শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৮, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

আজম-তমা-ম্যাক্স : দুর্নীতিতে দেশের সর্বনাশ - প্রথম পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

দেশে আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসন আমলে সাড়ে ১৫ বছরে রেল এবং সড়কের প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকার কাজ হয়েছে। আর এসব কাজের একটি বড় অংশ নিয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠান। একটি হলো তমা কনস্ট্রাকশন, অন্যটি হলো ম্যাক্স। এ দুটি প্রতিষ্ঠান রেলের প্রায় ৮০ ভাগ এবং সড়কের প্রায় ২৫ শতাংশ কাজ বাগিয়ে নিয়েছে। আর এ দুটি প্রতিষ্ঠানের নেপথ্যে ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী সংসদ সদস্য এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। এ ত্রয়ী মিলে বাংলাদেশে অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে সরকারি টেন্ডারে একটি মাফিয়া রাজত্ব কায়েম করেছিল। যেখানে অন্য কাউকে টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হতো না। টেন্ডারে স্পেসিফিকেশন এমনভাবে তৈরি করা হতো যেন, ম্যাক্স এবং তমা-ই কাজ পেতে পারে। তারা ভাগবাঁটোয়ারা করে এসব টেন্ডার গ্রহণ করেছে। টেন্ডারে প্রাক্কলিত মূল্য বারবার বাড়িয়ে নিয়েছে। আর এই বাড়ানোর কাজে তাদের সহযোগিতা করেছেন মির্জা আজম। তিনি ছিলেন এসব টেন্ডারের নিয়ন্ত্রক। তমা এবং ম্যাক্সের সঙ্গে আঁতাত করে তিনি পুরো টেন্ডার বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন। এভাবেই দেশের সর্বনাশ করা হয়েছে গত সাড়ে ১৫ বছরে। সরকারি অবকাঠামো উন্নয়নের নামে যে টেন্ডারগুলো হয়েছে তা রীতিমতো লুটপাট করা হয়েছে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব মতে, রেল এবং সড়কের যে উন্নয়ন কাজ হয়েছে, তার তিন ভাগের এক ভাগই লুট হয়েছে। আর এ লুটের টাকা গেছে তিনজনের পকেটে। এ দুটি আলোচিত ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে হয়েছে অপকর্ম এবং দুর্নীতি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এখন সেসব অপকর্ম এবং রহস্য উন্মোচিত হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে কীভাবে লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে এ ত্রয়ী জুটি।

এ ত্রয়ী দুর্নীতিবাজের সবচেয়ে বড় রাজত্ব ছিল রেল বিভাগ। গত সাড়ে ১৫ বছরে তারা রেল বিভাগে একচ্ছত্র ব্যবসা করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটির কর্ণধার আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক ও গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর রেলের ‘কালো বিড়াল’ হিসেবে পরিচিত। রাজনৈতিক প্রভাবে তারা গত সাড়ে ১৫ বছরে রেলেই অন্তত ৭০ হাজার কোটি টাকার কাজ কবজা করেছেন। রেল ভবনের উচ্চ পদে নিজস্ব কর্মকর্তা বসিয়ে তারা গড়ে তুলেছিলেন শক্তিশালী সিন্ডিকেট। কাজ পাওয়ার পর দফায় দফায় প্রকল্পের মেয়াদ ও খরচ বাড়িয়ে লোপাট করেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। লুটের টাকার বড় অংশ ঠিকাদারি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি আমদানির নামে ভুয়া এলসি খুলে বিদেশে পাচারের অভিযোগও আছে প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে। আর এ দুই প্রতিষ্ঠানের গডফাদার ছিলেন মির্জা আজম। যিনি পর্দার আড়ালে থেকে প্রভাব খাটিয়ে এদের অবাধ লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়েছেন এ প্রতিষ্ঠান দুটিকে।

‘ম্যাক্স-তমা গ্রুপের আখাউড়া-লাকসাম রেলপথ নির্মাণকাজে কাজের কথাই ধরা যাক। মাটি ভরাটের কাজে নজিরবিহীন দুর্নীতি করা হয়েছে। এ প্রকল্পে ১০ জন প্রকল্প পরিচালক ছিল। তারা চাপে ঠিকমতো কাজ করতে পারেননি। অনেক প্রকল্প পরিচালককে অসম্মান করে বদলি, ওএসডি করা হয়েছে। অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বললে তারা আর প্রকল্পের দায়িত্বে থাকতে পারেননি। মির্জা আজম নিজে মন্ত্রণালয়ে গিয়ে প্রকল্প পরিচালক বদলি করেছেন। দোহাজারি-কক্সবাজার প্রকল্প গ্রহণের সময় ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছিল। সেই প্রকল্প ব্যয় বাড়তে বাড়তে ১৮ হাজার কোটি টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। তমা ও ম্যাক্স গ্রুপের যোগসাজশে বাংলাদেশ রেলওয়ের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণে গড়ে উঠেছিল শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা রেলের সব মেগা প্রকল্পের কাজ বাগিয়ে নিয়েছে। তারা নিজস্ব কর্মকর্তা দিয়ে টেন্ডার ডকুমেন্ট পরিবর্তন করে কাজ বাগিয়ে নিত বলে অভিযোগ আছে। আর তাদের এসব অপকর্মের সহায়তাকারী ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা মির্জা আজম।

তমা ও ম্যাক্স গ্রুপ সরকারের মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নির্ধারিত সময়ে মূল কাজ শেষ করেনি। ধীরগতিতে কাজ করে তারা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি খরচও বাড়িয়ে নিয়েছে। ফলে সরকারি কোষাগারের শত শত কোটি টাকা গচ্চা গেছে। রাজবাড়ী থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় রেললাইন স্থাপনের কাজ যৌথভাবে করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুশি করতেই এ প্রকল্প নেওয়া হয়। কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়া এ প্রকল্পটি নেওয়া হয়। ২০১০ সালে নেওয়া এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ১০১ কোটি টাকা। ২০১৩ সালের মধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছর পর ২০১৮ সালে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়। ওই সময়ের মধ্যে তিনবার সময় বৃদ্ধির সঙ্গে নির্মাণ ব্যয় বাড়ানো হয় ৯৩৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ ১ হাজার ১০১ কোটি টাকার প্রকল্প গিয়ে দাঁড়ায় ২ হাজার ৩৫ কোটি টাকায়। শেখ হাসিনার ঘরের প্রকল্পেও (টুঙ্গিপাড়ায় রেলপথ) লোপাট করা হয়েছে অন্তত ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ২০১০ সালে পাবনার ঈশ্বরদী থেকে ঢালারচর পর্যন্ত রেললাইন প্রকল্প নেওয়া হয়। পাঁচ বছরের মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও সাড়ে তিন বছর সময় বাড়িয়ে ২০১৮ সালের শেষে বুঝিয়ে দেওয়া হয় প্রকল্পের কাজ। শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯৮৩ কোটি টাকা। ৩ দফা প্রকল্পের মেয়াদ ও খরচ বাড়িয়ে করা হয় ১ হাজার ৭১৫ কোটি টাকা। এ প্রকল্পের কোনো সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়নি। শেখ হাসিনার নির্দেশনায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সম্ভাব্যতা যাচাই ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়ন নজিরবিহীন। গত ১৬ বছরে এ ধরনের অনেক প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। সম্ভাব্যতা যাচাই না হওয়া মানেই ইচ্ছেমতো ব্যয় ধরে প্রকল্পের প্রায় ৭৫ শতাংশ অর্থই লোপাটের আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রকল্পটির ঠিকাদারও ছিল ম্যাক্স গ্রুপ। ২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ট্রেন চলে মাত্র একটি। কিন্তু দুটি রুটে ২০ থেকে ২৮টি ট্রেন চলার কথা ছিল।

ম্যাক্স ও তমা রেলের গডফাদার। প্রতিষ্ঠান দুটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনায় প্রকল্প তৈরি করে মন্ত্রী-সচিবদের দিয়ে শুধু অনুমোদন করাত। এই কাজ রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে করতেন মির্জা আজম। আজমের সহযোগিতায় যে মন্ত্রী-সচিব রেলে দায়িত্ব নেন তাদের সবার ঘরের অন্দরমহলে ঢুকে যেতেন তমা ও ম্যাক্সের কর্ণধার। এরা এককভাবেই রেলে কাজ করতেন এমনটা নয়- তারা বিভিন্ন কৌশলে নিজেদের কাজ পাওয়ার যোগ্যতা বাড়াতে চীন কিংবা অন্য দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে সামনে রেখে ‘জয়েন্ট ভেঞ্চার’ কাজ হাতিয়ে নেয়। নামে জয়েন্ট ভেঞ্চার হলেও-মূলত প্রকল্পের নিয়ন্ত্রক ম্যাক্স-তমা গ্রুপ।

অনুসন্ধানে চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পে ভয়াবহ লোপাটের চিত্র পাওয়া গেছে। এই রুটের ১০১ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ২০১৬ সালে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৮৩৪ কোটি টাকা। এ কাজও পায় ম্যাক্স ও তমা। এটা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প। অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দুটির কর্ণধাররা মির্জা আজমের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সঙ্গে একাধিক বৈঠক করে সময় ও ব্যয় বাড়িয়ে নেন। রেলে কতিপয় অসৎ কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী ম্যাক্স-তমার হয়ে কাজ করেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ প্রকল্পের প্রতি কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। তথ্য অনুযায়ী আমেরিকা, জাপান, চীনসহ উন্নত দেশেও সর্বোচ্চগতির রেলপথ নির্মাণে কিলোমিটারে খরচ সর্বোচ্চ ৫০ থেকে ৮০ কোটি টাকা। দেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল এ প্রকল্প নির্মাণ শেষে ওই রুটে বর্তমানে ৩টি ট্রেন চলাচল করছে। অথচ প্রকল্প সুবিধায় বলা হয়েছিল, প্রতিদিন গড়ে ২৪ থেকে ২৮টি ট্রেন চলাচল করবে। তবে আখাউড়া-লাখসাম রেললাইন নির্মাণে অনিয়ম-দুর্নীতির সব রেকর্ড ভেঙেছে ম্যাক্স ও তমা। ২০১৪ সালে অনুমোদিত প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৫ হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা। পরবর্তীতে ব্যয় বেড়ে ৬ হাজার ৫০৮ কোটি টাকা দাঁড়ায়। এ প্রকল্পের কাজ ২০২০ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো চলমান। এ প্রকল্পে মাটি ভরাটের কাজে প্রায় ৯০০ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ আছে। এ নিয়ে দুদক তদন্তও করছে। প্রকল্পটির জন্য ৫ লাখ ৮৮ হাজার ঘনমিটার মাটির জোগান দেওয়ার কথা ছিল। পরবর্তীতে বাড়িয়ে মাটির পরিমাণ করা হয় ১১ লাখ ঘনমিটার। ২৮০ টাকা ঘনমিটারের মাটির দাম পরে নির্ধারণ করা হয় ৬৫০ টাকা। শুরুতে মাটির কাজে মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। শেষ পর্যন্ত তা বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৯০০ কোটি টাকায়। কার্যত সিন্ডিকেট করে মাটির পরিমাণ ও দাম বাড়িয়ে এ বিপুল টাকা লোপাট করা হয়েছে বলে অভিযোগ। প্রকল্পের ব্যয় ও মেয়াদ বাড়াতে না চাইলে অনেক প্রকৌশলীকে লাঞ্ছিতও করেছে তমা-ম্যাক্সের ক্যাডার বাহিনী। কথামতো কাজ না করায় অনেক প্রকৌশলীকে বদলি এবং ওএসডি করা হয়েছে হরহামেশাই। এভাবেই ত্রি রত্নের হাতে লুট হয়েছে রেল। গত সাড়ে ১৫ বছর তারা রেলে দুর্নীতি ও মাফিয়াতন্ত্র রাজত্ব করেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চোর সন্দেহে তিনজনকে পিটুনি চোখ তোলার চেষ্টা
চোর সন্দেহে তিনজনকে পিটুনি চোখ তোলার চেষ্টা
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
ভোট সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জ
ভোট সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জ
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে
হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২
লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত
সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত
গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’
‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি
র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স
তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত
কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক
চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ
নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড
পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত
জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে দুই ডাকাত আটক
নোয়াখালীতে দুই ডাকাত আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার
দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস
কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দশম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ ২০২৫
দশম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ ২০২৫

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইউসেট ও ডিইএনের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
ইউসেট ও ডিইএনের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক

প্রাণের ক্যাম্পাস