শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:২১, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবহন বিভাগের প্রধান

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবহন বিভাগের প্রধান হয়ে সীমাহীন দুর্নীতি শুরু করেন তিনি। পণ্য খালাস থেকে শুরু করে কনটেইনার হ্যান্ডলিং, বার্থিং, নতুন যন্ত্রপাতিকে স্ক্র্যাপ বানিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। ১৭ বছর ধরে ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ, টেন্ডারবাজি এবং অবৈধ অর্থ লেনদেনের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। এই ‘তিনি’ হচ্ছেন চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবহন বিভাগের প্রধান এনামুল করিম। বন্দরে তাঁকে পরিবহন দুর্নীতির বরপুত্র বলে অভিহিত করা হয়।

বন্দর ব্যবহারকারী, ব্যবসায়ী ও বন্দরের একাধিক কর্মকর্তার অভিযোগ, তাঁর কারণে চট্টগ্রাম বন্দর আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। সম্প্রতি দুদক তাঁর বিরুদ্ধে কয়েক কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন, ক্ষমতার অপব্যবহার ও আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে। সূত্র জানান, বন্দরের জেটি, শেড, ইয়ার্ড, মুরিং, অ্যাংকরেজসহ বিভিন্ন টার্মিনালের কার্যক্রম তদারকি করে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবহন বিভাগ। এ ছাড়া আমদানি-রপ্তানি পণ্যবাহী জাহাজ থেকে মালপত্র খালাস এবং জাহাজে মালপত্র বোঝাই করার পুরো প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় কি না তা নিশ্চিত করে। বন্দরে আসা-যাওয়া সব ধরনের পণ্য এবং কনটেইনারের ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ পরিবহন বিভাগের দায়িত্বে থাকে। বন্দরের ভিতরে ট্রাক, লরি ও অন্যান্য যানবাহনের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে, যেন টার্মিনালের কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত না হয়। বন্দর ব্যবহারের জন্য ট্রাফিক ম্যানুয়াল এবং বিভিন্ন নীতিমালা তৈরি ও বাস্তবায়ন করে। এর মাধ্যমে বন্দরের সার্বিক কার্যক্রমের শৃঙ্খলা বজায় থাকে। পণ্যের শুল্ক ছাড়পত্র, ব্যাংক লেনদেন, জাহাজের সময়সূচি এবং অন্যান্য সম্পর্কিত তথ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বও এ বিভাগ পালন করে। এসব কাজের প্রধান দায়িত্বে রয়েছেন এনামুল করিম। তিনি ১৭ বছর ধরে চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মরত। বন্দরসংশ্লিষ্টরা জানান, চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি পণ্য নিয়ে জাহাজ বার্থিংয়ের পর শুরু হয় ঘুষের দৌরাত্ম্য। পণ্য খালাস, রিলিজ এবং কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের জন্য প্রতি ধাপে একাধিক খাতে অর্থ আদায় করা হয়। পণ্য আমদানির পর খালাসের জন্য ৩১ খাতে, বন্দর থেকে রিলিজ নিতে ১৮ খাতে এবং কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ১১ খাতে বাড়তি অর্থ দিতে হয়। এনামুল করিমের বিরুদ্ধে বন্দরের যন্ত্রপাতি কেনাকাটা ও স্ক্র্যাপ বিক্রিতে বড় ধরনের অনিয়মের অভিযোগও রয়েছে। বন্দরের সেন্ট্রাল ওয়ার্কশপে সামান্য ক্রুটিযুক্ত যন্ত্রাংশ ‘স্ক্র্যাপ’ হিসেবে চিহ্নিত করে নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করা হয়। অভিযোগ রয়েছে এসব স্ক্র্যাপ টেন্ডার প্রক্রিয়ায় নিজেদের লোকদের মাধ্যমে কিনে আবার নতুন হিসেবে বন্দরে ব্যবহার করা হয়। বন্দরের একাধিক কর্মকর্তার মতে এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তিনি। উদাহরণস্বরূপ সম্প্রতি কালমারের সামান্য নষ্ট হওয়া চাকাগুলো স্ক্র্যাপ হিসেবে প্রতিটি ১৫ লাখ এবং বার্থওভারের স্পাইডার ৩৫-৪০ লাখ টাকায় বিক্রি করা হয়। এসব কাজে সেন্ট্রাল ওয়ার্কশপের মান্না ও তাঁর সহযোগী আবদুল হক এবং কাসেম ওরফে ‘চাক্কা কাসেম’ এনামুল করিমের হয়ে কাজ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বন্দরের এক আমদানিকারক বলেন, এনামুল করিম চট্টগ্রাম বন্দর থেকে শুরু করে নৌপরিবহন পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকার পরও নিজপদে বহাল রয়েছেন। এ ছাড়া কোনো আমদানিকারক কিংবা ব্যবসায়ী অভিযোগ করলে তাঁরা কয়েক কোটি টাকার পণ্য আটকে রাখেন। মূলত লোকসানের ভয়ে তাঁর বিরুদ্ধে কেউ প্রকাশ্যে কথা বলেন না। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, পোর্ট ক্লিয়ারেন্স সংগ্রহের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত দিতে হয়। পরে জাহাজ বন্দরে বার্থিংয়ের পর অন বোর্ড কাস্টমস বুকিংয়ের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫০০ টাকা দিতে হয়। পুনরায় জাহাজে অন বোর্ড পরীক্ষণ শেষে স্টোর লিস্ট তৈরি, বন্ড সিলসহ বিভিন্ন কাজ শেষে প্রতিবেদন প্রদানের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কাস্টম কর্মকর্তাকে ন্যূনতম তিন কার্টন বিদেশি সিগারেট বা সমপরিমাণ বিদেশি অ্যালকোহলের বোতল দিতে হয়। বন্দরের নিয়মানুসারে বহির্নোঙর থেকে জাহাজ বন্দরে আনা ও ছেড়ে যাওয়ার জন্য পাইলটের সহায়তা নিতে হয়। এ ক্ষেত্রে পাইলটকে দুই কার্টন সিগারেট বা সমপরিমাণ বিদেশি অ্যালকোহলের বোতল ঘুষ দিতে হয়। জাহাজের ড্রাফট বা দৈর্ঘ্য অনুমোদিত সীমার বেশি হলে প্রতি ইঞ্চি অতিরিক্ত ড্রাফটের জন্য ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ নেওয়া হয়। এ ঘুষের একটি অংশ চলে যায় চট্টগ্রাম বন্দর পরিবহন বিভাগের প্রধানের কাছে-এমন অভিযোগ রয়েছে। কারণ তিনি এসব দেখভাল করে থাকেন। ব্যবসায়ীদের আরও অভিযোগ, জাহাজ থেকে দ্রুত পণ্য নামাতে, পছন্দমতো স্থানে কনটেইনার রাখতে বা ওয়ানস্টপ সার্ভিস সেন্টারে নথিপত্র যাচাই করতে কর্মকর্তারা অর্থ দাবি করেন। চাহিদামতো অর্থ না দিলে নথিপত্রে ত্রুটি আছে বলে হয়রানি করা হয়। কনটেইনার স্ক্যানিং বা কায়িক পরীক্ষার সময়ও দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার জন্য অর্থ দেওয়া বাধ্যতামূলক হয়ে ওঠে। বিভিন্ন ধরনের পণ্যের জন্য অর্থের পরিমাণ ভিন্ন হয়। টেক্সটাইল মেশিনারিজ, কাগজ, কসটিক সোডা, প্লাস্টিক মোল্ডিং কম্পাউন্ড, হার্ডবোর্ড, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ইত্যাদির ক্ষেত্রে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থ দিতে হয়। তুলনামূলক কম মূল্যের পণ্য যেমন লিফট, তেল, তুলা, খাদ্যশস্য ইত্যাদির ক্ষেত্রে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা নেওয়া হয়। মূলত একটি কনটেইনার বন্দর থেকে খালাস করতে ব্যবসায়ীদের দালিলিক প্রমাণ ছাড়া ২ লাখ থেকে আড়াই লাখ টাকা বেশি অর্থ দিয়ে ছাড় করতে হয়। না হলে ওসব কনটেইনার বন্দরে দিনের পর দিন পড়ে থাকে। এ বাড়তি অর্থ বিভিন্ন জনের হাত ঘুরে চলে যায় পরিবহন বিভাগের প্রধানের পকেটে-এমন অভিযোগ বন্দর ব্যবহারকারীদের। এনামুল করিমের বিরুদ্ধে শুধু ঘুষ নয়, বন্দরের টাকা আত্মসাতেরও গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তিনি ডেপুটি ট্রাফিক ম্যানেজার (অপারেশন) থাকাকালে মেসার্স ইউনিবেঙ্গল কনটেইনার ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড নামে একটি শিপিং এজেন্টের রিভলভিং হিসেবে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকা সত্ত্বেও বিধি লঙ্ঘন করে তাদের ছাড়পত্র দেন। এর ফলে বন্দর কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানটির কাছে পাওনা ১০ কোটি ৩২ লাখ টাকা আদায়ে সংকটে পড়ে। দুদক এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে এবং চিঠিতে স্পষ্ট উল্লেখ করেছে, এনামুল করিম শিপিং এজেন্টের সঙ্গে যোগসাজশ করে বন্দরের এ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। বন্দরের বিভিন্ন পদে শ্রমিক-কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রেও বড় অঙ্কের ঘুষ লেনদেন হয়। প্রতি নিয়োগের জন্য ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। এসব বিষয়ে জানতে তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। চট্টগ্রাম বন্দরের ওয়েবসাইটে থাকা তাঁর ফোন নম্বরটি বন্ধ রেখেছেন। ফলে বারবার চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যের ওপর দোষ চাপানো অন্তর্বর্তী সরকারের অভ্যাস
অন্যের ওপর দোষ চাপানো অন্তর্বর্তী সরকারের অভ্যাস
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন
শহীদ মিনারে আজ আহমদ রফিককে শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে আজ আহমদ রফিককে শ্রদ্ধা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
পদ্মার এক পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
সর্বশেষ খবর
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা, বিয়ে কবে?
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা, বিয়ে কবে?

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড
শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!

সম্পাদকীয়

ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম

শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ
শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসাছাত্রের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসাছাত্রের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

দেশগ্রাম

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন