শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলের পর চাঁদাবাজও বদল হয়েছে। তবে চাঁদাবাজি বদলায়নি। নতুন মুখ গজিয়ে পাল্টেছে ধরন। মাদক কারবারেও তাই। গত এক বছরে কোনো মাদক কারবারি এ কারবার ছেড়ে দিয়েছে- এমন তথ্য নেই; বরং এ সেক্টরে পুরনোদের সঙ্গে নতুনদের সম্মিলন ঘটেছে। অথচ জন-আকাঙ্ক্ষা ছিল ক্যান্সারের মতো ভর করা এ দুই আপদ থেকে মুক্তির। সেই লক্ষণও কিছুটা দেখা দিয়েছিল চব্বিশের ৫ আগস্ট-পরবর্তী সেনাসহ যৌথ বাহিনীর কর্মতৎপরতায়। দীর্ঘদিন ধরে জেঁকে বসা চাঁদাবাজরা হয় গা ঢাকা দিয়েছে, নয়তো এ কাজে দম ধরেছে। একইভাবে মাদক কারবারিরাও। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সেখানে নতুন ছন্দ।

চাঁদাবাজির অভিযোগ বাংলাদেশে নতুন নয়। তবে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর অনেকে ভেবেছিলেন, এই চক্রের যবনিকা ঘটবে। বাস্তবে তা হলো না। চাঁদাবাজির ধরন বলতে চাঁদাবাজির নতুন নতুন পদ্ধতি বা কৌশলগুলোকে বোঝায়, যা অপরাধীরা ব্যবহার করে। আগে যেখানে সরাসরি শারীরিক হুমকি বা ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা হতো, এখন সেখানে অনলাইনে প্রতারণা, সাইবার ক্রাইম বা অন্যান্য সূক্ষ্ম কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। সরকারের চেষ্টা বা আন্তরিকতায় কমতি আছে, তা বলা যাবে না। চেষ্টায় কুলাচ্ছে না।

সংবিধান, প্রশাসন, বিচার, অর্থনীতি প্রভৃতি খাতে সরকার সংস্কার আনার যারপরনাই চেষ্টা করছে। সেই চেষ্টায় কম-বেশি সাফল্য আসার সম্ভাবনাও রয়েছে। মাদক বা চাঁদাবাজি দমনে কোনো কমিশন বা কমিটি না করেও সরকার কিছু দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে পারে। এত দিন তেমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে এখন নেওয়া যাবে না- বিষয়টি এমন নয়। গত এক বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে আইন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিলে কোনো পদক্ষেপ নিলে কোনো দল থেকে আপত্তি আসবে না; বরং তা একটি ইতিহাস গড়বে। সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টারা হবেন জীবন্ত কিংবদন্তি। এ দেশের মানুষ তাঁদের জনমভর উচ্চাসনে সম্মানীয় করে রাখবেন। এমন সোনালি সময় বারবার আসে না। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, চাঁদাবাজরা রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে নিজেদের রক্ষা করে। প্রশাসনের ভেতর থেকেও তাদের সহযোগিতা পাওয়া যায়। তাই আন্তরিকতার ঘাটতি না থাকলেও রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তির অভাবই মূলত সমস্যাকে অমীমাংসিত রাখছে। 

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো মাদক ও চাঁদাবাজি দমন। রাষ্ট্র যদি আন্তরিকভাবে চায়, তবে এটি সম্ভব। শর্ত হলো- আইনের যথাযথ প্রয়োগ, রাজনৈতিক সদিচ্ছা, সমাজভিত্তিক আন্দোলন এবং মানবিক পুনর্বাসন কর্মসূচির সমন্বয়। ইতিহাস গড়ার মতো কাজ এখানেই সম্ভব, যদি নেতৃত্ব দৃঢ় হয় এবং আইন ও বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা যায়। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, দরকার রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন। বাস্তবতার নিরিখে রাজনৈতিক দলগুলোকে এ সময়ে সেই সদিচ্ছার বাইরে থাকার সুযোগ নেই। বর্তমানে সেনাবাহিনী ম্যাজেস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠে আছে—এটিও চাঁদাবাজি-মাদক রোখার জন্য একটি আশীর্বাদ। অবশ্য উদ্দেশ্যবাদী মহল বরাবরই ছিল, থাকবেও। তারা জুলাইকে ‘মানি মেকিং মেশিনে’ পরিণত করেছে। আবার অ্যাকশন কড়া হলে হনুমানের লেজে আগুন লাগার মতো দম ধরা বা গাঢাকা দেওয়ার রেকর্ডও আছে।

সেই দৃষ্টে শহর-গ্রামাঞ্চল, সর্বত্রই ক্রাশ প্রোগ্রাম নেওয়া যেতে পারে। শুধু আহবান বা পিঠ বোলানোতে এরা দমবে না, তা পরিষ্কার। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় চাঁদা-মাদকের ভয়াবহতা নতুন উদ্যমে বাড়ছে। হাত বাড়ালেই মাদক মিলছে। চাঁদাও আসছে। ইয়াবা, আইস, গাঁজা, ফেনসিডিল থেকে শুরু করে বিভিন্ন কেমিক্যাল ড্রাগ যুবসমাজকে ক্রমে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে। শুধু শহর নয়, গ্রাম পর্যন্ত এই সমস্যার বিস্তার ঘটেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেড়ে ওঠা মাদক সিন্ডিকেট, যা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর জন্যও এক বড় চ্যালেঞ্জ। অন্যদিকে চাঁদাবাজি আজ ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় এক অনিবার্য আতঙ্ক। ছোট দোকানদার থেকে শুরু করে বড় শিল্পপতি, সবাই কোনো না কোনোভাবে চাঁদাবাজির শিকার হচ্ছেন। এগুলো শুধু অপরাধ নয়, রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সরাসরি হুমকি। আমাদের সমাজ ও রাজনীতিতে এ দুটি সমস্যা এমনভাবে গেঁথে গেছে, এটি একটি সমাজের জন্য নিঃসন্দেহে অশনিসংকেত। এর বিস্তার ঠেকানোর কোনো বিকল্প নেই।

শুধু আইন করলেই হয় না, কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হয়। মাদক মামলায় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল কার্যকর করা যেতে পারে। একইভাবে চাঁদাবাজির মামলায় প্রমাণিত অপরাধীদের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে রায় ঘোষণার ব্যবস্থা করা জরুরি। বাংলাদেশে বিদ্যমান আইন অনেক পুরনো। নতুন যুগের মাদক, যেমন- আইস বা কেমিক্যাল ড্রাগের বিরুদ্ধে আলাদা ধারা যোগ করা প্রয়োজন। পাশাপাশি চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে ‘অবৈধ অর্থ লেনদেন’ প্রতিরোধে সাইবার নজরদারি বাড়াতে হবে। শুধু পুলিশি অভিযান দিয়ে মাদক দমন সম্ভব নয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ, সামাজিক সংগঠন, সবাইকে যুক্ত করে এক ধরনের সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

সৌদি আরব, ইরান কিংবা মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলোতে মাদক ও দুর্নীতির ক্ষেত্রে কঠোরতম শাস্তি কার্যকর করা হয়েছে। কেউ কেউ মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত দিয়ে থাকে। থাইল্যান্ড, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলোতে মাদকবিরোধী যুদ্ধ কার্যত রাষ্ট্রের নীতি হিসেবে চালানো হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে মানবাধিকারের ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশকে এখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে, কঠোরতা হোক বা পুনর্বাসন কর্মসূচি, উভয়ই একসঙ্গে চালাতে হবে। একজন আইন ও বিচার মন্ত্রী বা উপদেষ্টা যদি কার্যকরভাবে মাদক ও চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে পারেন, এতে তিনি ইতিহাসে আলাদা জায়গা করে নেবেন। বাংলাদেশ যদি এখন আন্তরিকভাবে কঠোর পদক্ষেপ নিতে না পারে, তাহলে সামনে সেই সুযোগ আরো আসবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।

রদ্রিগো দুতের্তে যখন মাদকবিরোধী যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন, তখন দেশজুড়ে হাজার হাজার অভিযানে বহু মানুষ নিহত হয়। এর ফলে আন্তর্জাতিক মহলে মানবাধিকার ইস্যুতে প্রবল সমালোচনা তৈরি হয়। তবে এটাও সত্য যে মাদক সিন্ডিকেটগুলো বড় ধাক্কা খেয়েছিল। এখান থেকে বাংলাদেশের জন্য শিক্ষা হলো- শক্ত হাতে দমন করতে হবে, তবে মানবাধিকারের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে।

২০০০ সালের দিকে থাইল্যান্ডও ইয়াবাসংকটে ডুবে গিয়েছিল। সরকার ব্যাপক অভিযান চালায়, হাজার হাজার লোক গ্রেপ্তার হয়। কিন্তু শুধু পুলিশি অভিযান সমস্যার সমাধান আনতে পারেনি। পরবর্তী সময়ে তারা পুনর্বাসন কর্মসূচি ও শিক্ষা প্রচারণাকে জোরদার করে। যার ফলে পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসে। মেক্সিকোর ড্রাগ কার্টেল আজও সরকারের জন্য দুঃস্বপ্ন। কঠোর আইন, সেনা অভিযান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা- সবই হয়েছে, কিন্তু রাজনীতি ও প্রশাসনের ভেতরে দুর্নীতির কারণে মাদকচক্র অটুট থেকেছে। এ অভিজ্ঞতা বাংলাদেশকে শিখিয়েছে, মাদক দমন শুধু পুলিশের কাজ নয়, এর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা অপরিহার্য।

মুসলিম বিশ্বের কয়েকটি দেশ মাদকের ক্ষেত্রে ‘শূন্য সহনশীলতা’ নীতি নিয়েছে। সৌদি আরবে মাদক পাচার বা ব্যবসায় জড়িত থাকলে সরাসরি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এতে অনেকাংশে ভয় তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশে মাদক আজ শুধু আইন-শৃঙ্খলার বিষয় নয়, এটি একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চক্রের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। ইয়াবার চালান সীমান্ত পেরিয়ে আসে, আবার দেশের ভেতরেও নানা স্তরে ‘সুরক্ষা জাল’ তৈরি হয়। চাঁদাবাজির ক্ষেত্রেও একই চিত্র দেখা যায়। ছোট থেকে বড়, অনেক ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক পরিচয়কে ঢাল বানিয়ে এই অপরাধীরা কার্যত অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনকে যুগোপযোগী করতে হবে। আইস বা নতুন ধরনের সিন্থেটিক ড্রাগের জন্য আলাদা বিধান যোগ করতে হবে। চাঁদাবাজির ক্ষেত্রেও অর্থনৈতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শক্তিশালী করা জরুরি। দ্রুত বিচার আইনের আওতায় মাদক ও চাঁদাবাজির মামলার নিষ্পত্তি করা দরকার। দেরিতে বিচার মানেই অপরাধীদের সাহসী করে তোলা।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
সর্বশেষ খবর
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা
সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ
মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা
টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ