শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

চাঁপালতা

দিলরুবা নীলা
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁপালতা

রাজকুমার বীর যখন মায়ারাজ্যের রাজা হলেন তখন রাজ্যে আর খুশি ধরে না। কারণ, তিনি ছোটবেলা থেকেই ভীষণ প্রজাবৎসল, ভালো মানুষ এবং পরোপকারী। তাকে রাজা হিসেবে পেয়ে রাজ্যের সবাই খুশি। বীর মায়া রাজ্যের শাসনকার্য হাতে পেয়ে নাওয়াখাওয়া ভুলে গেলেন। সারা দিন কাজ আর কাজ। প্রজাদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর করা, কৃষকের খেতে গিয়ে ফসলের অবস্থা দেখা, রাজ্যের পথঘাট সংস্কার সবকিছুই নিজ হাতে পরিচালনা করতে লাগলেন। তার আমলে মায়ারাজ্য স্বর্গপুরীতে পরিণত হলো। শস্যশ্যামলা, মায়ারাজ্য ফুল-ফলে ভরে উঠল। ঘরে ঘরে সুখের বন্যা। কোথাও কোনো অভাব নেই। মায়ারাজ্যের প্রতিটা মানুষ, গাছের প্রতিটা পাখি, বনের প্রতিটা ফুল তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

বীরের বাবা আলাউদ্দিন শাহ মনে মনে ভীষণ খুশি। তিনি ভাবলেন এবার ছেলেকে বিয়ে করানো উচিত। তিনি ছেলেকে ডাকলেন, বীর, তোমার এখন বিয়ের সময় হয়েছে, তুমি সম্মতি দিলে আয়োজন করি?

বাবা, বিয়ে করতে পারি একটা শর্তে।

কী শর্ত? তুমি চাইলে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মেয়েকে রাজ্যের রানি করে আনতে পারি।

না, বাবা। আমার শর্ত অন্য।

ঠিক আছে, বলো তোমার শর্ত। রাজা আলাউদ্দিন শাহের কণ্ঠে কৌতূহল।

এমন একজনকে বিয়ে করতে চাই যে হবে সর্বদা সত্যবাদী। জীবন গেলেও মিথ্যার আশ্রয় নেবে না।

কিন্তু সে রকম মেয়ে কোথায় পাব? বুঝব কীভাবে, কে সত্যবাদী? কে মিথ্যে বলে?

বাবা, সেটি আমি দেখব। আপনি একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করুন। আশপাশের রাজ্যে জানিয়ে দিন। আগ্রহী রাজকন্যারা অনুষ্ঠানে আসুক। আমি সেখান থেকে বেছে নেব সত্যবাদী রানি। কিন্তু খবরদার কেউ যেন আমার শর্তের কথা না জানে।

ঠিক আছে, বীর তাই হবে।

রাজ্যে রাজ্যে ঢোল পড়ে গেল। মায়ারাজ্যের রাজা বীর বিয়ে করবেন। তিনি আগ্রহী কন্যাদের নিমন্ত্রণ করেছেন।

মায়ারাজ্যেও আনন্দ আর ধরে না। তাদের প্রিয় রাজা বিয়ে করবেন। প্রজারা নাচে, ফুলেরা নাচে, পাখিরা নাচে, মায়ারাজ্যে যেন সুখের ঢেউ। নির্ধারিত দিনে মায়ারাজ্যের রাজপ্রাসাদের বিশাল সভাকক্ষে উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। আশপাশের রাজ্য থেকে রাজকুমারীরা বর্ণাঢ্য সাজে সেখানে উপস্থিত। তারা এত সেজেছে যে তাদের চেহারাই ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছিল না। রাজা বীর একে একে রাজকুমারীদের সঙ্গে কথা বললেন। সবার পরিচয় নিলেন।

রাজা বীর সভাকক্ষের একপাশে একজন সাধারণ মেয়েকে বসে থাকতে দেখেন। তিনি এগিয়ে যান তার দিকে।

তুমি কি রানি হতে চাও? তাই এসেছো? বীর মেয়েটিকে উদ্দেশ্য করে বলেন।

জি, মহারাজ।

কোন রাজ্য থেকে এসেছো?

মহারাজ, আমি এ মায়ারাজ্যেরই মেয়ে। আমার নাম চাঁপালতা। আমার বাবা আপনার রাজ্যের দক্ষিণ এলাকা দেখাশোনা করেন।

বীর চাঁপালতার বাবাকে চিনতে পারেন।

তুমি এখানে কীভাবে এলে। এখানে তো বিভিন্ন দেশের রাজকন্যারা এসেছে।

কিন্তু মহারাজ আপনার ঘোষণায় তো এমন করে বলেনি যে, রাজকন্যারা ছাড়া কেউ এ উৎসবে আসতে পারবে না।

তা ঠিক। বীর চাঁপালতার কথায় সম্মত হলেন। কিন্তু তুমি তো সাজগোজ করে আসোনি? সবাই কত সুন্দর হয়ে এসেছে।

সে সাজগোজ লাভ কী যে সাজ মুখ ধুলেই উঠে যায়। চাঁপালতার সাফ সাফ জবাব।

বীর চাঁপালতার কথায় মুগ্ধ হয়ে যান। একে একে সব রাজকন্যার সঙ্গে কথা বলা শেষ করে বীর বলেন, রূপেগুণে সব রাজকন্যাই অতুলনীয়। আমি কী করব বুঝতে পারছি না। তিনি সব রাজকন্যাকে একটি করে ছোট কাচের কৌটা দেন। আর বলেন-কৌটাগুলো আজ সবাই নিজ নিজ বাড়ি নিয়ে যাবে এবং কৌটার ভিতরে যা আছে তা দিয়ে শরবত বানিয়ে আগামীকাল এখানে নিয়ে আসবে। যার শরবত বেশি সুস্বাদ হবে, তাকে রাজ্যের রানি বানাব। কিন্তু সাবধান আমি খাওয়ার আগে কেউ শরবত খেতে পারবে না।

রাজকন্যারা খুশি মনে রাজ্যে ফিরে আসে। পরদিন সবাই শরবত নিয়ে হাজির হয়।

মায়ারাজ্যের রাজপ্রাসাদের সভাকক্ষে রাজকন্যারা বসে আছে মখমলের গালিচার ওপর। সবার সামনেই শরবতের জগ।

রাজা বীর একে একে সব রাজকন্যার কাছে যান। সবার শরবত একটু একটু করে পান করেন। সবশেষে আসে চাঁপালতার পালা। বীর চাঁপালতার শরবত মুখে দিয়ে চোখ বন্ধ করে ফেলেন। চাঁপালতা তো ভয়েই অস্থির। তার বুক দুরুদুরু করছিল।

‘বাহঃ অপূর্ব!’ পুরো গ্লাস শরবত শেষ করে বলে ওঠেন রাজা বীর।

তিনি সভাকক্ষে ঘোষণা দেন চাঁপালতার শরবত বেশি সুস্বাদু। আমি চাঁপালতাকেই এ রাজ্যের রানি করতে চাই।

চাঁপালতা একথা শুনে খুশি হলো ঠিকই কিন্তু অন্যসব রাজকন্যা ভীষণ রেগে গেল।

তারা বলতে লাগল, আমরা কত রকম সুগন্ধী, কিশমিশ, পেস্তা, এলাচ, গোলাপজল দিয়ে শরবত করেছি। তা ছাড়া আমরা খেয়েও দেখেছি অসাধারণ স্বাদের শরবত। আর আপনার ভালো লাগল চাঁপালতার শরবত? তা ছাড়া রাজা বীর তো কৌটায় লবণ ছাড়া তো কিছুই দেননি। লবণ দিয়ে কি শরবত হয়? আমরা তো ওসব ফেলে দিয়েছি।

তোমার শরবতে এমন কী ছিল বলো তো চাঁপালতা?

সব রাজকন্যা একটু একটু করে চাঁপালতার শরবত খায় আর থু থু করে ফেলে দেয়।

কী ছিল তাতো জানি না। মহারাজ আমাকে যে কৌটা দিয়েছেন ওটার ভিতরে যা ছিল তা দিয়েই শরবত তৈরি করেছি। তা ছাড়া শরবত তো খেয়ে দেখার নিয়ম ছিল না। চাঁপালতা নরম কণ্ঠে জবাব দেয়।

মহারাজ বীর উচ্ছ্বাসিত কণ্ঠে বলেন, চাঁপালতা শরবতের স্বাদ পরীক্ষা করেনি এবং অন্য কিছু না মিশিয়ে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করেছে। সে তার কার্যসিদ্ধির জন্য ছলনার আশ্রয়ও নেয়নি। তার সততার পুরস্কার হিসেবে আমি তাকে রাজ্যের রানি করতে চাই। একজন নির্লোভ এবং সৎ রানিরই মায়ারাজ্যে দরকার।

এরপর মহাধুমধামে রাজা বীর ও চাঁপালতার বিয়ে হয়ে যায়। খুশিতে মায়ারাজ্যের আকাশ হাসে, বাতাস হাসে, ফুল হাসে, পাখি হাসে।

এই বিভাগের আরও খবর
বামন ও জুতোর কারিগর
বামন ও জুতোর কারিগর
মায়ের হাসি ভালোবাসি
মায়ের হাসি ভালোবাসি
যমজ বিজ্ঞানী
যমজ বিজ্ঞানী
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
চড়ুই পাখি
চড়ুই পাখি
খোকন ভাবে
খোকন ভাবে
রূপকথার দেশে
রূপকথার দেশে
ভূতের জ্বর
ভূতের জ্বর
কোলা ব্যাঙের বিয়ে
কোলা ব্যাঙের বিয়ে
টাপুরটুপুর বৃষ্টি
টাপুরটুপুর বৃষ্টি
হলদে কদম ফুল
হলদে কদম ফুল
সুন্দর লেখা
সুন্দর লেখা
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়ি প্রেসক্লাব সভাপতি প্রয়াত সৈয়দ মাসুদের শোকসভা
ফটিকছড়ি প্রেসক্লাব সভাপতি প্রয়াত সৈয়দ মাসুদের শোকসভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে বিভিন্ন মামলার ১১ আসামি গ্রেপ্তার
বেনাপোলে বিভিন্ন মামলার ১১ আসামি গ্রেপ্তার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিস্ফোরক মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিস্ফোরক মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?
‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতীবান্ধায় বন্যায় ভেঙে যাওয়া রাস্তা মেরামত করল সেনাবাহিনী
হাতীবান্ধায় বন্যায় ভেঙে যাওয়া রাস্তা মেরামত করল সেনাবাহিনী

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও
লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে আড়াইহাজারে মানববন্ধন
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে আড়াইহাজারে মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে নবীনদের বরণ করল জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
ঝাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে নবীনদের বরণ করল জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘মাটিকে মায়ের মতোই ভালোবাসতে হবে’
‘মাটিকে মায়ের মতোই ভালোবাসতে হবে’

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে দুটি হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে দুটি হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকাস্থ নাসিরনগর উপজেলা সমিতির ১০ উপ-কমিটি গঠন
ঢাকাস্থ নাসিরনগর উপজেলা সমিতির ১০ উপ-কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুড়িমারী স্থলবন্দরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িমারী স্থলবন্দরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর চেম্বার অফ কমার্সের নির্বাচন স্থগিত
শেরপুর চেম্বার অফ কমার্সের নির্বাচন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চিরকুট লিখে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে চিরকুট লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮ চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮ চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ
শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারাগাছ ইউপি চেয়ারম্যান রাজু আহম্মেদ গ্রেফতার
হারাগাছ ইউপি চেয়ারম্যান রাজু আহম্মেদ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে চাই : তারেক রহমান
আমরা সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে চাই : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ
আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রেজুখাল চেকপোস্টে ইয়াবাসহ নারী আটক
রেজুখাল চেকপোস্টে ইয়াবাসহ নারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে গণপিটুনিতে ছিনতাইকারীর মৃত্যু
টঙ্গীতে গণপিটুনিতে ছিনতাইকারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

৮ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন
চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তুরস্কে ভূমিকম্পে ধসে পড়েছে ১৬টি ভবন, নিহত ১
তুরস্কে ভূমিকম্পে ধসে পড়েছে ১৬টি ভবন, নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে গাজা দখলের ইসরায়েলের পরিকল্পনার কঠোর নিন্দা
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে গাজা দখলের ইসরায়েলের পরিকল্পনার কঠোর নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে গুরুত্ব পাবে অভিবাসন ও বিনিয়োগ
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে গুরুত্ব পাবে অভিবাসন ও বিনিয়োগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার
বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা