শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪০, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৬:০৬, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

খাদ্য বঞ্চনার শেষ ধাপের নাম দুর্ভিক্ষ। এখন থেকে প্রায় ১৭০ বছর আগে (১৮৪০) আয়ারল্যান্ডকে এক ভয়াল দুর্ভিক্ষ গ্রাস করেছিল। ‘গোল আলু দুর্ভিক্ষ’ বা পটেটো ফেমিন বলে খ্যাত ওই দুর্ভিক্ষে রীতিমতো বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিল সেই দেশটি। কোনো দুর্ভিক্ষে এত মানুষ মারা গেছে বলে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় না।

শোনা যায় যে এখনো আইরিশ জনসংখ্যা ভয়াবহ সেই দুর্ভিক্ষ-পূর্ব ১৮৪৫ সালের জনসংখ্যার চেয়ে কম। একসময় চীন, ভারত, ইথিওপিয়া, এমনকি বাংলাদেশকেও দুর্ভিক্ষের ছায়া তাড়া করত। যা হোক, আজকাল পৃথিবীর কোথাও দুর্ভিক্ষের কথা খুব একটা শোনা যায় না, এমনকি এই উপমহাদেশে তথা বাংলাদেশেও। স্বীকার করতেই হবে যে আধুনিক প্রযুক্তির বিস্তার, যোগাযোগব্যবস্থায় ব্যাপক উন্নতি এবং সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে গৃহীত আয়বর্ধক কর্মসূচি মূলত দুর্ভিক্ষকে দূরে ঠেলে দিয়েছে।

তার পরও দুর্ভিক্ষের ওপর একটু ধারণা থাকা দরকার, যেহেতু এটি খাদ্যাভাবের কফিনে শেষ পেরেক।

দুই।

প্রসঙ্গত, জর্জ বার্নার্ড শর ‘ম্যান অ্যান্ড সুপারম্যান’ থেকে একটি সংলাপ  উদ্ধৃত করা যাক। মেলনি নামের এক ধনিক আইরিশ-আমেরিকান ১৮৪০ সালের দুর্ভিক্ষকে দুর্ভিক্ষ বলে স্বীকৃতি দিতে নারাজ বিধায় পুত্রবধূ ভায়োলেটকে বলছেন, ‘সাতচল্লিশের কালো সময়টিতে আমার বাবা খাদ্যাভাবে মারা গেছেন।

’ ‘তার মানে দুর্ভিক্ষে?’—ভায়োলেটের প্রশ্ন। ‘না, অনাহারে। যখন একটি দেশ খাদ্যপূর্ণ ও তা রপ্তানি করছে, সে দেশে দুর্ভিক্ষ হতে পারে না।’ মেলনি উত্তর দিলেন। মেলনির খাদ্য উদ্বৃত্ত সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে, তবে তাঁর সরল মনে সম্ভবত বিশ্বাস ছিল যে দেশের ভেতর উদ্বৃত্ত খাদ্য থাকলে মানুষ কখনো না খেয়ে মারা যেতে পারে না—খাদ্য উদ্বৃত্ত মানে দুর্ভিক্ষের জন্য দরজা বন্ধ।

কিন্তু শেকসপিয়ারের ‘হেমলেট’ নাটকে হেমলেটের সেই সালংকার মন্তব্য—‘স্বর্গ ও মর্ত্যে এমন আরো অনেক কিছু আছে হোরেশিও যা তোমার দর্শনের কল্পনার বাইরে’—মনে করিয়ে দেয় যে সেই সময়টিতে হয়তো মেলনির চিন্তার বাইরে অনেক কিছুই ঘটে থাকতে পারে। আসলে রূঢ় বাস্তবতা এই যে পৃথিবীর অনেক দেশেই ঘটে যাওয়া দুর্ভিক্ষের কারণ খাদ্য ঘাটতি নয়, বরং খাদ্য ক্রয়ে মানুষের অর্থের ঘাটতি কিংবা ক্রয়ক্ষমতা লোপ পাওয়া। সুতরাং চলমান ডিসকোর্সে যে প্রশ্নটি প্রাসঙ্গিক, তা হলো কী কী উপাদানের ওপর খাদ্যের অধিকার নির্ভর করে?
তিন।

আধুনিক বিশ্বে ক্ষুধা দূর করতে চাইলে প্রথমেই প্রয়োজন দুর্ভিক্ষের বিস্তৃত কারণ খুঁজে বের করা। শুধু খাদ্য ও জনসংখ্যার যান্ত্রিক ভারসাম্যের নিরিখে খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলা সুবিবেচনাপ্রসূত নয়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাত্রিকতা হচ্ছে একজন মানুষ একটি পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবারের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় কতটুকু স্বাধীন, তা তার নিজের উৎপাদন দিয়ে হোক (যেমন কৃষক) অথবা বাজার থেকে ক্রয় করে হোক (যেমন চাকরিজীবী)। মনে রাখতে হবে যে সরবরাহের প্রাচুর্য সত্ত্বেও একজন ব্যক্তি অনাহারে থাকতে বাধ্য হতে পারে যদি বাজার থেকে খাদ্য ক্রয়ে তার সামর্থ্য না থাকে অথবা সামর্থ্য হ্রাস পায়। আর যেকোনো কারণেই এমন অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে; যেমন—আয় না থাকা কিংবা উৎপাদিত পণ্য বাজারে বিক্রি করতে ব্যর্থ হওয়া। অন্যদিকে খাদ্য ঘাটতির মুখেও তেমন অসুবিধা সৃষ্টি হওয়ার কথা নয় যদি খাদ্য আমদানি করে কিংবা ভাগাভাগি ভোগ করে পরিত্রাণ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

সুতরাং খাদ্যের ওপর একটি পরিবারের স্বত্বাধিকার বা এনটাইটেলমেন্ট (অন্য অর্থে খাদ্য নিরাপত্তা) নির্ভর করে বেশ কয়েকটি উপাদানের ওপর। প্রথমত, পরিবারটির নিয়ন্ত্রণে থাকা এমনতরো সম্পদসমষ্টি, যার বাজারে দাম আছে এবং যা বাজারে বিনিময় করে খাদ্য ক্রয় করা যায়। এই সম্পদ আবার বহুবিধ হতে পারে, কিন্তু মানবসমাজের বৃহৎ অংশের একমাত্র সম্পদ হচ্ছে শ্রমশক্তি বা লেবার পাওয়ার; যেখানে দৈহিক শ্রম বাজারে বিক্রি করে দুমুঠো খাবার পেটে দেওয়ার অবকাশ খুঁজে পায়, আর এভাবে শ্রম, জমি ও অন্যান্য সম্পদের মাধ্যমে গড়ে ওঠে ব্যক্তি বা খানার খাদ্য স্বত্বাধিকার বা এনটাইটেলমেন্ট। দ্বিতীয়ত, খাদ্যে একটি খানার কতটুকু অধিকার থাকবে, তা উৎপাদন সম্ভাবনা ও তার ব্যবহার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এ ক্ষেত্রে প্রথমেই আসে প্রযুক্তির কথা—প্রাপ্ত জ্ঞান ও দক্ষতা ব্যবহারের মাধ্যমে যা উৎপাদন বৃদ্ধি ঘটিয়ে খাদ্য নিরাপত্তা দিতে সক্ষম। এবং সব শেষে বিনিময় অবস্থার ওপরও খাদ্য অধিকার নির্ভর করে; যেমন—দ্রব্য বেচাকেনা ও মূল্য নির্ধারণ। অর্থাৎ কী হারে খাদ্যদ্রব্যর দামের বিপরীতে মজুরি বাড়ছে তার ওপর স্বত্বাধিকার নির্ভরশীল। অর্থনৈতিক সংকটের সময় কোনো কোনো গোষ্ঠী অন্যদের চেয়ে বেশি আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। যেমন—১৯৪৩ সালের বাংলার দুর্ভিক্ষের সময় খাদ্য ও অন্যান্য বস্তুর বিনিময় হার রাতারাতি বদলে যায়, বিশেষত মাছ ও খাদ্যের আপেক্ষিক দাম। সেই সময় জেলে গোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি আঘাত পায়। অবশ্য মাছও এক ধরনের খাবার, তবে গুণগত খাবার এবং দরিদ্র জেলে মাছ বিক্রি করে বাঁচার জন্য প্রধান খাদ্য চাল ক্রয় করে সস্তা ক্যালরি নিতে সমর্থ হতো। তেমনি নাপিত গোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে দুই দিক থেকে। এক, অর্থনৈতিক সংকটের সময় সাধারণত নিম্ন আয়ের মানুষ চুল কাটা স্থগিত করে রাখে—নাপিতের সেবার চাহিদার হ্রাস ঘটে; এবং দুই, আপেক্ষিক দামেও নাপিত পিছিয়ে পড়ে। যেমন—১৯৪৩ সালের কোনো কোনো জেলায় চুল কাটা ও খাদ্যের বিনিময় হার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পড়ে যায়।

চার।

খাদ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি হলেই কিন্তু কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পায় না। মনে রাখতে হবে যে একজন ব্যক্তি প্রতিদিন যতটুকু খাবার নেয়, তার প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যয় হয় শুধু দেহের তাপ, কিডনি, রক্ত সঞ্চালন, হার্টবিট, পালস ইত্যাদি আগের অবস্থায় ধরে রাখার জন্য। এটিকে বলা হয় রেসটিং মেটাবলিজম, অর্থনীতির ভাষায় ‘স্থায়ী’ খরচ। সুতরাং আয়/ভোগ বৃদ্ধি পেলেই মানুষ কর্মক্ষম হয় না। বেশ কিছু পরিমাণে খাবার গ্রহণের পরও সে কর্মোদ্দীপক না-ও হতে পারে, যতক্ষণ পর্যন্ত রেসটিং মেটাবলিজমের শর্ত পূরণ না হয়। আবার অধিক বয়সে অতিরিক্ত খাবার হজম করার ক্ষমতা হ্রাস পায় বলে বার্ধক্যজনিত অবস্থায় অধিকতর খাদ্য গ্রহণে কর্মদক্ষতা কমে যেতে পারে।

পাঁচ।

খাদ্য নিরাপত্তার একটি অতি সহজবোধ্য সংজ্ঞা হলো, সব মানুষের জন্য একটি কর্মক্ষম এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবন সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় খাবারে সুযোগপ্রাপ্তির নাম খাদ্য নিরাপত্তা।  অর্থাৎ একটি কর্মক্ষম ও স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনে যতটুকু খাদ্য প্রয়োজন, ততটুকু পরিমাণ খাদ্য নিশ্চিত করতে পারলে খাদ্য নিরাপত্তা অর্জিত হয়েছে বলে ধরে নিতে হবে। নিঃসন্দেহে এ ক্ষেত্রে দরকারি উপাদান হচ্ছে খাদ্যের প্রাপ্যতা এবং তা অর্জন করার সক্ষমতা। খাদ্য নিরাপত্তার এই বিষয়টিকে আবার জাতীয় এবং ব্যক্তিগত উভয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা যেতে পারে। জাতীয় পর্যায়ে খাদ্য নিরাপত্তার অর্থ হলো একটি দেশে অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণের নিমিত্ত যথেষ্ট পরিমাণ খাদ্য মজুদ রাখা, যতক্ষণ পর্যন্ত নতুন ফসল কিংবা আমদানির মাধ্যমে মজুদ পূরণ করা না হয়। আর ব্যক্তি পর্যায়ে খাদ্য নিরাপত্তার মানে হচ্ছে সমাজের প্রতিটি সদস্যের জন্য নিজস্ব উৎপাদন, বাজার অথবা সরকারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণের সুযোগ থাকা।

ছয়।

দুর্ভিক্ষের তিক্ত অভিজ্ঞতা মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের আগে ও পরে (এমনকি সত্তরের দশকের শুরুতে) খাদ্য নিরাপত্তা ও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতাকে এক ও অভিন্ন হিসাবে দেখার প্রয়াস চালানো হতো। চালের উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে চালের দাম স্থিতিশীল রাখার কাজটি নিঃসন্দেহে স্বয়ংসম্পূর্ণতার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে চালের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে তিন গুণ এবং রাস্তাঘাট ও অবকাঠামোর চোখ-ঝলসানো উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দ্রুততর হওয়া সাপেক্ষে দেশটির খাদ্য অর্থনীতিতে ব্যাপক রূপান্তর ঘটে। বলা যেতে পারে, নানা চড়াই-উতরাই অতিক্রম করে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো খাদ্য উৎপাদন নির্দিষ্ট লক্ষ্যের চেয়ে বেশি দাঁড়িয়েছে।

কিন্তু তদুপরি বলা যাবে না যে বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এও বলা যাবে না যে খুব দুর্বল প্রাকৃতিক সম্পদ এবং জনসংখ্যার চাপের মুখে অর্জিত এই কৃতিত্ব ধরে রাখা যাবে। এ দেশে প্রায়ই বন্যা, খরা আর সাইক্লোনের ধাক্কায় অভ্যন্তরীণ খাদ্য উৎপাদন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠে উৎপাদন ঘাটতির ঘণ্টা বাজায়। আর উৎপাদনে ঘাটতি থাকা মানেই তো অপর্যাপ্ত খাবার। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, বাংলাদেশে প্রধান খাদ্যশস্যের সরবরাহে সন্তোষজনক বৃদ্ধি ঘটেছে, কিন্তু অন্যান্য খাবারের লভ্যতা বৃদ্ধি পায়নি। এখনো এ দেশের ৪০ শতাংশ মানুষ দৈনিক মাথাপিছু দুই হাজার ১২২ ক্যালরি গ্রহণ করতে পারছে না বলে খাদ্যনির্ভর দারিদ্র্য নির্দেশক অনুযায়ী দরিদ্র থাকছে। এরই মধ্যে অনেকটা আগুনে কেরোসিন ঢেলে দেওয়ার মতো সাম্প্রতিক কালে খাদ্যের দামে ঊর্ধ্বগতি শিল্প ও কৃষি শ্রমিকের এবং অপ্রাতিষ্ঠনিক খাতে স্বনিয়োজিত মানুষের জীবিকার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে পরিস্থিতিকে নাজুক করে রেখেছে। 

লেখক : অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
সর্বশেষ খবর
ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)
ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি
তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩
ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল
৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু
ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা
ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা