শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

এবার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এবার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

‘গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’ নামে  জুলাই বিপ্লবীদের নতুন সংগঠন আত্মপ্রকাশ করেছে। সংগঠনটির আহ্বায়ক হলেন আবু বাকের মজুমদার। গতকাল বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে নতুন এ রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নাম ঘোষণা করা হয়। বিশাল আয়োজনের মধ্য দিয়ে আগামীকাল শুক্রবার নতুন রাজনৈতিক দলের জন্ম হচ্ছে। দেশের গতানুগতিক রাজনৈতিক ধারা পরিবর্তনের জন্য এ দলটির প্রতি দেশবাসীর ছয় মাসের প্রতীক্ষার অবসান হচ্ছে। অনেক মত-পথের সমন্বয়ে হচ্ছে এ দল। শুধু ছাত্র নয়, জনতাও থাকছে এ দলে। এ দলের নেতাদের সঙ্গে সাবেক সেনা কর্মকর্তারা বৈঠক করে জানিয়েছেন, তাঁদের ১ কোটি ভোটব্যাংক আছে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দলটির জন্ম হচ্ছে বলে শুরু থেকেই বিএনপির আপত্তি ছিল, এখনো আছে। তবে আপত্তি-অনাপত্তি যা-ই থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ার সব প্রস্তুতি নিয়েই দলটি পথচলা শুরু করছে। রাজনীতির মাঠে এমন বিশেষ অতিথির জন্যই এতদিন অপেক্ষা সবার। রাষ্ট্র পরিবর্তনের সব সংস্কার আয়োজনও এ নতুন অতিথির জন্য। সুতরাং এখন আর দেরি কেন, এবার নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। নির্বাচন খেলার স্টেডিয়ামটা সুসজ্জিত করুন। নির্বাচনি মাঠ সবার জন্য সমান সমতল করুন। রেফারিকে নিরপেক্ষ রাখুন। সেই সঙ্গে নির্বাচনি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য যারা কলকাঠি নাড়ছেন, তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। মালিককে তার মালিকানা বুঝিয়ে দিন।

বাংলাদেশ নিয়ে খেলাধুলা, ষড়যন্ত্র জন্ম থেকেই। পাকিস্তানের কর্তৃত্ববাদ, শোষণ ও তদানীন্তন শাসকদের হিমালয়সমান দম্ভে বাংলাদেশ জন্মের খেলাটা চলে যায় ভারতের কোর্টে। মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতার বিনিময়ে ভারত সব সময় বাংলাদেশকে তাদের করদরাজ্য করার চেষ্টা করেছে। বিগত ৫৩ বছরে ভারত কখনোই বাংলাদেশের পক্ষে থাকেনি। থেকেছে একটি পরিবারের পক্ষে। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ডের পর ভারত ওই পরিবারের দুই সদস্য শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে লালনপালন করেছে। সবকিছু শিখিয়ে-পড়িয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি বানিয়ে বাংলাদেশে পাঠায়। তিনি দেশে ফেরার মাত্র ১৩ দিনের মাথায় ৩০ মে ভারতের শত্রু প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিহত হন। তারপর বাংলাদেশ নিয়ে ভারত খুব শক্তভাবে খেলতে শুরু করে। গত ১৬ বছর পুরোটা সময় ভারতই ছিল আওয়ামী লীগের অভিভাবক। সে কারণে এ ভূখণ্ডের কর্তৃত্ব হাতে রাখতে জঙ্গি ইস্যু তৈরি করে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে একটি জঙ্গিরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। ভারত যেভাবে জঙ্গি প্লটের স্ক্রিপ্ট তৈরি করে দিয়েছে, বিগত আওয়ামী সরকার সেই স্ক্রিপ্ট অনুযায়ী শুধু শুটিং করে চিত্রনাট্যের পরিপূর্ণতা দিয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর আবার তাদের প্রিয় মানুষকে তারা নিজেদের নিরাপত্তায় নিয়ে গেছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর বড় বেশি বেকায়দায় পড়েছে প্রতিবেশী দেশটি। এ সরকারকে নানাভাবে চাপে রাখার চেষ্টা করে নিজেরাই এখন বিপদে। তবে এখন আর এ দেশে কোনো জঙ্গি নেই। জঙ্গি নিয়ে রাজনীতিও নেই। কারণ, ভারত জানে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জঙ্গি ইস্যুতে জড়ানো যাবে না। সারা বিশ্ব তাঁকে চেনে এবং জানে। আমাদের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভারতের নতুন চক্রান্তে বিভেদের রাজনীতি শুরু হয়েছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ শক্তি টুকরো টুকরো করে জুলাই বিপ্লব ব্যর্থ করাই হলো প্রতিবেশীর মূল লক্ষ্য। সেইসঙ্গে আমাদের আইনশৃঙ্খলা নিয়েও খেলবে প্রতিবেশী। গত ১৫ বছরে আলেম সমাজ, ধর্মপ্রাণ মুসলমান, দাড়ি-টুপি, হিজাব নিয়ে তাদের যে জঙ্গি সিরিজ প্যাকেজ ছিল, তা এখন আর কাজে আসছে না। আমাদের স্বদেশি ধর্মনিরপেক্ষ সুশীলদের সমর্থনে অসংখ্য নিরীহ মানুষকে জঙ্গি সাজিয়ে খুন করা হয়েছে। কারাগার বা আয়নাঘরে সাজা দেওয়া হয়েছে আরও অসংখ্য মানুষকে। সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নতুন এজেন্ডায় এবং নতুন পরিকল্পনায় যথারীতি তৎপর থাকবে আমাদের প্রতিবেশী। সুতরাং সব পক্ষই সাবধান!

পবিত্র কোরআনের সুরা আশ-শুরার ৩০ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেছেন, ‘তোমাদের যে বিপদাপদ ঘটে, তা তোমাদের কৃতকর্মেরই ফল এবং তোমাদের অনেক প্রতীক্ষার অবসানঅপরাধ তিনি ক্ষমা করে দেন।’ গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন, ‘কর্মন্যে বাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন’। অর্থাৎ কর্মে তোমার অধিকার আছে, কিন্তু কর্মফল তোমার হাতে নেই। তুমি যেমন ইচ্ছা কর্ম করতে পারো কিন্তু তার ফল প্রকৃতির হাতে। প্রকৃতির নিয়ম অনুসারে কর্মের প্রতিফল তোমাকে ভোগ করতেই হবে।’ শুধু পবিত্র কোরআন আর গীতা নয়, সব ধর্মগ্রন্থেই কৃতকর্মের ফলের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমরা বান্দারা সে কথা মনে রাখি না। বিগত সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য দিনের ভোট রাতে, আমি ভোট, ডামি ভোট করেছিল। আর সেসব ভোটে অতি উৎসাহী ডিসি, এসপি দলীয় কর্মী বা বলা চলে দলীয় পান্ডার ভূমিকা পালন করেছেন। বিশেষ করে ২০১৮ সালের ভোটে যে কেলেঙ্কারি হয়েছে, তা নজিরবিহীন। সে ভোটে প্রত্যেক ডিসি-এসপি হাইকমান্ডের তুষ্টি অর্জনের জন্য রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন। পরে তাদের পদোন্নতি, ভালো পোস্টিং দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। ওই ভোটের পর সরকার যেমন ভেবেছিল তাদের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হয়ে গেছে, তেমন ডিসি-এসপিরা প্রশাসনে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন। তাদের দাপটে অনেক সিনিয়র কর্মকর্তা ছিলেন কোণঠাসা। এখন সেই কৃতকর্মের ফল হিসেবে সরকার তাদের চাকরিচ্যুত করেছে। প্রশাসনে এমন শাস্তির দৃষ্টান্ত খুবই জরুরি ছিল। এজন্য অন্তর্বর্তী সরকার ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার। আইনের শাসন, ন্যায়নীতি, প্রশাসন, গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করার পেছনে যারা কাজ করেছেন, তাদেরও চিহ্নিত করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। এগুলো সংস্কার কার্যক্রমের অন্যতম অংশ। আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। সংস্কার আগে, নাকি নির্বাচন আগে। স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে, নাকি জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে-সে বিতর্ক এখন চলছে। তবে যে সিদ্ধান্তই হোক না কেন, আশা করা যায়, তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিষ্কার হয়ে যাবে। আগামী সব নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সরকারের যেসব কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করবেন, তাদের প্রত্যেকেরই পূর্বসূরিদের কৃতকর্মের ফললাভ থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। কোনো বিশেষ মহল চাপ দিলেও কারও পক্ষ না নেওয়া এবং ন্যায়নীতি ও আইনের শাসনের পক্ষে থাকা উচিত। এর ব্যত্যয় ঘটলে ২০১৮ সালের ভোটের ডিসি-এসপিদের মতোই ভাগ্য বরণ করতে হবে-এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। ক্ষমতা, সম্মান আল্লাহর নিয়ামত। কোনো বান্দা যদি তা ধরে রাখতে না পারে, অথবা নিজের মর্যাদা নিজে রক্ষা করতে না পারে, তাহলে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বা কপালের ওপর দোষ চাপিয়ে লাভ নেই। বেলা শেষে কৃতকর্মের ফল ভোগ করতেই হবে।

দেশের অর্থনীতি এখন খাদের কিনারে। যদিও অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বর্তমান সরকার দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারা থেকে টেনে তুলেছে। সরকারের এ টেনে তোলার প্রচেষ্টাকে ধন্যবাদ। কিন্তু অর্থনীতিতে ইতিবাচক কোনো প্রভাব এখনো দেখা যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীদের ইতোমধ্যে বারোটা বেজে গেছে। এখন শুধু হাতে হারিকেন নেওয়া বাকি। সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে, যেন আওয়ামী লীগ নয়, দেশের একমাত্র শত্রু এখন ব্যবসায়ী শ্রেণি। তাদের পাশে কেউ নেই। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক এখন ফ্ল্যাটবাড়িতে দুই প্রতিবেশীর মতো। কেউ কারও খবর রাখে না। দেখা হলে সৌজন্য রক্ষায় শুধু সালাম বিনিময়। ব্যাংকগুলো ব্যবসায়ীদের সহায়তার বদলে বন্ড ব্যবসা করে মুনাফা করছে। বেসরকারি খাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ নেই। নতুন কোনো কর্মসংস্থান নেই। বরং অনেক কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। বেড়েছে বেকারত্ব। এভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে গণতন্ত্রের পথচলা কষ্টসাধ্য হবে। সামাজিক স্থিতিশীলতা, গতিশীল অর্থনীতি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পূর্বশর্ত। অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ শুধু একটি নির্বাচন দিয়ে দায়িত্ব শেষ করা নয়। ক্ষমতার রিলে রেসের কাঠিটি যাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে, তারা যেন নির্বিঘ্নে দৌড়াতে পারে; সে ব্যবস্থাও করা। গোটা পৃথিবীতে অর্থনীতির চালিকাশক্তি হলো ব্যবসায়ী সমাজ। তারা যদি হতাশ থাকে, অসহায় বোধ করে তাহলে তা দেশের জন্য শুভসংবাদ নয়। সে কারণে ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিয়ে দেশের অর্থনীতি দৃঢ় করতে হবে।

বাকস্বাধীনতা ও পরমতসহিষ্ণুতার দাবিও ছিল জুলাই বিপ্লবে। আমরা সংস্কার নিয়ে আছি অথচ পরমতসহিষ্ণু হতে পারলাম না। গত সপ্তাহে ‘ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি’ শীর্ষক আমার লেখা নিয়ে কারও ভিন্নমত থাকতেই পারে। সেই মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও আছে।  অথচ প্রকাশ ঘটেছে অসহিষ্ণুভাবে। একটি রাজনৈতিক দলের এক নেতা ফোন করে শাসিয়েছেন। দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। যে ভাষায় এবং যে মেজাজে তিনি শাসালেন, তা ভয়ংকর কোনো সন্ত্রাসীকেও হার মানায়। তথ্যটি প্রিয় পাঠকদের জানিয়ে রাখলাম। জুলাই বিপ্লবের প্রত্যাশা ছিল মুক্ত মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পাওয়া যাবে। কিন্তু তা হলো না। গণমাধ্যম অতীতেও চাপমুক্ত ছিল না। এখনো নেই। একেক সময় চাপের মাত্রা ও ধরন ভিন্ন। তবে গণমাধ্যমের ওপর প্রিয় পাঠকের চাপ হলো সত্য প্রকাশের। এটাই শিরোধার্য করে আমরা সব সময় পাঠকের সঙ্গেই থাকব।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম