শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৮, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে তিনি ঘোষণা করেছেন। তার এ ঘোষণার দুই দিন পরই প্রধান নির্বাচন কমিশনার রংপুরে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো এবং দেশের জনগণ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। নির্বাচন ঘোষণার পর সারা দেশে যেমন একদিকে স্বস্তি এবং আনন্দের প্রকাশ দেখা যাচ্ছে, অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে উৎকণ্ঠা এবং শঙ্কা। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ঘোষণার পরও অনেকের মধ্যে সন্দেহ যে, শেষ পর্যন্ত কি নির্বাচন হবে নাকি অন্য কোনো অনভিপ্রেত পরিস্থিতি, সহিংসতা বা অরাজকতা নির্বাচনের পথকে বানচাল করে দেবে? নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পরও নির্বাচন নিয়ে সংশয় কাটেনি। এ সংশয় না কাটার কারণ মোটা দাগে পাঁচটি।

প্রথমত, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি : দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণের বাইরে। বিভিন্ন স্থানে মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, ছিনতাই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পর পরই গাজীপুরে সন্ত্রাসীদের হাতে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন মারা গেছেন। যেভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে, তা শুধু নজিরবিহীন নয়, এটি পৈশাচিকও বটে। এরকম পৈশাচিক ঘটনা জনমনে ব্যাপকভাবে শঙ্কা সৃষ্টি করে। দেশের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এ অবনতি জনগণকে নতুনভাবে উদ্বিগ্ন করেছে। যদি নির্বাচনের আগে এ ছয় মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি না হয়, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ উৎসবমুখর নির্বাচন কি আদৌ করা সম্ভব? কারণ যদি মব সন্ত্রাস বাড়তে থাকে, অপরাধীরা যদি অবাধে অপরাধ কর্ম করতে থাকে তাহলে একদিকে যেমন ভোটারদের নিরাপত্তা থাকবে না, মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে, তেমনি নির্বাচনে পেশিশক্তির প্রভাব, অবৈধ অস্ত্রের প্রয়োগ দেখা যাবে। এটি নির্বাচনের পুরো পরিবেশকে নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট।

এক বছর হয়ে গেল এখনো পুলিশ বাহিনী যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করছে না। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা এখনো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। সশস্ত্র বাহিনী মাঠে দায়িত্ব পালন করছে এজন্যই হয়তো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কিছুটা হলেও ঠিকঠাক আছে। না হলে পুরোপুরি ‘জোর যার মুল্লুক তার’ রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হতো। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর এ নজরদারি এবং হস্তক্ষেপ কত দিন চলবে? নির্বাচনের আগে অবশ্যই পুলিশ বাহিনীকে সক্রিয় করতে হবে। প্রয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পুলিশ বাহিনীকে সংগঠিত করার জন্য দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। পুলিশ বাহিনী যদি সক্রিয় না হয়, তাহলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। আর এ কারণে এখনই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুলিশ বাহিনীকে সক্রিয় করা, কর্মক্ষম করা এবং তারা যেন নির্ভয়ে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে সেটি নিশ্চিত করা।

দ্বিতীয়ত, শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা : প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনের ঘোষণার পর পরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। হলে ছাত্ররাজনীতি করা যাবে না এ দাবিতে শিক্ষার্থীরা শুক্রবার মধ্যরাতে উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করেন। শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে উপাচার্য দাবি মেনে নেন। সামনে ডাকসু নির্বাচন। ডাকসু নির্বাচনের আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে এ ধরনের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। আমরা জানি যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হলো আন্দোলনের সূতিকাগার। যে কোনো ঘটনা বা দুর্ঘটনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটলে সেটি সারা দেশে পল্লবিত হতে বেশি সময় লাগে না। কাজেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ডাকসু নির্বাচন করাটা কতটা যৌক্তিক এবং সে ধরনের প্রস্তুতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আছে কি না? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো একটি নাজুক বিস্ফোরণ পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে নানা দল, নানা মত ক্যাম্পাসে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা করছে। ফলে প্রতিনিয়তই ক্যাম্পাসে নানারকম উত্তেজনা তৈরি হচ্ছে। ৫ আগস্ট ছাত্রশিবিরের সঙ্গে বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর বিরোধের কথা আমরা দেখেছি। আবার ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে কিছু মহল যেভাবে উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করেছে, তাতে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে যায় যে, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এখনো উত্তপ্ত। ডাকসু নির্বাচন ঘিরে এ উত্তাপ বাড়বে। এখানে একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচালের জন্য যদি সক্রিয় চেষ্টা করে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো অন্যান্য ক্যাম্পাসগুলোর পরিস্থিতিও স্বাভাবিক নয়। ক্যাম্পাসগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে নেই। বিশ্ববিদ্যালয় কখনো পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, যাবেও না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক করার জন্য দরকার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিবিড় পরিচর্যা, তৎপরতা। ডাকসু নির্বাচন ঘিরে যেন কোনো অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয় সে ব্যাপারে কঠোরভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। শুধু নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যদি তামাশা দেখতে চায়, তাহলে সেটি হবে বড় ভুল। ডাকসু নির্বাচনে কোনো অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তার মাশুল দিতে হবে গোটা দেশকে। তার প্রভাব অনিবার্যভাবে জাতীয় নির্বাচনের ওপর পড়বে। কাজেই ডাকসু নির্বাচন এবং অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনগুলো অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে করতে হবে। এখানে জয়-পরাজয়ের চেয়ে অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান সবচেয়ে বড় বিষয় বলে অনেকে মনে করেন।

তৃতীয়ত, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার : প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পর আমরা দেখছি যে, ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে। এ অস্ত্রগুলো যে ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন থানা থেকে লুণ্ঠিত সেটা বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। আর এসব অবৈধ অস্ত্র এখনো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বিভিন্ন স্থানে। অনেকের ধারণা, অবৈধ এসব অস্ত্র আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্য একটি বড় কারণ। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এসব অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হতে পারে। আর এ কারণেই সরকারের অনতিবিলম্বে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা উচিত। এসব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার না হলে আগামী নির্বাচনের শঙ্কা, উৎকণ্ঠা কাটবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে কেবল একটা নির্বাচন অনুষ্ঠানই একমাত্র কথা নয়, নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হয় সেটি নিশ্চিত করাটাই হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সেটি করার জন্য অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের কোনো বিকল্প নেই। দেশে নতুন করে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য বেড়েছে। তারা তাদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নতুন করে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে। সঙ্গে কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত সীমাহীন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এসব কিশোর গ্যাং এবং শীর্ষ সন্ত্রাসীদের কঠোর নজরদারির মধ্যে আনতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। কোন বিবেচনা, কীভাবে তারা জেল থেকে ছাড়া পেল সেটি অবশ্যই দেখতে হবে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং এসব শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে যদি দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ না করা যায়, তাহলে আগামী নির্বাচনে বড় ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা কেউ উড়িয়ে দিতে পারে না।

চতুর্থত, স্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে : নির্বাচনের ছয় মাস সময় মাত্র বাকি আছে। এ সময় দেশকে একটি স্বস্তিদায়ক পরিস্থিতির মধ্যে আনতে হবে। ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে হবে সরকারকে। কারণ ভোটের উৎসব তখনই সফল হবে, যখন দেশের মানুষ শঙ্কাহীন স্বস্তিতে থাকবে, বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ নির্ভয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারবে, তাদের চিন্তাভাবনাগুলোকে রাজনৈতিক দলের কাছে বলতে পারবে। সারা দেশে যে ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা হচ্ছে, বিভিন্ন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, ভুয়া হত্যা মামলাসহ নানারকম নিপীড়নমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে, তা অনতিবিলম্বে বন্ধ করে ব্যবসাবান্ধব বা অর্থনীতিবান্ধব একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে হবে। অন্যান্য পেশাজীবীদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। চাঁদাবাজদের হাত থেকে ব্যবসায়ীদের মুক্ত করতে হবে। ব্যবসায়ীদের নির্ভয়ে বিনিয়োগ এবং ব্যবসা করার সুযোগ তৈরি করতে হবে এ ছয় মাসে। একটি স্থিতিশীল আর্থসামাজিক পরিস্থিতি ছাড়া অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হয় না- এটিই বাস্তবতা। সরকার যতই এ বাস্তবতা উপলব্ধি করবে, ততই ভালো হবে।

পঞ্চমত, উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধেই নানারকম অভিযোগ এসেছে। সম্প্রতি একজন সাবেক সচিব প্রকাশ্যে আটজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন। আটজন উপদেষ্টা দুর্নীতিবাজ কি না সেই বিতর্কে আমি যেতে চাই না। তবে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে যে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। বিশেষ করে ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে যে দুজন উপদেষ্টা রয়েছেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর সেই দুই উপদেষ্টার অনতিবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত। কারণ তাদের সঙ্গে এনসিপির সম্পর্ক এখন প্রকাশ্য হয়েছে। এ অবস্থায় নৈতিকতার স্বার্থে তাদের পদত্যাগ করা উচিত। তারা নির্বাচন করবেন, কি করবেন না সেটি পরের বিষয়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন অবশ্যই একটি নিরপেক্ষ চরিত্র গ্রহণ করতে হবে, যেন ভবিষ্যতে কেউ এ নিয়ে প্রশ্ন না করে। দু-একজন উপদেষ্টাকে নিয়ে তাদের এলাকায় এবং ঢাকায় নানারকম প্রশ্ন উঠেছে। যেখানে তিনি যাচ্ছেন সেখানেই একটা বিতর্ক সৃষ্টি করছেন। এরকম পরিস্থিতিতে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার পর তাদের উপদেষ্টামণ্ডলীতে থাকা যৌক্তিক কি না সেই প্রশ্ন উঠেছে। সবচেয়ে কথা হলো প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এখন সরকারের একমাত্র লক্ষ্য হলো অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য একটি সহায়ক পরিস্থিতি তৈরি করা। সেই সহায়ক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য একযোগে সবাইকে কাজ করতে হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য যা যা করার দরকার সেটাই সরকারকে করতে হবে। কারণ, সময় ফুরিয়ে আসছে, হাতে মাত্র ছয় মাস সময় আছে। এ সময়ের মধ্যে দেশে একটি স্বাভাবিক নির্বাচনি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
গাজায় ফের ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের
গাজায় ফের ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে
ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর
টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ
“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়