শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৮, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিশেষ লেখা

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

রাষ্ট্রব্যবস্থার গুণে-মানে নেপালের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বাংলাদেশের চেয়ে সমৃদ্ধ নয়। কাঠমাণ্ডুর রাজনৈতিক ক্যায়স, সময়ে অসময়ে সরকার পতন বা বদলের ঘটনা ঢাকার চেয়ে কদাকার। কিন্তু এবার ফ্যাসিবাদ হটানোর প্রায় কাছাকাছি দৃশ্যপটের মাঝেও রাষ্ট্র, সরকার ও রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় তারা বাংলাদেশের তুলনায় কারিশমার পরিচয় দিয়েছে। নেপালে আন্দোলনের ফ্রন্টলাইনার ছাত্ররা এই কয়েক দিনের মধ্যেই পড়ার টেবিলে ফিরে গেছে। ক্ষমতার শরিক হয়নি। লুটপাট, চাঁদাবাজি, মব, খবরদারির শরিক হয়নি। তারা ক্ষমাও চেয়েছে আন্দোলনের কয়েকটা দিন ধ্বংস, আগুন ও জনজীবন বিপন্নের জন্য।

নতুন সরকারপ্রধান জেন-জি শিক্ষার্থীদের এই মনোভাব ও ভূমিকার মর্যাদা দিয়েছেন। রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনায় তাদের শরিক রেখেছেন। সেখানকার অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি নোবেলজয়ী নন। তবে ক্ষমতা নেওয়ার প্রশ্নে প্রতিক্রিয়া ছিল, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার স্বাদ নেওয়ার ইচ্ছা তাঁর নেই। তারুণ্যের দাবি তিনি ফেলতে পারেননি বলেই দায়িত্বটা নিয়েছেন।

আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বয়ানও এমনই ছিল। তফাত হচ্ছে তিনি মুখ খুলে বলে ফেলেছেন, ছাত্ররা তাঁর নিয়োগকর্তা। শ্রীলঙ্কার সুশীলার নিয়োগকর্তাও আন্দোলনকারী ছাত্ররাই। কিন্তু তারা বাংলাদেশের সমন্বয়কদের মতো সরকারের উপদেষ্টা হননি, রাষ্ট্র পরিচালনার কঠিন জোয়াল কাঁধে নেননি।

বিষয়টির মধ্যে নিয়োগকারী-নিয়োগপ্রাপ্ত উভয়ের জন্যই শিক্ষার বিষয়-আশয় রয়েছে। হয়ে থাকতে পারে, বাংলাদেশের বছরখানেকের নমুনা দৃষ্টে অভিজ্ঞতা নিয়েছে সেখানকার অন্তর্বর্তী সরকার, তার নিয়োগকর্তাসহ রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনার অংশীজনরা। সুশীলা শপথ নিয়েই ভোটের তারিখ জানিয়ে দিয়েছেন। ছাত্রদের আয়ত্তে রেখেছেন, কিন্তু ভরসা করেননি। ক্ষমতার পার্টনার করেননি। ছাত্ররাও তা হতে চায়নি। আইন নিজের হাতে তুলে নেয়নি। মবে নামেনি। শিল্প-কারখানার চাকা বন্ধের ক্রিয়াকর্মও সেখানে হয়নি। চমৎকার বোঝাপড়া ও পরিণতির একটি কেমিস্ট্রি কাজ করেছে তাদের মধ্যে। গুম-খুন, আয়নাঘর, দেশের অর্থ বিদেশে পাচার, বেগমপাড়ার অধিবাসী হওয়া, নির্বাচনী ব্যবস্থা বরবাদ, সর্বত্র দলীয়করণের রোগ বাংলাদেশের মতো না থাকলেও দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির অভিযোগ নেপালের  উজির-নাজিরদের বিরুদ্ধেও ছিল।

সংগত নানা কারণেই বাংলাদেশের মতো সংস্কার-বিচারসহ কিছু বিষয় নেপালে আবশ্যক হয়ে ওঠেনি। আয়নাঘর, গুম, ক্রসফায়ার, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধান কোতোয়ালদের ওপর আমেরিকান নিষেধাজ্ঞা, নিশি ভোট, ডামি ভোট থাকলে হয় তো এগুলো তাদের দেশেও জরুরি হতো। তাই সংস্কার-বিচারকে নির্বাচনের পূর্বশর্ত করে সামনে নিয়ে আসা, ঐকমত্যের নামে সিরিজ দেনদরবার পর্বে তাদের যেতে হয়নি। চর্চাগত দিক থেকে আমরা ভাগ্যাহত। মন্দ রেওয়াজে বেশি অভ্যস্ততা আমাদের। নেপাল-বাংলাদেশের আগে শ্রীলঙ্কায়ও প্রায় একই ধাঁচের বিপ্লব হয়েছে। তার কয়েক দিনের মধ্যে সেখান থেকে দুর্নীতি অনেকটাই ‘নাই’ হয়ে গেছে। অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে দ্রুত। ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের জেরে প্রায় দেউলিয়া হতে বসা দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার সার্বিক পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্থিতিশীল। খাদ্য ও জ্বালানির সংকট কাটিয়ে ওঠার পাশাপাশি দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও এখন ঊর্ধ্বমুখী। বাংলাদেশে বিপ্লবের কয়েক দিনের মধ্যে বিপ্লবই শুধু ‘নাই’ হয়ে যায়নি। ‘নাই’ হয়ে গেছে সিলেটের সাদা পাথর, জনতার আবেগ, নেতাদের বিবেক, সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের অনেকের  জবাবদিহি। আর ব্যবসা-বিনিয়োগ রীতিমতো চাঙ্গে।

বাংলাদেশের পরিস্থিতি কেসস্টাডি হিসেবে এক অর্থে নেপালের ইন্টেরিমের জন্য শিক্ষণীয় হয়েছে। যে কারণে সুশীলার ইন্টেরিম বাংলাদেশের পথে হাঁটছে না। নির্বাচন, রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনা শিথিল রাখা, অর্থনীতির গতি সঞ্চারণকে টপ প্রায়োরিটি দিয়েছে তাঁর সরকার। নিন্দা-বিবৃতি পর্বে মাথা দিচ্ছে না। আবার প্রশংসায়ও গা ভাসাচ্ছে না। শোনাচ্ছে না উন্নয়ন-বিনিয়োগের চমকিত গল্পও। তারা মবে আশকারা না দেওয়ায় মবই ঘটেনি। তাই মব দমানোর হুংকারও দিতে হচ্ছে না। জাতীয় নির্বাচনের আগে ডাকসু-জাকসুর মতো ছাত্রসংসদ নির্বাচন আয়োজন করে বাড়তি যন্ত্রণাও নিচ্ছে না। নেপালের জেন-জি তরুণরা নতুন প্রধানমন্ত্রীর শপথের দিনই জাতীয় নির্বাচনের তারিখ আদায় করে নিয়েছে। বাংলাদেশের জেন-জি তরুণরা সেদিকে যায়নি। ছোট-বড়-মাঝারি সংস্কার ও বিচার সেখানেও হবে। কিন্তু এখানকার মতো ঘটা আওয়াজ-আয়োজন নেই।

মাত্রাগতভাবে বাংলাদেশের মতো চণ্ডাল দশা না হলেও চরম রাজনৈতিক সংকটের মধ্যেই নেপালের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি। রাজনীতি-অর্থনীতির পালস বুঝে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগামী বছরের ৫ মার্চ দেশটিতে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ৭৩ বছর বয়সী সুশীলা নেপালের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। এর আগে জেন-জি প্রজন্মের তরুণদের ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে দেশটির প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির পদত্যাগের পর দেশটিতে রাজনৈতিক সংকট আরো ডালপালা ছড়ায়। অনেকটা বাংলাদেশের কার্বন কপির মতো ওই সংকট সমাধানে বিক্ষোভকারী তরুণদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দফারফা হয় সেনাপ্রধান অশোক রাজ সিগদেলসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের।

প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘শূন্য সহিষ্ণু’ অবস্থান নিয়ে আলোচিত ছিলেন সুশীলা। ওই অবস্থানের কারণেই অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে তাঁর নাম প্রস্তাব করে বিক্ষোভকারী তরুণরা। সুশীলাকে সরকারপ্রধান মনোনয়নে বাংলাদেশের ছায়া থাকলেও তাঁর এগিয়ে চলায় বাংলাদেশের সঙ্গে বৈপরীত্ব। বাংলাদেশ থেকে বিপরীত শিক্ষাটাই তিনি নিয়েছেন। জাতির উদ্দেশে প্রথম ভাষণে তিনি আন্দোলনে প্রাণ হারানো যুবকদের শহীদের মর্যাদা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। হিংসায় যারা মদদ দিয়েছে, তাদেরও ছাড়া হবে না। ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের কোনোভাবেই রেয়াত করা হবে না। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত হবে। আইনমাফিক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হবে। বিক্ষোভকালে ঘটে যাওয়া হত্যা, হিংসা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের ঘোষণা দিয়েছেন। প্রতিবাদের ছদ্মবেশে ৯ সেপ্টেম্বর কাঠমাণ্ডু এবং সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তির ওপর হামলা একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে অভিমতে পরিষ্কার করেছেন। বাংলাদেশেরও শিক্ষা নেওয়ার সময় ফুরিয়ে যায়নি। এখানকার সরকার, ফ্যাসিস্ট বিতাড়নের ফ্রন্টলাইনারসহ আরো অনেকের জন্য কাঠমাণ্ডু থেকে শিক্ষা নেওয়ার সময় এখনো অবশিষ্ট আছে। কারো কারো মতে, নেপালে দুর্নীতি কম, টাকা পাচার কম, স্থানীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক দখলদারি কম। তাই দ্রুত নির্বাচনের তারিখ দেওয়া সম্ভব হয়েছে সেখানে। বাংলাদেশে ঐতিহ্যগতভাবে বিরোধ বেশি, সত্য। সময়ও তো যথেষ্ট গড়িয়েছে। ফিতনা-ফ্যাসাদ, খুঁটিনাটি কমালে সামনের বাকিটা সময় কাজে লাগানোর যথেষ্ট সুযোগ এখানেও রয়েছে। সে জন্য দরকার প্রজ্ঞাপূর্ণ সিদ্ধান্তের। যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতিটা রক্ষা করা। যেমনটি করে চলছে নেপাল।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
সর্বশেষ খবর
সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায় শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জের ডিসি
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায় শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জের ডিসি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের
সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী
মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু
সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু

৫২ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি
কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা