শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

ইচ্ছা ছিল ঘেডি নিয়ে কিছু লিখব। ঘেডির সঙ্গে এক বেডির গল্পও মনে পড়ে গেল। আমাদের দক্ষিণাঞ্চলের চরফ্যাশনের ঘটনা। সংগতিপূর্ণ জনৈক ভদ্রলোকের ঘরে দুই বিবি। একজন সুন্দরী আর অন্যজন গুণবতী। দুজনই স্বামী সোহাগী কিন্তু নিজেদের মধ্যে বেজায় রেষারেষি। বড় বিবির কন্যার গৃহশিক্ষক একদিন জ্যামিতি পড়াচ্ছিলেন। যেখানে তিনি শেখাচ্ছিলেন ABD=OBD অর্থাৎ এবিডি সমান ওবিডি। স্বামী সোহাগী সুন্দরী ছোট বিবি যার লেখাপড়া হয়তো প্রাথমিক পর্যায় পর্যন্ত ছিল। তিনি শিক্ষক ও ছাত্রীর মুখে কয়েকবার এবিডি সমান সমান ওবিডি শুনে মেজাজ হারালেন। তারপর যেভাবে অগ্নিশর্মা হয়ে গৃহশিক্ষকের দিকে তেড়ে এলেন, সে কথা নিয়ে একটু রঙ্গরস করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু দেশের জটিল রাজনীতির কারণে মানুষের মনে যে জগদ্দল পাথর চেপে বসেছে তাতে করে ঘেডি বেডির কাহিনি শোনার ধৈর্য কজনের আছে, তা আমার জানা নেই।

আমার শৈশবের একটি অংশ কেটেছে ফরিদপুরে। ওখানে মানুষের ঘাড়কে ঘেডি বলা হয়। তার পেটের চর্বিকে বলা হয় নুন্তি। এটা অবশ্য সত্তর দশকের গ্রামবাংলার কথা। কারও জিদ প্রবল হলে অথবা কেউ বেয়াড়া প্রকৃতির হলে বলা হতো ওর ঘেডি বাঁকা কিংবা ওর ঘেডিতে চর্বি জমেছে। কিন্তু হঠাৎ করে কারও টাকাপয়সা হলে বিশেষত আঙুল ফুলে কলা গাছ হলে তার শরীরে সাধারণত মেদভুঁড়ি দেখা দিত আর গ্রামবাসী ওসব মানুষকে টিটকারি করার জন্য বলত দ্যাখো দ্যাখো টিডিক্ক্যার পোলার নুন্তি হয়েছে। সমাজে অনাহূত কিছু ঘটলে আমজনতা সেই সময়ে যে প্রতিক্রিয়া দেখাত, তা উপেক্ষা করার ক্ষমতা ঘাড় বাঁকা প্রকৃতির বেয়াড়া অথবা অবৈধ উপার্জনের মেদভুঁড়িওয়ালাদের ছিল না। ফলে এসব মানুষ প্রায়ই গ্রাম ছেড়ে ভিন্ন এলাকায় বসতি গড়ত।

আবহমান বাংলার উল্লিখিত দৃশ্য এখন নেই বললেই চলে। ঘাড় বাঁকা এবং শক্ত মেরুদণ্ডের মানুষ হারিয়ে যাচ্ছে এবং মেদভুঁড়ি নিয়ে টিটকারি করার দুঃসাহস এখন আর অবশিষ্ট নেই। পরিবর্তে ক্ষমতাধরনতজানু হয়ে স্বার্থের জন্য অথবা ভয়ে মাথার খুলি প্রভাবশালীদের পায়ের ওপর রেখে মস্তিষ্কের ভিতরের সারবস্তু অর্থাৎ ঘিলু বের করে তার সঙ্গে কালো রং মেখে ক্ষমতাধর লোকজনের জুতো পলিশ করে শূন্য মস্তিষ্ক নিয়ে লম্ফঝম্ফ করাকে অনেকে মানবধর্ম হিসেবে ধ্যানজ্ঞান করেন। আজকের দিনে অসহায় দুর্বল দরিদ্র এবং হতাশ প্রকৃতির লোকজন বেকার হয়ে পড়লে রোগশোকে তারা স্থূলকায় হয়ে পড়ে। ঘি-মাখন, মাছ-মাংসের তেলচর্বি এবং সুরসংগীত ও বাইজির নাচে মুগ্ধ নাগরের শরীরের নুন্তি আধুনিককালে কল্পনাও করা যায় না।

সমাজে দুর্নীতিবাজদের স্বাস্থ্যসচেতনতা প্রবল। নারী-পুরুষ উভয়েই জিরো ফিগারের জন্য শত শত কোটি টাকা ব্যয় করে। নিজেদের কামভাব এবং শরীরের কমনীয়তার জন্য অনেকে অস্ত্রোপচার পর্যন্ত করে। বিশেষ অঙ্গ ছোট বড় করতে গিয়ে যেসব লঙ্কাকাণ্ডের খবর মাঝেমধ্যে ফাঁস হয়ে যায় তাতে করে আমাদের মতো প্রাচীনপন্থি মানুষ ভেবেই পায় না- ওসব কাণ্ডকারখানা করার কী দরকার। নগর-মহানগরে ধনীদের চিত্তবিনোদনের বিচিত্র-বাহারি এবং বিকৃত ধরন প্রকৃতির সঙ্গে মাদক-জুয়া-যৌনতা এবং এতদসংক্রান্ত কাজকারবার সন্ত্রাস যেভাবে বাড়ছে সেগুলোর উত্তাপে সাধারণ মানুষের নুন্তি যে কখন পানি হয়ে ঝরে পড়েছে তা লক্ষ করার আগেই চলতি বছরের সম্ভাব্য জিডিপি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন মনমস্তিষ্কে কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছর জিডিপি নেমে আসতে পারে সাড়ে তিন শতাংশে। অথচ ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষের সময়টিও জিডিপির পরিমাণ ছিল সাড়ে ছয় শতাংশ। সারা বাংলাদেশের মানুষ সবাই মিলে যে কাজকর্ম করে তার গড় হিসাব উঠে আসে জিডিপির মাধ্যমে। আমাদের দেশের জিডিপির বিরাট অংশ নির্ভর করে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওপর। অর্থাৎ সরকারি বাজেটে যে পরিমাণ অর্থ রাস্তাঘাট, পুলকালভার্ট, ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্পে যে অর্থ ব্যয় হয় তার ওপর জিডিপির স্থিতি নির্ভর করে। সাধারণ জনগণের বিনিয়োগ বিশেষ করে শিল্প-বাণিজ্য-গৃহায়ন-নগদ অর্থ ব্যাংক-বিমায় বিনিয়োগ কর্মসংস্থান এবং মানুষের ক্রয়ক্ষমতার পাশাপাশি আমদানি ও রপ্তানির সঙ্গেও জিডিপি জড়িত।

উল্লিখিত জিডিপির ক্ষেত্র অধিক্ষেত্র এবং আওয়ামী লীগ পরবর্তী বছরের অর্থনীতির হালচাল এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যা কি না, দেশের সামগ্রিক সুখানুভূতি, হতাশা, আতঙ্ক, অর্শিক্ষা, কুশিক্ষা, শ্রমশক্তি বিনাশ, ব্রেন ড্রেন অর্থাৎ বুদ্ধিসুদ্ধি নর্দমায় পড়ে যাওয়াসহ মানুষের সহজাত হাসিকান্না, চিন্তা করার ক্ষমতা, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা ইত্যাদি অধঃপতনের অতলান্তে নিয়ে গেছে। ফলে আমাদের সন্দেহ বেড়ে যাচ্ছে। কাজ করার পরিবর্তে অলস বসে পরনিন্দা অপরের সর্বনাশ করার ফন্দিফিকির বেড়ে যাচ্ছে। আমরা সহজাত মানবিক পরিশ্রম-উদ্ভাবনী শক্তি এবং প্রতিযোগিতা করার পথ পরিহার করে অপরের সহায়সম্পদ-ব্যবসাবাণিজ্য সুনাম-সুখ্যাতি হরণের জন্য মব সন্ত্রাসে ক্রমেই দক্ষ হয়ে উঠেছি।

গত এক বছরে দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং মাঝারি আকারের কলকারখানা থেকে কম করে হলেও ১০ লাখ লোক চাকরিচ্যুত হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের যেসব বড় বড় শিল্প গ্রুপ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়েছে সেগুলোতে কম করে হলেও ৫ লাখ লোকের চাকরি গেছে। অন্যদিকে যারা এখনো ধুক ধুক করে চলছে, তাদের কেউ কেউ শ্রমিক ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে অথবা বেতন-ভাতা ঠিকমতো না পেয়ে অনেকে চাকরি ছেড়ে দিয়েছে। কত প্রতিষ্ঠান যে রুগ্ণ হয়েছে কিংবা কত প্রতিষ্ঠান যে দেউলিয়া হয়েছে তার নির্ভুল পরিসংখ্যান নেই। তবে ব্যাংকিং সেক্টরে খেলাপি ঋণের যে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে, তা সমসাময়িককালে এশিয়ার অন্য কোনো দেশে নেই।

আওয়ামী জমানার শেষ দিকে কাগজকলমে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল কমবেশি সোয়া লাখ কোটি টাকা, যা হয়তো প্রকৃতপক্ষে ছিল ২ লাখ কোটি টাকা। গত এক বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৩ লাখ কোটি টাকার ঋণ নতুন করে খেলাপি হয়েছে।

আমাদের দেশে দেউলিয়া আইনের উপস্থিতি না থাকায় এই ঋণ আদায় বা সমন্বয় বলতে গেলে অসম্ভব। এই বিশাল অঙ্ক যা কি না, আমদের এক বছরের জাতীয় বাজেটের প্রায় কাছাকাছি। অন্যদিকে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকে মোট আমানতের কত অংশ এবং মোট বিনিয়োগের কত অংশ তা যদি বিনিয়োগকারীরা জানতেন এবং বর্তমান খেলাপি ঋণ কীভাবে সমন্বয় হবে তা যদি জানার চেষ্টা করতেন তবে সারা দেশে কী যে কান্নার রোল পড়ত তা ভাবলে আতঙ্কে সারা শরীর অবশ হয়ে যায়।

উপরিউক্ত দৈন্য থেকে কীভাবে ঘুরে দাঁড়ানো যায়- কীভাবে কত দিনের মধ্যে সংকট নিরসন সম্ভব এসব নিয়ে হর্তাকর্তা আমলা কামলা রাজনৈতিক পান্ডাদের কোনো আলোচনা আমাদের কানে আসেনি। উল্টো রাষ্ট্র, সরকার এবং রাজনীতির অত্যাচারের বিশাল বিশাল গদা যেভাবে ব্যবসায়ী-শিল্পপতি, বিরুদ্ধমতের লোকজনের মাথায় আঘাত করার জন্য চরকির মতো ঘুরছে, তাতে করে খুব তাড়াতাড়ি আরও ১০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান, চাকরিবাকরি রসাতলে যাবে এবং খেলাপি ঋণ বেড়ে কোথায় পৌঁছবে তা আসমানের মালিক ছাড়া কেউ জানে না। সর্বনাশের উল্লিখিত হালহকিকতের মধ্যেও কিছু মানুষের ঘেডির নড়াচড়া থামছে না। ঘেডিসংক্রান্ত জিদ-অহংকার বহু সম্ভাবনাকে কবরে পাঠিয়ে দিচ্ছে। আর অসহায় মানুষের আহাজারি আর্তচিৎকারকে পুঁজি করে কিছু মানুষের নুন্তি বেড়েই চলেছে। এ অবস্থার চাপে মাঝেমধ্যেই জীবনানন্দ দাশের বনলতা সেন কবিতার ছন্দে হারিয়ে যাই সুদূর অতীতে। কবির মতো কাব্য প্রতিভা না থাকার কারণে আমি নাটোরের বনলতা সেনের খোঁজ পাই না। আমার নির্বোধ মন-মস্তিষ্ক চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশার পরিবর্তে ABD=OBD সূত্রের কাব্যগাথা স্মরণ করেই খুশিতে লুটোপুটি খাই।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
বাজারদর
বাজারদর
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
সর্বশেষ খবর
রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ
রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো
দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়
নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে
হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ
ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল
নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে
গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী
ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল
আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস
কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু
রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত
রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

খবর