শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৯, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা

বর্তমান বিশ্বপরিস্থিতি খুবই নাজুক। বিশেষ করে গাজায় মানবিক বিরতি ঘোষণার পরও চলছে ইসরায়েলের হামলা। সেখানে এমন দিন যায় না, যেদিন ইসরায়েলিরা ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে না। এ ক্ষেত্রে নারী বা শিশু কেউ নিস্তার পাচ্ছে না।

বিশ্বের দু-চারটি দেশ ছাড়া এই হত্যাযজ্ঞকে কোনো দেশই সমর্থন করছে না। কিন্তু তাতে কি থামছে মানবতার এই লঙ্ঘন? মানবতা হত্যাকারীদের কে থামাবে? জাতিসংঘের কি সেই ক্ষমতা আছে? দরিদ্র আর পিছিয়ে পড়া দেশগুলো ছাড়া কে শোনে জাতিসংঘের কথা? সেই শক্তি আছে যার, সে তো নিজেই ওই সব কর্মকাণ্ডে জড়িত। কমবেশি একই অবস্থা অন্যান্য দেশে। যারা উচ্চৈঃস্বরে মানবতার কথা বলে, তারাই বিশ্বব্যাপী হত্যাসহ নানা অমানবিক কাজকর্ম করে যাচ্ছে, আর বিশ্ববাসী নীরব দর্শক হয়ে তা দেখছে।

তা সত্ত্বেও বছর ঘুরে আবারও এসেছে বিশ্ব মানবতা দিবস। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০০৯ সালে ১৯ আগস্টকে বিশ্ব মানবতা দিবস হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই প্রতিবছর এই দিনে বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। উল্লেখ্য, ২০০৩ সালের ১৯ আগস্ট ইরাকের রাজধানী বাগদাদের ক্যানাল হোটেলে অবস্থিত জাতিসংঘ দপ্তরে এক বোমা হামলায় ইরাকে কর্মরত জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার এবং জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ প্রতিনিধি সার্জিও ভিয়েরা ডি মেলোসহ ২২ জন মানবতাকর্মীর প্রাণহানি ঘটে। মূলত তাঁদের স্মরণে এই দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলেও বিশ্বের সব মানবিক সেবায় নিয়োজিতদের, বিশেষ করে মানবিক সেবাদানকালে যাঁরা নিহত বা আহত হয়েছেন, সবাইকেই সম্মান জানানো হয়ে থাকে।

যুদ্ধ, সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার বিপন্ন মানুষকে জীবন রক্ষাকারী সহায়তা এবং সুরক্ষা প্রদান করার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাঁরা বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ান, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বিভিন্ন আয়োজন করা হয় এই দিবসটিতে। তা ছাড়া দিবসটিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মানবিক কাজকর্মের গুরুত্ব, কার্যকারিতা এবং ইতিবাচক প্রভাব নিয়েও আলোচনা করা হয়। যাঁরা এই মহতী প্রচেষ্টায় নিজেদের সম্পৃক্ত করে থাকেন, তাঁদের প্রতি সমর্থন এবং তাঁদের সুরক্ষার জন্যও আহবান জানানো হয় দিবসটিতে। 
প্রতিবছরই দিবসটি পালনের উদ্দেশ্যে একটি নির্দিষ্ট প্রতিপাদ্য গ্রহণ করা হয়, যাতে সংকটে থাকা মানুষের সুরক্ষা, মর্যাদা এবং কল্যাণের পাশাপাশি সাহায্যকর্মীদের নিরাপত্তার জন্য মানবিক অংশীদারদের একত্র করা যায়। এ বছর দিবসটি পালনের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘বিশ্বব্যাপী সংহতি জোরদার করা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন’।

প্রতিপাদ্যটি কেবল সুবিধাভোগী হিসেবে নয়, বরং সক্রিয় অংশগ্রহণকারী এবং নেতৃত্ব প্রদানকারী হিসেবে তাদের নিজস্ব ভবিষ্যৎ গঠনে সম্প্রদায়ের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর জোর দেয়। বিশ্বে মানবতা আজ যে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, সেই অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় সম্পর্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সচেতন করা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার মানসিকতা সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের শক্তিশালী করে গড়ে তোলাই এবারের প্রতিপাদ্যের মূল উদ্দেশ্য। এ ছাড়া একটি মানবিক বিশ্ব গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিশ্বের সব জনগোষ্ঠীকে মানবিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করে তাদের মধ্যে সংহতি জোরদার করার কথাও বলা হয়েছে প্রতিপাদ্যটিতে।
মানবিক কর্মীরা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে চলমান দুর্যোগ ও সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে কাজ করে ভুক্তভোগী মানুষের পাশে দাঁড়ান, এমনকি খাদ্যের মতো মৌলিক প্রয়োজনীয়তাও সরবরাহ করে থাকেন। এসব করতে গিয়ে তাঁদের অনেকেই প্রাণ হারান। আজকে গাজা, ইউক্রেন, সুদান, মায়ানমার, ইয়েমেন ইত্যাদি অঞ্চলে সংঘটিত সংঘাতের কারণে মানবতা চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে। সেখানে কাজ করতে গিয়ে অনেক মানবিক কর্মীর প্রাণহানি ঘটেছে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, শুধু গাজার যুদ্ধে ২২৪ জনেরও বেশি মানবিক কর্মীর প্রাণহানি ঘটেছে, যার মধ্যে ১৯০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের সহায়তাকারী জাতিসংঘের সংস্থা এবং অন্যান্য সংস্থার কর্মী। জাতিসংঘের প্রতিবেদন মতে, ২০২৩ সালে ১৯৬ জন সাহায্যকর্মী আহত হয়েছেন, ৭৮ জন অপহৃত হয়েছেন এবং ২৬১ জন নিহত হয়েছেন, যা আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি।

২০২৪ সালের মে মাস থেকে বাংলাদেশ কয়েকটি নজিরবিহীন এবং ধ্বংসাত্মক জলবায়ু সম্পর্কিত দুর্যোগের দ্বারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল, হাওর অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা, যমুনা অববাহিকায় নদীর তীরবর্তী ও পূর্বাঞ্চলে বন্যা। এসব ক্ষেত্রে জরুরি ত্রাণ ও সহায়তা প্রদান করা ছাড়াও রোহিঙ্গা সংকটের ক্ষেত্রে জাতিসংঘ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তবে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে তাদের নিজ বাসভূমিতে সুষ্ঠু ও নিরাপদ প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে স্থায়ী সমাধানে তেমন কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। রোহিঙ্গাদের ঘরে ফেরার আর্তনাদ শুধু মায়ানমারের সামরিক জান্তারই নয়, তার পেছনে থাকা শক্তিধর কারো কর্ণকুহরে প্রবেশ করছে না। আর সেটি না হওয়া পর্যন্ত মানবতার যত কথাই বিশ্ববাসী উচ্চারণ করুক না কেন, তাতে কাজ হবে না।

বর্তমান বাংলাদেশে মানবতাচর্চার বিষয়টি কতটুকু গুরুত্ব পাচ্ছে, সে প্রশ্নটি স্বাভাবিকভাবেই এসে যায়। সেই চর্চা হোক সরকারি বা বেসরকারিভাবে, বলতে গেলে নেই বললেই চলে। এর পেছনে যেমন রাজনৈতিক কারণ রয়েছে, তেমনি রয়েছে আইনের যথাযথ প্রয়োগের অভাব। রাজনৈতিক কোন্দল, রেষারেষি বা দলীয় প্রভাবে প্রায়ই অমানবিক কর্মকাণ্ড ঘটে। ইদানীং ‘মব’ নামের ঘোরপ্যাঁচে মানুষ হত্যাসহ অনেক অমানবিক কর্মকাণ্ডই অহরহ ঘটে যাচ্ছে। আমরা এমনও দেখেছি যে ওই সব কর্মকাণ্ড থামাতে পুলিশও ব্যর্থ হচ্ছে। মানবতা এভাবে আর কতকাল গুমরে গুমরে কাঁদবে? আমাদের কি কিছুই করার নেই?

আসলে বাংলাদেশে মানবতা রক্ষণ এবং বিকাশ নিয়ে আমার মতো অনেকেরই সন্দেহ রয়েছে। আমাদের দেশে শিক্ষিত মানুষের হার অনেক বেড়েছে, কিন্তু ওই শিক্ষিতদের মধ্যে কতজনকে আমরা মানবিক করে তুলতে পেরেছি? একটি শিশুকে ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ার পাশাপাশি মানবিক গুণাবলি অর্জনের শিক্ষা দিতে হবে। শিশুটি বড় হয়ে শুধু একজন শিক্ষিত মানুষই নয়, একজন মানবিক মানুষ হবে। এ জন্য পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সমাজ, দেশ তথা বিশ্বকে মানবিক করতে হলে মানুষকে মানবিক করে গড়ে তোলার বিকল্প নেই। সমাজের প্রতিটি সদস্য যাতে তার সামর্থ্য অনুযায়ী অন্যের বিপদে এগিয়ে আসে, মানবিক কর্মীদের পাশে দাঁড়ায় এবং তাদের সুরক্ষায় অংশ নেয়, সে ব্যাপারে সবাইকে অনুপ্রাণিত করার উদ্যোগ নিতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে আরো মানবিক-তৎপর হতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে জনগণকেও তাদের পাশে দাঁড়িয়ে সমর্থন দিতে হবে। ‘সবার উপরে মানুষ সত্য’ কথাটি স্মরণ করে আমরা কি মানুষের প্রতি আরো মানবিক হতে পারি না? হয়তো আমাদের একটু সাহায্যই একজনের জীবন বাঁচাতে পারে, একজন নিরীহ মানুষকে তথাকথিত ‘মব’ নৃশংসতা থেকে রক্ষা করতে পারে। আমরা কি আজকের দিনে একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিতে পারি না?   

শেষ কথা, যেসব কারণ মানবতার জন্য হুমকি, সেসবের সমাধান অধিক গুরুত্বপূর্ণ। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ওপর হয়তো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষের হাত থাকে না, কিন্তু মানবসৃষ্ট হুমকি বন্ধ করতে হবে। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই, মানবিক বিশ্ব চাই।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম

নগর জীবন

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী

নগর জীবন

নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন