নর যে আত্মবলিদান সারা বিশ্বে যা স্বর্ণাক্ষরে লেখা, যা আমাদের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ; কেন সেই বায়ান্নর প্রতীক শহীদ মিনার ভাঙা হচ্ছে, কারা ভাঙছে, কী প্রতিকার হচ্ছে, জানি না। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। যার যা ইচ্ছা সে তাই করছে। যেন বাধা দেওয়ার কেউ নেই। সবাই স্বাধীন। রাস্তায় চলতে ভয় করে। সেদিন আমার গাড়িতে একটা অটোরিকশা লাগিয়ে দিল। ড্রাইভার বেচারা শুধু পেছন ফিরে তাকিয়েছে, গাড়ি থেকে নামেওনি। অটোয় বসা দুজন হাত তুলে তাকে চড় মারার ভঙ্গিতে অশ্রাব্য গালিগালাজ করতে লাগল। যুবক ড্রাইভার উত্তেজিত হয়ে উঠল। ড্রাইভারকে বললাম, ‘নেম না বাবা। চুপ থাক।’ ওরা কিছুক্ষণ চেঁচিয়ে থেমে যাবে।

ছিনতাই, রাহাজানি, খুন-জখম, ধর্ষণের অভয়ারণ্য যেন দেশ। গত সরকারের আমলেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হয়েছিল। এখন সেটা চরমে পৌঁছেছে। সরকার পতনের আগে সিরাজগঞ্জের একটা থানায় ১৩ জন পুলিশকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা হয়েছে, ১৩টি থানা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ভাঙচুর করা হয়েছে অনেক থানায়। এ সময় পুড়ে গেছে শত শত মামলার নথি। গত সরকারের বিদায়ের পর গণহারে থানা আক্রমণ হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ৪৫০টি থানা আক্রান্ত হওয়ার তথ্য দেওয়া হয়েছিল।

আমার এক পরিচিতের বাসায় একজন বুয়া কাজ করেন। চেহারা দেখলেই বোঝা যায়, তিনি কোনো ভালো পরিবার থেকে এসেছেন। চালচলন আদবকায়দা ভালো। এখানে একটা কথা বলা দরকার, উন্নয়নের বাণী আমরা যতই শোনাই না কেন, দেশের মধ্যবিত্ত-নিম্নমধ্যবিত্তরা আছে বড় বিপাকে। তারা নিঃস্ব হয়ে গেছে। অনেকে তাই এখন অটো চালায়। অনেকে মুখ ঢেকে ন্যায্যমূল্যের ট্রাকের পেছনে দাঁড়ায়, অনেকে বাসাবাড়িতে কাজ করে। তা সেই বুয়ার ছেলে একটা অটোরিকশা চালায়। রিকশাটা অন্যের। দিন কয়েক আগে রিকশায় দুজন প্যাসেঞ্জার নিয়ে সে যাচ্ছিল। প্যাসেঞ্জারদের একজন একসময় বলল, ‘ভাই আমার ব্যালান্স শেষ হয়ে গেছে। তোমার ফোনটা একটু দেবে। একটা কল করব। আমি তোমাকে টাকাটা দিয়ে দেব।’ এমন তো আমরা কত করি। নিজেরাও দিই, অন্যের কাছ থেকেও নিই। ছেলেটা দিল। লোকটা একটা কল করল। তারপর মোবাইল ফোনটা ওর হাতে ফেরত দিল। মোবাইল ফোন হাতে নেওয়ামাত্র অজ্ঞান হয়ে গেল ছেলেটা। এরপর সে নিজেকে আবিষ্কার করল সায়েদাবাদের কোনো এক নির্জন এলাকায়। তার অটোও নেই, মোবাইল ফোনও নেই। এখন অটোর এক লাখ টাকা ওই ছেলেটাকে দিতে হবে। সে কোথা থেকে দেবে! একটা নয়, এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে। দেশজুড়ে অনেক ইজিবাইক, অটোরিকশা চুরির ঘটনা ঘটেছে। সব কটাই হয়েছে কোনো না কোনো পন্থায় অজ্ঞান করে।

প্রতারণার অজস্র ফাঁদ পাতা হচ্ছে নিত্যনতুন কৌশলে। প্রতিদিনই চেনাজানা কারও না কারও ফেসবুক হ্যাক হচ্ছে। টাকা চাচ্ছে। বিষয়টা এখন অনেকটাই কমন হয়ে গেছে বলে সবাই সতর্ক। কিন্তু একসময় আমি নিজেও হ্যাকারের দেওয়া বিকাশে বন্ধুর জন্য টাকা পাঠিয়েছি। একজন মানুষ কতক্ষণ সতর্ক থাকতে পারে! একটু অসতর্ক হলেই বিপদ। মাত্র কিছুদিন আগে আমি নিজেই মহাবিপদে পড়তে যাচ্ছিলাম। আমি ছিলাম ছোট বোনের বাসায়। সেখানে একটা ফোন এলো। জানতে চাইল, আমি কভিডের শেষ টিকাটা দিয়েছি কি না। বললাম, ‘দিইনি। বুস্টার ডোজটা আমেরিকায় দিয়েছিলাম। তারপর থেকে আর কোনো মেসেজ আসেনি বলে দেওয়া হয়নি।’ ওপাশ থেকে বলল, ‘কাল ঢাকা মেডিকেল কলেজে আপনার ডোজ দেওয়া হবে। এখন আপনার ফোনে একটা নম্বর যাবে। ওই নম্বরটা আমাকে বলবেন।’ আমি খানিকটা দ্বিধান্বিত কণ্ঠে বললাম, ‘কিন্তু আমি তো দিয়েছি পিজিতে।’ ‘ওখানেও দিতে পারবেন। তবে ওই নম্বরটা লাগবে।’ বলতে বলতেই আমার ফোনে একটা নম্বর এলো। আমি ভালো করে দেখার আগেই ওপাশ থেকে ফোন করে বলল, ‘নম্বরটা বলেন’। বললাম, ‘আপনি তো সঙ্গে সঙ্গেই ফোন করলেন। নম্বরটা তো দেখতেই পাইনি।’ ‘আপনি দেখেন। আমি আবার ফোন করছি।’ এ সময় দেখি ভগ্নিপতি হাত নেড়ে আমাকে নিষেধ করছে। আমি থমকে গেলাম। এর মধ্যে ফোন এসে গেল। ভগ্নিপতি বলল, ‘তোমার চেনা?’ না বলাতে বলল, ‘কিছু দেবার দরকার নেই। ফোন ছেড়ে দাও।’ আমি লোকটাকে বললাম, ‘দেখেন টিকা আমার। নম্বর যদি লাগে আমার লাগবে। তা ছাড়া আমার আগের ডকুমেন্টস আছে। আপনাকে দেব কেন?’ সঙ্গে সঙ্গে সে ফোন ছেড়ে দিল। পরে শুনলাম ওই নম্বরটা দিলে ওরা আমার ব্যাংকের সব টাকা তুলে নিতে পারত। চিন্তা করুন। কী মহাবিপদ! আর ওরা নাকি বেছে বেছে বয়স্ক লোকদেরই টার্গেট করে, যাঁরা প্রযুক্তি ভালো বোঝে না, যাঁদের শরীর খারাপ। ভালো করে চিন্তাভাবনা করতে পারেন না।

প্রত্যক্ষ-অপ্রত্যক্ষ কতভাবে যে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। ঢাকার মোহাম্মদপুর এখন সন্ত্রাসী এলাকা হিসেবে বহুল আলোচিত। দিন কয়েক আগে সন্ত্রাসীরা একটা দোকানে ঢুকে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি করে। অস্ত্রধারীদের প্রকাশ্যে রামদা ও চাপাতি হাতে দৌড়াদৌড়ির ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে দেখে লোকজন রীতিমতো ভয়ার্ত। অস্ত্র হাতে একদল তরুণ এক তরুণীকে টানাহেঁচড়া করছে, তাঁর ওড়না টেনে ফেলছে, তরুণী দৌড়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন, এ দৃশ্যও আমাদের দেখতে হচ্ছে।

এ দুুটি ঘটনা ঘটেছে মোহাম্মদপুরে। এরপর এলাকাবাসী বিক্ষোভ করলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪৫ জন আটক হয়েছে। কিন্তু এখনো জনমনে স্বস্তি ফেরেনি।

৫ আগস্ট এবং তার পূর্ববর্তী-পরবর্তী কয়েক দিন ওই এলাকায় ছিল ডাকাতির প্রচ- ভয়। নৌকায় করে বেড়িবাঁধে এসে নামত ডাকাতরা। তারপর পুরো এলাকায় ডাকাতি করত। কত দিন মধ্যরাতে মাইকিং হয়েছে মসজিদ থেকে। এলাকার ছেলেরা লাঠি হাতে নেমে গেছে ডাকাত তাড়াতে। এখন ডাকাত নয়, তরুণ কিশোর গ্যাংয়ের ভয়ে সবাই তটস্থ। এমনকি যৌথ বাহিনীর পরিচয় দিয়ে ঢুকে ব্যবসায়ীর বাসায় ডাকাতিও হয়েছে মোহাম্মদপুরে। ডাকাতরা নাকি সেনাবাহিনী ও র‌্যাবের পোশাক পরে গিয়েছিল। লুটে নিয়েছে ৭৫ লাখ টাকা ও ৭০ ভরি সোনা। এ ঘটনায় আটজন আটক হয়েছে। তবে এটাও প্রশ্ন, এ জমানায় ৭৫ লাখ টাকা আর ৭০ ভরি সোনা ঘরে রাখার দুঃসাহস উনি কেন দেখালেন!

শুধু ঢাকা নয়, দেশজুড়ে চলছে হামলা লুটপাট ডাকাতি ধর্ষণ। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চর এলাকায় ঘটেছে মর্মন্তুদ ঘটনা। ঘর থেকে মা-মেয়েকে একসঙ্গে তুলে নিয়ে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করেছে দুর্বৃত্তরা।

নীলফামারীর সৈয়দপুরে ব্যাংক থেকে ২৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে বের হচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। ছিনতাইয়ের শিকার হন তিনি। ঘটনার আকস্মিকতা ও আঘাতে মারা যান ভদ্র্রলোক।

কনস্টেবলসহ দুজনকে ছিনতাইয়ের অভিযোগে গণপিটুনি দিয়েছে ফরিদপুরের ব্রাহ্মণকান্দার লোকজন। এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশা ছিনতাই করতে গিয়ে এর চালককে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা।

ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী চলন্ত বাসে ডাকাতি হয়েছে, হয়েছে ধর্ষণ। দুর্ভাগ্যের বিষয়, ভিকটিম তিন দিনের মধ্যে মামলা করতে পারেননি। অবশেষে দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচনার পর মামলা নিয়েছে থানা।

সব মিলিয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন একেবারেই নাজুক। পুলিশ দীর্ঘদিন কাজ করেনি। এখন তারা কাজ করছে বটে, কিন্তু অনেকটাই গা বাঁচিয়ে। কোনো হাঙ্গামায় তারা যেতে চায় না। তাদের মধ্যে সব সময় একটা আতঙ্ক কাজ করে বলে মনে হয়। পুলিশ যদি আতঙ্কে থাকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে কী করে!

দেশের পুলিশ আগের মতো পূর্ণোদ্যমে কাজ করতে না পারায় অপরাধীরা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। তা ছাড়া জেল থেকে অনেক অপরাধী বেরিয়েও গেছে। তারা তাদের নেটওয়ার্ক সুসংগঠিত করে জোরেশোরে মাঠে নেমেছে। অন্যদিকে দেশের এ অরাজক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার সুযোগ নিচ্ছে একদল মানুষ। যার ওপর যার রাগ আছে এখনই সেটা মেটাবার মোক্ষম সুযোগ। সেটাই তারা মেটাচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ক্রমবর্ধমান দারিদ্র্য। দ্রব্যমূল্য এতটাই বেড়েছে, অনেকেই সংসার চালাতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে তারা অপরাধের পথ, প্রতারণার পথ বেছে নিচ্ছেন।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সবার আগে পুলিশকে গতিশীল করতে হবে। মানুষ আগে যেমন পুলিশ শুনলেই ভয় পেত, গুটিয়ে যেত সেই অবস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। পাড়া-মহল্লায় স্বেচ্ছাসেবী বাহিনী গঠন করা দরকার। তারা কোনো অন্যায় হতে দেখলেই প্রতিকার করবে সংঘবদ্ধভাবে। অভিভাবকদের উচিত তাদের তরুণ-কিশোর সন্তানদের প্রতি খেয়াল রাখা। তারা কোনো খারাপ সঙ্গে মিশছে কি না, সেটা দেখা। আমাদের নিজেদেরও কাজকর্ম চলাফেরায় সাবধান, সচেতন থাকতে হবে যেন কোনো বিপদে না পড়ি, কোনো ফাঁদে পা না দিই। শুরু করেছিলাম শহীদ মিনার ভাঙা দিয়ে। সেটা দিয়েই শেষ করি। যা কিছু আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের উত্তরাধিকার, আমাদের পরম্পরা, সেসব আমাদের সম্পদ। সেগুলো নষ্ট করা মানে নিজেদের ক্ষতিগ্রস্ত করা। সরকারের প্রতি এদিকে দৃষ্টি দেওয়ার অনুরোধ রইল।

♦ লেখক : কথাসাহিত্যিক, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম