শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

খায়রুল কবির খোকন
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ ঘোষণায় উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে ১৮ কোটি মানুষের গর্বিত জাতি। এ দেশের মানুষ একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল সত্তরের নির্বাচনে জয়ী জনপ্রতিনিধিদের হাতে পাকিস্তানি সামরিক জান্তার ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি ও গণহত্যার প্রতিবাদে। ২০২৪-এর জুলাই গণ অভ্যুত্থান ছিল গণতন্ত্রহীনতার বিরুদ্ধে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের ক্ষোভের ফসল। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেছে দেশবাসীর ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার পূরণের প্রতিশ্রুতি নিয়ে। সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে নানা কারণে জনমনে সংশয় সৃষ্টি হলেও তা কেটে যায় প্রধান উপদেষ্টার বাস্তবমুখী ভূমিকায়। দেশবাসীর দাবি ছিল ডিসেম্বর বা তার আগেই নির্বাচন আহ্বান করা হবে। জাতি নতুন বছরে পা দেবে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের সময়ে। বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর দাবিও ছিল অভিন্ন। তবে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল এপ্রিল নাগাদ নির্বাচন হবে। জুন-জুলাইয়ে নির্বাচন করার কথাও বলা হচ্ছিল সরকারি মহল থেকে। পায়ের নিচে মাটি নেই সরকারের আশীর্বাদপ্রাপ্ত এমন কিছু দল সংস্কারের পর নির্বাচনের তত্ত্বে গলা ফাটাচ্ছিল। গায়ে মানে না আপনি মোড়লদের কেউ কেউ পাঁচ বছর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় থেকে দেশকে বেহেশত বানিয়ে দিক এমন আবদারও তুলছিল। বাধ্য হয়ে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে নামার হুমকি দেয়। সরকারের জন্য টিকে থাকার চ্যালেঞ্জও সৃষ্টি হয়। আন্দোলনের পরিণাম কী হবে, তা তাদের জানা ছিল। এ প্রেক্ষাপটে লন্ডনে এ সময়ের অবিসংবাদিত নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়। সিদ্ধান্ত হয় রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হবে। ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ-সংক্রান্ত রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। নির্বাচন ঘোষণার মালিক-মোক্তার যেহেতু নির্বাচন কমিশন, সেহেতু সরকারের পক্ষ থেকে তাদের গ্রিন সিগন্যালও পাঠানো হয়। দেশে নির্বাচিত সরকার আসার সম্ভাবনায় বিপাকে পড়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের কুশীলবরা। তারা সব হারানোর আতঙ্কে আঁতকে ওঠে। গত এক বছরে চাঁদাবাজি করে কোটিপতি বনে যাওয়া হঠাৎ রাজনীতিকরাও ক্ষিপ্ত হয় নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণায়। তাদের পক্ষ থেকে সাফ সাফ বলা হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। প্রকাশ্যেই বলা হয়েছে, তাদের পরিকল্পনার কথা। বিদেশি শক্তির তলপিবাহক কোনো কোনো এনজিও জনমত জরিপের নামে নিজেদের উর্বর মস্তিষ্কের খায়েশ প্রকারান্তরে প্রকাশ করছে। বলা হচ্ছে, জনগণ নাকি সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চায় না। নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার সদিচ্ছার অভাব যে নেই, তা স্পষ্ট। তবে সরকারের মধ্যেও রয়েছে নির্বাচন যাতে না হয়, এমন কুশীলবরা। ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা যাদের নেই, তাদের মুখেও শোভা পাচ্ছে বড় বড় কথা। মহলবিশেষ সংস্কার আগে, তারপর নির্বাচনতত্ত্ব তুলে বা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছে কি না, জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। তারা পতিত স্বৈরাচারের ফিরে আসার পথ খুলে দিচ্ছে কি না, সে আশঙ্কাও জোরদার হয়ে উঠেছে। কারণ গত এক বছরে দেশের মানুষ অনির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বেকারত্ব, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং মব সন্ত্রাসই শুধু উপহার পেয়েছে। প্রকাশ্যে না থাকলেও পতিত সরকারের সমর্থকরা এ বিষয়ে তৃণমূল পর্যায়ে প্রচারণা চালাচ্ছে। বিশেষ করে হঠাৎ গজিয়ে ওঠা একটি দলের কর্মকাণ্ডে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। কিংস পার্টি বলে পরিচিত ওই দলটির কার্যকলাপের দায় পড়ছে সরকারের ঘাড়ে। বিশেষ করে নির্বাচন বানচালের যে হুমকি তারা দিয়ে বেড়াচ্ছে, তা অন্তর্বর্তী সরকারের সদিচ্ছা সম্পর্কে প্রশ্ন সৃষ্টি করছে।

আগেই বলেছি, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর।  মালয়েশিয়া সফরকালেও তিনি তা স্পষ্ট করেছেন। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণার কথা জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। দেশবাসী চায় সরকার তাদের প্রতিশ্রুতিতে অটল থাকবে। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের আয়োজিত সমাবেশগুলোতে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি নির্বাচনকে সামনে রেখে মহল বিশেষের অপতৎপরতা রোধের তাগিদ দিয়েছেন। ১৭ আগস্ট কবি-সাহিত্যিকদের এক সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে  স্বৈরাচারের পাশাপাশি মৌলবাদী শক্তির উত্থান ঠেকাতে কবি-সাহিত্যিকদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, নাগরিকরা এ দেশের মালিক। নাগরিকদের বাকস্বাধীনতা রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দরকার। মানুষের বাকস্বাধীনতার জন্য কবিরা অতীতে যেরকম ভূমিকা রেখেছিলেন ভবিষ্যতেও সেরকম ভূমিকা রাখতে হবে। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর কবিতায় মানুষকে উজ্জীবিত করেছেন। রবীন্দ্রনাথও কবিতায় মানবতার গান গেয়েছেন। একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি, জাতির পতাকা খামচে ধরেছে আজ পুরোনো শকুন ইত্যাদি কবিতা ও গানে আমাদের কবি-সাহিত্যিকরা দেশের ক্রান্তিলগ্নে এগিয়ে এসেছেন। ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’ উচ্চারণের মধ্য দিয়ে শিল্পী ও কবিদের দেশাত্মবোধের কথা জাতি চিরদিন মনে রাখবে। রবিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হল মিলনায়তনে বিএনপি মিডিয়া সেল ও জাতীয় কবিতা পরিষদ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারেক রহমান যে বক্তব্য রেখেছেন তা সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। গণতন্ত্র এমন এক মতবাদ যেখানে পরমতসহিষ্ণুতা ও ধর্মীয় উগ্রবাদের কোনো ঠাঁই নেই। ৫ আগস্ট কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন হলেও মৌলবাদীরা গণ অভ্যুত্থানের সুফল গিলে খাওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের কাণ্ডজ্ঞানবর্জিত আচরণে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে।

মৌলবাদীরা নির্বাচনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে প্রকারান্তরে পতিত স্বৈরাচারের হাতকে শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে আনুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার দাবি করে তারা বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা জিইয়ে রাখার যে অপখেলায় যুক্ত হয়েছে, তা দুর্ভাগ্যজনক। দেশের এই ক্রান্তিকালে কবি-সাহিত্যিকদের ভূমিকা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। দেশে মৌলবাদের উত্থান হলে তার পরিণতি যে পতিত স্বৈরাচারের আমলের চেয়ে ভয়াবহ হবে, সে বিষয়ে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে কবি-সাহিত্যিকদের উদ্যোগী হতে হবে। জাতীয় অগ্রগতির স্বার্থে নির্বাচনে সত্যিকারের গণতন্ত্রকামীরা যাতে নির্বাচিত হয়, সে প্রয়াস চালাতে হবে নিজেদের স্বার্থেই।

দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, আটটি অঙ্গীকারনামা ও ৮৪টি প্রস্তাবনা উল্লেখ করে জুলাই জাতীয় সনদের প্রস্তাবনা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের প্রস্তাবনায় মনে হয় ঐক্য অনৈক্যের দোলাচলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদ দুলছে। রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক দেশের জনগণ।

তাদের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা নির্ধারণ করতে পারেন কোন কোন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে হবে। এ মুহূর্তে দেশে জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সরকার নেই। নেই নির্বাচিত সংসদ। ফলে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা পূরণে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ প্রণয়ন ছাড়া গত্যন্তর নেই। কিন্তু কমিশন যে প্রস্তাবনা পাঠিয়েছে তার ১০টি প্রস্তাব বাস্তবতাবর্জিত। যে কারণে বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছে। বিএনপি মনে করে সংবিধানকে পাশ কাটিয়ে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
সর্বশেষ খবর
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা
সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ
মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা
টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ