শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১২, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু হয়েছে অসুস্থতাজনিত কারণে। তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পুলিশের তদন্ত ও স্থানীয়দের পর্যবেক্ষণ থেকে এটা স্পষ্ট যে, তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার কোনো ঘটনা ঘটেনি। 

গত বৃস্পতিবার ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু হয়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘু নেতা শ্রী ভবেশ চন্দ্র রায়ের অপহরণ ও নির্মম হত্যাকাণ্ডে আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।’ এ ছাড়া এই মৃত্যু নিয়ে একাধিক ভারতীয় মিডিয়ায় হত্যা সংক্রান্ত খবর প্রকাশ হয়। ভারতের এই বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) ভবেশ চন্দ্রের মৃত্যু নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মারুফাত হুসাইন জানান, ঘটনার দিন বিকেলে সঙ্গীদের ডাকে বাড়ি থেকে বের হন ভবেশ।

কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে পথিমধ্যে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। বাবার অসুস্থতার খবর পেয়ে অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে তাকে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন একমাত্র ছেলে স্বপন চন্দ্র রায়। সেখানে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। ওইদিন মধ্যরাতেই সুরতহাল রিপোর্ট  তৈরি করে পুলিশ।

তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওযা যায়নি। পরে লাশ ময়না তদন্ত শেষে তার সৎকার করেছে পরিবার।
জানা যায়, ভবেশ চন্দ্র রায় (৫৫) অত্যন্ত মিশুক প্রকৃতির একজন মানুষ বলে এলাকায় পরিচিত। এক সময় ৯-১০ বিঘা জমিজমা থাকলেও বর্তমানে ভিটেমাটি ছাড়া তেমন কোনো সম্পদ নেই। ব্যক্তি জীবনে তিনি কর্মবিমুখ মানুষ।

এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। ৩-৪ বছর আগে একমাত্র মেয়ে শ্বশুরালয়ে মারা যায়। একমাত্র ছেলে স্বপন চন্দ্র রায় (২৮) স্নাতকোত্তর শেষে দিনাজপুর শহরের কালিতলা এলাকায় মেসে থেকে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

ভবেশ চন্দ্র রায়ের স্ত্রীর ভাষ্য মতে, গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা থেকে সাড়ে ৫টার দিকে প্রতিবেশী যুবক রতন, আখতারুল ইসলাম ও আতিকসহ পাঁচজন দুটি মোটরসাইকেলযোগে ভবেশের বাড়িতে আসে এবং একসঙ্গে নাড়াবাড়ি হাটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ভবেশ চন্দ্র রায় বাড়ি থেকে বের হন। রতন এবং আতিক বয়সে ভবেশের চেয়ে অন্তত ১৫-১৮ বছরের ছোট হলেও তারা নিয়মিত একসঙ্গে আড্ডা দেন, হাটে যান এবং ভবেশের বাড়িতে নিয়মিত তাদের যাওয়া আসা ছিল। নিহতের শ্যালক ফুল বাবু, ছেলে স্বপন চন্দ্র এবং স্থানীয় ফুলবাড়ী হাটের অনেকের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সম্পর্কে জানা যায়। এ ছাড়াও স্থানীয় বাসিন্দা ভাগ্যবান ও আফসার জানান- আতিক, রতন ও ভবেশ মাঝে মধ্যে একসঙ্গে মাদক সেবন করতেন। মাদকের কারণে ভবেশের অনেক সম্পত্তি খোয়া যায়।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় নাড়াবাড়ি বাজারে দুধ হাটিতে রতন-আতিক-রুবেল মুন্না ও ভবেশ চন্দ্র একসঙ্গে অহিদুলের দোকানে চা পান করেন। শনিবার দুপুরে চা বিক্রেতার (অহিদুল ও তার ছেলে হেলাল) সঙ্গে আলাপকালে তিনি পুলিশকে জানান, ভবেশসহ আরো কয়েকজন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের দোকানে চা পান করেন। চা পানকালে তারা স্বাভাবিক ছিল এবং তাদের মধ্যে কাউকে শারীরিকভাবে অসুস্থ মনে হয় নাই। চা খেয়ে পাশের দোকান থেকে তারা পান ও সিগারেট খায়। কিছুক্ষণ পরে হাটখোলার একটি ঘরের খুঁটিতে হেলান দেন ভবেশ। পরে হয়তো মাথা ঘুরে যায়। সেখানে বসে পড়েন। 

পান দোকানদার মতিবর রহমান জানান, ভবেশ খয়ের, চুন, ও কাঁচা সুপারি দিয়ে তার কাছ থেকে পান নিয়েছিলেন। পান খাওয়ার একপর্যায়ে ভিকটিম পানের দোকানের সামনে হাটখোলার একটি ঘরের খুঁটিতে হেলান দিয়ে বসে পড়েন। এসময় তার সঙ্গে থাকা কয়েকজনসহ স্থানীয়রা ধরাধরি করে পাশেই লিটন ডাক্তারের (পল্লী-চিকিৎসক) চেম্বারে নিয়ে যায়। স্থানীয়রা জানান, চিকিৎসক প্রথমে তার প্রেসার মেপে দেখেন প্রেসার নীল হয়ে গেছে। পরে তার সঙ্গে থাকা অন্যান্যরা ভ্যানে তুলে মেডিক্যালে নিয়ে যায়। 

ভ্যানচালক সাদ্দাম হোসেন জানান যে, এশার নামাজের সময় পল্লী-চিকিৎসক লিটনের দোকান হতে ভিকটিমকে তার ভ্যানগাড়িতে তুলে নাড়াবাড়ি বাজারের শেষ মাথায় ডা. আব্দুর রহমানের চেম্বারে নিয়ে গিয়ে ভবেশের প্রেসার মাপান রতন ও আতিকরা। ডা. আব্দুর রহমানের ছেলে সোহেল রানা তাদেরকে দ্রুত মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। 

এরই মধ্যে রতন ভবেশের ছেলে স্বপনকে ফোনে তার বাবার অসুস্থতার কথা জানান। যা স্বপন নিজেও স্বীকার করেছেন। মোবাইল ফোনে স্বপন রতনকে বলেন, তার বাবাকে বাড়িতে রেখে আসার জন্য। নাড়াবাড়ি বাজার থেকে ফুলবাড়ী হাট প্রায় ৪ থেকে ৫ কিলোমিটারের দূরত্ব। ওই একই ভ্যান গাড়িতে ফুলবাড়ি হাটে এসে পল্লী চিকিৎসক ডা. কৃষ্ণ চন্দ্রের দোকানে আবারও ভবেশকে দেখান তার সঙ্গের লোকজন। ডা. কৃষ্ণ চন্দ্রও দ্রুত দিনাজপুর মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। রতন আবারও ভবেশের ছেলে স্বপনকে জানান তার বাবা গুরুতর অসুস্থ। সে যেন শহর থেকে একটি অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে দেয়। রাত সাড়ে ৮টায় ভবেশের ছেলে স্বপন শহর থেকে একটি অ্যাম্বুল্যান্স নিয়ে ফুলবাড়ী হাটে আসেন। ততক্ষণে ভবেশের স্ত্রী ও শ্যালক সেখানে উপস্থিত হন। তারা অ্যাম্বুল্যান্সে করে রাত ৯টা ১৮ মিনিটে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তৃতীয় তলায় নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসিজি পরীক্ষা করে ভবেশকে মৃত ঘোষণা করলে ভবেশকে নিয়ে বাড়িতে আসেন স্বজনরা। 

রাত পৌনে ১২টায় ভবেশের পরিবার থেকে বিরল থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করা হয়। জানানো হয় যে, সুস্থ মানুষটাকে রতন ও আতিক নিয়ে যাওয়ার তিন ঘণ্টায় তিনি মারা যান কিভাবে। তাদের সন্দেহ হয়। রাত সাড়ে ১২টায় পুলিশ বাসুদেবপুরে ভবেশের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে সুরতহাল করেন। নিহত ভবেশের গায়ে কোথাও কোনো মারধর কিংবা আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তদুপরি যেহেতু সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে বিরল থানা পুলিশ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে ভিকটিমের মরদেহ পোস্টমর্টেমের জন্য দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। পরবর্তীতে হাসপাতালের কার্যক্রম শেষে ভিকটিমের পরিবার মরদেহ গ্রহণ করে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করেন।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদীতে ডুবে যাওয়ার একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদীতে ডুবে যাওয়ার একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ধামরাইয়ে নির্মাণাধীন ভবন থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
ধামরাইয়ে নির্মাণাধীন ভবন থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
বনানীতে ছুরিকাঘাতে নিহত পারভেজের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম
বনানীতে ছুরিকাঘাতে নিহত পারভেজের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম
পারভেজ হত্যার বিচার দাবিতে ভালুকায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
পারভেজ হত্যার বিচার দাবিতে ভালুকায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
আদমদীঘিতে গরীব-দুস্থদের জন্য চক্ষু ক্যাম্প
আদমদীঘিতে গরীব-দুস্থদের জন্য চক্ষু ক্যাম্প
জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, কারা দেশ চালাবে
জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, কারা দেশ চালাবে
৯ দিন যাবত নিখোঁজ জহিরুল, সন্ধান চায় পরিবার
৯ দিন যাবত নিখোঁজ জহিরুল, সন্ধান চায় পরিবার
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় যুবকের মৃত্যুদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় যুবকের মৃত্যুদণ্ড
লালপুরে ফসলের মাঠ থেকে কবিরাজের মরদেহ উদ্ধার
লালপুরে ফসলের মাঠ থেকে কবিরাজের মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ১ হাজার পিস ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ১ হাজার পিস ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ডুয়েটে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা

এই মাত্র | পরবাস

কুয়ালালামপুরে বৈশাখী মেলা
কুয়ালালামপুরে বৈশাখী মেলা

৯ মিনিট আগে | পরবাস

বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!
বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা
জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
তিন দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিরোপার আরও কাছে লিভারপুল, লেস্টার সিটির অবনমন
শিরোপার আরও কাছে লিভারপুল, লেস্টার সিটির অবনমন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ লেবাননে বিস্ফোরণে সেনা কর্মকর্তাসহ নিহত ৫
দক্ষিণ লেবাননে বিস্ফোরণে সেনা কর্মকর্তাসহ নিহত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরুপতিতে একসঙ্গে সামান্থা-রাজ, বিয়ের জল্পনা
তিরুপতিতে একসঙ্গে সামান্থা-রাজ, বিয়ের জল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?
ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্সওয়েল-লিভিংস্টোন 'ছুটি' কাটাতে এসেছে : শেবাগ
ম্যাক্সওয়েল-লিভিংস্টোন 'ছুটি' কাটাতে এসেছে : শেবাগ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢামেকের সাথে চীনের দুই হাসপাতালের চুক্তি
ঢামেকের সাথে চীনের দুই হাসপাতালের চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

লেভানডফস্কির চোটে বার্সার দুশ্চিন্তা বাড়ছে
লেভানডফস্কির চোটে বার্সার দুশ্চিন্তা বাড়ছে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমালোচনার জবাবে রোহিতের ঝলক, চেন্নাইকে উড়িয়ে দিল মুম্বাই
সমালোচনার জবাবে রোহিতের ঝলক, চেন্নাইকে উড়িয়ে দিল মুম্বাই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে নদীতে ডুবে যাওয়ার একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদীতে ডুবে যাওয়ার একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব জিলা স্কুলের প্রথম মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
ক্লাব জিলা স্কুলের প্রথম মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের পর অভিনব শুক্লাকে হত্যার হুমকি সেই একই গ্যাংয়ের
সালমানের পর অভিনব শুক্লাকে হত্যার হুমকি সেই একই গ্যাংয়ের

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমদানি পণ্যের অনলাইন যাচাইকরণ বাধ্যতামূলক করতে হাইকোর্টে রিট
আমদানি পণ্যের অনলাইন যাচাইকরণ বাধ্যতামূলক করতে হাইকোর্টে রিট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইন বেটিং নিয়ে জিরো টলারেন্স : ক্রীড়া উপদেষ্টা
অনলাইন বেটিং নিয়ে জিরো টলারেন্স : ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধামরাইয়ে নির্মাণাধীন ভবন থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
ধামরাইয়ে নির্মাণাধীন ভবন থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ধর্মবান্ধব দল, ধর্মান্ধ নয় : প্রিন্স
বিএনপি ধর্মবান্ধব দল, ধর্মান্ধ নয় : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে ছুরিকাঘাতে নিহত পারভেজের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম
বনানীতে ছুরিকাঘাতে নিহত পারভেজের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে হওয়ার প্রশ্নই আসে না : আমীর খসরু
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে হওয়ার প্রশ্নই আসে না : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পারভেজ হত্যার বিচার দাবিতে ভালুকায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
পারভেজ হত্যার বিচার দাবিতে ভালুকায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদমদীঘিতে গরীব-দুস্থদের জন্য চক্ষু ক্যাম্প
আদমদীঘিতে গরীব-দুস্থদের জন্য চক্ষু ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান্নার তেলের ‘স্মোক পয়েন্ট’ সম্পর্কে জানেন না অধিকাংশ ব্যবহারকারী
রান্নার তেলের ‘স্মোক পয়েন্ট’ সম্পর্কে জানেন না অধিকাংশ ব্যবহারকারী

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকের মামলায় ট্রাক চালক ও হেলপারের যাবজ্জীবন
মাদকের মামলায় ট্রাক চালক ও হেলপারের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান
বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ জনগণকে বিভ্রান্ত করতে আলাউদ্দিন জিহাদির মিথ্যা বক্তব্য ছড়াচ্ছে: প্রেস উইং
আওয়ামী লীগ জনগণকে বিভ্রান্ত করতে আলাউদ্দিন জিহাদির মিথ্যা বক্তব্য ছড়াচ্ছে: প্রেস উইং

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে
চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!
নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামাসের হামলায় ৬ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
হামাসের হামলায় ৬ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?
ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি
মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের রাস্তায় মানুষের ঢল
ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের রাস্তায় মানুষের ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী
পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি আগ্রাসন চললে অস্ত্র নামাবে না হিজবুল্লাহ
ইসরায়েলি আগ্রাসন চললে অস্ত্র নামাবে না হিজবুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ ডাকবেন কারিগরির শিক্ষার্থীরা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ ডাকবেন কারিগরির শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক
চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন খুন পারভেজ
কেন খুন পারভেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা
ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের
বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে
মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়

স্বাস্থ্য

বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক
বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?
আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা
নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা

নগর জীবন

কমেছে ঋণ ও আমানত
কমেছে ঋণ ও আমানত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ
নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি
আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা
জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুল বাহিনী প্রথম দিনেই অলআউট
নাজমুল বাহিনী প্রথম দিনেই অলআউট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ
জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বিজিবির বাধায় সীমান্তে মাটি কাটা বন্ধ বিএসএফের
বিজিবির বাধায় সীমান্তে মাটি কাটা বন্ধ বিএসএফের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু
ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের
স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের

দেশগ্রাম

ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা
ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজারে পড়ে ছিল অজ্ঞাত লাশ
বাজারে পড়ে ছিল অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ
আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

তিন খুনে একজনের মৃত্যুদণ্ড
তিন খুনে একজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

বে-টার্মিনালসহ  ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বে-টার্মিনালসহ ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সময় দেশের মালিকানা ছিনতাই হয়েছিল
আওয়ামী লীগের সময় দেশের মালিকানা ছিনতাই হয়েছিল

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে