শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৩, শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪৫, শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

সময় যত যাচ্ছে, একটি নির্বাচিত সরকারের দাবি ততই জোরালো হচ্ছে। ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তা মহল একটি রাজনৈতিক সরকারের অপেক্ষায়। চলমান পরিস্থিতিতে তারা চরম আস্থাহীনতায় এবং উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায়। ফলে নতুন উদ্যোগ-বিনিয়োগ কার্যক্রম প্রায় স্থবির।

সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলও (আইএমএফ) সাফ বলে দিয়েছে, নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত তারা ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের পরবর্তী ষষ্ঠ কিস্তি ছাড় করবে না। অন্যদিকে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এক কণ্ঠে বলছেন, ‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া নতুন বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ।’ ফলে অর্থনীতি এখন এক ধরনের ‘অপেক্ষার ঘূর্ণিতে’ পড়েছে। ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী ও উন্নয়ন সহযোগীরা সবাই রাজনৈতিক ম্যান্ডেট ও নীতিগত স্থিতিশীলতার প্রত্যাশায় আছেন।

অর্থনীতিবিদ ও উদ্যোক্তারা মনে করেন, নির্বাচিত সরকার না থাকায় আইএমএফের কিস্তি ঝুলে গেছে। বিনিয়োগকারীরা অপেক্ষায় আর অর্থনীতিও স্থবির। আস্থা ফিরলেই ঘুরে দাঁড়াবে পুঁজি, কর্মসংস্থান ও প্রবৃদ্ধি— এমনটাই তাদের অভিমত। বলেন, ‘অর্থনীতি দাঁড়িয়ে থাকে রাজনৈতিক আস্থার ওপর। সেই আস্থা পুনর্গঠনের দায়িত্ব সরকারেরই।’

আইএমএফের শর্তে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অগ্রাধিকার : ২০২২ সালে আইএমএফের সঙ্গে ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি করে বাংলাদেশ। এর মধ্যে পাঁচ কিস্তি ছাড় হলেও ষষ্ঠ কিস্তি এখন ঝুলে আছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, নতুন সরকার গঠনের পরই তারা বাকি অর্থছাড়ের সিদ্ধান্ত নেবে। অর্থনীতিবিদদের মতে, এটি রাজনৈতিক আস্থা ও নীতির ধারাবাহিকতার প্রশ্ন।

আবাসন খাতের শীর্ষ সংগঠন রিহ্যাবের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভূইয়া বলেন, ‘ম্যানুফ্যাকচারিং, রিয়েল এস্টেট, ব্যাংকিং ও সেবা খাতে নতুন বিনিয়োগ এখন প্রায় বন্ধ। আইএমএফ অর্থনৈতিক নয়, রাজনৈতিক আস্থার সংকট দেখছে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া দায়বদ্ধতা ও নীতির ধারাবাহিকতা অনিশ্চিত। দেশি ব্যবসায়ীরাও বলছেন, এখন ঝুঁকি নেওয়ার সময় নয়।’

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক ইসহাকুল হোসাইন বলেন, ‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ নেওয়া আত্মহত্যার মতো ঝুঁকি। আমরা শুধু পুরনো কার্যক্রম চালাচ্ছি।’ তিনি বলেন, বিদেশি ক্রেতারা রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। রপ্তানি অর্ডারও কমছে। নির্বাচিত সরকার না এলে আস্থা ফিরবে না। রপ্তানি বাজারে স্থিতিশীলতা দরকার।’

সাময়িক সরকারের ওপর আস্থা কম উল্লেখ করে তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ইনামুল হক খান বলেন, ‘সাময়িক সরকারের ওপর কিছুটা আস্থা কম থাকে। ফলে আইএমএফ আগামী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চায়। ফলে সময়মতো নির্বাচন করার বিষয়ে চাপ তৈরি করবে। সবাই নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চায়। তখন আস্থা ও বিনিয়োগ বাড়বে। এখন ছোট-বড় সব বিনিয়োগ বন্ধ।’

বিদেশি বিনিয়োগ থমকে, পুঁজি পাচারের আশঙ্কা

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) ২২ শতাংশ কমেছে। নতুন প্রকল্প নিবন্ধনেও গতি নেই। বিডা কর্মকর্তারা জানান, বেশির ভাগ বিদেশি বিনিয়োগকারী এখন ‘অপেক্ষা-পর্বে’ আছেন। অনেকে নতুন কারখানা না করে পুরনো ব্যবসা সংকুচিত করছেন। কেউ কেউ বিদেশে সম্পদ স্থানান্তর করছেন, যা অর্থনীতির জন্য বিপজ্জনক ইঙ্গিত।

সরকারের প্রস্তুতির ঘাটতি, আস্থার সংকট

অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই স্থবিরতা কেবল রাজনৈতিক নয়; সরকারের প্রস্তুতি ও নীতি পরিচালনায় স্বচ্ছতার অভাবও দায়ী। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি বলেন, ‘সরকার যদি অর্থনৈতিক নীতিতে পূর্বানুমানযোগ্যতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখত, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাব এত গভীর হতো না।’

অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা অবশ্য দাবি করেছেন, আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে এবং নতুন সরকার গঠনের পর ঋণচুক্তি দ্রুত সচল হবে।

বিনিয়োগ স্থবিরতার প্রভাব স্পষ্ট

বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় ব্যাংক খাতে ঋণ চাহিদা কমেছে, নির্মাণসামগ্রী, ইলেকট্রনিকস ও রিয়েল এস্টেট খাতে নতুন প্রকল্প স্থগিত রয়েছে। অর্থনীতিবিদদের হিসাবে, এ কারণে অন্তত ৫০ হাজারের বেশি শ্রমিক কর্মসংস্থান হারানোর ঝুঁকিতে আছেন। শিল্পোদ্যোক্তা বলেন, বাজারে চাহিদা নেই, বিনিয়োগে আগ্রহ নেই। অর্থনীতি এখন নিশ্বাস নিচ্ছে, কিন্তু হাঁটতে পারছে না।

নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিনিয়োগের অনাগ্রহ নিয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রির (বিসিআই) প্রেসিডেন্ট আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ) বলেন, ‘দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফেরাতে এখন সবচেয়ে জরুরি নির্বাচন নিয়ে স্পষ্টতা ও আস্থা ফেরানো। সরকারকে দ্রুত জানাতে হবে ঠিক কবে নির্বাচন হবে এবং সেটি যেন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, জ্বালানি খাতের স্থিতিশীলতা, সরকার, ব্যবসায়ী ও প্রশাসনের মধ্যে বিশ্বাসের সম্পর্ক পুনর্গঠিত না হলে বিনিয়োগ সচল করা সম্ভব নয়।’

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কিন্তু এখন সেটা অনিশ্চিত। জাতীয় নির্বাচন কবে হবে, কেউ বলছে ফেব্রুয়ারিতে আবার কেউ বলছে নাও হতে পারে। এই অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগকারীরা সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না।

তার ওপর ব্যবসার খরচ বাড়ছে, জ্বালানি নিরাপত্তা দুর্বল, আইন-শৃঙ্খলার উন্নতি হয়নি। ফলে ব্যাবসায়িক পরিবেশটা অস্থির। যতক্ষণ না রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল সরকার আসে, ততক্ষণ বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি নিতে চাইবেন না।

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরলেই অর্থনীতিতে প্রাণ ফিরে আসবে উল্লেখ করে এই ব্যবসায়ী নেতা আরও বলেন, নির্বাচিত সরকার গঠনের পর আইএমএফের ঋণচুক্তি পুনরায় সচল হবে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরবে। তাঁর মতে, এখন সরকারের অগ্রাধিকার হওয়া উচিত নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে আস্থা পুনর্গঠন, অর্থনৈতিক নীতিতে স্বচ্ছতা, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি এবং আইনের শাসন ও পূর্বানুমানযোগ্য প্রশাসনিক কাঠামো নিশ্চিত করা।

এদিকে দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) বলছে, দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি এখন বেশ দুর্বল। ২০২৫ সালের আগস্টে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬.৩৫ শতাংশ, যা ইতিহাসের অন্যতম সর্বনিম্ন হার। ব্যবসায়ীরা নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ হারাচ্ছেন, কারণ সুদের হার বেশি, ব্যাংকগুলো সতর্কভাবে ঋণ দিচ্ছে আর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়েছে। অন্যদিকে সরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি বেড়ে হয়েছে ১৬.৫৯ শতাংশ। কারণ সরকার বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ নিচ্ছে। এতে বেসরকারি খাতের জন্য অর্থের জোগান কমে যাচ্ছে। ফলে শিল্প ও ব্যবসা সম্প্রসারণ শ্লথ হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর নীতি মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা কমালেও তা বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরও আর্থিক খাতে কোনো বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে পারেনি। ব্যাংক খাতে সুদের হার এখনো ১৩ থেকে ১৪ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে আর সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও রয়ে গেছে নাজুক অবস্থায়।’

তিনি আরো বলেন, ‘নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরো জটিল হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাজারে টাকার প্রবাহ বাড়ায় মূল্যস্ফীতি আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। এই অস্থির পরিবেশে বিনিয়োগের উপযোগী পরিবেশ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম, ফলে বিনিয়োগকারীরাও স্বাভাবিকভাবেই নতুন বিনিয়োগে আগ্রহী নন। বর্তমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে ও বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে এখন একটি নির্বাচিত, পূর্ণাঙ্গ সরকারের বিকল্প নেই।’

এ বিষয়ে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় অর্থনীতির অবস্থা ছিল অত্যন্ত নাজুক। মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক রিজার্ভ, বিনিময় হার ও ব্যাংক খাতে ছিল অস্থিরতা। তবে সরকার দ্রুত কিছু ইতিবাচক উদ্যোগ নিয়েছে, যেমন—ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো, খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ, দুর্বল ব্যাংক একীভূতকরণ এবং রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখা। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স বৃদ্ধিতে রিজার্ভ বেড়েছে, বিনিময় হারেও এসেছে স্থিতি। তিন বছর ধরে চলা উচ্চ মূল্যস্ফীতি ধীরে ধীরে কমছে। সব মিলিয়ে অর্থনীতি এখন পুনরুদ্ধারের পথে থাকলেও টেকসই স্থিতিশীলতার জন্য আরো কার্যকর নীতি দরকার।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা
অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস
কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস
সর্বশেষ খবর
কি-বোর্ডে অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?
কি-বোর্ডে অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ
এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম