শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলের পর চাঁদাবাজও বদল হয়েছে। তবে চাঁদাবাজি বদলায়নি। নতুন মুখ গজিয়ে পাল্টেছে ধরন। মাদক কারবারেও তাই। গত এক বছরে কোনো মাদক কারবারি এ কারবার ছেড়ে দিয়েছে- এমন তথ্য নেই; বরং এ সেক্টরে পুরনোদের সঙ্গে নতুনদের সম্মিলন ঘটেছে। অথচ জন-আকাঙ্ক্ষা ছিল ক্যান্সারের মতো ভর করা এ দুই আপদ থেকে মুক্তির। সেই লক্ষণও কিছুটা দেখা দিয়েছিল চব্বিশের ৫ আগস্ট-পরবর্তী সেনাসহ যৌথ বাহিনীর কর্মতৎপরতায়। দীর্ঘদিন ধরে জেঁকে বসা চাঁদাবাজরা হয় গা ঢাকা দিয়েছে, নয়তো এ কাজে দম ধরেছে। একইভাবে মাদক কারবারিরাও। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সেখানে নতুন ছন্দ।

চাঁদাবাজির অভিযোগ বাংলাদেশে নতুন নয়। তবে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর অনেকে ভেবেছিলেন, এই চক্রের যবনিকা ঘটবে। বাস্তবে তা হলো না। চাঁদাবাজির ধরন বলতে চাঁদাবাজির নতুন নতুন পদ্ধতি বা কৌশলগুলোকে বোঝায়, যা অপরাধীরা ব্যবহার করে। আগে যেখানে সরাসরি শারীরিক হুমকি বা ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা হতো, এখন সেখানে অনলাইনে প্রতারণা, সাইবার ক্রাইম বা অন্যান্য সূক্ষ্ম কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। সরকারের চেষ্টা বা আন্তরিকতায় কমতি আছে, তা বলা যাবে না। চেষ্টায় কুলাচ্ছে না।

সংবিধান, প্রশাসন, বিচার, অর্থনীতি প্রভৃতি খাতে সরকার সংস্কার আনার যারপরনাই চেষ্টা করছে। সেই চেষ্টায় কম-বেশি সাফল্য আসার সম্ভাবনাও রয়েছে। মাদক বা চাঁদাবাজি দমনে কোনো কমিশন বা কমিটি না করেও সরকার কিছু দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে পারে। এত দিন তেমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে এখন নেওয়া যাবে না- বিষয়টি এমন নয়। গত এক বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে আইন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিলে কোনো পদক্ষেপ নিলে কোনো দল থেকে আপত্তি আসবে না; বরং তা একটি ইতিহাস গড়বে। সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টারা হবেন জীবন্ত কিংবদন্তি। এ দেশের মানুষ তাঁদের জনমভর উচ্চাসনে সম্মানীয় করে রাখবেন। এমন সোনালি সময় বারবার আসে না। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, চাঁদাবাজরা রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে নিজেদের রক্ষা করে। প্রশাসনের ভেতর থেকেও তাদের সহযোগিতা পাওয়া যায়। তাই আন্তরিকতার ঘাটতি না থাকলেও রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তির অভাবই মূলত সমস্যাকে অমীমাংসিত রাখছে। 

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো মাদক ও চাঁদাবাজি দমন। রাষ্ট্র যদি আন্তরিকভাবে চায়, তবে এটি সম্ভব। শর্ত হলো- আইনের যথাযথ প্রয়োগ, রাজনৈতিক সদিচ্ছা, সমাজভিত্তিক আন্দোলন এবং মানবিক পুনর্বাসন কর্মসূচির সমন্বয়। ইতিহাস গড়ার মতো কাজ এখানেই সম্ভব, যদি নেতৃত্ব দৃঢ় হয় এবং আইন ও বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা যায়। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, দরকার রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন। বাস্তবতার নিরিখে রাজনৈতিক দলগুলোকে এ সময়ে সেই সদিচ্ছার বাইরে থাকার সুযোগ নেই। বর্তমানে সেনাবাহিনী ম্যাজেস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠে আছে—এটিও চাঁদাবাজি-মাদক রোখার জন্য একটি আশীর্বাদ। অবশ্য উদ্দেশ্যবাদী মহল বরাবরই ছিল, থাকবেও। তারা জুলাইকে ‘মানি মেকিং মেশিনে’ পরিণত করেছে। আবার অ্যাকশন কড়া হলে হনুমানের লেজে আগুন লাগার মতো দম ধরা বা গাঢাকা দেওয়ার রেকর্ডও আছে।

সেই দৃষ্টে শহর-গ্রামাঞ্চল, সর্বত্রই ক্রাশ প্রোগ্রাম নেওয়া যেতে পারে। শুধু আহবান বা পিঠ বোলানোতে এরা দমবে না, তা পরিষ্কার। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় চাঁদা-মাদকের ভয়াবহতা নতুন উদ্যমে বাড়ছে। হাত বাড়ালেই মাদক মিলছে। চাঁদাও আসছে। ইয়াবা, আইস, গাঁজা, ফেনসিডিল থেকে শুরু করে বিভিন্ন কেমিক্যাল ড্রাগ যুবসমাজকে ক্রমে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে। শুধু শহর নয়, গ্রাম পর্যন্ত এই সমস্যার বিস্তার ঘটেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেড়ে ওঠা মাদক সিন্ডিকেট, যা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর জন্যও এক বড় চ্যালেঞ্জ। অন্যদিকে চাঁদাবাজি আজ ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় এক অনিবার্য আতঙ্ক। ছোট দোকানদার থেকে শুরু করে বড় শিল্পপতি, সবাই কোনো না কোনোভাবে চাঁদাবাজির শিকার হচ্ছেন। এগুলো শুধু অপরাধ নয়, রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সরাসরি হুমকি। আমাদের সমাজ ও রাজনীতিতে এ দুটি সমস্যা এমনভাবে গেঁথে গেছে, এটি একটি সমাজের জন্য নিঃসন্দেহে অশনিসংকেত। এর বিস্তার ঠেকানোর কোনো বিকল্প নেই।

শুধু আইন করলেই হয় না, কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হয়। মাদক মামলায় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল কার্যকর করা যেতে পারে। একইভাবে চাঁদাবাজির মামলায় প্রমাণিত অপরাধীদের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে রায় ঘোষণার ব্যবস্থা করা জরুরি। বাংলাদেশে বিদ্যমান আইন অনেক পুরনো। নতুন যুগের মাদক, যেমন- আইস বা কেমিক্যাল ড্রাগের বিরুদ্ধে আলাদা ধারা যোগ করা প্রয়োজন। পাশাপাশি চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে ‘অবৈধ অর্থ লেনদেন’ প্রতিরোধে সাইবার নজরদারি বাড়াতে হবে। শুধু পুলিশি অভিযান দিয়ে মাদক দমন সম্ভব নয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ, সামাজিক সংগঠন, সবাইকে যুক্ত করে এক ধরনের সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

সৌদি আরব, ইরান কিংবা মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলোতে মাদক ও দুর্নীতির ক্ষেত্রে কঠোরতম শাস্তি কার্যকর করা হয়েছে। কেউ কেউ মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত দিয়ে থাকে। থাইল্যান্ড, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলোতে মাদকবিরোধী যুদ্ধ কার্যত রাষ্ট্রের নীতি হিসেবে চালানো হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে মানবাধিকারের ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশকে এখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে, কঠোরতা হোক বা পুনর্বাসন কর্মসূচি, উভয়ই একসঙ্গে চালাতে হবে। একজন আইন ও বিচার মন্ত্রী বা উপদেষ্টা যদি কার্যকরভাবে মাদক ও চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে পারেন, এতে তিনি ইতিহাসে আলাদা জায়গা করে নেবেন। বাংলাদেশ যদি এখন আন্তরিকভাবে কঠোর পদক্ষেপ নিতে না পারে, তাহলে সামনে সেই সুযোগ আরো আসবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।

রদ্রিগো দুতের্তে যখন মাদকবিরোধী যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন, তখন দেশজুড়ে হাজার হাজার অভিযানে বহু মানুষ নিহত হয়। এর ফলে আন্তর্জাতিক মহলে মানবাধিকার ইস্যুতে প্রবল সমালোচনা তৈরি হয়। তবে এটাও সত্য যে মাদক সিন্ডিকেটগুলো বড় ধাক্কা খেয়েছিল। এখান থেকে বাংলাদেশের জন্য শিক্ষা হলো- শক্ত হাতে দমন করতে হবে, তবে মানবাধিকারের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে।

২০০০ সালের দিকে থাইল্যান্ডও ইয়াবাসংকটে ডুবে গিয়েছিল। সরকার ব্যাপক অভিযান চালায়, হাজার হাজার লোক গ্রেপ্তার হয়। কিন্তু শুধু পুলিশি অভিযান সমস্যার সমাধান আনতে পারেনি। পরবর্তী সময়ে তারা পুনর্বাসন কর্মসূচি ও শিক্ষা প্রচারণাকে জোরদার করে। যার ফলে পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসে। মেক্সিকোর ড্রাগ কার্টেল আজও সরকারের জন্য দুঃস্বপ্ন। কঠোর আইন, সেনা অভিযান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা- সবই হয়েছে, কিন্তু রাজনীতি ও প্রশাসনের ভেতরে দুর্নীতির কারণে মাদকচক্র অটুট থেকেছে। এ অভিজ্ঞতা বাংলাদেশকে শিখিয়েছে, মাদক দমন শুধু পুলিশের কাজ নয়, এর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা অপরিহার্য।

মুসলিম বিশ্বের কয়েকটি দেশ মাদকের ক্ষেত্রে ‘শূন্য সহনশীলতা’ নীতি নিয়েছে। সৌদি আরবে মাদক পাচার বা ব্যবসায় জড়িত থাকলে সরাসরি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এতে অনেকাংশে ভয় তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশে মাদক আজ শুধু আইন-শৃঙ্খলার বিষয় নয়, এটি একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চক্রের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। ইয়াবার চালান সীমান্ত পেরিয়ে আসে, আবার দেশের ভেতরেও নানা স্তরে ‘সুরক্ষা জাল’ তৈরি হয়। চাঁদাবাজির ক্ষেত্রেও একই চিত্র দেখা যায়। ছোট থেকে বড়, অনেক ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক পরিচয়কে ঢাল বানিয়ে এই অপরাধীরা কার্যত অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনকে যুগোপযোগী করতে হবে। আইস বা নতুন ধরনের সিন্থেটিক ড্রাগের জন্য আলাদা বিধান যোগ করতে হবে। চাঁদাবাজির ক্ষেত্রেও অর্থনৈতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শক্তিশালী করা জরুরি। দ্রুত বিচার আইনের আওতায় মাদক ও চাঁদাবাজির মামলার নিষ্পত্তি করা দরকার। দেরিতে বিচার মানেই অপরাধীদের সাহসী করে তোলা।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি
সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে
সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে

নগর জীবন

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা